সব বাণিজ্যিক ব্যাংকেরই একই সেবা। গ্রাহকের টাকায় ব্যাংক চলে অথচ গ্রাহকের টাকা পরিশোধ করতে গরিমসি। শুধু ছুতা খুজে কিভাবে টাকা খাওয়া যায়। প্রতিবছর নির্দিষ্ট ফি কাটবেই তারপরও চলে দিনের পর দিন টাকা খাওয়ার ফন্দি। এই শেষ কোথায়? টাকা খাওয়াতে সবাই এক্সপার্ট কিন্তু নাম হয় ডাচবাংলা ব্যাংকের। গ্রাহকের টাকা গ্রাহককে দিতে সমস্যা কোথায়! তার টাকা সে যতবার উঠায়, জমা দেয় তার ব্যাপার। আপনাদের অনলাইন ফি যা কাটার তাতো কেটে রাখেন তাও পেট ভরে না।
একজন গ্রাহক তার একাউন্টে টাকা আছে বিধায় সে এটিএম কার্ড ব্যবহার করে অথবা চেক বই। তারপরও চলছে হয়রানি! কিন্তু পরের ধনে পোদ্দারী আর কত? তাছাড়া ব্যাংকে গ্রাহকের সাথে সেবার নামে অনেক খারাপ ব্যবহার করে। যা গ্রাহক সহ্য করে যান। এমন ব্যবহার করেন যেন গ্রাহক ব্যাংকারের কাছ থেকে ধার করতে গেছেন! অথচ টাকা কিন্তু গ্রাহকের !!! ঐ ব্যাংকারের বেতন ভাতা, প্রমোশন কিন্তু এই গ্রাহকের টাকা থেকে হয়ে থাকে! হায় রে দুনিয়া, কোথায় যাবেন? দুনিয়ার কোথাও শান্তি নাই?
ডাচবাংলার বুথে এখন লেখা আসছে ৫০টাকা কমপক্ষে রাখতে হবে কিন্তু ৫০ থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে কোন টাকা উঠানো যায় না। কিন্তু ইসলামী ব্যাংকের এটিএম দিয়ে ১০০০টাকার নিচে হলে কোন টাকা পাওয়া যায় না।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১:২৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




