সাবমেরিন ক্যাবল নেটওয়ার্কের পুরোপুরি সুবিধা মানুষ এখনও পায়নি
বাংলাদেশে সংযুক্ত সিমিউই-৪ সাবমেরিন ক্যাবলের ভয়েস ও ডাটা ট্রান্সফার ক্যাপাসিটি হচ্ছে ১০ গিগাবাইট পার সেকেন্ড। তবে বিগত দেড়বছরে এই ট্রান্সফার ক্যাপাসিটির মাত্র ১২ শতাংশ ব্যবহার করতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ সরকার। এ মাসে আরও ৩ শতাংশ ব্যবহার বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সূত্র জানায়, বর্তমানে ডাটা ট্রান্সফারের জন্য ৪টি এসটিএস ওয়ান ব্যবহার হচ্ছে। একেকটি এসটিএম ওয়ানের ডাটা একসেস ক্ষমতা ১৫৫ মেগাবাইট পার সেকেন্ড। এমাসের মধ্যে ১টি এসটিএম ফোরও উš§ুক্ত করে দেয়া হয়েছে। যার ধারন ক্ষমতা ৬২০ মেগাবাইট পার সেকেন্ড। ফলে বর্তমানে ১২শ ১৪ মেগাবাইট পার সেকেন্ড ডাটা পরিবহন করা হচ্ছে সাবমেরিন ক্যাবল ব্যবহার করে।
পাশাপাশি ভয়েস ট্রান্সফারের জন্য বর্তমানে ১৮টি এসটিএম ওয়ান ব্যবহার করা হচ্ছে। বর্তমানে সব মিলিয়ে সাবমেরিন ক্যাবলের ১৫ শতাংশের মত ব্যবহার করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিটিটিবির সংশ্লিষ্ট সূত্র।
অন্যদিকে ১৫ শতাংশ সাবমেরিন ক্যাবল ব্যবহারের কারণে বর্তমান সরকারকে বছরে ব্যয় করতে হচ্ছে প্রায় ১৫ কোটি টাকা। সূত্র জানায়, সাবমেরিন ক্যাবল মেনটেইন্যান্সের জন্য প্রতি বছর কনসোর্টিয়ামকে দিতে হয় ১ দশমিক ৫ মিলিয়ন ইউএস ডলার। বর্তমানে ৪টি এসটিএম ওয়ানের জন্য প্রতি মাসে ডাটা ট্রান্সফারের ফি হিসেবে কনসোর্টিয়াম সদস্য এমসিআই আমেরিকাকে ৭ হাজার ৫শ ইউএস ডলার, পিসিসিডব্লিউ গ্লেবালকে ৬ হাজার ইউএস ডলার, সিঙ্গাপুরের ২টি নেটওয়ার্ক প্রোভাইডারকে ১৭ হাজার ইউএস ডলার দিতে হয়। চলতি মাসে উš§ুক্ত হওয়ার অপেক্ষায় থাকা ১টি এসটিএম ফোরের জন্য সরকারকে মাসে ফি দিতে হবে ১১ হাজার ৫শ ইউএস ডলার। ফলে প্রতি বছর খরচ হবে প্রায় ১৫ কোটি টাকা। এতে করে সাবমেরিন ক্যাবলের ব্যবহার যত বাড়বে, খরচও একইভাবে বাড়বে।
এদিকে বাংলাদেশে সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপনের পর থেকে বিভিন্ন স্থানে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে। ভবিষ্যতেও এ ধরনের ঘটনা ঘটার আশঙ্খা করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাই ইন্টারনেট ও টেলিকমিউনিকেশন ব্যবস্থা পুরোপুরি সাবমেরিন ক্যাবল নির্ভর করলে ব্যাকআপ দেয়ার জন্য আরও ১টি নেটওয়ার্ক প্রয়োজন হবে। এ প্রসঙ্গে আজহার এইচ চৌধুরী বলেন, যেকোনও সময় সাবমেরিন ক্যাবল সংযোগচ্যুত হতে পারে। তিনি আরও বলেন, ভারতেই সাবমেরিন ক্যাবলের ৭টি ব্যাকআপ লাইন আছে। কিš' আমাদের দেশে শক্তিশালী কোনও ব্যাকআপ ব্যবস্থা নেই। এ কারণে সাবমেরিন ক্যাবল সংযোগ নিয়েও ইন্টারনেট বা সংশ্লিষ্ট সেবা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। বিটিটিবির জেনারেল ম্যানেজার কর্নেল জিয়া সফদার ব্যাকআপের জন্য বিকল্প একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করার কথা জানিয়েছেন। তার মতে এই বিকল্প নেটওয়ার্ক প্রয়োজনীয় ডাটা ট্রান্সফারের কাজেও লাগানো যাবে। তবে এই প্রক্রিয়াটি আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে চূড়ান্ত করা হবে। এছাড়া এই বছরের মধ্যেই ব্যাকআপ সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে সংযুক্ত হবে বলে তিনি জানান।
সাপ্তাহিক ২০০০ এ প্রকাশিত প্রতিবেদনটি বিস্তারিত পড়তে চাইলে ক্লিক করুন এখানে
মিশন: কাঁসার থালা–বাটি
বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।