কোটা নিয়ে নতুন কিছু না বলে বরং মুল আলোচনায় আসি এবং তা হল উপজাতি কোটা। কোটাটি মুলত বাংলাদেশের অনগ্রসর উপজাতি সম্প্রদায়ের জন্য। দেখা যায় বাংলাদেশে ৯৮% বাঙ্গালী এবং ২% উপজাতি, বিহারী পাকিস্থানী এবং রোহিঙ্গা। ২% এর মধ্যে শুধুমাত্র উপজাতি সম্প্রদায় হল বাংলাদেশী নাগরিক যা < ২% পর্যায়ে পড়ে। < ২% জনগণের জন্য ৫% কোটা হয়তো খুব বেশী নয় কারন আমাদের দেশে কোটার ক্ষেত্রে জনসংখ্যার ব্যাপকতা কখনও বিবেচনা করা হয়নি, হয়তোবা তার দরকার নেই। কিন্তু একটি বিষয় লক্ষ করা যায় এই < ২% লোকের মধ্যে বিভিন্ন কোটায় আমরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চাকমা সম্প্রদায়কে দেখি, কোন সাওতালকে আমি কোন কোটা সুবিধা নিতে দেখিনি। তাহলে কি বিষয়টি এমন হয়ে যাচ্ছে !!
"তারা গরীব বলে পড়াশুনা করে কোটাসুবিধা নিতে পারে না আর পড়াশুনা করে কোটাসুবিধা নিতে পারে না বলে তারা গরীবই থেকে যায়"
এটা কি একটা চক্রের মধ্যে পড়ে যায়? তাহলে তো এ চক্র ভেংগে ফেলা দরকার!! তাহলে কি কোটা সুবিধের মুল উদ্দেশ্য বাধা পড়ে যাচ্ছে? যদি তাই হয়, তাহলে কেন এ কোটা?
আজ এ লেখা এ লেখাটি পড়ে আবারও মনে প্রশ্ন জাগলো, ৩০% কোটাটিও তো রাজনীতির স্বীকার হয়েই থাকলো!!!
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৭