somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আল্লাহ্‌ কি এমন একটি পাথর বানাতে পারবেন,যা তিনি উঠাতে পারবেন না?

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আল্লাহ্‌ কি এমন একটি পাথর বানাতে পারবেন,যা তিনি উঠাতে পারবেন না?



এক জায়গায় এই প্রশ্নের খুব সুন্দর জবাব দেয়া হয়েছে। সেখান থেকে এই ব্লগের পাঠকদের জন্য তুলে ধরলাম।

নাস্তিকদের এই প্রশ্নের জবাব কয়েকভাবে দেয়া যায়।



(১ম জবাব)প্রথমতঃ কথা হলো, ধরেন কেউ এই প্রশ্নের জবাবে এই উত্তর দিলো যে,আল্লাহ্‌ উঠাতে পারবেন না, এমন পাথর আল্লাহও বানাতে পারবেন না। তো এতে কি সমস্যা? এর দ্বারাতো আর আল্লাহ্‌ নাই প্রমাণ হয়না। বরং আল্লাহ্‌ আছেন এবং তিনি বিরাট শক্তিমান এই বিশ্বাস করার পরই তো এই প্রশ্ন করা যায়।

তখন নাস্তিক বলবে যে, সমস্যা একটা আছে। আল্লাহ্‌ নাই এটা প্রমাণ হয়না বুঝলাম,কিন্তু কোরআনের আয়াত ভুল প্রমাণ হয়;কেননা,কোরানে আছে যে, আল্লাহ্‌ সব করতে পারেন। নাস্তিকের এই কথার জবাব হলো,কোরানেই আবার অন্য আয়াতে এটাকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে, আল্লাহ্‌ যেটা চান, সেটাই করতে পারেন। তাই বলা যায় , আল্লাহ্‌ এমন পাথর বানাতে চাবেন না, যেটা তিনি নিজেই উঠাতে পারবেন না। এটা হলো সবচেয়ে সহজ সরল জবাব।

(২য় জবাব) আবার দেখুন,"আল্লাহ্‌ এমন একটি ভারী পাথর বানাতে পারবেন না যেটা তিনি নিজেই উঠাতে পারবেন না।" এই কথাটি আসলে শুধুমাত্র বাহ্যিকভাবে বা শুধুমাত্র শব্দের হিসাবে আল্লাহ্‌র অক্ষমতা বুঝাচ্ছে। কিন্তু ভালোভাবে চিন্তা করলে দেখা যাবে,এই কথাটি আসলে আল্লাহ্‌র চূড়ান্ত সক্ষমতা ও শক্তিকেই প্রকাশ করছে। কেননা এই কথাটির অর্থ হলো এই যে,পাথর যত ভারীই হোকনা কেন,আল্লাহ্‌ সেটা বানাতেও পারবেন এবং উঠাতেও পারবেন।

এক বুজুর্গ দোয়া করেছিলেন যে, আয় আল্লাহ্‌! আপনি নবীর উপর রহমত বর্ষণ করতে থাকুন যতক্ষণ না আপনার রহমত শেষ হয়। এখন চিন্তা করুন একথার মানে কি?এ কথার মানে কি এই যে,সে বুজুর্গ মনে করেন যে, আল্লাহ্‌র রহমত একসময় শেষ হয়ে যাবে? না, এটা তার উদ্দেশ্য নয়; তার উদ্দেশ্য এটাই যে,আয় আল্লাহ্‌ আপনি নবীর উপর সর্বদা রহমত বর্ষণ করতে থাকুন।যেহেতু আল্লাহ্‌র রহমতের কোন শেষ নেই,তাই নবীর উপর রহমত বর্ষণও কখনো শেষ হবেনা।

(৩য় জবাব)এবার আসেন আমরা প্রশ্নটা একটু উল্টাভাবে করি। (ক)আল্লাহ্‌ কি এমন একটি পাথর উঠাতে পারবেন, যেটা তিনি বানাতে পারবেন না? এটার জবাব কি হবে? হা! হা! আপনার যদি সুস্থ চিন্তা শক্তি থাকে তাহলে আপনি এসব প্রশ্ন সহ্য করতে পারবেন না। আপনি আমাকে বলে বসবেন যে, কইত্যে আইছে এক পাগল ছাগল, খাইয়্যা কাম নাই, আজাইরা প্যাচাল পারতে? তবুও একটু প্যাচাল পারতে হয়, যাতে কোন সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত না হয়। যাইহোক এবার বলেন দেখি, এই উল্টোভাবে করা প্রশ্নটার জবাব কি হবে? কি , বুঝতে পারছেন না? একটু সহজ করি। বলেন তো, (খ)আল্লাহ্‌ কি এমন একটি পাথর উঠাতে পারবেন, যেটা তিনি বানাবেন না? এবার নিশ্চয়ই আপনি উত্তর দিতে পারবেন। আপনি বলবেন যে, এই প্রশ্নটাই কিছু হয় নাই। কারণ উঠানোর বা না উঠানোর প্রশ্ন তখনই আসে যখন পাথরটাকে আগে বানানো হবে, অস্তিত্বে আনা হবে। তো এই "খ"প্রশ্নটি যেমন কিচ্ছু হয়নি, তেমনি প্রশ্ন "ক" এটাও কোন প্রশ্নই হয়নি। কেননা "ক" ও "খ" এই দুই প্রশ্নের মধ্যে পার্থক্যটা তেমন ধর্তব্য না। একটাতে আছে বানাতে পারবেন না, আরেকটাতে আছে বানাবেন না। তো যিনি বানাতে পারবেন না তিনিই তো বানাবেন না। নাকি? বানাতে পারবেন না, এ কথার অনিবার্য রেজাল্ট হলো বানাবেন না। সুতরাং নাস্তিক যেহেতু কিভাবে প্রশ্ন করতে হয় সেটাই শিখেনি; তাই তাকে বলুন আগে প্রশ্নটি ঠিকভাবে করো, তারপর আমরা উত্তর দিচ্ছি।

এবার আসেন আমাদের মূল প্রশ্নে। (১)আল্লাহ্‌ কি বানাতে পারবেন এমন পাথর যা তিনি উঠাতে পারবেন না? এবার এটাকে একটু সহজ করুন। এভাবে বলুন, (২)আল্লাহ্‌ কি এমন পাথর বানাতে পারবেন যা তিনি উঠাবেন না? কি? তাও পারছেন না জবাব দিতে, নাকি? আরেকটু সহজ করুন। এভাবে বলুন, আল্লাহ্‌ কি এমন পাথর বানাতে পারবেন যা তিনি বানানোর পরে উঠাবেন না?এবার আপনি জবাব দিবেন যে, এই প্রশ্নটিও কিছু হয়নি। কেননা যেটা বানিয়ে ফেলেছেন সেটার ক্ষেত্রেই আবার প্রশ্ন করা হচ্ছে যে, সেটা তিনি বানাতে পারবেন কিনা। দেখুন আগে বানাতে হয় এরপর উঠাতে হয়। উঠাবেন কি উঠাবেন না এই প্রশ্ন আসবেই বানানোর পরে। যখন নাকি উঠানো বা না উঠানোর কথা আসলো, তখন এটাই বুঝা গেলো যে, আপনি ধরে নিয়েছেন যে, এটাকে আগে বানানো হয়েছে। তাই যেটাকে আগেই বানানো হয়েছে বলে আমি ধরে নিচ্ছি, সেটার ক্ষেত্রে কিভাবে আবার প্রশ্ন করি যে, সেটাকে কি আল্লাহ্‌ বানাতে পারবেন কিনা? বানিয়েতো ফেলেছেন, সেইজন্যইতো উঠানো বা না উঠানোর কথা আসছে। দেখুন যেই পাথরের বৈশিষ্ট্য এই যে, সেটাকে আল্লাহ্‌ উঠাবেন না বা উঠাতে পারবেন না, সেটার কিন্তু অনিবার্য বৈশিষ্ট্য এটাও যে, সেই পাথরটিকে আল্লাহ্‌ আগে বানিয়েছেন। তাহলে এই অনিবার্য বৈশিষ্ট্যকে প্রশ্নঃ১ এর সাথে যুক্ত করে দেখুন অবস্থা কেমন উদ্ভট দাঁড়ায়। (১) আল্লাহ্‌ কি বানাতে পারবেন এমন পাথর, যা তিনি উঠাতে পারবেন না এবং যেটা তিনি আগে বানিয়েছেন? কিন্তু নাস্তিক এই অনিবার্য অংশকে খুব চালাকির সাথে উহ্য রেখেছে,আপনাকে ধোঁকা দেয়ার জন্য; সে নিজে জাহান্নামী, আপনাকেও জাহান্নামে নেয়ার জন্য।

আশা করি সবাই বুঝে গেছেন। যদি কেউ বাইচান্স না বুঝে থাকেন, তাহলে ২/৩ বার পড়ুন এবং নিজের মাথাটা একটু খাটান এবং আল্লাহ্‌র কাছে বুঝ চান এই বিশ্বাস রেখে যে, আমি আমার জ্ঞান বুদ্ধি দিয়ে বুঝতে পারবোনা, যদি আল্লাহ্‌ আমাকে দয়া না করেন। আর কোন পাঠক যদি ব্যাপারটিকে আরো সহজ করে বুঝাতে পারেন, তাহলে তার কাছে আমার একান্ত অনুরোধ যে, আপনি সেটা কমেন্টে আমাদেরকে জানান। তো এতক্ষণ ধরে আমরা এটাই দেখলাম যে, নাস্তিকদের এই প্রশ্নটা কোন প্রশ্নই হয়নি। তাই এটা উত্তর দেয়ার যোগ্যই না। এখন আসুন আমরা দেখি এই উদ্ভট প্রশ্নের উত্তর দিলে কেমন উদ্ভট অবস্থার সৃষ্টি হয়।



(৪র্থ জবাব)-নাস্তিক প্রশ্ন করেছিলো যে, আল্লাহ্‌ কি বানাতে পারবেন এমন পাথর যা তিনি তুলতে পারবেন না?

ধরেন রাশেদ জবাব দিলো যে, আল্লাহ্‌ বানাতে পারবেন না এমন পাথর যা তিনি তুলতে পারবেন না। এখন কথা হলো এই কথাটির অর্থাৎ রাশেদের এই জবাবের প্রমাণ কি? সে কেন বা কিসের ভিত্তিতে এই জবাব দিলো? তখন নিশ্চয়ই বলা হবে যে, কেননা আল্লাহ্‌ যেকোন পাথরই তুলতে পারবেন। যেহেতু তিনি সর্ব শক্তিমান। তাহলে কি দাঁড়াচ্ছে কথা? আল্লাহ্‌ সর্ব শক্তিমান এই ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে রাশেদ জবাব দিচ্ছে যে, আল্লাহ্‌ বানাতে পারবেন না এমন পাথর যা তিনি তুলতে পারবেন না। আর রাশেদের এই জবাবের উপর ভিত্তি করে নাস্তিক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে যে, আল্লাহ্‌ সর্ব শক্তিমান নন। আসেন আমরা পুরা যুক্তি বাক্যগুলো সাজাই । আর এটা নিশ্চয়ই সবাই জানেন যে, যে যুক্তির ভিত্তি ভুল হয় সেই যুক্তির সিদ্ধান্তও অবশ্যই ভুল হয়।



যেহেতু ১-আল্লাহ্‌ সর্ব শক্তিমান ।



তাই ২- আল্লাহ্‌ এমন পাথর বানাতে পারবেন না যেটা তিনি উঠাতে পারবেন না।



সুতরাং ৩- তিনি সর্ব শক্তিমান নন।

তাহলে দেখলেন তো কেমন হাস্যকর কথা, কেমন উদ্ভট যুক্তি! সে প্রমাণ করতে চাচ্ছে আল্লাহ্‌ সর্ব শক্তিমান নয়। আর এটা করছে সে কোন ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে? এই ভিত্তির উপর যে, আল্লাহ্‌ সর্বশক্তিমান। হা হা হা। যদি তার ৩নং স্টেপে নেয়া সিদ্ধান্ত সঠিক হয়ে থাকে, তাহলেতো তার যুক্তির ভিত্তি যেটা সেটা ভুল। আর যদি ভিত্তি ভুল হয়ে থাকে তাহলে তো তার সিদ্ধান্ত যেটা অর্থাৎ আল্লাহ্‌ সর্ব শক্তিমান নন এটা ভুল।তার মানে আল্লাহ্‌ সর্ব শক্তিমান।

দেখলেন তো, আমরা আগেই বলেছিলাম যে, নাস্তিকদের যুক্তির কোন ভিত্তি থাকেনা। আর ভিত্তি না থাকাকে সে বাকচাতুর্য দ্বারা আড়াল করে। দেখেন সে উপরের ৩টি যুক্তিবাক্যের ১মটি ও শেষেরটি বাদ দিয়ে, মাঝখানেরটি নিয়েছে। এরপর এটাকে আবার প্রশ্নের আকারে পেশ করেছে। যাতে করে আস্তিক তার যুক্তির ভিত্তিহীনতা বুঝতে না পারে।

আসেন একটু দেখি এই উদ্ভট যুক্তিটা এমন উদ্ভট কি করে হলো। খেয়াল করুন, যুক্তিটির ১ম ভিত্তি হচ্ছে, আল্লাহ্‌ সর্ব শক্তিমান। তিনি সবই করতে পারেন। এই কথাটা স্বীকার করার পর তিনি অমুকটা পারেন না এটা তো বলার আর কোন স্কোপ থাকে না। অথচ যুক্তির ২য় লাইনেই দুই দুইটা পারেনা (অর্থাৎ বানাতে পারেনা, উঠাতে পারেনা)আল্লাহ্‌র সাথে যুক্ত করা হয়েছে চরম অযৌক্তিকভাবে। যদি আমরা এই যুক্তির ১ম ধাপ অর্থাৎ আল্লাহ্‌ সর্ব শক্তিমান এটা আমরা মেনে নেই, তাহলে যুক্তিটির ২য় ধাপ অনিবার্যভাবে এটাই হয় যে, আল্লাহ্‌ যেকোন পাথর বানাতেও পারেন এবং সেটা উঠাতেও পারেন। অথচ এটা না করে তার উল্টোটা করা হয়েছে; যার ফলে সিধান্তও ভুল হয়েছে এবং যুক্তিটাও একটা অদ্ভুত ও উদ্ভট আকৃতি ধারণ করেছে। একেই বলে অদ্ভুটুদ্ভট যুক্তি।

আজকে এই পর্যন্তই শেষ করছি। আপনারা আরো চিন্তা করলে আরো জবাব পাবেন। আল্লাহ্‌ আমাদের সবাইকে খঁটি ঈমানের সাথে মরার তৌফীক দান করুন। আমীন। ওয়া সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। এই পোষ্টটি পড়ে যদি কারো ভালো লাগে, তাহলে তিনি যেন শুধু ঐ আল্লাহ্‌ পাকেরই প্রশংসা করেন, যিনি তার বান্দাদের মাথায় এগুলো ঢেলেছেন। সকল প্রশংসা শুধু তাঁর।
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬





মাসের আধিক কাল ধরে দাবদাহে মানব প্রাণ ওষ্ঠাগত। সেই যে অগ্নি স্নানে ধরা শুচি হওয়া শুরু হলো, তো হলোই। ধরা ম্লান হয়ে, শুষ্ক হয়, মুমূর্ষ হয়ে গেল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×