বাংলাদেশে যাওয়ার আগে নিউ ইয়র্কে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনটি পাতানো ছিলো
Click This Link
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, পূর্ব নির্ধারিত একটি তালিকা থেকে কয়েক সাংবাদিককে প্রশ্ন করার সুযোগ দেয়া হয়েছে। এসব সাংবাদিকদের প্রশ্নও ছিলো বাংলাদেশ মিশনের লেখে দেয়া। প্রধানমন্ত্রীর দেয়া উত্তরও ছিলো পূর্ব পরিকল্পিত।
সাংবাদিক সম্মেলনের প্রথমে মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ.কে আব্দুল মোমেন হঠাৎ বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করার জন্য কয়েকজন সাংবাদিকের নাম এসেছে, তারাই শুধু প্রশ্ন করার সুযোগ পাবেন। তখন কয়েকজন সাংবাদিক নামের তালিকার প্রতিবাদ জানালেও ড. মোমেন তাতে কর্ণপাত করেননি। তিনি তার তালিকা থেকে ৫ জনকে প্রশ্ন করার সুযোগ দিলেন। তারাও পূর্ব নির্ধারিত মিশনের সাজানো প্রশ্ন করলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও সেই সাজানো উত্তর দিলেন। প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্নকারী ৫ জনের মধ্যে ৪ জন ছিলেন প্রবাসের সাংবাদিক, আর অন্য একজন ছিলেন ঢাকা থেকে আগত সাংবাদিক। মিশনের তালিকাতে আরো দু’জন প্রশ্ন করার কথা থাকলেও প্রধানমন্ত্রীর ফ্লাইটের অজুহাত দিয়ে সংবাদ সম্মেলনটি শেষ করতে বলেন ড. মোমেন। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখানের কোন পত্রিকা সরকারের বিরুদ্ধে বেশি লিখে, সেই পত্রিকার সাংবাদিককে প্রশ্ন করার সুযোগ দেন। এ সুযোগে ঢাকা থেকে আগত এক সাংবাদিক জোর পূর্বক প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেন। পরে আরো একজন সাংবাদিক বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক ইস্যু নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেন। প্রধানমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে আরো কথা ইচ্ছা প্রকাশ করলেও মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. মোমেন সেই সুযোগ সাংবাদিকদের থেকে বঞ্চিত করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৬৭ তম অধিবেশনে উপলক্ষ্যে নিউ ইয়র্ক সফরের প্রথম থেকেই ৩০ সেপ্টম্বর সাংবাদিক সম্মেলনটি নির্ধারিত ছিলো। সেই অনুযায়ী প্রবাসে কর্মরত বাংলাদেশী সাংবাদিকদের প্রধানমন্ত্রীকে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করার প্রস্তুতি ছিলো। এজন্য প্রধানমন্ত্রীর সাংবাদ সম্মেলনটিতে শুধু সাংবাদিকদের প্রবেশের দাবী করে আসছিলেন সাংবাদিকরা। মিশনের প্রতিনিধি এ.কে. মোমেন সাংবাদিকদের কথা দিয়েছিলেন শুধু সাংবাদিকদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনটি আয়োজন করবেন। এতে সাংবাদিক ছাড়া কোন দলীয় কর্মী থাকবেনা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কথা রাখতে পারলেননা। সংবাদ সম্মেলনটি আওয়ামী লীগের দলীয় সভাতে পরিনত হয়। সাংবাদিকদের প্রতিটি প্রশ্নে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা রিয়েকশন দেখিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কোন প্রশ্নে উত্তরে দলীয় সভার মতো করো তালি দিয়েছে। আবার কখনো সাংবাদিকদের প্রশ্ন শুনে পিছন থেকে বাজে শব্দ করেছে।
সংবাদ সম্মেলন শেষে সাপ্তাহিক জন্মভূমি পত্রিকার সম্পাদক রতন তালুকদার ড. মোমেনকে উদ্দেশ্য করে বলেন, সংবাদ সম্মেলনটি পাতানো ছিলো। মিশন ইচ্ছা করেই সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার সুযোগ দেয়নি। এসময় উপস্থিত আরো কয়েকজন সাংবাদিক তার সঙ্গে ঐক্যমত প্রকাশ করেন।
সূত্র : নিউ ইয়র্ক থেকে প্রকাশিত সপ্তাহিক এখন সময়।
সংবাদ সম্মেলনে আমি নিজেও উপস্থিত ছিলাম।
Click This Link
মিশন: কাঁসার থালা–বাটি
বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।