somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অভিশাপ

২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আজ তোমাদের খুব অভিশাপ দিতে ইচ্ছে হচ্ছে। আমার প্রিয়তম কে আজও কাছে পাই নি। পৃথিবীর প্রতিটা স্থানে ঝামেলা বাধিয়ে দিতে ইচ্ছে করছে।

আজ আমার আগমন ধ্বংস রূপে। আমি আজ ধ্বংসের রূপ ধারন করলাম। আজ থেকে পুরো বিশ্বে অঘটনের পর অঘটন ঘটতে থাকবে। যতোক্ষন পর্যন্ত আমার মুনের সাথে আমি এক না হতে পারবো ততোক্ষন পৃথিবীর প্রতিটা প্রান্তে সমস্যার পরে সমস্যা ঘটতে থাকবে।

সামাজিক, প্রকৃতিক ও অজানা-অচেনা বিভিন্ন দুর্যোগের সাথে মানুষ পরিচিত হয়ে উঠবে। আমি আমার স্বাভাবিক জীবন যাপনের মধ্য থেকে সত্য ও সুন্দরকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলাম। আমার এই সত্য ও সুন্দরের আরাধোনাকে অনেকে আমার দুর্বলতা ভেবেছিলো। আজ আমি শয়তানের শয়তানি দেখাতে চাই। শয়তানকে আমি আজ বশ করে রেখে দিলাম। যখন ভালোর মধ্য থেকে আমি আমার প্রেম কে কাছে টেনে নিতে পারি নি, তাহলে আমি কেনো শয়তানী শক্তিকে কাজে লাগাবো না?

আমি বার বার মানুষের কাছে আমার প্রেমের কথা খুলে বলেছি। আমি মানুষের দ্বারা উপকৃত হতে চেয়েছি। আমি যতো বেশি মানুষের মঙ্গলের জন্য কথা বলেছি। মানুষ ততো বেশি আমাকে অমঙ্গলের রাস্তা দেখাতে চেয়েছিলো। আমি কখনও, কোন অবস্থায় অমঙ্গলের দিকে যেতে চাই না।

আমি যতবার আপনাদের কাছে নিয়ে বাঁচতে চেয়েছি, ততোবার আমার উপর আঘাত এসেছে। আমি কেনো বলি হবো? আজ আমি আর কোনো কিছু সহ্য করছি না। আজ থেকে আমার অভিযান হলো ধ্বংসের অভিযান। পুরো বিশ্বজগতে আজ একমাত্র আমিই সত্য। আমি আজ সমস্ত পৃথিবীতে ধ্বংসের পর ধ্বংস ডেকে নিয়ে আসবো। তার প্রমান আপনারা আজ থেকেই পেতে থাকবেন।

যে পৃথিবীতে আমার প্রিয়তমা মুন কে ছাড়া আমাকে বেঁচে থাকতে হয়, সেই পৃথিবী কি করে শান্তির পৃথিবী হয় বলুন? আমি শান্তি পাচ্ছি না। তাই এই পৃথিবীর অপরাধী মানুষগুলোকে আমি শান্তিতে থাকতে দেবো না। দেখে যান আজ থেকে আমার ধ্বংসযজ্ঞ। যারা বুঝতে পারবেন তারা বুঝে নিন।

যাদের কারণে আজ পর্যন্ত আমি ও আমার প্রিয়তম মুন পাশাপাশি থাকতে পারে নি, তারা সবাই আমার কাছে অপরাধী। আমার আদালতে আমি সেই সব অপরাধীদের সাঁজা দেবো ও আমার দেয়া সাঁজা আমি প্রদান করলাম।

আমার মনে এতো আগুন জ্বলবে কেনো? আমার মন শুধু মুনকে কাছে ডাকতে ডাকতে জীবন পাড় করবে কেনো? কেনো আমাকে মানুষ আশা দিয়ে তাকে নিরাশায় পরিনত করার চেষ্টা করবে। আমি সবাইকে শাস্তি দেবো।
আমার কাছে আমার প্রিয়তমর প্রেম ছাড়া, আর কোনো কিছুই দামি না। আমি আমার প্রেম পাইনি বলে, আমার প্রেমে বাধাদান কারি সকল ব্যক্তিকে সাঁজা পেতে হবে।

আজ বিশ্ব প্রকৃতি আমার টানে ছুটে এসে ধ্বংস ধামামা বাজাবে। আমি সেই দৃশ্য উপভোগ করবো।

বন্ধু! জানিনা আমার একি হলো! আজ ভালো কিছু মাথায় আসছে না। এই ভয়ংকরের পৃথিবীতে নিজের অন্তরও ভয়ংকর হয়ে উঠতে চাইছে। আমি এ কোনো নিষ্ঠুরের টানে আটকে গেলাম। বন্ধু! আজ মন খুব বেশি বিষন্ন। আমি অনেক বেশি একাকিত্বে ভুগছি।

আমার আশে পাশে এমন কাউকে পাচ্ছি না, যার কাছে আমি আমাকে সুন্দর ভাবে তুলে ধরতে পারি। আমি আজ সংগীহীন। নিজেকে বড় বেশি নিঃসঙ্গ আর একা একা লাগছে। নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অবস্থা খুবই খারাপ। বাঙালী বাঙালী চিৎকার করে আমি আমার স্বাভাবিক জীবনকে হারিয়ে ফেলেছি। সময় চলে যায় জন্মের মতো। এতো দ্রুত চলে যাওয়া সময়ের সাথে কি করে বুঝে উঠবো? বাবা, মা, বোন ও আত্মিয়দের প্রতি আমি আমার কর্তব্য ঠিকঠাক ভাবে পালন করতে পারছি না।

আমি এখনও জানি না, আমার এই নিঃস্বঙ্গতার শেষ কোথায়? আমি এখনও বুঝতে পারি না, কোথায় গেলে আমি একটু শান্তি পাবো!

মনে হয়, এই পৃথিবীর কেউ আমাকে ভালোবাসে না। এই পৃথিবীর কেউ আমাকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখতে চায় না। শুধু স্বার্থ আর স্বার্থ। মনে হয়, শুধু টাকা আর টাকা কামানোর ফন্দি নিয়েই মানুষের জীবন। কেনো এমন হলো? কেনো আজ আমি এতো বেশি অসহায় হলাম? কেনো আজ নিজেকে নিজে শেষ করে দিতে ইচ্ছে হয়? কেনো আজ আমি প্রবল বেগে মৃত্যুকে কামনা করছি? এই জীবন কেনো আমার কাছে যন্ত্রনার মতো মনে হয়?

বন্ধু! এই পৃথিবী ও মহাবিশ্বকে আমার কাছে ছোট্ট একটি জেলখানার মতো মনে হয়। আমার জীবনে এই জেলখানা থেকে মুক্তি পেয়েছিলাম। যে কদিন আমার প্রেম আমার কাছে ছিলো, সে কদিন আমি পৃথিবীর সব থেকে সুখি ব্যক্তি ছিলাম। আমার মুক্তি আমার প্রেমে। এজন্যই প্রেম প্রেম করে চিৎকার করে মরি! আপনারা আমার দিকে তাকানও না।

আমার আজকের এই অনুভূতি দেখে অনেক মানুষিক ডাক্তার বেশ খুশি হবেন বলে মনে হচ্ছে। তাঁরা আমার মানুষিকতাকে কোনো রোগের নাম দ্বারা ঢেকে দিতে চাইবেন। আসলে কি তাই? এই রোগী কি আমি একা? পৃথিবীর সমস্ত মানুষ যেদিন নিজেকে সত্যিকার অর্থে উপলব্ধি করতে পারবেন, ঠিক সেদিন আমার সমস্ত কথাকে তাঁদের স্ব স্ব অনুভুতির সাথে মিলিয়ে তাজ্জব বনে যাবেন। আমি ভালো করেই জানি, আমার কথার প্রভাব কতোখানি। আজ তেকে শত বছর পর মানুষে আমাকে সত্যিকার অর্থ উপলব্ধি করতে পারবে। ততোদিনে আমার দর্শন সারা পৃথিবীব্যাপি মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে। সময়ের সাথে অনেক কিছুই পরিবর্তনশীল। আমি হাজার বছরের পরিবর্তন একবারে দিয়ে গেলাম। হোক না তা নিজেকে নিঃশেষ করে? তাতে কি? আমি তো আমার মনের ভাব তুলে ধরে রেখে গেলাম।

মানুষ শুধু পঞ্চইন্দ্রীয়ের মাধ্যমেই পুর্ণাঙ্গ মানুষ হয়, এ কথা আমি বিশ্বাস করি না। আমি আমাকে দিয়ে দেখেছি, আমার মন কিভাবে যেনো অনেক কিছু আগে থেকেই টের পেয়ে যায়। আজ আমার মনে হচ্ছে আমার অভিষাপে পৃথিবীর সকল খানে ধ্বংস চলে আসবে। আমি আমার প্রিয়তম মুনকে এখন পর্যন্ত কাছে পেলাম না বলে, সেই ধ্বংসযজ্ঞকে সাদরে গ্রহন করে নিলাম। আমি পৃথিবীর সমস্ত মানুষকে আজ চ্যালেঞ্জ করলাম। সবাই কে আজ আমি বলে দিলাম, এক তোমরা আমার মুনকে আমার কাছে ফিরিয়ে দাও নতুবা তোমাদের ধ্বংস তোমরা দেখতে থাকো। পারো তো আমার সমাধান ছাড়া অন্য কোনো কিছু দিয়ে তোমরা সমাধান করে নাও। ওপেন চ্যালেঞ্জ।

বন্ধু! আজ থেকে আমার ভয়ংকর রূপ উপলব্ধি করতে শিখুন। আপনারা জানেন আমি দু’জন বাঙালী দিয়ে খুব বেশি প্রভাবিত। এদের একজন হলেন রবীন্দ্রনাথ আর অন্য জন হলেন নজরুল। যাদের লেখা/সৃষ্ট্রিকর্ম আমার জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে প্রেরনা জুগিয়েছে। আজ তাঁদের সৃষ্ট্রিকর্মও আমাকে সান্তনা দিতে পারছে না। আজ আমি প্রচন্ড বড় একা এক দানবের মতো জীবন যাপন করছি। যে পরিবেশে কোনো মায়া নেই। যে পরিবেশে কোনো ভালোবাসা নেই। যে পরিবেশে কোনো নতুন সৃষ্টি নাই। যে পরিবেশে সৃষ্টিশিলতার কোনো দাম নেই। এই পরিবেশে বাস করতে করতে আজ আমার বিরক্তি ধরে গেছে। পুরো পৃথিবী আজ আমার কাছে জেল খানার মতো। একটি জীবের বাঁচার জন্য যে আনন্দটুকুর দরকার হয়, তার কোনো কিছুই আমি পাচ্ছি না। আমি আজ নিরানন্দের মধ্যে আনন্দ মনে করে নিজের জীবনকে কাটাতে চেয়েছিলাম। সেই ইচ্ছে আজ কেমন যেনো জিপসী হয়ে গেছে। আজ শুধু নিজের মৃত্যুকেই সব থেকে আনন্দের ব্যপার বলে মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে, এই অসুন্দরের পৃথিবী থেকে পালাতে পারলে আমি বেঁচে যাই।

নিজের কাছে নিজেকে জিজ্ঞেস করি, কেনো এই পৃথিবীতে এলি? যখন এখানে এলিই তখন আবার প্রেম করার কি দরকার ছিলো? জানিস না এই পৃথিবী করাপটেড? জানিস না এখানে কেউ কাউকে হেল্প করে না বরং ক্ষতি করতে বেশি উৎসাহী হয়? আজ আমি অসুন্দরকে আপনাদের কাছে ছেড়ে দিলাম। যারা সুন্দরকে বোঝেন নি তারা নিশ্চই অসুন্দরের ভয় কে মেনে নিবেন। ভালোটা দিয়ে আজ পর্যন্ত যা সম্ভব করতে পারি নি, নিশ্চই খারারপটা দিয়ে তাদের আমি মহাশাস্তি দিতে দিতে বুঝাতে পারবো।

আমি দেখতে চাই পৃথিবীর সব মানুষের কতখানি শক্তি আছে? আমি দেখতে চাই আমার এই ধ্বংসযঞ্জ তারা কিভাবে মোকাবেলা করতে পারে? আমি দেখতে চাই শয়তানের শয়তান কে? আমি দেখতে চাই সমস্ত শয়তান কেনো আমার গোলামের মতো আচরন করবে না?

আজ আমি আমার মনে কোনো দয়া মায়া রাখলাম না। আমি আজ দয়ামায়াহীন এক দানব। এই দানব শুধু ধ্বংসের দানব। প্রেমহীন একজন মানুষ দানবের থেকেও অসহায়!

বন্ধু! আমার আজ কি হলো? শুধু শুধু সবকিছু ধ্বংস করে দিতে ইচ্ছে হচ্ছে। আমি তো এমন ভাবে কথা বলতে চাই নি। তারপরও আমাকে দিয়ে কে বা কারা লিখিয়ে যাচ্ছে? কেনো এতোসব কথা আমি আপনাদের বলছি? কেনো আমি এতো বেশি বিষয় নিয়ে আবির্ভাব ঘটালাম? আমার সব প্রশ্নের উত্তর আপনারা পেয়ে যেতেন। যদি না আপনারা আমার কাছে প্রশ্নের বদলে প্রশ্ন সাপ্লাই না দিতেন। আজ আমি সেই সব মানুষদের দেখতে চাই, যারা আমার প্রেমে বাধা দিয়েছিলো। যারা আমার প্রেম কে আমার কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে গেছেন। আমি আজ বোঝাতে চাই প্রেমহীন করার ফল কতো বেশি কঠিন হতে পারে। আজ আমি কঠিন ইস্পাতের মতো শক্ত হয়ে গেছি। আজ আমি আমার শক্তিদ্বারা শয়তানের শক্তিকে কাজে লাগাবো। আমি থেকে যাবো সব সময় ধরা ছোঁয়ার বহু উর্দ্ধে!

(আমার এই রকম লেখাগুলো সব শ্রেণীর মানুষের জন্য না। যারা অলৌকিকতা বিশ্বাস করেন, যারা ব্লাক ডিসিসনে বিশ্বাস করেন ও যারা ধ্যানের মাধ্যমে উচ্চ স্তরে আছেন। তাঁদের জন্য এই লেখাটি দিয়ে দিলাম। কোনো সাধারণ মানুষ আমার এই লেখাটি পড়ে বাজে ধ্যান ধারনা গ্রহন করলে এর জন্য আমি মোটেও দায়ী না।)

https://www.facebook.com/asif.ud
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×