somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি চিঠি :: রহস্যময়

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রিয়,
“মনে পড়ে সেই দিনগুলোর কথা” এরকম ডায়ালোগ দিয়ে আমি তোমার সেই সময় গুলো নিয়ে কোনো অনুভুতির গেইম রচনা করতে চাই না। এই মুহূর্তে আমি যে সময়ের মধ্য থেকে মহাকালে মিশে গেছি – এই সময়টাই আমার কাছে সব থেকে বেশি মুল্যবান।

তুমি হয়তো ভাবতে পারো, অতীতের কোনো একটি রিলেশন নিয়ে ভাবনার কি আছে? অবশ্যই ভাবনার আছে প্রিয়। সময়ের উপরে আমাদের প্রেম দিয়ে সুন্দর সুন্দর ফুলের বাগান তৈরি করে রেখেছিলাম। আজ সেই ফুলের বাগান বিস্তর বড় ও সুন্দর হয়ে গেছে। এই শরৎ-সুন্দরের দিনে আমরা যদি সেই ফুলের বাগানের মধ্যে যেতে ভয় পাই তাহলে আমাদের ঐ সুন্দর প্রেম রচনা করার স্বার্থকতা কোথায় ছিলো?

আমি তোমাকে নানা ভাবে ডেকে বেড়াই। দিনের পর দিন শুধু তোমার স্মৃতি গুলোকে রঙিনের থেকেও বেশি রঙিন করে আমি বেঁচে আছি। আমি গান গাইতে জানি না। যদি গান গাইতে জানতাম তাহলে সারা জীবন তোমাকে নিয়ে গান গাইতাম। সেই গান ইউটিউব সহ সমস্ত মিডিয়ায় তোমার জন্য তুলে রাখতাম। যদি আমি কবি হতাম তাহলে সারাজীবন তোমাকে নিয়ে কবিতা লিখতাম। সেই কবিতা প্রকাশ করে সবাইকে তোমার আমার মনের কথা জানিয়ে দিতাম। আমি যদি অনেক ধনি হতাম তাহলে তোমার নামে বড় বড় স্থাপনা করতাম। যা দেখে আমার মতো সাধারণ মানুষ তোমার নাম রওশন করতো।

প্রিয়, আমি ওসবের কিছু না। আমি একজন সাধারন প্রেমিক। তাই আমার কিছু কথা, কিছু লেখা, কোনো ব্লগে রেখে দিলাম। যদি কখনও তোমার সময় আসে তুমি পড়ে নিও। আমার সব কিছু তোমার জন্য। এই যে সামান্য একটু লেখা। এই লেখাটুকু তুমি না পড়লে আমি ধন্য হবো না। আমি তোমাকে পাবার আশায় আশায় এরকম লেখার মাধ্যমে জীবন কাটাচ্ছি। প্রতিটা লেখার সময় মনে হয় এই বুঝি তুমি আমার পাশে চলে আসবে। তোমাকে নিরিড় করে পাবার জন্যই আমার যতো চেষ্টা।

আমার প্রাণের প্রতিটা সুন্দর স্মৃতিতে তুমি গেঁথে আছো। এই তো গত বসন্তে আমি যখন সবার মাঝে নতুন এক চির সুন্দর পলিটিক্স নিয়ে উঠে এলাম। তখন শুধু তোমার নাম করে সবাইকে চমক লাগিয়ে দিয়েছিলাম। সেদিন আমি যা চেয়েছি আজও তাই চাই। তোমার কাছে আসা আমার সব থেকে বড় পুরষ্কার। হাজার লাঞ্চনা হজম করেও শুধু তোমার প্রতিক্ষায় বসে আছি। সেই শত লাঞ্চনাদাতাদের মধ্যে তুমিও একজন। তারপরও আমি তোমাদের ভুল ভাঙাতে বার বার ছুটে আসি।

প্রিয়, আমি তোমাকে খুঁজতে গিয়ে বহুবার পাগলের মতো হয়ে গিয়েছিলাম। আমি একবার অনেক গুলো স্লিপিং পিল খেয়ে পৃথিবীকে বাই জানানোর পথে গিয়েছিলাম। তারপরও তোমাকে ছেড়ে যাই নি। মৃত্যু আমাকে তার সাথে নিয়ে নেয় নি। পরম সম্মানের সাথে মৃত্যু আমাকে তোমার আশায় রেখে গেছে। মনে হয় মৃত্যুও তোমার আমার প্রেমের নিরব দর্শক। কেনো এমন হলো প্রিয়? আমি তো তোমাকে হারাতে চাই নি। তারপরও তুমি কেনো এতো দুরে চলে গেলে। যে বাজে কিছু সামাজিক কারণে দুরে চলে গেছে, তার একদিন বুঝ হবেই। আমি জানি সমস্ত বাজে জিনিসকে তুমি তোমার রাঙা পা দিয়ে আঘাত করে ভেঙে দিয়ে, নতুন উদ্দোমে আমার কাছে ছুটে আসবে।

প্রিয়, তোমার আমার মধ্যে গভীর এক টান আছে। যা পঞ্চইন্দ্রীয়র বহু উপরের কোনো গোপন অভিসারের পথ। যেখানে বসে আমি তোমাকে অনেক কথা বলি আর তুমি তা আপন অন্তর থেকে বুঝে নাও। নিজের অন্তরের দুয়ার খুলে দাও দেখবে তোমার মনের সব দরজায় এই অভাগা অপেক্ষা করে আছে। আমি তোমাকে আমার সমস্ত অন্তর দিয়ে দিবানিশি ডেকে বেড়াই। মানুষ কখনও তার নিজের অন্তর থেকে পালাতে পারে না। যখন মানুষ নিজের অন্তর থেকে পালাতে চায়, তখন সে মিথ্যাবাদি হয়ে যায়। সব অপরাধের বড় অপরাধ হলো নিজেকে গুরুত্ব দিতে না জানা।

পৃথিবীতে যতো টেকনোলজিই আসুক না কেনো, তোমার আমার মনের টান কে কেউ কোনোদিনও ডিসকানেক্ট করে দিতে পারবে না। আমি তোমার স্বপ্নে এসে তোমার সাথে কথা বলে যাই। তোমার সমস্ত স্বপন আমি রচনা করে দেই। তোমার সমস্ত বাঁচার মাঝেই আমি বেঁচে থাকি। তোমার সমস্ত আনন্দের মাঝেই আমি আনন্দিত হই। তোমার জীবনের মধ্য থেকেই আমার বার বার জন্ম হয়। যে রূপে আমাকে তুমি পেতে চাও আমি সেই রূপ নিয়েই তোমার কাছে ছুটে আসি।

প্রিয়, আর লিখতে পারি না। কত কথা যে লিখলাম। কোনো অচেনা ব্লগের অজানা স্থানে আমি আমার লেখার মধ্যে ঘুমিয়ে আছি। যাদের আমাকে প্রয়োজন হবে তাঁরা ঠিকই খুঁজে বেড় করে নেবে। আমি কোনো ভিতু মানুষের মতো জীবন কাটাতে এই সুন্দরের ধরায় আসি নি। আমি আমার সাহোসভরা প্রেম দিয়ে সবাইকে আপন করে পেতে এসেছি। এই অসুন্দরের ধরা কে নিজ প্রেম দ্বারা সত্য ও সুন্দরকে ছড়িয়ে দিতে এসেছি।

মানুষ কখন অমানুষ হয়ে যায় জানো? যখন নিজের প্রেমকে নিজে স্বীকার করার সাহোসটুকু হারিয়ে ফেলে। আমি জানি, আজ আমাকে তুমি দাম দিচ্ছ না। এমন একদিন আসতে বাধ্য যেদিন তোমার আমার নাম নিয়ে মানুষ প্রেমের স্বর্গে প্রবেশ করবে। একদিন তোমার আমার প্রেম ও ব্যক্তিজীবন নিয়ে সিনেমার পর সিনেমা, নাটকের পর নাটক, গানের পর গান, গবেষনার পর গবেষনা হতে থাকবে। তারপরও আমাদের প্রেম কে সবার কাছে রহস্যময় মনে হবে। যদি হাজার বছর পরও এমন হয়, তারপরও হবে।

প্রিয়! আমি তোমার আমার সংসারের রূপরেখা বর্ননা করে রেখে দিলাম। তুমি বুঝে নিও। আমার সত্যকে যদি তোমার ভালো লাগে তাহলে তুমি সেই সত্যদৃষ্ট স্বপ্ন কে তোমার করে নিও। তুমি যা বলবে তাই হবে। কেনো তুমি তোমার নিজ প্রেমের সংসার না সাজিয়ে অন্যকারও সংসার সাজাতে ব্যস্ত হয়ে গেলে। আমি তোমাকে তোমার নিজের সংসার সাজাতে বলেছিলাম। যেখনে শুধু আমি আর তুমি মিলে সব ভালোকে একসাথে কাজে লাগাবো। সেখানে আজ অন্য কারও সংসার সাজিয়ে তুমি কি মজা পাচ্ছ? কেনো তুমি অন্যদের হাতের পুতুল হয়ে গেলে প্রিয়?

আমি জানি একাবিংশ শতাব্দির চরম অসম্ভব, হুতাশ, ত্রাস ও হতাশার লগ্নে আমার জন্ম। আমি সেই সব বাজে কুসংস্কারকে না বলেছি ও অন্যদেরকে তাদের আপন গন্তব্য সম্পর্কে বলেছি। আমাকে কেউ বিশ্বাস না করুক অন্তত তোমার বিশ্বাস করা উচিৎ ছিলো। আজ আমি মানুষকে অমর করে রাখার কথা চিন্তা করছি। একটু সামান্য খাটলেই মানুষের অমরত্ব আমরা রচনা করে যেতে পারি। তোমাকে কাছে পাচ্ছি না বলে আমার সে কাজ আর এগোচ্ছে না। শুধু বুঝতে পারছি তুমি আমি এক হলে মানুষের অমরত্ম দেয়া সস্ভব। মানুষ আমার দিনের পর দিনকে মূল্যহীন ভাবে নিয়ে নিচ্ছে। তারা বোঝে না যে, তুমি আমার সাথে এলেই আমরা দু’জনে মানুষকে দেহের মধ্যেই অমরত্ব দিতে পারি। অল্প কিছু বছর আমরা একসাথে থাকলেই এই মহাআবিষ্কার সম্ভব।

বিশ্বাস করো প্রিয়, আমি মানুষকে আশা দিতে পছন্দ করি না। আমি মানুষকে নতুন নতুন আবিষ্কারে ভরিয়ে দিতে চাই। আমি মানুষের জীবনের স্থায়ীত্ব নিয়ে কাজ করতে চাই। শুধু এটুকু সুযোগ তৈরি করার জন্য আমার দিনের পর দিন লিখতে হচ্ছে। তারপরও আমার দিকে কেউ তাকাচ্ছে না।

আজ আমি স্পষ্ট ভাবে তোমাকে জানাতে চাই, মানুষকে ১০০% অমর করা সম্ভব। এবং আমরা দুজন মিলেই এই কাজ পরিচালনা করতে পারি। কতো মজা হবে। যখন কোনো মানুষ আর মৃত্যু নামক আতঙ্কের কাছে মাথা নত করবে না। তুমি আমি যদি এক হতে পারতাম, তাহলে সেই দিন মোটেও দুরে ছিলো না। যে জিনিস আবিষ্কার হয় নি সেই জিনিসের মজা মানুষ কিভাবে বুঝবে। আর আমাকে এসব কাজ করতে গেলে নিশ্চই আমার একটি সুন্দর নিরিবিলি জীবন দরকার। আমি তোমাকে নিয়ে একটি নিরিবিলি জীবন চেয়েছিলাম। বার বার বাংলাদেশ সরকারের কাছে আমি অনুরোধ করেছি। এই চিঠির মাধ্যমে আমি আবারও আমার অবস্থান কর্তাব্যাক্তিদের জানাচ্ছি।

প্রিয়তম, আমি বাঙালীর মধ্য থেকে অনেক ভালোমানের বিজ্ঞানী, পলিটিশিয়ান, আর্টিস্ট, মিডিয়া পারসন, টিচার, সমাজ বিশারদ ও আর্ট এ্যান্ড কালচারের কৃয়েটিভিটির সাথে সংযুক্ত পেশার মানুষ তৈরি করতে চেয়েছিলাম। যারা জীবনে অনেক কিছু করতে পারবে। আমার সব আশা আজ কেমন যেনো আশাহতর বাগানে লুটোপুটি খাচ্ছে। তুমি আসোনা তাই আমার জীবনের সব ইচ্ছাকে ঢেকে দিয়ে শুধু তোমাকে ফিরে পাবার চেষ্টায় দিন পাড় করছি।

মানুষ আমাকে ভুল বুঝলে বুঝুক গিয়ে! তুমি আমাকে ভুল বুঝ না প্রিয়। আমি তোমার প্রেমকে ভালোবাসার পতাকার মতো করে মেলে দিয়েছি। তাইতো এই মহাবিশ্ব আমার কাছে ছোট হয়ে গেছে। আকাশের দিকে তাকালে মনে হয়, আকাশ বুঝি অনেক ছোট, আর তাইতো আকাশের নীল ঢাকানাকে লাথি মেরে দুরে ফেলে দিতে ইচ্ছে করে।

আমি যেসব কথা বলেছি তার প্রতিটি কাজই তোমার আর আমার পক্ষে করা সম্ভব। আমরা একসাথে না হলে, এসব কাজ কিভাবে হবে। মানুষ শুধু বর্তমানের সুবিধাটুকু দেখতে পায়। ওরা বোঝে না আমাকে সুযোগ দিলে আমি ওদের অমর করে দিতে পারি। পৃথিবীর সব রোগ, তাপ, জ্বালা ও বার্ধক্যকে স্থয়ীভাবে দুরে ঠেলে দিতে পারি। এটা আমার মনের বিশ্বাসই শুধু না। এই ধ্যান ধারনাকে আমার কর্মে পরিনত করতে চেয়েছিলাম। আমি একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে অন্যান্য মানুষের সাহায্য চেয়েছিলাম। সমস্ত মানব প্রজাতি নিয়ে কাজ করার জন্য মানুষের দারে সাহায্য চাওয়া কি অন্যায়?

প্রিয়! আমি চাই মানুষ তোমাকে আর আমাকে এক করে, হাতে হাত মিলিয়ে দিক। আমি চাই আমার প্রতি ভুল ধরানাকে অন্যরা তোমার কাছ থেকে সরিয়ে দিক। অন্য সবার একটু মাত্র প্রচেষ্টা সমস্ত মানুষের জীবনে শস্তি নিয়ে আসতে পারে। প্রতিদিন আমি ভাবি আজ বুঝি কেউ তোমার কাছে গিয়ে আমার কথা বলে দিলো। আমার প্রতি তোমাকে আরো বেশি উৎসাহিত করে দিল। আসলে কি হচ্ছে তা আমি মোটেও বুঝি না। আমি সব মানুষকে বিশ্বাস করি। আমায় দিয়ে যারা আমাকে চিনেছিলেন তাঁরা আজ কোথায়? আমি তাঁদের ম্যাসেজকে আন্তরিক ভাবে প্রনাম জানাচ্ছি। যারা আমাকে ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে একতার গান শুনিয়েছিলেন তাঁদের সেই ডিসিসন আমি আজ মেনে নিলাম। আমি কথা দিচ্ছি আমি আর উচ্চ বাচ্য করবো না। তারপরও তারা আমার তোমাকে আমার হাতে তুলে দিক। ওরা একটু চাইলেই তা পরেন।

কেউ যদি আমাকে প্রস্তাব দেয় যে, তোমাকে কাছে পাবার জন্য আমার লেখালেখি বন্ধ করতে হবে, আমি সে প্রস্তাবেও রাজি আছি। তবুও আমি তোমাকে হারাতে চাই না।

প্রিয়, জীবনের চলার পথে অনেক দেরি হয়ে গেছে। আমি আর দেরি করতে চাই না। আজকেই আমাদের সেরা সময়। এই সময়ে তুমি না আসলে আর কবে আসবে? তোমার মনের মধ্যে প্রেমের সাহোস নিয়ে শুধু একবার দাঁড়াবার মতো করে দাঁড়াও দেখবে সব কিছু সহয হয়ে গেছে। তারপরও ভয় নেই প্রিয়! আমি মানুষকে বিশ্বাস করি। তাঁরা অবশ্যই তোমার আমার এক হবার জন্য কাজ করবে। আর তাঁরা আমাদের এক হওয়া নিয়ে কাজ না করে তাহলে এর পরিনাম যে কতো ভয়াভহ হবে, তা তারা এখনও উপলব্ধি করতে পারছে না।

আমি শুধু আমার ভয়ংকর খেলা তাদের দেখিয়ে যাবো। আজকে যা তারা বিনা ঝামেলায় পারতো কাল তাদের জন্য এই পথ অনেক বেশি কঠিন হয়ে যাবে। আমাদের যারা এক হতে দেয় না, তাদের সবাইকে আমি নতুন নতুন রোগ দিয়ে দিলাম। আজ থেকে তাঁরা অন্তত এটুকু বুঝুক আমাদের সাথে বেয়াদবি করার পরিনাম কতো বেশি মারাত্মক হয়ে উঠেছে।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মেঘ ভাসে - বৃষ্টি নামে

লিখেছেন লাইলী আরজুমান খানম লায়লা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

সেই ছোট বেলার কথা। চৈত্রের দাবানলে আমাদের বিরাট পুকুর প্রায় শুকিয়ে যায় যায় অবস্থা। আশেপাশের জমিজমা শুকিয়ে ফেটে চৌচির। গরমে আমাদের শীতল কুয়া হঠাৎই অশীতল হয়ে উঠলো। আম, জাম, কাঁঠাল,... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনের গল্প

লিখেছেন ঢাকার লোক, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৫

মাত্র মাস দুই আগে আমার এক আত্মীয়ের সাথে দেখা আমার এক বোনের বাড়ি। তার স্ত্রী মারা গেছেন তার সপ্তাহ দুই আগে। মক্কায় উমরাহ করতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমান

লিখেছেন জিনাত নাজিয়া, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১২

" অভিমান "

তোমার ঠোঁটে বোল শিখেছি
তুমি আমার মা, কেমন করে
ভুলছ আমায় বলতে
পারিনা। এমন করে চলে
গেলে, ফিরে ও এলেনা। হয়তো
তোমার সুখেই কাটছে দিন,
আমায় ভাবছ না।

আমি এখন সাগর... ...বাকিটুকু পড়ুন

×