জীবনে সম্ভবত একটা সময়ই ছেলেরা,ছেলে হয়ে জন্মানোর জন্য আফসোস করে । যখন দেখে যে তার প্রজাতির অনেকে কয়েকদিনের জন্য লুঙ্গি উচা করে পা টেনে টেনে হাঁটছে । আমার সৌভাগ্য যে ফুপ্পি ডাক্তার হওয়ায় অজ্ঞান করে ঐ অংশটুকু করা হয়েছিল । কিন্তু পরের কাহিনী তো একই । বিশেষ ভঙ্গিতে হাঁটা শুরু করলাম । "উনাকে" যতটুকু কম ঘষা লাগানো যায় সেই চেষ্টায় রত হলাম । কয় দিন পর অনুভব করলাম এখন আমি পুরোদস্তুর মুসলমান পুরুষ,কারন সাফল্যজনকভাবে আমার বিশেষ অঙ্গের উদ্বৃত্ত অংশটুকু ফেলে দেয়া হয়েছে,মানে আমার মুসলমানি করানো হয়ে গেছে । বাড়ি ফিরে আমার একান্ত অনুচর ভাগ্নেকে বললাম,আরে মুসলমানি করানো কোনো ব্যাপার নাকি ? আমি তো সব দেখছি আমারে কেমনে মুসলমানি করাইলো ! এখন আমি নিজেই পারমু । ভাগ্নের তো উৎসাহ আর ধরে না,এক কথা,মামা আমি ও মুসলমান হমু । চাপা মাইরা পরলাম তো মুশকিলে । সাহস কইরা কইলাম,তাইলে টেবিলের উপর থেইকা ব্লেড আর সেভলনের শিশিটা লইয়া আয় । আনার পর কইলাম,তুই প্যান্ট খোল । আমি ওর জায়গামত চামড়াটা টাইনা ধরলাম, আল্লার নাম নিয়া ব্লেড হাতে নিলাম । পোছ দিতে যামু,এমন সময় ভাগ্নে কয়,মামা ডর লাগতেছে । আসলে ভয় যে কার বেশি লাগতেছিল এটা তো আর ওরে বুঝতে দেই নাই । একটা ভাব নিয়া কইলাম,নাহ,তুই ডরাইলি দেইখা কাজটা করতে পারলাম না । না হয় এখনই তরে মুসলমানিটা করাইয়া দিতাম ।
আজ এত দিন পর সেই কথা মনে পড়লে খুব হাসি পায় । ভাগ্নের সাথে দেখা হলেই সে বলে,মামা,আর একটু হইলে তো দিছিলেন শেষ কইরা.............