২০১২ সালের দিকে আমি আর আমার বিয়াই যাত্রা করি আমার জেঠাত ভাই এর শ্বশুর বাড়ী পঞ্চগড়ে।যাত্রা টা মোটেও সুখের হয় নাই,ঈদ এর পরদিন হওয়াতে নারায়ণগঞ্জ থেকে যেখানে আট ঘন্টা সময় লাগে সেদিন লেগেছিল প্রায় ৩০ ঘন্টা।পরে শুনলাম এটা নাকি বাংলাদেশ এর ইতিহাস এ অন্যতম সেরা জ্যাম। সেরা জ্যাম এর সাক্ষী হতে পেরে ভালই লেগেছে,প্যারাটাও কম ছিল না।পঞ্চগড় গিয়ে পৌছালাম পরদিন রাত ৯টায়।দেখি বিয়াই সাহেব আমাদের গ্রহণ করার জন্য বাস স্ট্যান্ড এ অপেক্ষা করছে।রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পরলাম কারন এক এ ত লম্বা জার্নি তার উপর কাল থেকে বের হব পঞ্চগড় ভ্রমনে।পরদিন ঘুম থেকে উঠার আগেই নাস্তা রেডি। বেয়াই দের বারির পাশ দিয়ে বয়ে গেছে নদি।পঞ্চগড়ে সকাল এর দূশ্য সত্যি কেমন জানি অদ্ভুত সুন্দর।বাড়ির বৌড়া কাজে লেগে গেছে,কূষক গেছে ক্ষেতে ধান কাটতে,বাচ্চারা স্কুলে,বড়রা যার যার ব্যাবসাতে।বিয়াই কে নিয়ে গেলাম পঞ্চগড় জিরু পয়েন্ট এ।সি এম ভি থেকে তেতুলিয়া জিরু পয়েন্ট এ যাওয়ার রাস্তা দেখলে মন ভরে যায়।দুই পাশে সবুজ ধান গাছ,জিরু পয়েন্ট এর কাছাকাছি পাথর এর সারি,চা বাগান,পর্যটক দের আনাগুনা সব মিলিয়ে এ যেন এক মায়াবি পরিবেশ।যাওয়ার পথে তেতুলিয়াতে দেখলাম সেই তেতুল গাছ যার নামে নামকরণ করা হয়েছে তেতুলিয়ার। সেখানকার মানুষ গুলা একদম সাদামাটা, শহুরে প্যাচ বুঝেনা তারা।সারাদিন ভ্যান ভাড়া ১০০ থেকে ১২০ টাকা মাএ।আর দিন শেষে ৫ টাকা বেশি বা এক কাপ চা খাওয়ালেই যে পরিমান খুশি হয় সেটা বলে বুঝানো যাবে না। কাজী গ্রুপ এর ব্যাপকতা চক্ষে পরার মত।যেখানেই যাই কাজী চা,কাজী অরগানিক মিষ্টি,কাজী ডেইরি ফার্ম ইত্যাদি। একদিন বের হলাম কাদিয়ানী দের আস্তানা দেখতে,এতদিন নাম ই শুনেছি আজ দেখলাম।ওদের মসজিদ গুলাতে ডিস লাইনও আছে। হাটবারে দেখাযায় মানুষ এর ভীর কারন মুলত মানুষ হাটমারেই সপ্তাহের কিনাকাটা সেরে নেয়। বর্ডার ঘেঁষে এলাকা হওয়াতে বি জি বির আনাগুনা চক্ষে পরে। চারদিন কাটানোর পর রওনা হলাম দিনাজপুর এর উদ্যশে।পরবর্তী লিখাতে জানাবো সেখানকার প্রকৃতী,মাটি ও মানুষ এর কথা।২০১২ সালের দিকে আমি আর আমার বিয়াই যাত্রা করি আমার জেঠাত ভাই এর শ্বশুর বাড়ী পঞ্চগড়ে।যাত্রা টা মোটেও সুখের হয় নাই,ঈদ এর পরদিন হওয়াতে নারায়ণগঞ্জ থেকে যেখানে আট ঘন্টা সময় লাগে সেদিন লেগেছিল প্রায় ৩০ ঘন্টা।পরে শুনলাম এটা নাকি বাংলাদেশ এর ইতিহাস এ অন্যতম সেরা জ্যাম। সেরা জ্যাম এর সাক্ষী হতে পেরে ভালই লেগেছে,প্যারাটাও কম ছিল না।পঞ্চগড় গিয়ে পৌছালাম পরদিন রাত ৯টায়।দেখি বিয়াই সাহেব আমাদের গ্রহণ করার জন্য বাস স্ট্যান্ড এ অপেক্ষা করছে।রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পরলাম কারন এক এ ত লম্বা জার্নি তার উপর কাল থেকে বের হব পঞ্চগড় ভ্রমনে।পরদিন ঘুম থেকে উঠার আগেই নাস্তা রেডি। বেয়াই দের বারির পাশ দিয়ে বয়ে গেছে নদি।পঞ্চগড়ে সকাল এর দূশ্য সত্যি কেমন জানি অদ্ভুত সুন্দর।বাড়ির বৌড়া কাজে লেগে গেছে,কূষক গেছে ক্ষেতে ধান কাটতে,বাচ্চারা স্কুলে,বড়রা যার যার ব্যাবসাতে।বিয়াই কে নিয়ে গেলাম পঞ্চগড় জিরু পয়েন্ট এ।সি এম ভি থেকে তেতুলিয়া জিরু পয়েন্ট এ যাওয়ার রাস্তা দেখলে মন ভরে যায়।দুই পাশে সবুজ ধান গাছ,জিরু পয়েন্ট এর কাছাকাছি পাথর এর সারি,চা বাগান,পর্যটক দের আনাগুনা সব মিলিয়ে এ যেন এক মায়াবি পরিবেশ।যাওয়ার পথে তেতুলিয়াতে দেখলাম সেই তেতুল গাছ যার নামে নামকরণ করা হয়েছে তেতুলিয়ার। সেখানকার মানুষ গুলা একদম সাদামাটা, শহুরে প্যাচ বুঝেনা তারা।সারাদিন ভ্যান ভাড়া ১০০ থেকে ১২০ টাকা মাএ।আর দিন শেষে ৫ টাকা বেশি বা এক কাপ চা খাওয়ালেই যে পরিমান খুশি হয় সেটা বলে বুঝানো যাবে না। কাজী গ্রুপ এর ব্যাপকতা চক্ষে পরার মত।যেখানেই যাই কাজী চা,কাজী অরগানিক মিষ্টি,কাজী ডেইরি ফার্ম ইত্যাদি। একদিন বের হলাম কাদিয়ানী দের আস্তানা দেখতে,এতদিন নাম ই শুনেছি আজ দেখলাম।ওদের মসজিদ গুলাতে ডিস লাইনও আছে। হাটবারে দেখাযায় মানুষ এর ভীর কারন মুলত মানুষ হাটমারেই সপ্তাহের কিনাকাটা সেরে নেয়। বর্ডার ঘেঁষে এলাকা হওয়াতে বি জি বির আনাগুনা চক্ষে পরে। চারদিন কাটানোর পর রওনা হলাম দিনাজপুর এর উদ্যশে।পরবর্তী লিখাতে জানাবো সেখানকার প্রকৃতী,মাটি ও মানুষ এর কথা।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫৬