somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এটা যদি সত্য হয়, তাহলে কি হবে এই দেশের .........?????

২৭ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ফেসবুকে চোখ বুলাতে বুলাতে হঠাৎ করে এটা পেলাম। পুরাটা পরে তো আমার দুনিয়া আন্ধার আন্ধার লাগে.........


ভারতীয় গুপ্তচরবৃত্তি সংস্থা ‘র’(RAW) এর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের ১০০ ক্যাডারকে খুবই গোপনীয়তার সঙ্গে ৬ মাস মেয়াদি কমান্ডো ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে। ২০১০ সালে ভারতের দেরাদুনে ট্রেনিং নেওয়া এসব (ছাত্রলীগ বা যুবলীগ) সশস্ত্র ক্যাডারদের গুপ্তহত্যা ও অপহরণের কৌশল শেখানো হয়েছে। এসব ক্যাডারদেরকে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ রাজনীতিবিদ, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের হত্যা ও গুম করার জন্য বিশেষভাবে প্রশিক্ষিণ দিয়েছে ভারতীয় এসপিয়োনেজ সংস্থা ‘র’(RAW)।

ক্রুসেডার-১০০ নামের পুরো প্রকল্পটি আসলে ভারতীয় ‘র’ এর পরিকল্পনার ফসল। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) তারিক আহমেদ সিদ্দিকীর দ্বারা প্রকল্পটি সরাসরি সমন্বয় করা হয়েছিল।

প্রশিক্ষণ শেষে ভারত থেকে ফিরে আসার পর ক্রুসেডার-১০০ সদস্যদেরকে আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ রাজনীতিবিদ, মিডিয়া কর্মী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের একটি তালিকা দেওয়া হয় ঘায়েল করার জন্য। প্রাপ্ত তথ্যমতে, এ তালিকায় ৮৩ জনেরও বেশি ব্যাক্তির নাম রয়েছে, যাদেরকে ক্রুসেডার-১০০ বাহিনীর সদস্য দ্বারা ‘নিশ্চিহ্ন’ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। বিএনপির সদ্য নিখোঁজ নেতা এম ইলিয়াস আলীর নামও ক্রুসেডার-১০০ বাহিনীর ঘায়েল তালিকায় ছিল। শ্রীলঙ্কা গার্ডিয়ান পত্রিকার নয়াদিল্লি সূত্র ঘায়েল তালিকার আরো কিছু নাম জানিয়েছে। এর মধ্যে আছে রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব আমান উল্লাহ আমান, মির্জা আব্বাস, সাদেক হোসেন খোকা, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, এম ইলিয়াস আলী, হাবিবুন নবী সোহেল, আব্দুল্লাহ আল নোমান, ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক, শফিউল আলম প্রধান, আ স ম আব্দুর রব, মুফতি ফজলুল হক আমিনী ও মাওলানা ফজলুল করিম। আওয়ামী লীগ এবং ভারতীয় ‘র’ এসব লোকদেরকে ২০১৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে খতম করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারা মনে করে, এসব ব্যক্তির অস্তিত্ব আওয়ামী লীগের পুনরায় ক্ষমতায় আসার ক্ষেত্রে পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত এই খুনীদেরকে ঢাকার গুলশান ও বারিধারা এলাকার কিছু ভবনে রাখা হয়েছে। ক্রুসেডারদের বারিধারা ঘাঁটিটি তারিক আহমেদ সিদ্দিকীর দ্বারা সরাসরি রক্ষণাবেক্ষণ হচ্ছে। এসব ঘাঁটি স্পর্শকাতর যন্ত্রপাতি ও নজরদারির নানা সাজ সরঞ্জাম দিয়ে সজ্জিত। সেখানে সাধারণের প্রবেশাধিকার নেই। ক্রুসেডার-১০০ বাহিনী তাদের অপারেশনের জন্য স্বল্প ও মাঝারি পাল্লার সাইলেন্সার যুক্ত অত্যাধুনিক অস্ত্র, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট, গ্যাস বোমা ও যানবাহনে সজ্জিত। বাংলাদেশী যেকোন গোয়েন্দা সংস্থাকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য এদের অনেকেই স্যাটেলাইট ফোন ব্যবহার করে থাকে।

পোস্টের প্রথম ২টি কমেন্টে আরও উল্লেখ করা হয়েছে,


ভারতীয় গুপ্তচরবৃত্তি সংস্থা ‘র’(RAW) এর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের ১০০ ক্যাডারকে খুবই গোপনীয়তার সঙ্গে ৬ মাস মেয়াদি কমান্ডো ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে। ২০১০ সালে ভারতের দেরাদুনে ট্রেনিং নেওয়া এসব (ছাত্রলীগ বা যুবলীগ) সশস্ত্র ক্যাডারদের গুপ্তহত্যা ও অপহরণের কৌশল শেখানো হয়েছে। এসব ক্যাডারদেরকে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ রাজনীতিবিদ, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের হত্যা ও গুম করার জন্য বিশেষভাবে প্রশিক্ষিণ দিয়েছে ভারতীয় এসপিয়োনেজ সংস্থা ‘র’(RAW)।

‘ক্রুসেডার ১০০’ সাংকেতিক নামের দলটি ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বার মাসের শেষ দিকে ভারতে যায় এবং সেখানে তারা ২০১০ সালের জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত প্রশিক্ষণ নেয়। ভারতীয় সেনাবাহিনীর ধুরন্দর কমান্ডো প্রশিক্ষকরা বিস্তৃত পরিসরে এই আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেয় যা “বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কিছু তরুণ সদস্যকে দেওয়া কমান্ডো ট্রেনিং” হিসেবে চালিয়ে দেওয়া হয়। ক্রুসেডার-১০০ নামের পুরো প্রকল্পটি আসলে ভারতীয় ‘র’ এর পরিকল্পনার ফসল। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) তারিক আহমেদ সিদ্দিকীর দ্বারা প্রকল্পটি সরাসরি সমন্বয় করা হয়েছিল।

শেখ হাসিনার প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী সেনাবাহিনীতে চাকরী করার সময় থেকেই প্রায় কয়েক দশক সময় ধরে ভারতীয় ‘র’(RAW) এবং ব্রিটিশ সিক্রেট সার্ভিস এজেন্সী MI6 এর সাথে নিবিড় সম্পর্ক বজায় রাখছে। শেখ হাসিনার পরিবারের সাথে সম্পর্কই তাকে RAW এবং MI6 এর সাথে এসব যোগাযোগ রক্ষা করতে সাহায্য করেছে। ২০০৯ সালের জানুয়ারীতে আওয়ামীলীগ যখন সরকার গঠন করে তখন মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী হঠাৎ করে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তি হয়ে উঠে তার দাপ্তরিক পদবী প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা এবং সেই সাথে ব্যাক্তিগত ভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানার দেবর হওয়ার কারনে।


ক্রুসেডার-১০০ এর পুরো দলটি, যাদেরকে ভারতে কমান্ডো প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হয়েছিল, তারিক আহমেদ সিদ্দিকী এবং তার বিশ্বস্ত কিছু সহকর্মী এবং অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা তাদেরকে ছাত্রলীগ-যুবলীগ ক্যাডারদের মধ্য থেকে বেছে নেয়। প্রশিক্ষণ শেষে ভারত থেকে ফিরে আসার পর ক্রুসেডার-১০০ সদস্যদেরকে আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ রাজনীতিবিদ, মিডিয়া কর্মী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের একটি তালিকা দেওয়া হয় ঘায়েল করার জন্য।

প্রাপ্ত তথ্যমতে, এ তালিকায় ৮৩ জনেরও বেশি ব্যাক্তির নাম রয়েছে, যাদেরকে ক্রুসেডার-১০০ বাহিনীর সদস্য দ্বারা ‘নিশ্চিহ্ন’ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। বিএনপির সদ্য নিখোঁজ নেতা এম ইলিয়াস আলীর নামও ক্রুসেডার-১০০ বাহিনীর ঘায়েল তালিকায় ছিল। শ্রীলঙ্কা গার্ডিয়ান পত্রিকার নয়াদিল্লি সূত্র ঘায়েল তালিকার আরো কিছু নাম জানিয়েছে। এর মধ্যে আছে রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব আমান উল্লাহ আমান, মির্জা আব্বাস, সাদেক হোসেন খোকা, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, এম ইলিয়াস আলী, হাবিবুন নবী সোহেল, আব্দুল্লাহ আল নোমান, ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক, শফিউল আলম প্রধান, আ স ম আব্দুর রব, মুফতি ফজলুল হক আমিনী ও মাওলানা ফজলুল করিম। আওয়ামী লীগ এবং ভারতীয় ‘র’ এসব লোকদেরকে ২০১৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে খতম করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারা মনে করে, এসব ব্যক্তির অস্তিত্ব আওয়ামী লীগের পুনরায় ক্ষমতায় আসার ক্ষেত্রে পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত এই খুনীদেরকে ঢাকার গুলশান ও বারিধারা এলাকার কিছু ভবনে রাখা হয়েছে। ক্রুসেডারদের বারিধারা ঘাঁটিটি তারিক আহমেদ সিদ্দিকীর দ্বারা সরাসরি রক্ষণাবেক্ষণ হচ্ছে। এসব ঘাঁটি স্পর্শকাতর যন্ত্রপাতি ও নজরদারির নানা সাজ সরঞ্জাম দিয়ে সজ্জিত। সেখানে সাধারণের প্রবেশাধিকার নেই। ক্রুসেডার-১০০ বাহিনী তাদের অপারেশনের জন্য স্বল্প ও মাঝারি পাল্লার সাইলেন্সার যুক্ত অত্যাধুনিক অস্ত্র, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট, গ্যাস বোমা ও যানবাহনে সজ্জিত। বাংলাদেশী যেকোন গোয়েন্দা সংস্থাকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য এদের অনেকেই স্যাটেলাইট ফোন ব্যবহার করে থাকে। এই বাহিনীর প্রত্যেক সদস্য নানা রকম অতিরিক্ত সুবিধাসহ উচ্চ বেতন পায়। অতিরিক্ত সুবিধাদির মধ্যে রয়েছে তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য ঢাকায় ফ্ল্যাট এবং ব্যাবসা। এদের দিনের বেলায় প্রকাশ্যে আসতে অনুমতি দেওয়া হয় না এবং সাধারণত ঢাকা শহরে নিজ নিজ ঘাঁটির ভিতরেই রাখা হয়। কোন জরুরি অবস্থা তৈরি হলে, যখন দিনের বেলায় রাস্তায় যাওয়া প্রয়োজন, তখন জনগনের কাছ থেকে মুখ লুকানোর জন্য তাদের কালো হেলমেট পরা বাধ্যতামূলক। পর্যায়ক্রমে এ বাহিনীর সদস্যদের ৭ থেকে ১০ দিনের ছুটিতে গোপনে ভারত নিয়ে যাওয়া হয় আমোদপ্রমোদের জন্য। এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে তাদের কোনও ট্রাভেল ডকুমেন্ট প্রদর্শন করতে হয় না।




কপি পেস্ট

শ্রীলঙ্কা গার্ডিয়ান পত্রিকার সূত্র

১৬টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬





মাসের আধিক কাল ধরে দাবদাহে মানব প্রাণ ওষ্ঠাগত। সেই যে অগ্নি স্নানে ধরা শুচি হওয়া শুরু হলো, তো হলোই। ধরা ম্লান হয়ে, শুষ্ক হয়, মুমূর্ষ হয়ে গেল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×