somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

বাবুই বাবু
সৃষ্টির সেরা প্রাণী আমি তবে নামে মাত্র, কর্ম এখন সম্পূর্ন রুপে প্রমান করে না। লেভেল লো, ডে বাই ডে আপডেটের প্রয়াসে আছি। দেখতে, বলতে, শুনতে, করতে চাই সেরা। তারপর সেরাদের সেরা। আমি ছাত্র, প্রকৃতি আমার শিক্ষক।

"থিঙ্ক ডিফরেন্ট"/ভিন্নভাবে_ভাবা

১৪ ই জুন, ২০১৮ রাত ২:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

"প্রত্যেক মানুষের ভাবনা থাকা উচিৎ নতুন কিছু সৃষ্টির দিকে। তবে কিছু মানুষের জন্য কি অনুচিৎ?"

এমন কিছু ধারনার জন্ম দেয়া যা পৃথিবীতে নেই এমন না, তবে তা পৃথিবীতে যে জিনিসটায় আছে তাঁর সর্বাধিক ব্যবহারবান্ধব/প্রয়োগ করে যুগোপযুগিতা করা, সেই সাথে কঠোর ভাবে খেয়াল রাখা যেন যুগের পর যুগ মানুষ সেই সৃষ্টি রহস্য ভুলে না যায় এবং বৃথা ভাবে। সফলতার পরেও ভবিষ্যতে বৃথা ভাবনা না কাম্য করাই কি উচিৎ নহে?

যদি বলি সেই ভাবনাগুলো কেমন? আসলে তেমন কিছু না যাষ্ট ভিন্নভাবে ভাবা। ভিন্ন ভাবা বলতে অনেকে আবার মনে করে তিনি বা কেউ যেটা ভাবছে তাঁর উল্টো টা ভাবা। বিষয়টা কি আসলেই তেমন? সঠিক সূত্রে খুজলে সঠিক টা জানা যায়। জানতে চান? তো জানুন। আচ্ছা আপনিই বলুনতো উল্টো ভেবে কি নতুন পথ সৃষ্টি হয়?

একটা বিষয় লক্ষ করবেন ছোট ছোট ভাবনা গুলোর ভেতর কিছু এক্সসেপশনাল ভাবনা থাকে, যা সূদর-প্রসারী হয় আর সেই ভাবনাগুলই মানুষকে সুখে-দুখে বেঁচে থাকতে মেইন ভূমিকা পালন করে যদিও মৃত্য সময় কেউ সফল কেউবা আবার বিফল। আচ্ছা মৃত্য যেহেতু অবধারিত সেহেতু এতো প্যারা নেয়ার কি কোন অর্থ আছে?

ছোট ছোট ভাবনাগুলোর সফলতা ও ব্যর্থতার শিক্ষাই নিয়ে যায় কল্পনার ভবিষ্যতে ও যার যার মৃত্য পরের জীবনে (যারা পরকালকে বিশ্বস করে)। সফলতার জন্য ভিন্ন কিছু না ভেবে ভিন্ন ভাবে কিছু ভাবতে হয়। আচ্ছা ভিন্ন ভাবে কি সবাই ভাবতে পারে?

জাস্ট থিঙ্ক ডিফরেন্ট। সাধারণের ভেতর অসাধারণ কিছু বের করার চেষ্টা। প্রত্যেকটা মানুষ নিজেই নিজের মধ্যে নিজেকে নিজের ভবিষৎ রুপ বর্তমানে কল্পন করে, ক্ষনিকের জন্য সুখ অনুভব করে। আর সেই সুখ কন্টিনিউ করার প্রয়াসে মানুষ সকল ব্যর্থতার কারন কে দুরে ঠেলে পজেটিভ ভাবতে শুরু করে (যদিও ৯৯.৯৯৯৯৯৯৯% মানুষের ক্ষেত্রে এর স্থ্যায়ীত্ব হয় সল্প সময়)। সল্প সময় হওয়া টা কি সকল ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক?

মনে হয় মানুষ সবচেয়ে বেশি কষ্ট পায় তার ছোট্র কলিজার টুকরা বাচ্ছার মৃত্যর কারনে। আচ্ছা মৃত্যর পরে বাবা-মায়ের অবসস্থ্যা কেমন হয়? সেই অবস্থ্যা কি সব সময় থাকে? পরবর্তী সময়ে যে কারনে মৃত্য হয়েছে সেই কারন সহ অনন্য দুঃখ দায়ক কারন থেকে নিজে বাঁচার চেষ্টা করে অন্য কে করে সতর্ক। আচ্ছা নিজে ও অন্য কে সতর্ক করে কেন? একেই বলে বুঝি নেগেটিভের মধ্য পজেটিভ (নিউটন ও বিভিন্ন ধর্মের মতে, প্রত্যেকটি ক্রিয়ার সমান বিপরিত প্রতিক্রয়া)

সক্রেটিস ও বিভিন্ন ধর্ম বলেছেন "নিজেকে চেনো"। নিজেকে কিভাবে চেনা যায়? উদাহরন সরুপ নিজের ভিতরের অলস মানুষকে প্রথমে চেনা যেতে পারে। ব্যর্থতার ক্ষেত্রে বেশি ভূমিকা পালন করে এই অলস মানুষ। এ রকম আরো অনেক আমি আমার মধ্যে বাস করে। তাদেরকে চেনার মধ্য দিয়েই মনে হয় নিজেকে চেনা যায় যার আরেক টা অর্থ মৃত্য, আর মৃত্য পর্যন্ত পৌছাতে অনেকটা পথ পড়ি দিতে হয় আর সেই পথটা যদি হয় সহজ-সরল উপভোগ কিন্তু খারপ হয় না। সর্বপরি ভোগ-উপভোগ কি মানুষের প্রধান লক্ষ?

মানুষ থিঙ্ক ডিফরেন্ট করুন আর নাইবা করুন, পৃথিবীর কাছে সাধারন বা অসাধারন হোক মানুষ কিন্তু বর্তমান অবস্থান থেকে ভবিষৎ অবস্থান অবশ্যই চিন্তা করে। আল্টিমেটলি.............?
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই জুন, ২০১৮ রাত ২:২২
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×