
১৯৪৭ সাল থেকে আজ অবধি ইসরায়েল কয়েক লক্ষ সাধারন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে। ফিলিস্তিনিরা কখনোই ইসরাইলের সাধারন নাগরিকদের উপড় আক্রমন করতে পারে নাই। আমরা ধরে নিতে পারি , তাদের সামর্থ ছিলো না। সাধারন ফিলিস্তিনিকে যখন মারা হয় তখন আপনারা কেউ জবাবদিহি চান না । এটা দুঃখজনক। হামাস ইসরাইলে হামলার সক্ষমতা অর্জন করেছে - এটা বিশ্ব জানতে পেরেছে এবং ইসরাইলিরাও। হামলা্য় ইসরাইলি সাধারন মানুষ মারা যাওয়া নতুন ঘটনা। এটা অবশ্যই যুদ্ধ আইন লংঘন। তবে ইসরাইলিদের তুলনায় এ ঘটনা খুবই নগন্য । বিচার দু-পক্ষের হলে- অনেক বেশী শাস্তি পাওয়ার হকদার হয়ে গেছে ইসরাইল । হামাস সামান্যই শাস্তি পাবে।
হ্যাঁ আরো একটি ব্যাপার আছে সেটা হলো হামাস যে ভুমিতে বা বসতিতে হামলা চালিয়েছে , সে জায়গাটি হামলাকারীদের পুর্বের বসতভিটা । তাদেরকে সেখান থেকে জোর পুর্বক উচ্ছেদ করা হয়েছে। সে কারণে বসতভিটা উদ্ধারের জন্য চেষ্টা করা - অপরাধের মধ্যে পড়ে না।কারন তাদেরকে বার বার ফিলিস্তিনিরা তাদের বসতভুমি ছেড়ে দেয়ার দাবী জানাচ্ছে এবং সেটেলার রা যেখান থেকে এসেছে সেখানে চলে যেতে বলছে। এবং সেটেলারদের অবিলম্বে অন্যর বসতভিটা ছেড়ে দিয়ে চলে যাওয়া উচিৎ।
প্রতিদিন ফিলিস্তিনির নারী-শিশু হত্যা করা যাবে ! প্রতিদিন নিরাপরাধ ফিলিস্তিনি হত্যা করা যাবে !
সেনা বাহিনী দিয়ে আরো জায়গা দখল করতে থাকুক, জাতিগত বিলুপ্ত করন বা গনহত্যা চলতে থাকুক, বুদ্ধিজীবি দিয়ে আলোচনাও চলতে থাকুক। বাহ! এই চিন্তাধারা না হলে কি পশ্চিমাদের চামচা হওয়া যায়। এ ধরনের চিন্তাধারার লোকরাই মীরজাফর-মোশতাক হয়।
সেটা দেশ-বিদেশ যেখানেই হোক না কেন ?

সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




