somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আসুন দেখি - " Criminal Justice : Behind Closed Door " মুভি ।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



Criminal Justice : Behind Closed Door (ফৌজদারি বিচার: বন্ধ দরজার পিছনে বা ঘটনার অন্তরালে ) পিটার মফফাত এর ক্রিমিনাল জাস্টিস সিরিজ ২-এর উপর ভিত্তি করে তৈরী একটি ভারতীয় আইনী নাটক বা ওয়েব সিরিজ । এটি ডিজনি + হটস্টারের প্ল্যাটফর্মে ভারতের জন্য ইংলিশ নাটক "ক্রিমিনাল জাস্টিসের" সিক্যুয়াল সিরিজ হিসাবে রূপান্তর করেছেন অপূর্ব আসরানী ।বিবিসি স্টুডিওর সহযোগিতায় মোট ৮ পর্বের এবং সব মিলিয়ে প্রায় ৬ ঘন্টা সময়ব্যাপী এ সিরিজটি পরিচালনা করেছেন বলিউডের রোহান সিপ্পি, অর্জুন মুখোপাধ্যায় । ২৪ ডিসেম্বর ২০২০ এ এটি হটস্টারে মুক্তি পেয়েছে।

দেখা যাবে ডিজনি + হটস্টারে অথবা বিনামূল্যে UC BROWSER (সব এপিসোড একসাথে ০৬ ঘন্টা ০১ মিনিট ) এ।

যদিও IMDb RATE - ৭.৭ / ১০ কিন্তু আমার দৃষ্টিতে ৯.৫ / ১০ । ওয়েব সিরিজ মানেই যেখানে যৌনতা এবং সহিংসতা সহ নানা দোষে দোষী সেখানে এই পুরো সিরিজ পরিচছন্ন এবং সংলাপ ,উপস্থাপনা স্পষ্টতই বাকীদের থেকে আলাদা।পরিবারের সবাই একসাথে উপভোগ করার মত একটি ছবি।

এই সিরিজের অভিনেতা-অভিনেত্রীরা হলেন - পঙ্কজ ত্রিপাঠী as Madhav Mishra, কীর্তি কুলহারি as Anu Chandra, অনুপ্রিয়া গোয়েনকা as Nikhat Hussain ,জিশু সেনগুপ্ত as Bikram Chandra, শিল্পা শুক্লা as Ishaani ,আশীষ বিদ্যার্থী as Prabhu ,দীপ্তি নাভাল as Vijjaya Chandra ,এবং মিতা বশিষ্ঠ as Mandira Mathur চরিত্রে অভিনয় করেছেন ।




ঘটনার সূত্রপাত এবং কাহিনী বিন্যাস - ফৌজদারি বিচার: বন্ধ দরজার পিছনে- আইন আদালতের একটি নাটক এবং এটি হল একজন নারীকে কেন্দ্র করে ।তিনি হলেন একজন গৃহিণী,খুনের আসামি এবং যিনি স্বামীকে ছুরিকাঘাতের কথা স্বীকার করেছেন ।অনুরাধা চন্দ্রা এক রাতে তার আইনজীবী স্বামীকে ছুরিকাঘাত করেন এবং আদালতে নিজের অপরাধ স্বীকার করেন। এটিই মুল কাহিনী এবং এটি প্রমাণীত কেস কারন অনুরাধা নিজেই স্বীকার করেছেন তার অপরাধের কথা এবং আইনের দৃষ্টিতে তিনি প্রকৃতই দোষী।

এখানে প্রশ্ন - উচ্চ শিক্ষিত,সুন্দরী,পারিবারিক ভাবে উচ্চবিত্ত সমাজের একজন সফল গৃহিণী,সংসারে এক মেয়ে এবং পেশাগত ভাবে সফল এবং উচ্চবিত্ত ও প্রতিষ্ঠিত আইনজীবী স্বামীকে নিয়ে সুখী পরিবারের মাঝে থেকেও কেন তিনি স্বামীকে ছুরিকাঘাত করলেন? (পরবর্তীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার স্বামী মারা যায়) । আর তাদের একমাত্র মেয়ে সেই ছুরি বাবার পেট থেকে বের করেছে এবং মাকে বাবার রুম থেকে বেরিয়ে বাইরে চলে যেতে দেখেছে । চিকিৎসাধীন অবস্থায় যখন তার স্বামী মারা যায় এবং বিচারে তার ফাঁসি কিংবা যাবতজীবন সাজা হবে জানার পরেও অনুরাধা কেন তার স্বামীকে ছুরি মেরেছে এ সম্পর্কে রহস্যজনক কারনে কিছুই বলেনা এবং এ ব্যাপারে তার নীরবতা বাকী সবার নিকট বিস্ময়কর লাগে।প্রতিষ্ঠিত কোন আইনজীবি বিক্রমচন্দ্রের বিরুদ্ধে মামলা নেবেন না তাই ডিসিপি রঘু স্যালিয়ান মাধব মিশ্রাকে অনুরাধার আইনজীবী হতে বলেছিলেন ।

আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে আইনজীবি প্রভু ,অনুরাধাকে একজন ষড়যন্ত্রমূলক স্ত্রী হিসাবে চিত্রিত করেছিলেন এবং তাদের মেয়ে রিয়াকে মায়ের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়ার জন্য উৎসাহ দেন।। অনুরাধার চিকিৎসক মনোরোগ বিশেষজ্ঞ এবং তার প্রেমিককে মোক্ষকে ও সাক্ষ্য দিতে আনা হয়েছিল। চিকিৎসক সাক্ষ্য দিতে এসে এমন এক বিষয়ে স্বীকারোক্তি দেয় এতে সবাই চমকে উঠে এবং বিচারক তাকে তিরষ্কার করা সহ তার চিকিৎসার অনুমতিপত্র বাতিলের সুপারিশ করে। অনুরাধার আইনজীবি মাধব, আইনজীবি নিখাতকে চূড়ান্ত পর্যায়ে আদালতের যুক্তিতর্কে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য উৎসাহ দেয়। শেষ দিনের আদালতের কার্যক্রম চলাকালে পুরানো প্রমাণগুলি পুনরায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয় এবং তাতে সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায় অনুরাধা যখন বাসা থেকে বেরিয়ে আসছিল তখন হাতে করে কিছু একটা নিয়ে এসেছে এবং পরে তা ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছে।এখন উকিলের প্রশ্ন " সে হাতে করে কি এনেছিল এবং কেন" ।অপরদিকে অনুরাধার বিপরীতে সাক্ষ্য দিচ্ছেন তার মেয়ে এবং উকিলের জেরার জবাবে তার মেয়ে একটি বিস্ফোরক বাক্য উচচারন করে যা তার বাবাকে বিশেষ মুহূর্তে তার মায়ের প্রতি বলতে শুনেছে । যদিও আসামী অনুরাধা আর মেয়েকে তা বলতে নিষেধ করেছে। আর এরফলে অবশেষে অনুরাধা তার স্বামী বিক্রম সম্পর্কে সত্য কথা বলতে বাধ্য হয়।

Criminal Justice : Behind Closed Doors , (ফৌজদারি বিচার: বন্ধ দরজার পিছনে, কী কারণে এই শোটি জনপ্রিয় বা আপনি দেখবেন)



হটস্টার স্পেশাল "ক্রিমিনাল জাস্টিস: ক্লাইন্ড ডোরস বিহাইন্ড "শিরোনামের সিরিজ দর্শকদের পূর্ণমাত্রায় বিনোদন দিবে। পঙ্কজ ত্রিপাঠী আবারও অনুপ্রিয়া গোয়েনকা চরিত্রে অভিনয় করেছেন, নিখাত হুসেনের সাথে তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে কঠিনতম মামলায় লড়াই করা আইনজীবী মাধব মিশ্রের ভূমিকায় ফিরছেন। এই দুজনই মূল আসামী অনু চন্দ্রকে রক্ষা করার চেষ্টা করছেন।অনুরাধা রুপী কীর্তি কুলহ্রি চিত্রিত, যিনি তার স্বামী, বিশিষ্ট আইনজীবী - বিক্রম চন্দ্রকে ছুরিকাঘাতের কথা স্বীকার করেছেন এবং আইনের দৃষ্টিতে তিনি দোষী। যদিও অনেকে এটিকে একটি প্রমাণীত মামলা বলে বিশ্বাস করে, তবুও আনুর পরবর্তী নীরবতা এবং নিজেকে রক্ষা করতে অনিচ্ছুক প্রশ্নটি জাগিয়ে তোলে - "চোখের সামনে ঘটে যাওয়া ঘটনার চেয়ে ঘটনার আড়ালে আর কী আছে"?

মিশ্রজি ফিরে এসেছেন - অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা পঙ্কজ ত্রিপাঠী এমন একটি (আইনজীবী মাধব মিশ্রের )চরিত্রে আবার ফিরে এসেছেন যা দর্শকদের উপর ছাপ ফেলেছে । এ বার, মাধব মিশ্রের পক্ষে চ্যালেঞ্জ সবচেয়ে কঠিন কারণ তার ক্লায়েন্ট কথা বলতে রাজি নয় এবং তিনি একটি শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে যাচ্ছেন যারা একজন বিশিষ্ট আইনজীবীর পক্ষে লড়াই করে চলেছে। আসুন, দেখুন কিভাবে তিনি এ কেস সমাধান করেন।



দৃঢ় এবং সাহসী মহিলা চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য চিত্রায়ন - "ফৌজদারি বিচার: বন্ধ দরজার পিছনে"একটি স্ট্যান্ড-আউট কোর্টরুম নাটক কারণ এটি বিভিন্ন মহিলা ব্যক্তিত্ব (আসামী-সাক্ষী-বিচারক-উকিল-বিচার প্রার্থী সবাই নারী ) এবং তাদের জীবন এবং সমস্যাগুলি মোকাবেলার বিভিন্ন উপায়ে সমস্ত মহিলাকে কেন্দ্র করে এবং মহিলাদেরকে কেন্দ্র করে। খুনের আসামি হলেন একজন গৃহিণী, তিনি স্বামীর ছুরিকাঘাতের কথা স্বীকার করেছেন এবং আইনের দৃষ্টিতে দোষী হয়েছেন। তার প্রতিরক্ষা দলে একজন মহিলা আইনজীবী নিখাত হুসেন যোগ দিয়েছেন।একজন মহিলা হিসাবে তাঁর মন তাকে বলেছে যে অনু চন্দ্রের এ গল্পের পিছনে আরও অনেক কিছুই কারন রয়েছে এবং তিনি এ সম্পর্কে অনুসন্ধানে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।বিচারক ও একজন নারী ।

চোখ ধাঁধানো উপস্থাপনা ও কাহিনীবিন্যাস -"ফৌজদারি বিচার: বন্ধ দরজার পিছনে" একটি উত্তেজনাপূর্ণ গল্প যা দর্শকদের ও শ্রোতাদের শেষ পর্যন্ত নিমগ্ন রাখবে বা ধরে রাখবে তার কাহিনীবিন্যাসের কারনে। আর নাটকটি কম কথায় সামাজিক সমস্যা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করবে।এটি তার দর্শকদের পারিবারিক সহিংসতা নিয়ে আরও সচেতন করে তুলবে, এবং আইনে পুরুষ - মহিলা উভয়কে সমানভাবে মূল্যায়ন করতে তৈরী কিনা তা নিয়েও কথোপকথন করবে। প্রকৃতপক্ষে, নির্মাতারা এমনকি আইনজীবীদের একটি দলের সাথে পরামর্শ করেছেন যে তারা সঠিকভাবে সংক্ষিপ্তসার এবং আইনানুগ পরিভাষা কিভাবে ব্যবহার করবেন এবং তারা গভীরভাবে ও সংবেদনশীলভাবে গল্পটি বলেছেন কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য গভীরতর গবেষণা ও করেছিলেন মনে হয়।

কারাগারে মহিলাদের জীবন ও অগ্নিপরীক্ষা প্রদর্শন করে - "ফৌজদারি বিচার: বন্ধ দরজার পিছনে" - ভারতের কারাগারে থাকা নারীদের জীবন ও অগ্নিপরীক্ষা তুলে ধরতে পেরেছে। গল্পের মধ্যে বন্ধ দরজার পিছনে কেবলমাত্র রেফারেন্সের জন্য সীমিত জায়গায় থাকার কারণে, নির্মাতাদের একটি মহিলাদের কারাগার চিত্রায়নে চ্যালেঞ্জিং সময় কাটাতে হয়েছিল। তবে পরিচালক রোহান সিপ্পি এবং অর্জুন মুখোপাধ্যায় সহ অভিনেতারা এমন একটি সেট তৈরির নকশাকার দলের প্রশংসা করেছেন যা দেখতে একেবারে বাস্তব জেলের মতো। এমনকি অভিনেত্রী শিল্পা শুক্লা বলেছিলেন যে, এটি তাকে তার অভিনীত চরিত্রের ঈশানী নাথের চরিত্রের সাথে মিশে যেতে সাহায্য করেছিল।অসামান্য কাস্ট এবং ক্রু এই ব্যতিক্রমী কাহিনীটি অন্তর্দৃষ্টি এবং সংবেদনশীলভাবে জীবনের বাস্তব ছবি তুলে নিয়ে এসেছেন এবং পর্দায় সফলভাবে চিত্রায়ন করছেন ।


(১)কি ছিল বিক্রমচন্দ্রের শেষ কথা তার স্ত্রীর প্রতি এবং কেন তার স্ত্রী ভালবাসা সত্মেও চুরিকাঘাতে তাকে হত্যা করল ?

(২)অনুরাধা হাতে করে কি নিয়ে এসেছিল বাসা থেকে যা সে পরে তা ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছে ?

(৩) চিকিৎসক সাক্ষ্য দিতে এসে কি এমন বিষয়ে স্বীকারোক্তি দেয় যাতে সবাই চমকে উঠে এবং বিচারক তাকে তিরষ্কার করা সহ তার চিকিৎসার অনুমতিপত্র বাতিলের সুপারিশ করে?

আর এসব প্রশ্নের জবাব জানার জন্য আপনাকে দেখতে হবে এ সিরিজ।

শেষ কথা - পারিবারিক সহিংসতা পরিবার ধ্বংসের এবং পরিবারের অশান্তির মূল কারন।পারিবারিক সহিংসতা যে সবসময় শারীরিক নির্যাতনের মাধ্যমে হয় তা নয়।তা হতে পারে মানষিক নির্যাতন,যৌন নির্যাতন বা বিকৃত যৌনাচারের মাধ্যমে। আর এর ভূক্তভোগী নর-নারী যে কেউ হতে পারে।

স্বামী- স্ত্রীর সম্পর্ক একদিকে যেমন এ দুনিয়ার সবচেয়ে আপন,ভালবাসা-শ্রদ্ধা-সম্মান-মর্যাদা ও সহযোগীতার ঠিক তেমনি এ সম্পর্কই আবার দুনিয়ার সবচেয়ে খারাপ তথা বেদনা-লজ্জা-অমর্যাদার হতে পারে।আর উভয় অবস্থায়ই স্বামী- স্ত্রীর নিজ নিজ আচরনের দ্বারাই তৈরী হয়।আর যে সব বিষয়ের উপর স্বামী- স্ত্রীর সম্পর্ক নির্ভর করে এবং সংসার সুখের হয় তার মাঝে ভালবাসা-শ্রদ্ধা-সম্মান-মর্যাদা ও সহযোগীতার সাথে সাথে একটি স্বাভাবিক-সফল ও সুস্থ্য যৌন সম্পর্ক অন্যতম।একটি সফল যৌন সম্পর্ক একের প্রতি অন্যকে আরো বিশ্বস্ত ও আন্তরিক করে তোলে । আর এরই মাঝে কারো কারো বিকৃত ও উদ্ভট যৌন আচরন অপর সংগীকে যেমন লজ্জিত-অপমানিত-ব্যাথিত-গ্লানিময় করে তোলে তেমনি তা সংসারের সুখ দুর করে একের প্রতি অন্যকে ঠেলে দেয় অনেক দুরে এবং পরিবারে তৈরী করে বিভীষিকাময় অবস্থা যার ফলে পারিবারিক ভাংগন,বিরোধ এবং হত্যা সহ নানা অপরাধের কারন হয়ে দাড়ায় ।যার পরিণামে ভূক্তভোগী হয় স্বামী- স্ত্রী সহ ,তাদের ছেলে-মেয়েরা এবং লজ্জিত হয় বাবা-মা সহ পরিবারের বাকী সদস্যরা।

আর তাই পরিবার তথা সংগী-সংগীনির প্রতি বিশ্বস্ত ,আন্তরিক ও সহানুভুতিশীল থেকে এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধা-সম্মান-মর্যাদার প্রতি লক্ষ্য রেখে সকল প্রকার বিকৃত যৌনাচার ত্যাগ করে একটি স্বাভাবিক ও সুস্থ্য যৌন সম্পর্ক মেনে চলা উচিত।আর তা উভয়ের স্বাভাবিক ও সুস্থ্য জীবনের জন্যও অপরিহার্য্য। কারন বিকৃত যৌনাচার (ওরাল - আনাল ) যৌনসম্পর্ক একদিকে যেমন স্বাভাবিক ও সুস্থ্য জীবনের পথে অন্তরায় অন্যদিকে তা গুরুতর সাস্থ্য সমস্যারও কারন। আর তাই চিকিৎসা ব্যবস্থাতেও তা নিষিদ্ধ এবং ধর্মীয় দৃষ্টিতেও এ জাতীয় যৌনাচার কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।তাই আমাদের সবারই নিরাপদ ও সুখী জীবনের জন্য সকল প্রকার পারিবারিক সহিংসতা ও বিকৃত যৌনাচার পরিহার করা উচিত।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৪
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অহমিকা পাগলা

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১৪


এক আবেগ অনুভূতি আর
উপলব্ধির গন্ধ নিলো না
কি পাষাণ ধর্মলয় মানুষ;
আশপাশ কবর দেখে না
কি মাটির প্রণয় ভাবে না-
এই হলো বাস্তবতা আর
আবেগ, তাই না শুধু বাতাস
গায়ে লাগে না, মন জুড়ায় না;
বলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩




তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×