somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জীবন সঙ্গি - ১

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আসসালামু আলাইকুম

সারা পৃথিবী এক ভয়াবহ ও দুর্বিষহ অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তাই আসুন আমরা সবাই আরও একটু সচেতন হই, অন্যকেও সচেতন হবার পরামর্শ দেই। মহান আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে ভালো রাখুন - আমীন।

আশা করছি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এইকারনে যে, মনোযোগ সহকারে আমার এই পোস্টটি পরেছেন। আমি অনেক দুঃখিত যে আপনাদেরকে অনেকটা সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে। বাকি অংশটুকু লিখতে শুরু করলাম।
আমি যেন কোথায় ছিলাম, হ্যাঁ মনে পরেছে।

আমাদের কথা যখন শেষ তখন সবাই রেস্টুরেন্ট থেকে বের হচ্ছি তখনই ঘটক সাহেব আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন যে, মেয়েটিকে কি আমার পছন্দ হয়েছে কিনা? আমি তখন কোন উত্তর না দিয়ে পাল্টা প্রশ্ন করছিলাম যে, আপনি খোঁজ নেন যে আমাকে কি তারা পছন্দ করেছে কিনা? এইখানে বলে রাখা ভাল - প্রথম দেখাতে কিন্তু নিলিমাকে আমার খুব পছন্দ হয়েছিল। যখন আমরা একে অপরের কাছ থেকে বিদায় জানাচ্ছি তখন নিলিমা আমার দিকে একবার ফিরে তাকিয়ে কি যেন বলার চেষ্টা করছিল কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, আমি কিছুই বুজতে পারি নাই। সবার সাথে বিদায় নিয়ে একে অপরের কাছ থেকে যে যার মত বাড়ি ফিরে গেলাম।

এইখানে একটি কথা আপনাদেরকে জানাই, সেটা হল ঘটক সাহেব কিন্তু আমাকে বলেছিলেন নিলিমার মা আমাকে বেশ পছন্দ করেছিলেন তার মেয়ের জামাই হিসাবে। কিন্তু উনি তখনও আমাকে সেটা বুজতে দেন নাই। আমি ঘটক সাহেবকে বলেছিলাম আঙ্কেল, যদি সম্ভব হয়, তাহলে নিলিমার নাম্বারটা যেন জোগাড় করে আমাকে দেয়। ঘটক সাহেব তখনই আমাকে বলেন যে, তার কাছে মেয়ের মানে নিলিমার নাম্বারটা আছে। আমাকে আঙ্কেল এই বলে দিতে চাইলেন। কিন্তু আমি তখন আঙ্কেল এর কাছ থেকে নাম্বারটা নিতে আগ্রহ প্রকাশ করিনি। কারন আমি জানি, কারও নাম্বার নিতে হলে তার সম্মতি দরকার হয়। তাই আমি বলেছিলাম, আঙ্কেল আপনি মেয়ের (নিলিমার) নাম্বারটা তার পরিবারের কাছ থেকে সম্মতি নিয়ে যেন আমাকে দেন। এই বলে আমি তখন আমার গাড়িতে উঠে বসলাম।

আপনাদেরকে একটা কথা বলি, আমি কিন্তু সেইদিন একটা মেয়ের সাথে ঘুরতে যাবার কথা ছিল। আগের পোষ্টটিতে আমি এই কথা গুলো আপনাদেরকে শেয়ার করেছিলাম - "আমি আসলে আমার পরিচিত একজন মানুষের সাথে দেখা করব বলে কথা দিয়েছিলাম।" যদি আমি কথা দিয়ে থাকি তাহলে আমি চেষ্টা করি সেটা রাখার জন্য। আর যদি কোন ভাবে না পারি, তাহলে বুঝিয়ে বলি না পারার কারণটি। এখন আপনারা ভাবতে পারেন বিয়ের জন্য মেয়ে দেখছি আর অন্য মেয়েদের সাথে কথা বলা বা ঘুরতে যাওয়াটা কতটুকু যুক্তি সঙ্গত। আসলে আমি এইখানে আমার সাফাই গাইব না। কিন্তু আপনারা যাতে ভুল না বুঝেন তার জন্য সেই ব্যাখ্যাটা আমি দিতে চাই। এই মেয়েটিকে আমি চিনি বেশ কয়েক মাস হল। আমার এক অফিস কলিগ আমাকে তার সাথে নিয়ে গিয়েছিলেন তার বন্ধুদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য। সেখানেই মেয়েটির সাথে আমার প্রথম দেখা হয়। মেয়েটি ছিলেন আমার অফিস কলিগের গার্লফ্রেন্ড এর খালা। না না খালা বলেছি বলে তার অনেক বয়স সেটা ভাবার কোন প্রশ্নই নেই, কারন অফিস কলিগের গার্লফ্রেন্ড ও তার খালা একই বয়সের। খালা একা একা বোধ করবেন বলেই মনে হয় আমাকে সাথে নিয়েছিলেন। আরও একটা কারন হতে পারে, আমার অফিস কলিগ ভেবেছিলেন আমাদের সাথে যেন কিছু একটা হয়।

যাই হোক, পরের কথায় আশা যাক। আমি সেই দিন নিলিমার পরিবারদের সাথে দেখা সাক্ষাত শেষ করে চলে গেলাম মেয়েটির সাথে দেখা করার জন্য। এইখানে মেয়েটির ও একটা নাম দেই - ফারিয়া।

বাসায় যখন গেলাম তখন আমার বাবা ও মা, আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন মেয়েটিকে আমার কেমন লেগেছে। আমি খুবই সংক্ষেপে বলেছিলাম যে আমার মেয়েটিকে পছন্দ হয়েছে। এইখানে তোমরা কথা বলতে পার। যেহেতু আমার আরও একটা সাক্ষাৎ ছিল তাই খাওয়া দাওয়া শেষ করি অনেকটা তারা হুরা করে। বাসা থেকে বেরিয়ে পরলাম ।

সময়টা তখন ৩ ঘটিকা। আমি "টি এস সি" র মোড়ে অপেক্ষা করছিলাম। আমাদের কথাছিল আমার এইখানেই মিলিত হব। তারপর ঘুরতে যাব। যথা সময়ে ফারিয়ার সাথে দেখা হল। আমরা সময় নষ্ট না করে দিয়া বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিলাম। আনুমানিক ৪ টা ২৫ মিনিটে আমাদের গন্তব্যে গিয়ে নামলাম। সেখানে অনেকক্ষণ ঘুরা ঘুরি করার পর আমরা একটা প্লান করি, আগামীকাল মানে ১৫ই অগাস্ট ২০১৫, তে আমরা নন্দন পার্কে যাব। তারপর যথারিতি ফারিয়াকে তার বাসার সামনে নামিয়ে দিয়ে, আমি চলে গেলাম আমার বাসায়।

বাসায় এসে খুবই ক্লান্ত লাগছিল। মোটামুটি সকাল থেকে গাড়ি ড্রাইভ করছিলাম। আর আপনারা তো জানেন ঢাকা শহরে গাড়ি ড্রাইভ করা এখন খুবই বিরক্তিকর। অনেক জ্যাম থাকে, অনেকক্ষণ বসে থাকতে হয়। বাসায় এসে জানতে পারলাম ঘটক সাহেব আমার বাবাকে নাকি ফোন করেছিলেন। কি কথা হয়েছিল তখন আমাকে কিছুই বলা হয়নি। কিন্তু আমার জানার অনেক আগ্রহ ছিল। রাতে আমরা সবাই যখন রাতের খাবারের জন্য বসেছি তখন মা আমাকে জানালো যে, ঘটক সাহেব নাকি মেয়ের নাম্বারটা তাদেরকে দিয়েছেন আমাকে দেওয়ার জন্য। আর বলেছেন আমি চাইলে ফোনে কথা বলতে পারি। খাওয়া দাওয়া শেষ করে মা আমাকে নাম্বারটা আনে দিলেন বাবার কাছ থেকে। কিন্তু আমার সাহস হল না সেদিন কথা বলার। কি বলবো কিছুই ভাবতে পারছিলাম না। যেহেতু কাল ফারিয়া ও আমি নন্দন পার্কে যাব, তাই আমি আমার কাপড় চোপর রেডি করলাম যদি পানিতে নামতে হয় এই ভেবে। কিছুক্ষণ টিভি দেখে ঘুমিয়ে পরলাম।

সকালে ঘুম থেকে উঠতে প্রায় ৯ টা বেজে গিয়েছিল। তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে চলে গেলাম "টি এস সি" র মোড়ে। কারন এইটাই ছিল আমাদের সাক্ষাতের ঠিকানা। যেয়ে দেখি ফারিয়া একটা ছেলের সাথে কথা বলছে। আমাকে দেখে ছেলেটি ফারিয়ার সাথে বিদায় নিয়ে চলে গেল। ফারিয়ার কাছে যেতেই ফারিয়া আমাকে বলল চল আমরা যাত্রা শুরু করি। তখন আমি একটু অবাকই হয়েছিলাম যে ফারিয়া আমার সাথে ছেলেটির পরিচয় করিয়ে দিল না কেন। একটা কথা বলে রাখা ভাল যে, মেয়েটিকে আমার ভালই লাগতো। কিন্তু তখনও আমরা কেউ কাউকে কিছুই বলিনি। ফারিয়ার কিছু আচরনে আমি মাঝে মাঝে খুবই কষ্ট পেয়েছিলাম। তারপর যখন আজকে আবার দেখলাম তখন মনে মনে চিন্তা করছিলাম যে, ফারিয়ার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিব। যেহেতু আজকে আমাদের পূর্ব পরিকল্পনা ছিল বেড়াতে যাওয়ার, সেহেতু নিজেকে সামলে নিয়ে আমাদের যাত্রা শুরু করলাম।

গাড়ির মধ্যে আমি ফারিয়াকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, ছেলেটি কে? সে কিছু না বলে প্রসঙ্গটা পালটে অন্য প্রসঙ্গে চলে গেল। আমিও আর বাড়াবাড়ি না করে ড্রাইভ করতে লাগলাম। আমরা নন্দনে অনেকক্ষণ ঘুরে বেরালাম, পানিতেও নামলাম। বলা যায় খুবই একটা ভাল সময় পার করলাম।

আমরা যখন নন্দন থেকে বের হলাম তখন আমরা আমাদের মোবাইল ফোনটা অন করলাম। ফন অন করার সাথে সাথে ফারিয়ার ফোনে ফোন আসা শুরু হল। আমি জিজ্ঞাসা করলাম কে ফোন করছে, সে বলল বাসা থেকে। কিন্তু আমার কেন যেন মনে হচ্ছিল যে, ফোনটা আসলে অন্য কেউ করেছিল। কিন্তু কে সেটা জানি না। আমরা যখন উত্তরা পার হচ্ছি তখন ঘটক আমাকে ফোন করেছিল। আমি ফোনটা ধরে বললাম যে, আমি গাড়ি ড্রাইভ করছি, ফ্রী হয়ে তাকে কল করবো। এরপর অনেকটা সময় নীরবতা।

ফারিয়া আমাকে জিজ্ঞাসা করল আমাকে কে কল করেছিল, আমি বলেছিলাম ঘটক। ফারিয়া জানতো আমার জন্য মেয়ে দেখা হচ্ছে। আর জানতে চাইল কেন করেছে। আমি ওকে জানালাম আমি যে গতকাল মেয়েটিকে দেখেছিলাম সেই মেয়েটির নাম্বারে যেন আমি কল করি। মেয়েটি আমার সাথে কথা বলতে চাইছে। ফারিয়া মনে হয় একটু মন খারাপ করেছিল। আমি জিজ্ঞাসা করাতে সে বলল কিছুনা। আমরা "টি এস সি" র মোড়ে এসে থামলাম। এবার আমি ফারিয়াকে আবার জিজ্ঞাসা করলাম ছেলেটি কে ছিল? ফারিয়া কোন উত্তর দিল না। আমি অনেকটা রাগের স্বরে ফারিয়াকে জিজ্ঞাসা করলাম, তুমি যদি আমাকে না বল তাহলে আমি কিন্তু তোমার সাথে কোন রকমের যোগাযোগ রাখব না। তখন সে আমাকে বলল সেই ছেলেটি তার বয়ফ্রেন্ড। আমি তখন তাকে বললাম তাহলে তুমি আমার সাথে কেন ঘুরা ঘুরি কর? আমার তো কেউ নেই, বাসার থেকে আমার জন্য মেয়ে দেখছে। পছন্দ হলে বিয়ে করে ফেলব। আমি তো তোমাকে আগেই এই কথাগুলো শেয়ার করেছি। তুমিতো সব জেনেশুনে আমার সাথে মেলামেশা করেছো। কিন্তু আমি যদি জানতাম তোমার বয়ফ্রেন্ড আছে তাহলে আমি তোমার সাথে মেলামেশা করতাম না। আমি মনে মনে ওকে একটু পছন্দও করেছিলাম। ফারিয়া অনেক সুন্দর করে হিজাবের মত করে ওড়না মাথা থেকে ঢাকে। দেখতে খুবই সুন্দর লাগে। সেই কারনে আমার ওকে অনেক ভাল লাগতো। কিন্তু মাঝে মাঝে যখন আমি আসতে দেরি করে ফেলতাম, তখন ফারিয়াকে ওই ছেলেটির সাথে কথা বলতে দেখতাম। তখন মনে হত ছেলেটি হয়তো ওর পরিচিত। কিন্তু সবসময় কেন, সেই ছেলেটিই থাকবে। সন্দেহ হয়েছিল কিন্তু বলতে পারি নাই।

বাসার থেকে যখন বলত আমার কোন পছন্দ আছে কিনা তখন আমি ওর কথা বলতে চেয়েছিলাম, মানে ফারিয়ার কথা। কিন্তু না বলতে পারি নাই। কারন আমি অপেক্ষা করছিলাম ভালো সময়ের জন্য। তারপর ওকে যখন দেখতাম আমাদের কথা বলার মাঝখানে ফোনে ওই ছেলেটির সাথে কথা বলত একটু আড়াল হয়ে তখন আমি নিজেকে একটু গুটিয়ে নিয়েছিলাম। আর বাসায়ও বলেছিলাম, যে আমার কোন পছন্দ নেই। আমার সাথে এই রকমের একটা ঘটনা আরও একবার হয়েছিল, তাই এইবার আমি আর সেই ঘটনাটি আমার সাথে আবার হোক তা চাইনি। তাই এইবার একটু সাবধানে মেলামেশাটা শুরু করেছিলাম।

যাই হোক, ব্যাপারটা আমার ভাল লাগেনি, তাই সেখান থেকে বাসায় চলে আসি। আর মনে মনে নিজেকে বুঝাই যাই হয় ভালোর জন্যই হয়। তারপর …

আরেকদিন সময় করে লিখব, যদি মহান আল্লাহ্‌ আমাকে সুস্থ, স্বাভাবিক ও জীবিত রাখেন। দোয়া রইল সবার জন্য আর আমার জন্য দোয়া করবেন…

সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:১০
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×