somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিব্রত

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আনা বুশো ভালতুরো প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদ । বাংলা মানে প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদ বেশ বিব্রত ।
বেশকিছু বিষয় নিয়ে বেশকিছুদিন ধরেই প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদ বিব্রত । দেশে এবং দেশের বাইরে বেশকিছু স্যাটায়ার হচ্ছে তার সরকার কে নিয়ে ।

এটা নুতন কিছু নয় । ক্ষমতায় আসবার পর থেকেই প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদ বিরোধীতা দেখছেন, স্যাটায়ার দেখছেন নানা বিরোধী গোষ্ঠীর । কিছু আমলে নেন । কিছু আমলে নেননা । যাদের বিষয়গুলো আমলে নেন তাদের সাক্ষাত হয় মালাকুল মউত ডিপামেন্টের সাথে । মানে তারা শেষ ।
আবার কিছু বিষয় ছেড়ে দেন । মানে হাতিকে পিপড়া কামর দেয়ার মত । যেগুলোতে খুব একটা কিছু যায় আসেনা ।

আবার এমন কিছু বিষয় যা সব সময় আমলে নেয়া যায়না । এইবার প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদ বিব্রত এক নামী দামী পত্রিকা হানুলুলু টাইমসের উপরে । তার একটা ডিসিশন নিয়ে হানুলুলু টাইমস খবর, সম্পাদকীয় , উপসম্পাদকীয় করছে । অনেকটা তারা স্রোতের বিপরীতে হাটছে । বিরুদ্ধমতকে উসকানী দিচ্ছে । আর এতটা ইনভেস্টিটিগেটিভ জার্নালিজম প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদের পছন্দ না । ইন্টারনেট, সামাজিক মিডিয়া যাই থাকুক, বিষয় গোপন থাকবে । কেউ গোপনীয়তা না মানলে তার জন্য ব্যবস্থা আছে ।
হানুলুলুর অনেকেই প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদের পত্রিকার উপরে নাখোশ হবার বিষয়টাকে বলছেন -
সাবুলু তুলু মুরুফি জুরু
যেটার বাংলা মানে রক্ত কথা বলে । কেননা, প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদের পিতা সাবেক প্রেসিডেন্ট শাহ কবজেল মোহাম্মদ তিনিও চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে গনতান্ত্রীক বহুদলীয় শাসনের পরিবর্তে এক দলীয় শাসন কায়েম সহ বহু পত্রিকার কন্ঠরোধ করেছিলেন । বাবার মত ইতিহাসের চেনা পথে তিনিও হাটছেন । মানে রক্ত কথা বলছে ।

হানুলুলু টাইমসের সম্পাদক কে চাবকায় বত্রিশ পাটি দাত ফেলতে পারেন । ট্যাকস ফাকির মামলায় ফেলতে পারেন । পুরাতন পত্রিকার সংখ্যার তথ্য নিয়ে এর্টনি জেনারেল কে দিয়ে কোর্ট কনটেম্টটের মামলায় ফাসাতে পারেন । বা পাশের দেশের গোয়েন্দার হাতে তুলে দিয়ে ইলিগাল বর্ডার ক্রসিং এর মামলায় ফেলতে পারেন । আংগুলের ইশারায় ইটের ভাটাতে দেয়া বা ট্রাক চাপা দেবার ব্যবস্থা করতে পারেন । পত্রিকার ডমিন হোষ্টিং কে ব্যান করতে পারেন প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদ । কিন্তু এসবের কিছুই করা যাবেনা । সম্পাদক মানুষ চাবগাইলে বা থাপরাইলে দেশ বিদেশের নানা মিডিয়াতে খবর হয়ে যেতে পারে । সেটা তার ইমেজের ক্ষতি করবে । আরও যেটা সমস্যা এই সম্পাদক হারামজাদার র্যামন ম্যাগসেসাই সহ কিছু আন্তজার্তিক পুরস্কার আছে । তারপর এই হারামজাদা সম্পাদক ইউএস এমবেসীর সকল পার্টিতে এটেন করেন । প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদ আরও শুনেছেন এর বউ নাকি আমেরিকান সিটিজেন । সো, এই সম্পাদক কে একটু অন্যভাবে সাইজ করতে হবে ।

ঘটনার যেখানে শুরু, হানুলুলু শহরের রাস্তার ধারে ফুটপাতে এক ভবঘুরে হাতে কাপড়, পলিথিন পেচিয়ে মুষ্ঠিবদ্ধ অবস্থায় বসে ছিল । প্রথমে ফুটপাত কেন্দ্রিক যারা ব্যবসা করে কোতোয়ালকে কাশেম দিয়ে মানে ক্যাশ দিয়ে ও প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদের ছাত্র সংগঠন কে চাদা দিয়ে তারা ভেবেছিল ফুটপাতের জায়গাটা বোধহয় এই লোক দখল করবে । পরে ভবঘুরে, পাগল ,উদাসিন মনে হওয়াতে ফুটপাত ব্যবসায়ীরা বিষয়টাকে মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে ।

দুপুরের ঠাডা পড়া রোদটা মিলিয়ে গেলে বেলা পড়ে এলে আস্তে আস্তে দু একজন করে মানুষ জমা হয় তার মুষ্ঠিবদ্ধ হাত দেখে । আর বিড় বিড় করে কথা বলা দেখে । বিড় বিড় করে সে বলতে থাকে -
মালফু তালু আল মাজ - বাংলা মানে হল
আমার হাতের মধ্যে হিরের টুকরো আছে ।

হিরের টুকরো দেখবার জন্য মানুষজন হাত খুলতে বলে কিন্তু এই ভবঘুরে হাতের মুষ্টি খোলেনা । এরপর চিৎকার করে আবার বলে - "মালফু তালু আল মাজ"
একে একে বহু মানুষ জমে যায় । রাস্তা বন্ধ হয়ে যায় । কাম কাজ ছাড়া অতি উৎসাহী মানুষের অভাব হয়না ।
কি রত্ন আছে পলিথিনে প্যাচানো হাতে সেটা দেখবার জন্য?
জানার জন্য ?
হাতের মুষ্টি না খোলাতে উৎসুক জনতার কেউ একজন বলে - ফাতারু হিলা তুরু যেটার বাংলা মানে মার সালাকে ।


অবস্থা বেগতিক দেখে ডিউটিরত কোতোয়াল মানে পুলিশ চলে আসে ।
কোতোয়াল হাত খুলতে বল্লে একি উওর দেয় খোলা যাবেনা ।
কোতোয়ালের মুখের উপরে কথা ! ব্যাস, ডান্ডি পেটা শুরু ।
কাজ হয় ।
পরে কোতোয়ালের ডান্ডির বারিতে সে হাত মুখও দুটোই খোলে ।
নিজের নাম পরিচয় দেয় ।
নাম চুরুক্কু আল সাবাল ।
হাত খুললে দেখা যায় পলিথিনে প্যাচানো শুকিয়ে যাওয়া গু । চুরুক্কু জানায় সে বর্তমান প্রেসিডেন্টের বাবা প্রয়াত প্রেেসেডেন্ট শাহ কবজেল মোহাম্মদের ভিষন ভক্ত । চুরুক্কুর দাদা মরার আগে চুরুক্কুকে ডেকে এই অমুল্য ধন সাবেক প্রেসিডেন্ট শাহ কবজেল মোহাম্মদের গু দিয়ে যায় ।
চুরুক্কুর দাদা মাল মুরুক্কু প্রয়াত সাবেক প্রেসিডেন্ট শাহ কবজেল মোহাম্মদের ডাকে ব্যানানা ফিল্ডের যুদ্ধে গিয়েছিল । প্রায় ত্রিশ বছর এই কবজেল মোহাম্মদের গু চুরুুক্কুর দাদা মাল মুরুক্কু সংগ্রহে রেখেছিল ।

উপস্থিত জনতা যারা কিছুখন আগে চুরুক্কু কে কোতোয়াল পেটানোর সময় বলেছে আরও মার শালারে ।
তারা এখন চুরুক্কুর পক্ষ নিয়ে মিছিল স্লোগান দেয়া শুরু ।
সাবেক প্রেসিডেন্ট কবজেল মোহাম্মদের গু বৃথা যেতে পারেনা ।
চুরুক্কুর শরীর লাল কেন প্রশাসন জবাব চাই ।
দেশপ্রেমিক চুরুক্কুর রক্ত বৃথা যেতে পারেনা ।
চুরুক্কুর রক্ত লাল কোতোয়াল কোন চ্যাটেরবাল ।

কোতোয়ালের গাড়ীতেই চুরুক্কুকে মেডিকেলে নেয়া হল গু সমেত । গু চলে গেল ডিএনএ টেষ্টের ল্যাবে । উপস্থিত জনতার সাথে কোতোয়ালের হাতাহাতি, কিলাকিলি, ঢেলাঢেলি টিয়ার গ্যাসে গিয়ে থামল । কোতোয়ালের গুলি লাগল একজনের চোখে । যে বলেছিল মার শালাকে । তাকেও পরে মেডিকেলে নেয়া হল।

হানুলুলু সিটির মোটামুটি সব মিডিয়া হাজির হল । সবচেয়ে প্রভাবশালী সুরুত টিভি, চতুরাল মাগবাল টিভি, আল চুতু টিভি লাইভ সম্প্রচার শুরু করল । উপস্থিত জনতা প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদের কাছে বিচার চাইল ।
অবশ্য ব্যানানা রিপাবলিক হানুলুলুতে কারও গায়ে গরম চা পড়লে সেটার বিচারও প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদের কাছে চাওয়া হয় । কেননা প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদের ইশারা ছাড়া কোন বিচার হয়না । বিচার বিভাগ প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদের ইশারার জন্য অপেক্ষা করেন । সেই ইশারা আসে এটর্নি জেনারেলের হাত দিয়ে । এটর্নি জেনারেলের পিএস কখনো এজলাসে কখনো বিচারকদের চেম্বারে ফরমান পাঠিয়ে দিয়ে দেন । ফরমান অনুযায়ী বিচারিক রায় না দিলে সেই বিচারককে পাশ কাটিয়ে তার জুনিয়রকে কে সিনিয়র পোষ্টে নিয়োগ দেয়া হয় । আবার কখনো কথা না শোনা বিচারক কে মিলিটারী ইন্টালিজেন্স "সাবাক" কে দিয়ে ভয় দেখানো হয় । বা দেশের বাইরে একজাইল করে দেয়া হয় ।

বিচার চাওয়া জনতা বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের সামনে প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদের কাছে বিচার চাওয়া সহ নানাবিধ শ্লোগান দিতে দিতে নিজের চেহারা প্রেসিডেন্টের কাছে দেশের মানুষের কাছে দেখানোর জন্য নিজেকে জাহির করতে লাগল ।
প্রয়াত প্রেসিডেন্ট শাহ কবজেল মোহাম্মদের গু মানে পবিত্র গু, মহতীয় গু ।
পবিত্র গু সংরক্ষণকারী কে এমন রক্তাক্ত করার অধিকার কোতোয়ালের নাই ।
একজন গুনি মানুষ কে এমন করে পেটানো -
এইটা হাইস্যকর,
এইটা হাইস্যকর,
এইটা হাইস্যকর
তিনবার বল্ল, সাথে পেটোয়া কোতোয়ালদের চাকুরী থেকে অব্যাহতির দাবী জানাল ।

ডিএনএ টেস্টের পর জানা গেল এই গু আসলেও সাবেক প্রেসিডেন্ট কবজেল মোহাম্মদের গু । পেটানো কোতোয়ালের প্রধানের চাকুরী গেল । বাকীদের কারও পদের ডিমোশন হল । কাউকে তীব্র ভতসনা করা হল । কারও পোষ্টিং হল জংগলে ।
হানুলুলু হাইকোর্ট বিভাগ স্বপ্রনোদিত হয়ে সুয়োমোটো জারী করল । সাবেক প্রেসিডেন্ট শাহ কবজেল মোহাম্মদের স্মৃতি বিজরিত কোন কিছু থাকলে বা দাবী করলে হতে পারে সেটা একখানা ব্লেড । তার সাথে সকল আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী সদাচার করবে ও যথাযথ কতৃপক্ষ সেটাকে সংরক্ষণ করবে । আর বর্তমানের এই "মহতীয় গু" সকল শ্রেনী পেশার মানুষের দেখবার সুবিধার্থে জাতীয় যাদুঘরে সংরক্ষণ করবার আদেশ জারী করল । সাথে যাদুঘরে গু সংরক্ষণ থাকবার জন্য যেন নিরবিচ্ছিন্ন বিদুৎ সরবরাহ ঠিকমত থাকে সেদিকে বিদুৎ বিভাগ কে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে বল্ল হাইকোর্ট ।

এদিকে সুদিন ফিরে এল চুরুক্কুর । হানুলুলু সিটিতে সে দুই হাজার স্কয়ার ফিটের ফ্লাট পেল । মাসিক হাত খরচ তাকে সরকার দেয় । মানুষজন তাকে গু চুরুক্কু বলে ডাকে । চোখে গুলি লাগা যুবক তার পরিচয়ও জানা গেছে তার নাম জোয়ার্দ্দারু বাতেনু । তাকেও প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদের নির্দেশে টেলিফোন অপারেটরের চাকুরী দেয়া হয় ।

হানুলুলু টাইমস শিরোনাম করেছে "গু থেকে ধনী চুরুক্কু" ।
শিরোনামের প্রথম লাইন - বিলগেটস "গু" নিয়ে গবেষনা করছেন পৃথিবীকে বদলাবার জন্য । আর গু সংরক্ষণ করে চুরুক্কু পেল স্বপ্নের বাড়ী । এমন শিরোনাম আর শিরোনামের শুরু দেখে প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদ বিব্রত । বেশিরভাগ পত্রিকা গু চুরুক্কু কে দেশপ্রেমিক মহান চুরুক্কু বলেছে । তাকে সরকার ফ্লাট দিয়েছে সেটাকে মহতীয় কাজ বলে উল্লেখ করেছেন । মাসে মাসে হাত খরচ কে প্রেসিডেন্টের মহানুভবতার বহিপ্রকাশ বলে লিখছে । আনন্দ মিছিল বেরিয়েছে । তোড়ন তৈরি হয়েছে হানুলুলু সিটির সব রাস্তায় । রাস্তার মোড়ে মোড়ে শোভা পাচ্ছে সাবেক প্রেসিডেন্ট শাহ কবজেল মোহাম্মদ, বর্তমান প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহাম্মদের ও আবজেল মোহাম্মদের মেয়ে ছবি । তারপর গু চুরুক্কুর ছবি । সব টিভি চ্যানেলে খবর, টকশো, ভালোচনা, আলোচনার টপিক গু চুরুক্কু । অতি উতসাহী এক কোম্পানী বিগ্যাপন তৈরি করেছে "গু থেকেও ভাল কিছু হতে পারে" । কিন্তু একমাত্র ব্যাতিক্রম হানুলুলু টাইমস ।

হাউজিং সচিব বাগু আল নুনু সাহেব হাটুর মালাই কাপাতে কাপাতে প্রেসিডেন্ট শাহ আবজেল মোহম্মদের কাছে এসে গু চুরুক্কুর বর্তমান বিষয়ে রিপোর্ট করলেন । মনটা ভাল হল প্রেসিডেন্টের । কিন্তু বিব্রত ভাবটা যাচ্ছেনা ।
নারী পিএস জেসিকা লুন্দ এসে বল্ল -
আ্যনা ভালতুরো মুছু বোজো কফি মি: প্রেসিডেন্ট ? বাংলা মানে -
বিব্রত ভাব কাটাবার জন্য আপনাকে কি এক কাপ কফি দেব মি: প্রেসিডেন্ট ?


ব্যানানা রিপাবলিক হানুলুলুর বিখ্যাত পত্রিকা
হানুলুলু মর্নিং ট্রিবিউন থেকে ভাষান্তরিত ।

জানুয়ারী ২০১৮
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:২১
৩টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×