হুমায়ুন স্যারের টাকার বিশেষ কোন অভাব আছে বলে মনে হয় না,কিন্তু তারপরো কেন তিনি চ্যারিটি ফান্ড গঠন করবেন তাও স্কুলের উপকারের জন্য
আমার মতে ওনার একটা বা দুটা বইয়ের কপিরাইট কোন স্কুলকে দিলে তারাই সেটা দিয়ে বেশ ভালো ভাবে চলতে পারতো,তাছাড়া হুমায়ুন আহমেদেরও মুখ উজ্জল হতো ।কিন্তু এই বৈশাখী মেলায় টিকিটের দাম হাজার টাকা দিয়ে কিছুটা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে গেলেন তিনি,
নুহাশ পল্লীর বৈশাখী মেলাতে ছিল গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী চরকা। একপাশে দিনভর চলেছে সাপের খেলা আর অন্যপাশে বাঁদরের নাচ। ছিল হাতি আর ঘোড়ায় চড়ে নুহাশ পল্লী চক্কর দেওয়ার বিশেষ ব্যবস্থা। এসব নিয়ে মেলায় আসা শিশু-কিশোরদের সময়টা কেটেছে ভালই। নুহাশ পল্লীর ট্রি-হাউজ আর ডাইনোসারের মূর্তিও ছিল ছোটদের দখলে,
















সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:০৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



