somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বুলবুলীওয়ালা

১১ ই জুলাই, ২০০৮ রাত ৯:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মূল : আব্দুস্ সাত্তার নাছের (ইরাক)
অনুবাদ : ফায়সাল বিন খালিদ

পঞ্চাশ পেরিয়ে একান্নতে পা রাখলাম। এখন আমার পক্ষে আর একই সাথে বিপরীত স্বভাবের দুটি পেশার সাথে জড়িত থাকা সম্ভব না। বার্ধক্যের প্রথম সিড়িতে পা রেখে খুনাখুনী ও লেখালেখী পাশাপাশি চালিয়ে যাওয়া কি খুব সহজ কিছু ? হাতাশা এবং বিষন্নতার ঘুনে ধরা এই বয়সের উপযোগী যে কোনো একটা পেশা বেছে নেওয়াই কি উচিৎ নয় ?

একদিন স্বীকার করব যে, রুটিওয়ালা আতুয়া এবং ছারহান জাবুরীকে আমিই খুন করেছি। তারা দুজনই ছিল তিরিশের দশকের আমার খুন উৎসবের প্রথম মেহমান... তারপর মাতাল পার্টি চলতে থাকে বিরামহীন, ঝাকে ঝাকে অতিথি আসতে থাকে এবং কখনো আমার মনে বিন্দুমাত্র পাপবোধ জাগেনি। এটাই সম্ভবত আমার স্বভাবের সবচেয়ে খারাপ দিক। নাজিরা জাছিম, বুলবুলিওয়ালা মুহছিন এবং আমাদের পাড়ার সবচেয়ে সুন্দরী পতিতা হানান রাইছকে যখন খুন করলাম তখন একবারও আমার চোখের পলক পড়েনি, পেশী কাঁপেনি একটুও। বরং সেই সময় আমি যখন খুন করতাম তখন আমার রক্ত থাকত বরফকুচি-ভাসা রেড ওয়াইনের মত ঠান্ডা।

যদ্দূর মনে পড়ে খুনাখুনীর নেশাটা কেটে যাওয়ার পরই আমি লেখালেখী শুরু করেছিলাম। এখনতো আমি রীতিমত বাগদাদের বিখ্যাত গল্পলেখকদের অন্যতম। আমার পথম প্রকাশিত গ্রন্থ "ডাস্টবিনের গল্প"। এই বইতে আমি পত্রিকা সম্পাদকদের এক হাত নিয়েছি, যারা ভালো ভালো গল্পগুলো নির্দয়ভাবে ঝুড়িতে ফেলে দিয়ে, ইয়াকুবের মনে লুকিয়ে থাকা গোপন কোন উদ্দেশ্যে অনেক বাজে দুর্বল গল্প ছাপায়। তবে আমি নিশ্চিত জানি সত্য উদঘাটন ছাড়া ইয়াকুব আ: এর মনে অন্য কোন গোপন উদ্দেশ্যে ছিল না।

আমার প্রথম গ্রন্থ ভদ্রলোকের মত একাকী হেঁটে রাস্তা পার হয়ে যায়, কেউ তার খোঁজ পায় না। কারণ সংবাদ জগতের মাফিয়া চক্র তাদের সেন্ডিকেটের চুলোয় বইটি পুড়িয়ে ফেলে। তারা বলেছে বইটি নাকি পরিবেশ দূষিত করতে পারে। বাধ্য হয়ে আমি দামেস্ক চলে যাই এবং "ছাপার অনুপযোগী কিছু গল্প "নামে একটা গল্প সংকলন প্রকাশ করি। দুই বার ছাপা হয়েছে বইটা। তবে তার একটি কপিও বাগদাদ ঢুকতে পারেনি। একবার ভুলক্রমে একজন পর্যটক বইটি নিয়ে ইরাক সিমান্তে ঢুকে পড়লে সীমান্ত পাহাড়াদাররা, নিষিদ্ধ বস্তু বহনের দায়ে গাড়িশুদ্ধ তাকে সিরিয়ায় ফিরিয়ে দেয়।

"যাই ঘটুক আর খুন নয়" এই কঠিন জোড়ালো সিদ্ধান্তটা নেওয়ার পর থেকে আমি প্রচুর গল্প লেখেছি, বিরামহীন লিখে যাচ্ছি এবং এখন আমি বেশ সুখী মানুষ। সারা দিন ঘরে বসে যে সব পবিত্রকা-ম্যাগাজিনগুলোয় আমার গল্প ছাপা হয় সেগুলো পড়ি। তবে রাতটা আমাকে ঘর থেকে বের করে নেওয়া যায়। পানশালায় গিয়ে পান করি। মাঝামাঝি একটু আধটু মাতালও হই তবে এরপরও আমার মনে খুনের আগ্রহ জাগে না। বরং আঙুলের ফাঁকে মদ-ভরা গ্লাসটা যখন দুলতে থাকে তখন, মাছির মত পানশালায় ঝাপিয়ে পড়া মাতালদের জন্য আমার খুব দোয়া হয়।

ছারহান জাবুরীকে খুন করার পর মনটা খারাপ হয়ে যায়। হঠাৎ মনে এক ধরনের অনুতাপ জাগে। আমার জীবনে এমনটা কখনো হয়নি। ছারহান ছিল বউয়ের কাছেও পাত্তা না পাওয়া বেচারাগোছের একজন মানুষ। তার বউ তাকে নাকে দড়ি দিয়ে চালাতো। বামে আস্তানা গাড়তে ইচ্ছে করলে তাকে বামে নিয়ে যেত, ডানের পানি পানের সাধ জাগলে নিয়ে যেত ডানে। খুন করার আগে আমি তাকে বলেছিলাম "ছারহান তোমার বেঁচে থাকার কোনো অধিকার নেই, আমাকে মাফ করি দিও"।

বেচারা সরলভাবে জিজ্ঞাসা করল :
- কি জন্য মাফ করব ?
ততক্ষণে আমার ছুড়ি চলে গেছে তার কলজে পর্যন্ত। আমার উত্তরটা তার শোনা হয়নি। লাশের পাশে বসে তার বউ হাসতে হাসতে বলল : "অপুরুষটার জন্য তো শোক করতেও ইচ্ছা করছে না"।

মোদ্দাকথা খুনখারাপির কাল শেষ এবং ওই পেশায় আমি আর কখনোই ফিরে যাচ্ছি না। এটা ঠিক যে, ওদের প্রেতাত্মাগুলো মাঝে মাঝে আমাকে তাড়া করে, তবে এটাও তো সত্য যে, আমি প্রতিজ্ঞা করেছি আর কখনো খুন করব না, এমনকি কেউ আমাকে খুন করতে আসলেও না। এ ছাড়া আমি আর কিইবা করতে পারি !

এখন লেখালেখিই আমার জীবন। পেনশানের টাকায় ভালই কেটে যাচ্ছে দিনকাল। মাঝে মাঝে চিঠির বাক্স খুলে মন ভাল হয়ে যায়। সুন্দর সুন্দর খামে করে "বাশাইর" বা অন্যান্য পত্রিকা থেকে গল্পের সম্মানী আসে। সেই টাকা পকেটে নিয়ে রাতে পানশালায় যাই এবং বেমালুম ভুলে যাই খুনের ইতিহাসটা। তবে মাঝে মাঝে স্বপ্নে পতিতা হানান রাইছ বেশ জালাতন করে : ঠাসা দুধ আর ভরাটা পাছা দুলিয়ে নাচতে থাকে, খনজর হাতে ধীরে ধীরে এগিয়ে আসে আমার দিকে...। সম্ভবত এরপর কোন এক স্বপ্নেই ও আমাকে খুন করে যাবে।

এখন আমি বেশ উদ্যমী। মাত্র দেড় সাপ্তায় তিনতিনটে গল্প লেখে ফেললাম। তবে একজন সমালোচক ফোন করে জানালেন, আমার ইদানিংকার গল্পগুলো নাকি ঠান্ডা, সেতসেতে, আগের গল্পগুলোর মত এগুলোতে কোন তেজ নেই। সাথে সাথে আমার রুটিওয়ালা আতুয়ার কথা মনে পরে। ভাজা রুটি এবং গুলে রাখা আটাগুলো শুদ্ধ তাকে তনদুরে ফেলে দিয়েছিলাম। তারপর তার বেদেশিনী লম্বা বউটাকে অধিকার করে নিতে আর বেগ পেতে হয় নি। মেয়েটা এখনো রাষ্ট্র-সরকারকে গালাগালি করে যাচ্ছে, কারণ তারা তার ভালবাসার মানুষটাকে হত্যা করেছে, যে প্রতি রাতে তাকে মধুর গলায় গান গেয়ে শোনাত : "যখন তাবু তুলে সবাই যাত্র শুরু করবে, তখন আমার চোখ তোমাকে পান করবে গলা পর্যন্ত ... "

এখনো প্রায় রাতে আমি মেয়েটার বাড়িতে যাই। দ্বিতীয় গল্পটা ছাপানোর আগে গল্প পাতার সম্পাদক আমার দিকে না তাকিয়ে বললেন, রুটিওয়ালা আতুয়াকে মারার পর থেকে আপনি শুধু আটা ছাড়া রুটির গল্প লিখছেন।

সেটা আমি ভাল করেই জানি। তবে আমি প্রতিজ্ঞা করেছি, জীবনে আর খুন করব না, হাতে যদি একটি পয়সাও না থাকে। বুলবুলিওয়ালা মুহছিনের সাথে যা করেছি তাই কি যথেষ্ট নয় ? : তার বুলিবুলিগুলো ধরে একটা একটা করে ধীরে ধীরে গলা ছিড়ে ফেলতে লাগলাম। শেষ বুলবুলিটার গলা ছেড়তেই মুহছিন ছেড়া গলাগুলি হাতে নিয়ে পাগলের মত কি সব আবোতাবোল বকতে লাগল। আবোলতাবোল বোকাবোকী আমার কখনোই সহ্য হয় না। সুতরাং বুলবুলির মত মুহছিনের গলাটাও ছিড়ে ফেলালাম।

পরে একদিন জানতে পেরেছিলাম : দিরইয়াক, ছালওয়ান, আজ্জাল, শাম্মাম... এই শব্দগুলো নিছকই শোকাহত মুহছিনের আবোলতাবোল প্রলাপ ছিল না। মুহছিন তার বুলবুলিগুলোর প্রতিটার বিশেষ বিশেষ নাম রেখেছিল। গলা ছেড়া বুলবুলিগুলোকে হাতে নিয়ে সে তাদের নাম ধরে ডাকছিল তখন...

* * *

তৃতীয় গল্পটা পাঠালাম "বাশাইর" পত্রিকায়। গল্পটা এমন : একজন শিকারী শিকারের পিছনে ছুটতে ছুটতে হঠাৎ থেমে গেল, মনে হল তার চোখের সামনে সুন্দর একটা দৃশ্য ভাসছে : ইয়াছমীন এবং জুঁই গাছের মাঝ দিয়ে ছুটে যাচ্ছে একটা হরিণী। হরিণটাকে লক্ষ্য করে সে আর তীর ছুড়ল না। হরিণ বা খরগোশ শিকার না করেই বাড়ি ফিরে এল খুশী মনে। তার বউ অবশ্যই জানতে চাইল, পাঁচ বাচ্চার জন্য কি খাবার নিয়ে এসেছে। কিন্তু সে বুক উচিয়ে বেশ অহংকারের সাথে বলল : এক মাত্র হত্যা করেই মানুষ বাঁচে না... ক্ষুধার্ত পেটে সেই রাতে তার খুব সুন্দর ঘুম হল। ঘুমের মধ্যেই হল সে খুব সুখী...।

এই কাগজের সম্পাদক আমার স্কুল বন্ধু। গল্পটা পাঠানোর পর এক দিন সে আমাকে ডেকে পাঠাল এবং আমাকে হতভম্ব করে দিয়ে বলল : আমার মনে হচ্ছে তোমার এবার লেখালেখি থেকেও অবসর নেওয়ার সময় হয়েছে। আজকাল এই সব কি লিখছ দোস্ত ! এই সব গল্প পড়ে তো বাচ্চারাও হাসা-হাসি করবে !

তার এই কথায় আমি ভীষণ দু:খ পেলাম। গা গুলিয়ে বোমী আসতে চাইল। মনে পড়ল নাজিরা জাছিমের কথা, "ছুওয়াইরা" গ্রমে এই ধরনের একটা মন্তব্য করার কারণে মেয়েটাকে আমি খুন করে ছিলাম। খুন করার আগে মেয়েটা পাগলের মত বলছিল, কথাটা সে শাব্দিক অর্থে বলে নাই। তবে তার অন্য কি মানে হতে পারে তা ভাবা বা শোনার মত ধৈর্য্য তখন আমার ছিল না।
কিন্তু এখন...

আমি জানি এখন যেটা করব সেটাও এক ধরনের অপরাধ, বরং ভয়ংকরতম অপরাধ। আমি বুঝে গেলাম, এখন যুদ্ধ-খুনখারবী-ধর্ষণ-গণহত্যা না থাকলে কোনভাবেই সফল হতে পারবে না একটা ছোট গল্প। তাই, আমার যে গল্পগুলো বাগদাদের পাঠকরা খুব পছন্দ করেছিল আমি আবার সেই ধরনের গল্প লেখতে শুরু করলাম। আমার গল্পগুলো ভরে উঠল রক্ত-জখম, হাড়-খুলি কবর-গোরস্তানে...। গল্প থেকে গল্পে ঘুড়ে ঘুড়ে আমি খুন করতে লাগলাম সুন্দরী নারীদের স্বামীদেরকে, ধর্ষণ করলাম কুমারী মেয়েদের, ধর্ষণের পর জবে করে ফেললাম তাদের অনেককে এবং মুগ্ধ হয়ে দেখতে পেলাম হলরুম, রাস্তা-ঘাট ভরে মানুষ হাততালি দিচ্ছে আমার উদ্দেশ্যে। এমনকি একদিন এক টিভি চ্যানেল থেকে এক প্রতিনিধী দল আমার বাসায় এসে হাজির। তারা "বর্তমান সংস্কৃতি" অনুষ্ঠানে আমার একটা লাইভ সাক্ষাৎকার নিতে চায়।

ঢুকলাম সেই রূপালী খাচায়। আল্লাই জানে কি বলব !! গল্প লেখা এক জিনিস আর সেই গল্প সম্পর্কে দর্শকদের সামনে কথা বলা সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার। চিন্তিত মনে এই সব ভাবছি। হঠাৎ শুনি অনুষ্ঠানের উপস্থাপক আমার "অভ্যস্ত স্বভাব থেকে ভিন্ন যে নারী" "আমার কোটের গলায় উঁকি দেওয়া নারী".. এই সব গল্প নিয়ে আলোচনা করছে এবং দর্শকদের ব্যাখ্যা করে বুঝাচ্ছে, ছোট গল্পের জগতে কিভাবে আমি সেই শিখরের উপরে গিয়ে উঠেছি ইতিপূর্বে কোনো অরবী লেখকের পক্ষে যেখানে পৌঁছা সম্ভব হয়নি।

আমি তার কথার অধিকাংশই বুঝতে পারলাম না। উপস্থাপক যখন "উপরে ওঠা" শব্দটা ব্যাবহার করলেন তখন আমিতো বেশ লজ্জায় পড়ে গেলাম। আমি তো জানতাম "উপরে ওঠা" শব্দটা একটা বিশেষ অর্থে ব্যবহার হয় এবং ভদ্রলোকদের সামনে তা উচ্চারণ করা যায় না।

যাইহোক আমার সম্পর্কে ভূমিকা দেওয়া শেষ করে উপস্থাপক ক্যামেরার সামনে হাসি দিয়ে আমার দিকে ফিরলেন : "বর্তমান সংস্কৃতি"-র পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম এবং আমাদের দাওয়াত গ্রহণ করায় আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমরা আসলে জানতে চাচ্ছি ঠিক কি বা কি কি কারণে আপনি অবার আপনার গল্পের পুরোনো ধাঁচে ফিরে গেলেন।

আমাকে কিছু বলার সুযোগ না দিয়েই উপস্থাপক বলে যেতে লাগলেন : স্যার অনেক পাঠক আমাদের জানিয়েছেন আপনার গল্পের কিছু কিছু চরিত্র তাদের কাছে এখন ঘরের আপন জনের মত পরিচিত। ব্যাক্তিগতভাবে আমারও রুটিওয়ালা আতুয়া, হানানা রাইছ, বুলবুলওয়ালা মুহছিনের কথা মনে পড়ছে.. এই চরিত্রগুলো ফিরে ফিরে আসছে আপনার গল্পগুলোতে। আসলে কি করণে আপনি এই চরিত্রগুলোর প্রতি এতটা ইন্টারেস্টেড ? .. খুলে বলবেন কি ?

বিশাল স্টুডিও। আলোয় ঝলমল করছে সারাটা হল। অথচ এখন রাত দশটা। এতক্ষণে কুয়াশায় নিশ্চয় ছেয়ে গেছে বাইরের সব পথ-ঘাট ! চারদিকে আলো আর আলো। তীব্র আলো ঢুকে যাচ্ছে আমার প্রতিটা লোমকূপে... শুনতে পেলাম কে যেন বলছে :
- স্যার আমি জানতে চাচ্ছিলাম আপনার সাম্প্রতিক গল্পগুলোয় আমরা যে হঠাৎ পরিবর্তনটা দেখতে পাচ্ছি তার কারণ কি ? মানে ঠিক কি কারণে আপনি এই পরিবর্তনের দিকে গেলেন ?

আমি তার দিকে তাকালাম, সুন্দর করে হাসছে ছেলেটা। আমি বুঝতে পারছি না, আমার আশেপাশে কি সব ঘটে যাচ্ছে। এখান বসেই আমি দেখতে পাচ্ছি স্টুডিওর আরেক পাশে চলছে "মেলেটারী পার্টি", সম্ভবত অন্য কোনো অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি চলছে।

- আমরা শুধু জানতে চাচ্ছি, কি কারণে আপনি গল্পের নির্দিষ্ট এই ধাচটায় ফিরে এলেন ...

অবশেষে পাথরের মুখে কথা ফুটল ... হাসিমুখে ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে বললাম :
- ইরাক... বাগদাদ.. সম্ভবত বাগদাদের মানুষ এই বিষয়টার অভাব বোধ করছিল...

আব্দুস্ সাত্তার
১/১/২০০৪
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×