somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাইফুর রহমান জীবিত অবস্হায় আপনারা কোথায় ছিলেন?এখন গলা এত উচু কেন?

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সাইফুর রহমান আজকে মারা গেছে ।আমি মনে করি উনার অনেক ভুল আছে যেমন উনি মঙা চিনেন না সহ আরো অনেক কিচু বলেন যা উনার সাথে যায় না।তবুও আমি সামগ্রিক বিচারে উনাকে ভাল বলি অন্য রাজনীতিবীদের থেকে ।উনি অর্ন্যদের থেকে অনেক মার্জিত আর শিক্ষিত আর পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ।আর অর্থনীতি বিদ হিসেবে অভিজ্ঞ ছিলেন যা আজকের রাজণিতিতে দেখা যায়না।কিন্তু উনি আজকে মারা যাবার পর মনে হয় কিছু ব্লগারের মন উতলায় উঠছে কেউ বলে শুয়োর কেউ বলে গরু আবার কেউ তো নাচানাচিও শুরু করছে ।যারা এত নাচানাচি করতেছেন তাদের কে বলি আপনারা কি পারছেন এরচেয়ে ভাল রাজনীতিবিদকে আনতে, না সারাদিন ব্লগে বসেই চিল্লাচিল্লি করেন ।আপনারা যদি মানুষ হতেন তাহলে একজন মরা মানুষকে নিয়ে এভাবে বলতে পারতেন না ।আজকে যদি জয়নাল হাজারী বা আরও গডফদার যারা আছে তারাও যদি মারা যায় এভাবে কাউকে বলা ঠিকনা।আর একটা কথা মনে রাখবেন আমাদের দৌড় বিএনপি আর আওয়ামী লিগ পযর্ন্তু ।এবার আওয়ামি গেছে আগামীবার বিএনপি যাবে।আরে পুরা বিএনপির মাঝে একজন ভাল লোক সাইফুর রহমানই ছিল ।আগামীতে বিএনপি অর্থমিনিষ্টার কই পাইব তখনতো আরো বড় বড় চোর অর্থমিনিষ্টার হইব যারা কোন দিন অথৃনীতির অ ও পড়েনাই তখন কি করবেন।?এক ব্লগার লিখছে সাবই শুয়োর তাকে বলব এইসব শুয়োর ছাড়াতো দেশই চলেনা ।রাজনীতি বিদরা যদি আজকে বলে ব্লগিং করা যাবেনা তখন কি করবেন?তাই সবাইকে বলি রাজনীতিবিদরা খারাপাএইটা আমিও মানি কিন্তু এর মাঝে যারা মোটামোটি ভাল তাদের কে সবার সাথে মিলানো ঠিক হবেনা ।কারন আমরা রাজনীতি বিদ ছাড়া চলতে পারবনা ।আরেকটা কথা যে গরুর বাচ্চা সাইফুর রহমানকে শুয়োরের বাচ্চা বলছে তাকে বলি আজকে সাইফুরর রহমান মারা যাওয়াতে সব জায়গায় উনার আলোচনা তুই মারা গেলে তো কোন পিপড়াও খবর নিবেনা।আর এতদিন কই ছিলি যখন উনি জিবিত ছিল তখন উনার সামনে দিয়ে বলতি সব তখন বুঝতি ঠেলা ।কয় ধানে কয় চাল ।অবশেষে সবাইকে বলছি আমি নিজেও রাজনীতিবিদদের পছন্দ করিনা কিন্তু এদের মাঝেও কিছূ লোক আছে যারা মোটামুটি ভাল ।আমি এদের ভিতরে সাইফুর রহমানকে হিসেব করি কারন অর্থমিনিষটার হতে যোগ্যতা লাগে আর কোন মিনিষ্টার হতে বাংলাদেশে যোগ্যতা লাগেনা।আমি সাইপুর রহমানের আত্নার শান্তি কামনা করি।একটা কথা মনে রাখবেন আপনি যতই চিল্লান হাসিনা খালেদাই বাংলাদেশ ।সুতরা্ং এই দুইয়ের মাঝে ভাল যে তাকে ই আমাদের সিলেক্ট করতে হবে আপনি না ভোট বা ভোট না দিলেও উরাই আসনে বষবে।সুতরাং
২২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×