জামাত শিবির মারার দায়িত্ব ছাত্রলীগরে দিলে ২-১ জন বিশ্বজিত মারা যেতেই পারে। ছাত্রলীগের হাতে ১ জন বিশ্বজিতের জায়গায় 100 জন শিবির মারা গেলেও লেখালেখি হত না। আমরা বরং খুশিই হতাম।
জামাত শিবিরকে সামাজিকভাবে boycott করা যেতে পারে, তাদের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালানো যেতে পারে, ধর্ম নিয়ে রাজনীতি নিষিদ্ধ করা যেতে পারে, তাদের কাঠগড়ায় দাড় করানো তাদের যেতে পারে, but আক্রোশের বশে সহিংসতা, রক্তপাত চালানো বা কামনা করা কোনোভাবেই কাম্য নয়।
যতদিন মানবতার চেয়ে ধর্ম বড় বলে গণ্য হবে,যতদিন ধর্ম নিয়ে রাজনীতি চলবে - আমি কাবিল আপনাদের বলে গেলাম - ততদিন মুক্তিযুদ্ধ এলে রাজাকার তৈরী হবে, এদেশের ঘরে ঘরে শিবির পয়দা হতে থাকবে। একসময় এরা মহিরুহে পরিণত হবে। জনতা শুধু চেয়ে চেয়ে দেখবে আর আংগুল চুষবে। কারন জনতার গোড়া রেখে আগা কাটার অভ্যাস.....