দলে গনতন্ত্র নাই! দেশের গনতন্ত্রের জন্য মরিয়া আমাদের রাজনীতিবিদেরা! যারা সুযোগে প্রতিবাদ করেছে তারা ভাগ্যের কারনে আজ সংস্কারবাদী। তারা দু'কূল হারা! কারন নেত্রী বিরুদ্ধীতা! গনতন্ত্রে যদি বিরুদ্ধীতাই না থাকে তাহলে মহারাণী ভিক্টরীয় তন্ত্র কায়েম করলে কেমন হয়? হবে কি? সেই তন্ত্র-ই চলছে দুই যুগ। ভাবতেই ভালো লাগে এই দেশ একই সময়ে দুই জন মহারাণী পেয়েছে। স্বৈরাচার এরশাদের জাতীয় পার্টির একনায়ক তন্ত্র এবং অর্ধ শতকের আ.লীগের এক নায়িকা তন্ত্রের পার্থক্য গোল্ডফিস বাঙালীরা নির্ণয় করবে হয়তো। বিএনপি অনেক দিক দিয়ে জাতীয় পার্টির থেইকা ভালো!! জিয়ার পরে খালেদা জিয়া এসেছে কিন্তু আমাদের গরীবের বন্ধু মহাপ্রেমিক এরশাদ বিদিশা হয়ে শেষ পর্যন্ত রওশনের নাম রওশন করবে আশাকরি। বহুমতের সংসদ নেত্রীর ইশারায় চলে। তবে রাষ্ট্রপতি শাসন ব্যবস্হায় অহীনা আমাদের মহারাণীদের।
যাই হোক আগামীকাল আ.লীগের কাউন্সিল হবে। এই দিন অনেকটা আ.লীগের ঈদের দিনের মতো। অন্য সবার মতো এক জন আম পাবলিক হিসেবে আমার ও
আগ্রহ দিন বদলের শপথের অঙ্গীকার রক্ষার আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক কে হয় তা নিয়ে। সরাসরি ভোটে যেহেতু কেউ নির্বাচিত হবে না তাই বলা যায় এক আল্লাহ এবং নিচের মহারাণী নিশ্চয় জানেন সে কে? সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম? না। ওবায়দুল কাদের বা মোহাম্মদ নাসিম? মতিয়া চৌধুরী? মহারাণীর পছন্দ-ই প্রথম এবং শেষ পছন্দ। বাকী যা কিছু সবই আসরের কবুল পড়ানোর অনুষ্ঠান। যাই হোক আমি ব্যাক্তিগত ভাবে আশা করবো আওয়ামী লীগের সাধারন ত্যাগী নেতা কর্মীদের পছন্দ
কে মহারাণী অন্তত এই দিন বদলের দিনে নির্বাচিত করার সুযোগ করে দিবেন।
গোপন পছন্দ আর সাজানো ভোট কিন্তু গনতান্ত্রিক না ।
আমি তো অনেক কথা বলে যাচ্ছি... । এবার আপনারা কিছু বলুন... মানে আ.লীগপন্হি ব্লগারেরা কাকে সাধারন সম্পাদক হিসেবে দেখতে চান আগামীকাল।
১. সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম।
২. ওবায়দুল কাদের।
৩. মোহাম্মদ নাসিম।
৪. উপরের কেউ না।
৫. আপনার পছন্দ।