somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হাদীস, আদিল সালহির মত ও আয়েশা (রা.) বিয়ের বয়স সংক্রান্ত আরও কিছু কথা

০৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ২:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ব্লগার মোতাব্বির কাগু এই পোষ্টে আয়েশার (রা.)এর সাথে রাসূল (সা.) বিয়ের ব্যাপারে তীর্যক মন্তব্য করায় আমি এই পোষ্টটি দেই।

সেখানে নানা রকম মন্তব্য আসে। সে প্রেক্ষিতে কিছু বিষয় পরিষ্কার করা প্রয়োজন।

প্রথম কথা হল পোষ্টটি বিতর্ক তৈরীর উদ্দেশ্যে দেয়া হয়নি। রাসূল (সা.) এর সাথে আয়েশা (রা.)এর বিয়ে নিয়ে উক্ত ব্লগার নেতিবাচক মন্তব্য করলে এই বিষয়ে একজন বিশিষ্ট স্কলার আদিল সালহির দেয়া জবাব জানা থাকায় আমি সেই জবাবটি সবার জ্ঞাতার্থে তুলে ধরি।

সেখানে অনেকেই হাদীস অস্বীকার করার প্রশ্ন তুলেছেন। একজন বিশ্বাসী মুসলিম হিসাবে হাদীস অস্বকার করার প্রশ্নই আসে না। কিন্তু হাদীসের ব্যাপারে সূক্ষ্ম কিছু বিষয় বোঝার ব্যাপার আছে। যাদের অক্ষরজ্ঞান নেই তারা সব ভাষার অক্ষরকে প্রায় একই রকম আকিবুকি মনে করতে পারে। কিন্তু সেটি যেমন ঠিক নয়, তেমনি সব হাদীসও একই পর্যায়ের নয়। সহীহ আল বুখারী গ্রন্থের হাদীসগুলো “সহীহ”। সহীস [১] বলতে বুঝায় যার মধ্যে সনদের [২](রাবীদের বর্ণনার ক্রম) দিক থেকে কোন ত্রুটি নেই। কিন্তু সনদ ছাড়াও আরেকটি বিষয় রয়েছে যাকে বলা হয় মতন। অর্থাৎ হাদীসের মূল টেক্সট যেটা, সেটা হল মতন। মতনকে সূক্ষাতিসূক্ষ বিশ্লেষণ ও পরীক্ষা নিরীক্ষা করাকে বলে দেরায়াৎ বলা হয়। ইমাম বুখারী তার “সহীহ” গ্রন্থটি প্রণয়ন করার সময় তার সনদগুলো পরীক্ষা করেছেন অত্যন্ত এক্সটেনসিভলি। কিন্তু মতনের দিকে ততটা গুরুত্ব দেননি। মুসলিম প্রণীত “সহীহ” এর ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। তবে তাদের না করা কাজগুলো কিছু কিছু করেছেন পরবর্তীতে ঐসব গ্রন্থের ব্যাখ্যাকারেরা, যারা নিজেরা বিশাল হাদীস বিশেষজ্ঞ ছিলেন। এবং এইকাজ এখনকার বড় বড় স্কলার ও হাদীস বিশেষজ্ঞরাও করছেন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় একজন বিখ্যাত হাদীস বিশেষজ্ঞ ইবনে হাজার আসকালানীর কথা। তার জন্ম ১৩৭২ খ্রী: এবং মৃত্যু ১৪৪৮ সালে। তিনি “ফতহুল বারী” নামে ১৮ খন্ডে বুখারী শরীফের ব্যাখ্যা গ্রন্থ রচনা করেন। বলা হয়ে থাকে এটি রচনা করতে তার ২৫ বছর সময় লেগেছিল। ইমাম বুখারী প্রণীত “সহীহ” গ্রন্হটির মতই এটি সর্বমহলে ব্যাপক সমাদৃত হয়। সেখানে তিনি সহীহ আল বুখারী গ্রন্থের হাদীস সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন, ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করেছেন। যেমন: মোনাফেক আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই এর জন্য রাসূল (সা.) -এর দোয়া করার ব্যাপারে বুখারীতে যে হাদীস আছে সে সম্পর্কে তিনি বলেন সুরা তওবার এই আয়াত (“আত্মীয় স্বজন হলেও মুশরিকদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা নবী এবং মু’মিনদের জন্য সংগত নয়” -৯:১১৩) “বর্তমান থাকিতে, হযরতের পক্ষে আব্দুল্লাহর জন্য জানাজার নামাজ পড়া বা ক্ষমা প্রার্থনা সম্পূর্ণ অসম্ভব। অতএব এ হাদীসটি অবিশ্বাস্য। (বোখারী, ফৎহুল বারী, ১৯ খন্ড ২০৩ হতে ২০৬ পৃষ্ঠা) [উদ্বৃত: মাওলানা আকরাম খা রচিত “মোস্তফা চরিত”, পৃষ্ঠা - ৫৪]

মাওলানা আকরাম খাঁ বাংলাদেশের একজন অন্যতম স্কলার। তিনি একই সাথে সাংবাদিক হিসেবে খ্যাত ছিলেন ও দৈনিক আজাদ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। তার লিখিত কোরআনের পাচ খন্ডের তাফসীর রয়েছে। তার “মোস্তফা চরিত” বইটিও খুবই একাডেমিক ও পান্ডিত্যপূর্ণ। তিনি তার “মোস্তফা চরিত” বইতে এ রকম আরও কিছু উদারহণ দেন। তার একটি এখানে দেয়া হল:

“আনাছ, আয়েশা ও এবনে-আব্বাছ বলিতেছেন:- ‘হযরত ৪০ বৎসর বয়সে নবী হইয়া, ১০ বৎসর মক্কায় অবস্থান করিয়া হেজরত করেন; এবং মদিনায় আর দশ বৎসর অবস্থান করার পর, নবুয়তের ২০শ সনে, ৬০ বৎসর বয়সে পরলোক গমন করেন।’ (বোখারী ১৮-১০৯, মোছলেম ২-২০৬ পৃষ্ঠা) হযরতের ২০ বৎসর নবুয়ত, মক্কায় ১০ বৎসর অবস্থান এবং ৬০ বৎসর বয়সে পরলোক গমন - এই তিনটি কথাই ভুল । তিনি মক্কায় ১৩ বৎসর অবস্থান করিয়া হেজরত করেন এবং ২৩ বৎসর নবী-জীবন অতিবাহিত করার পর, ৬৩ বৎসর বয়সে পরলোক গমন করেন। ইহা ঐতিহাসিত সত্য; বোখারী ও মোছলেমের কথিত রাবিগণ কর্তৃকই ইহা বর্ণিত হইয়াছে। এ-সম্বন্ধে অধিক প্রমাণের আবশ্যক নাই। কারণ বোখারী ও মোছলেমে বর্ণিত এই দুইটি পরস্পর বিপরীত বিবরণ উভয়ই সত্য হইতে পারে না - সুতরাং একটা বিবরণ যে ভুল - তাহা সকলেই স্বীকার করিবেন। অত্এব আমরা দেখিতেছি হাদীসছের ছনদ ছহী, অথচ হাদীছটি অগ্রাহ্য”[ মাওলানা আকরাম খা রচিত “মোস্তফা চরিত”, পৃষ্ঠা - ৪৫]


এখন কথা হল এই কথাগুলো কেন বলছি? অবশ্যই বিভ্রান্তি সৃষ্টির উদ্দেশ্যে নয়। বরং এটা দেখানোর জন্য যে সহীহ আল বুখারী গ্রন্থটি নিয়ে আগেকার দিনের স্কলাররাও আলোচনা করেছেন, বিশ্লেষণ ও পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছেন এবং এখনও এ ধারা স্কলারদের মধ্যে অব্যাহত আছে। আদিল সালাহি একজন এই লেভেলেরই স্কলার। তিনি রাসূল (সা.)-এর সীরাত এর উপর প্রায় ৮০০ পৃষ্ঠার একটি বই লিখেছেন ইংরেজীতে “Muhammad: Man and Prophet” নামে, যেটি খুবই বিখ্যাত হয়েছে ("most extensive biography of Muhammad ever published in English")। তিনি এক দশকেরও বেশী সময় ধরে মধ্যপ্রাচ্যের শীর্ষ দৈনিক “আরব নিউজ”-এ ইসলাম সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সকলের মধ্যে ব্যাপক গ্রহনযোগ্যতা অর্জন করেছেন। আর রাসূল (সা.) জীবনের উপর গবেষণা করার কারণে এ বিষয়ে তার বিস্তর ধারণা আছে, সুতরাং তিনি এ বিষয় নিয়ে বিভিন্ন হাদীসের তুলনা মূলক বিশ্লেষণ করতেই পারেন, এবং সে বিষয়ে মতামত ব্যক্ত করতেই পারেন (তবে অবশ্যই অল্প জ্ঞানী যে কেউ এসব বিষয়ে আলোচনা করার অধিকার রাখেনা)। এই বিষয়ে আদিল সালাহির মতকে আমাদের গুরুত্ব দেয়া উচিৎ বলে মনে করি। কারণ তার যুক্তিগুলো পড়ে খুবই কনভিন্সিং মনে হয়েছে। বিশেষত: আরবদের মধ্যে তৎকালীন কনটেক্সেটে বয়স সংক্রান্ত ব্যাপারে ভুল হওয়া যে অস্বাভাবিক ব্যাপার নয়, তা তিনি সুন্দরভাবে দেখিয়েছেন। তারপরও কথা হচেছে তিনি একা নন, আরও অনেক স্কলার এ বিষয়ে একই ধরণের আলোচনা করেছেন। যেমন জেফরী ল্যাং Losing My Religion: A Call for Help বইতে দীর্ঘ আলোচনা শেষে মন্তব্য করেছেন, আয়েশা (রা.) এর বয়স তার বিবাহের সময় ১৪ বছর ছিল এটাই তার কাছে সবচেয়ে সঠিক বর্ণনা বলে মনে হয়।

তবে যদি কেউ যদি এসব মতামত নাও মানতে চান তবুও কোন অসুবিধা নেই। যারা রাসুল (সা.) এর উপর “বালিকা সহবাসের” অভিযোগ তুলে "স্বর্গীয়" আনন্দ পেতে চান তাদের উদ্দেশ্যে দেবার মত আরও অনেক যুক্তি আছে। তার বয়স কত ছিল এই বিতর্কে একদম না গিয়ে আমরা বিষয়টাকে দেখতে পারি। রাসূল (সা.) তাকে বিয়ের প্রস্তাব দেবার আগে তাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন জাবের ইবনে মু’তাম (রেফারেন্সে: শেখ ফাইসাল আল মাওলাভি, ডেপুটি চেয়ারম্যান ইউরোপিয়ান কাউন্সিল ফর ফতওয়া এন্ড রিসার্চ View this link )। এই বিষয়টি প্রমাণ করে যে আয়েশা (রা.) এর বয়স এমন হয়েছিল যে তিনি বিয়ে করার মত ম্যাচিউর হয়েছিলেন, তৎকালীন আরব কনটেক্সেটে। সুতরাং রাসুল (সা.) যে ইচ্ছাকৃতভাবে অবিবাহযোগ্য বালিকাকে বিয়ে করতে চেয়েছেন এবং তা করে নিজেকে পেডোফাইল (নাউযুবিল্লাহ) প্রমাণ করেছেন এই যুক্তি আর খাটেনা।

যাইহোক যারা এরপরও অসত্য অভিযোগ ও কটাক্ষের আংগুল রাসূল (সা.) এর দিকে তুলতে চাইবেন তাদের বিকৃত মনের পরিবর্তন কামনা করা ছাড়া আর কিছুই বলার নেই।

----------------------------------------------------------------------------------

নোট:
[১] সহীহ হাদীসের সংজ্ঞা: যার সনদ মুত্তাসিল (সনদের মধ্যে কোন স্তরে বর্ণনাকারীর নাম বাদ পড়েনি), প্রত্যেক রাবীই আদিল (আদালাত শব্দের অর্থ ন্যায়পরায়ণতা, নিরপেক্ষতা ইত্যাদি, যে ব্যক্তি আদালাত গুণসম্পন্ন তাকে আদিল বলা হয়) ও পূর্ণ স্মরণ শক্তি সম্পন্ন এবং হাদীসটি শায নয় (অপর কোন নির্ভরযোগ্য রাবী কর্তৃক বর্ণনার সাথে সাংঘর্ষিক নয়), মুআল্লালও নয় (মুআল্লাল হচেছ সনদে এমন সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম ভুল যা হাদীস বিশারদগণ ছাড়া কেউ ধরতে পারেনা)।

[২] সনদ ও মতন এর সংজ্ঞা: ক হযরত (সা.) কে দেখেছেন, খ তার মুখে শুনেছেন, এবং গ আরও পরবর্তী লোক, তিনি ক-কে দেখেননি, তিনি খ এর মুখে শুনে হাদীস বর্ণনা করেছেন। এখন ক, খ, গ এরা প্রত্যেকেই হলেন রাবী। আর ক-খ-গ এর সূত্র পরম্পরাকে সনদ বা ও ইসনাদ বলে। সূত্র পরম্পরা ব্যাতীত মূল হাদীসের বক্তব্যবে মত্ ন বলে। উদাহরণ:
ইমাম বুখারী তার পুস্তকে লিখছেন, --- “কাজায়ার পুত্র এহইয়া আমাকে বলেছেন, তিনি বলেন, মালেক আমার নিকট এই হাদীস বর্ণনা করেছেন, মালেক এবনে শেহাবের মুখে, এবং তিনি আব্দুল্লাহ এ হাসান হতে, এবং তারা নিজেদের পিতা মোহাম্মদ হতে এবং মোহাম্মদ আলী হতে এই বর্ণনা করেন যে, ‘রাসূলুল্লাহ খায়বার যুদ্ধের দিন মোৎআ-বিবাহ ও গর্দভ-মাংস ভক্ষন নিষিদ্ধ করে দিয়েছিলেন।’”
উপরের হাদীসে ‘রাসূলুল্লাহ খায়বার যুদ্ধের দিন মোৎআ-বিবাহ ও গর্দভ-মাংস ভক্ষন নিষিদ্ধ করে দিয়েছিলেন’ এই অংশটি মতন আর হাদীস বর্ণনার সূত্র পরম্পরাটি হচেছ সনদ।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ২:৪০
১১টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×