নোয়াখালীর সুর্বণচরে ধানের শীষে ভোট দেয়ার কারণে ৪০ উর্ধ্ব বয়সী ৪ সন্তানের জননীকে তার স্বামী সন্তাদের বেঁধে রেখে ১২ জন যুবলীগ ছাত্রলীগ কর্মী রাতভর গণধর্ষণ করেছে । তারপর ৪৮ ঘন্টা পর মাত্র ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে , তাও মামলার এজাহারে মুল আসামীর নাম বাদ, এবং নির্যাতিতের স্বামী একজন সাধারণ সিএনজি চালক তিনি লিখাপড়া যানে না, সেই সুবাদে অভিযোগ পত্রে পুলিশলীগ লিখেছে পুর্ব
শত্রুতার জেরে ধর্ষণ করেছে। চিন্তা করছেন দেশের আইন কানুন বিচার এসব শুধু এখন বিএনপিও তাদের মিত্রদের জন্য ।
স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি দাবি করে সাত খুন করলেও তারা মাফ পায় নারী ধর্ষন করলেও মুক্তি পাবে অচিরেই ।
৫ জনকে গ্রেফতার করেছে তবে তাদের রিমান্ডে নেয়া হয়নি, এসব লোক দেখানো গ্রেফতার অনেক দেখেছে এদেশের মানুষ, সব আইন আদালত বাহিনী তো তৈরি হয়েছে বিএনপিনকে নির্মূল করার জন্য , স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তির সাইনবোর্ড থাকলে কারো বিচার হবে না। দেশের মানুষ তা ভালো করে জানে। মাসুদা বাট্টীকে কটাক্ষ করায় সেখানে আইনের ফোর জি গতীতে প্রয়োগ দেখিছি, যদিও সেটা ছিলো একটা মানহানীর বিষয়, কিন্তু ১২ জন দলীয় সন্ত্রাসীরা যে কাজ করেছে আমি নিশ্চত ১৯৭১ সালের পাকিস্তানি হানাদারও এমন ঘৃণিত কাজ করেনি, ২ লক্ষ মা বোন কে তারা ধর্ষণ করেছিল। কিন্ত আজো এমন নিউজ বা কিছু পাইনি ১২ জন মিলে একজন ৪০ বছর বয়সি ৪ সন্তানের জননীকে গণধর্ষণ করা যায় , তা ভাবতেও গায়ের লোগ দাড়িয়ে যায় ! রাজবাড়ীতেও নারী ধর্ষিত হলো ধানের শীষে পক্ষে প্রচারণা চালানোর অপরাধে! সূত্র কালেরকন্ঠ 27-12-2018
ছাত্রলীগ, যুবগলীগ যে হারে নারী ধর্ষণ করে যাচ্ছে কোনদিন তাদের আপন মা বোন ধর্ষণ করে বসে সেটা নিয়ে আমি চিন্তিত !
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮