বাংলা ভাষায় অকাট্য কিছু প্রবাদ আছে যেমন, “যার অন্তরে যা, ফাল দিয়া উঠে তা।” কিংবা “চোরের মন পুলিশ পুলিশ।” আসলে বিষয়গুলো অনেক অভিজ্ঞতার আলোকে চরম বিচক্ষন ব্যক্তিদের উক্তি। যেমন কোন একটি দেশের চেতনা বুঝতে হলে ঐ দেশের কিছু কর্মকান্ড পত্রিকাতে যাচাই করলেই বুঝা যায়। একই উপমহাদেশের দুইটি দেশ চীন আর ভারত কত ব্যাপক পার্থক্য। নিম্নে প্রদত্ব দুইটি খবর পড়লেই বুঝা যায় জাতি কতটুকু উন্নত আর কতখানি বর্বর হতে পারে।
চীন যৌনতার উষ্কানির অভিযোগে ১২০ গান নিষিদ্ধ করেছে, জনগণও তা মেনে নিয়েছে। বিদেশী কোন শক্তি চীন সম্মন্ধে ব্যাপক যৌনতা ছড়িয়ে পরুক তা চায় এবং ঐ দেশের সরকার তা হতে দেবেনা। তাই ঐ নিষেধাজ্ঞা। ( Click This Link ) অপর দিকে ভারতের একটি সংবাদ “ভারতে প্রবল জনমতের চাপে খুলে দেয়া হচ্ছে ৭০০ পর্ণসাইট। (Click This Link )
ভারত যে ধর্ষকদের স্বর্গরাজ্য তা বুঝতে হলে একটি সংবাদই যথেষ্ট। তারপরও যদি কারো সন্দেহ থাকে কিংবা ভারতের পক্ষে মত প্রকাশ করতে চান তবে নিম্নের লিংকটি কষ্টকরে ক্লিক করুন ( Click This Link )
সংসদ চলাকালীন দুই বিজেপি মন্ত্রী পর্ণ ছবি দেখারত অবস্থায় ধৃত। তারা সাধারন দুইজন সাংসদ নন, তারা সরাসরি মাননীয় মন্ত্রী তাও আবার সংসদ চলাকালীন সময়ের ঘটনা।(Click This Link)
যৌনতা ভারতে কোন পর্যায়ে পৌছেছে এ ব্যাপারে যদি এখনও কারো সন্দেহ থাকে তবে তাকে জরুরী ভিত্তিতে মানসিক চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। ভারতকে এখন গনতান্ত্রিক দেশ না বলে যৌনতান্ত্রিক দেশ বললে অতুক্তি হবেনা। লোক সংখ্যার দিক থেকে পৃথিবীর সর্ব বৃহত্ততম দেশ না বলে, বলা উচিত পৃথিবীর একমাত্র সাংবিধানিক যৌনতান্ত্রিক দেশ।
সকলেই আমার সাথে হা বলুন। ভারতসহ পৃথিবীর সকল মানুষের হা ভোটের জন্য লেখাটি ছড়িয়ে দিন। বাক স্বাধীনতা ও ধর্মনিরোপেক্ষতার অগ্রদূত বর্তমান ভারত সরকার নিজ সমাজে কামসূত্র চালু করে নিজে যৌন সরকারে পরিনত হয়েছে। যারা আমার কথায় সহমত, সকলে হাত তুলে হা বলুন, বেশী বেশী করে শেয়ার করুন আর লাইক দিন।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৩৭