শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ব বিদ্যালয়ও একটি বিশ্ব বিদ্যালয়, উহা আবার ডক্টরেট ডিগ্রি দেয়, সেই ডিগ্রি নিয়ে মানুষ চাকুরী পায়; সাথে আবার অনারারী ডক্টরেটও ; এবং তা দিচ্ছে শেখ হাসিনাকে; ঝাটা মার এই সব ষড়যন্ত্রকারী ঠগীদের। ইহা কি ইউনিভার্সিটি, নাকি ঠগী তৈরির কারখানা?
শেখ হাসিনাকে 'হাসির পাত্র' বানানোর জন্য শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ব বিদ্যালয়কে ব্যবহার করছে কিছু ষড়যন্ত্রকারী ঠগী; এরা অবশ্যই দুইভাবে লাভবান হবে: নিজেরা ব্যবসা বাণিজ্য বা উঁচু পদ নিবে, সাথে সাথে শেখ হাসিনাকে হাসির পাত্র বানাবে।
শেখ হাসিনাকে কতগুলো 'অনারারী ডক্টরেট' যোগাড় করে দিয়েছে দুস্টরা, কেহ তার হিসেব রাখেনি; কিন্তু উনার পুত্রের তো হিসেব রাখার দরকার ছিল; আগেরগুলোর মাঝে কয়েকটা যোগাড় করে দিয়েছিল ড: হাছান মাহমুদ, হাছান মাহমুদের নিজের ডিগ্রিরও মা-বাপ নেই। তবে, হাছান মাহমুদের কাজ সেরে গেছে, ১৪ গোস্ঠী চলার মত মুলধন যোগাড় হয়ে গেছে।
এবার ড: হাছান মাহমুদের ফরমুলা কাজে লাগাচ্ছে অন্য ঠগীরা; শেখ হাসিনা জীবনে এগুলো বুঝলো না; উনি যতটুকু পড়ালেখা করেছেন, এটাই যথেস্ট।
শেখ হাসিনার এই রোগ উনি উনার বাবার থেকে জেনেটিক্যালী পেয়েছেন; শেখ সাহেবকে কারা 'সোনার নৌকা' উফার দিয়েছিল; উনি কেন যে নিয়েছিলেন, তা মার মগজে ঢুকেনি কোনদিন; নিয়েছিলেন, তা বিক্রয় করে টাকাগুলো বুয়েটকে বা কোন স্কুলকে দিয়ে দিলে হতো।
মানুষ যা দেয়, তা বুঝে শুনে নিতে হয়; সর্বোপরি ঠগীরা কিছু দিতে চাইলে তা কখনো নিতে হয় না। এগুলওতে শেখ হাসিনার দক্ষটা বাড়বে না আর। তদুপরি, খাদ্যে যেই পরিমাণ ভর্তুকি দিচ্ছে, দেখতে হবে, কিনলে আরো কম টাকায় পাওয়া যায় কিনা!
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:১৭