আমাদের প্রাইম ২টি পুরস্কার পেয়েছেন জাতি সংঘে; টেলিকম্যুনিকেশনে পাওয়া একেবারেই উচিত; কারণ, ১৭ কোটীর মাঝে ১৪ কোটীই 'ওয়ারলেস গ্রাহক'; আরেকটু চেস্টা করলে, বাংগালীদের বাচ্ছা, মায়ের পেট থেকেই সেলফোন হাতেই বের হবে; মাকে বলবে 'হ্যালো'। নরওয়ে, ভারত ও অন্য দেশের টেলিফোন কোম্পানীরা বাংগালীদের ভালোবাসে।
এার জাতি সংঘে ৩ জনের বক্তৃতা শুনেছে বিশ্বের প্রতিনিধিরা: পুতিনের বক্তৃতা শুনেছে সব দেশের প্রতিনিধিরা, কারণ পুতিনের বাহিনী সিরিয়ায় ঢুকেছে, এবং ইউক্রেন নিয়ে পুতিনের কি ভাবনা, কি প্ল্যান, সবাই জানতে চায়; ওবামার বক্তব্য শুনতে চেয়েছে সিরিয়ায় পুতিনের বাহিনী প্রবেশের পর, আমেরিকান পদক্ষেপ কি হবে, সেটা বুঝার জন্য; এরপর, জার্মানীর বক্তব্য, সেটা সিরিয়ার শরণার্থী সম্পর্কিত। এই ৩ জন শক্তিশালী নেতা কখন এসে কথা বলে আবার নিজেদের কাজে চলে গেছে কেহ জানে না।
জংগী ফংগী নিয়ে কথা বলেছেন আমাদের প্রাইম; উনি বলেছেন যে, সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও জংগী তৎপরতা বাড়ছে; ভালো বলেছেন। মানুষ বাড়লে সমস্যা বারবে, এটা সাধারণ ব্যাপার।
প্রাইম মিনিস্টার ঢাকায় ফেরত আসার সময় দেশ কাঁপায়ে দিয়েছেন; ১৪ রাস্তা বন্ধ করে মানুষ দাঁড়া করায়েছেন নেতারা; উনারা বলছেন, ১ লাখ মানুষকে রাস্তায় নামানো হয়েছে; শেখ হাসিনা নেতাদের এমন চাপে রেখেছেন, অথবা এমন লাভে রেখেছেন যে, লিস্ট করে মানুষকে টাকা দিয়ে রাস্তায় আনছে; এগুলো শেখ হাসিনাকে অপমান করা ছাড়া কিছুই নয়।
এগুলো হরিপুরী আর গৌরীপুরি রাজনীতি; এগুলোর অবসান হওয়া দরকার; আমরা কিছুটা শিক্ষিত হয়েছি; আমরা দেখছি, ওমাবা কিভাবে আসে যায়, পুতিন ও মার্কেল কিভাবে আসে যায়; আমরা বুরুন্ডি ফুরুন্ডির লোকজন নই, আমরা বাংগালী।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:১৬