যুদ্ধে পরাজিত হয়েও, জামাত-শিবির ও রাজাকারেরা সাধারণ মানুষ থেকে অনেক গুণে বিজয়ী হয়েছে জেনারেল জিয়া ও খালেদা জিয়ার কারণে। যুদ্ধের সময় ৫৫ হাজার রাজাকার ছিল, তার মাঝে কমপক্ষে ৩০ হাজার ছিল হত দরিদ্র, অশিক্ষিত মানুষ, যারা মাতৃভুমি, স্বাধীনতা, পরাধীনতা ইত্যাদিও বুঝতো না, ভেবেছিল একটা চাকুরী পেয়েছে মিলিটারীতে, রুটি আর মাখন খাবে পরিবার পরিজন নিয়ে; বাকী ২৫ হাজার ছিল "ছাত্র সংঘের", যাদের থেকে হয়েছে ব্যাংকার মীর কাশেম আলী, মন্ত্রী নিজামী, মুজাহিদ, এমপি সাঈদী।
বর্তমানে ৫৫ হাজারের স্হানে ৫ কোটী হয়েছে পাকী পন্হি; তাই ২/১ জনকে শাস্তি দিয়ে আর কি লাভ হবে? প্রাণ ভিক্ষা দেয়া হোক, বেঁচে থাকুক ছাগল কুকুরের মতো।
৪৪ বছরে লোক সংখ্যা বেড়েছে ১২৫%, জন সংখ্যার ৫০% লিখতে পড়তে পারে না ৪৪ বছর পর, ঢাকার রাস্তায় ঘুমায় হাজার হাজার শিশু; পাকিস্তানেও তো এটাই ঘটছে; আমরা আলাদা কিভাবে? আজকের সরকার কি এগুলোর সমাধান করবে? মনে হয় না।
বাংলাদেশ না হলে, আদমজী, বাওয়ানী, ইস্পাহানীরা বিলিওনিয়ার থাকতো; এখন মীর কাশেম আলী, ফালু খালেদা জিয়া, ড: মহিউদ্দিন আলমগীর, তারেক জয়রা বিলিওনিয়ার হয়েছে; ১ কোটী বাংগালী আরব মালয়েশিয়ায় ক্রীত দাস হয়েছে; ভারত, পাকিস্তান, মালয়েশিয়ায় বাংগালী মেয়েরা যৌন পল্লীতে।
দেশের ইউনিভার্সিটি ব্যবসা করছে চোর ডাকাতেরা, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির লাইসেন্স নিয়ে; গার্মেন্টস এর মেয়েদের কাজের সময় বাচ্ছা দেখার কেহ নেই; এবং সেই বাচ্ছারা কখনো হয়তো ইউনিভার্সিটির মুখ দেখবে না।
কি হবে সাকাকে ঝুলায়ে? ওদের পরিবার স্বাধীন দেশে চুটিয়ে ব্যবসা করেছে ৪৪ বছর, সামনেও করবে; বৃদ্ধ মুক্তিযোদ্ধা ইপিআর পয়সার অভাবে ডাক্তার দেখাতে পারে না; সাকা তো ডাক্তার দেখায়েছে সৌদীতে। প্রাণ ভিক্ষা দেয়া হোক, বেঁচে থাকুক জল্লাদেরা; ওরা মরে গেলে খালেদা জিয়ার এডভাইজার কে হবে?