somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশের পানিসম্পদ, জীবন ও প্রকৃতি : পর্ব ২ (সমাপ্ত)

২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পানি যেহেতু মানুষের জীবন, জীবিকা ও উন্নয়নের সকলক্ষেত্রে অত্যাবশ্যক একটি উপাদান, সেহেতু নিরাপদ পানি প্রাপ্তি একটি মৌলিক মানবাধিকার। এই প্রাকৃতিক সম্পদ সীমিত হওয়ার কারণে সারাবিশ্বে এটি এখন কৌশলগত প্রাকৃতিক উৎসে পরিণত হয়েছে। পানির প্রাপ্যতা ক্রমেই কমে যাওয়ায় এবং চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় পরবর্তীকালে তেলের মত গুরুত্ব বহন করবে পানি। ১৯৯৫ সালে বিশ্বব্যাংকের তৎকালীন ভাইস-প্রেসিডেন্ট ইসমাইল সেরাজেল্ডিন বলেছিলেন- বিংশ শতাব্দীতে যুদ্ধের মূল কারণ যদি হয়ে থাকে তেল, তাহলে একুশ শতকে যুদ্ধের কারণ হবে পানি।” কেননা জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে কৃষিতে পানির ব্যবহার বাড়বে, সুপেয় পানির অভাব সৃষ্টি হবে, যার ফলে উজানের দেশগুলো পানি ব্যবহারের ওপর কর্তৃত্ব করার চেষ্টা করবে, নদ-নদীর পানি প্রত্যাহার করা শুরু করবে। এতে উপকূলীয় দেশগুলোতে লবণাক্ততার পরিমান বাড়বে। কিন্তু এ লবণাক্ত পানি ব্যবহার উপযোগী নয় বলে মিঠা পানি নিয়ে পাশাপাশি রাষ্ট্রগুলোর দ্বন্দ্ব-সংঘাত বাড়বে।

অন্যদিকে, আন্তঃরাষ্ট্রীয় পানি-রাজনীতিতে শক্তিমত্তা ও বুদ্ধিমত্তায় প্রতিবেশিদেশের তুলনায় বাংলাদেশ পিছিয়ে থাকার পাশাপাশি দেশটি তার অভ্যন্তরভাগে বিরাজিত জলাধারগুলো সংরক্ষণ ও সেগুলোর কার্যকর ব্যবহারেও উদাসীনতার পরিচয় দিয়ে যাচ্ছে। নগরায়ন প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে গিয়ে শহর ও উপশহরের চারিদিকে বিদ্যমান জলাধারগুলো অপরিকল্পিতভাবে ভরাট করে যেমন গড়ে উঠছে আবাসনপ্রকল্প, তেমনি একইরকম রাজনীতিক ও অর্থনৈতিক কুপ্রভাবকে কাজে লাগিয়ে ভরাট করে যাচ্ছে শহরগুলোর পার্শ্ববর্তী নদীনালার দুই পাড়। একইভাবে পরিবেশ সংরক্ষণের বিদ্যমান নীতিমালা ও আইন-কানুনকে পাত্তা না দিয়ে কলকারখানাগুলো তাদের শিল্পবর্জ্যরে ভাগাড়ে পরিণত করতে শহর-সন্নিকটের খাল-বিল নদী-নালাকে।

বুড়িগঙ্গাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা রাজধানীশহর ঢাকা তার নাগরিকদের মলমূত্র, আবর্জনা, ও শিল্প-রাসায়নিক বর্জ্যের ভাগাড়ে পরিণত করেছে নদীটিকে। ওয়াসার সূত্রমতে, রাজধানী ঢাকার ৮২ শতাংশ মানুষের মলমূত্র মিশছে বুড়িগঙ্গায়। এর সঙ্গে রয়েছে গৃহস্থালী ও ব্যবসায়িক বর্জ্য। প্রতিদিন রাজধানীর বিভিন্ন ধরনের বর্জ্যের ৪৯ শতাংশ ফেলা হচ্ছে বুড়িগঙ্গায়। সিটি কর্পোরেশন, ওয়াসা ও শিল্প কারখানার বর্জ্য বহন করতে গিয়ে বুড়িগঙ্গা মারাত্মক দূষণের শিকার হয়েছে। একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রমতে, প্রতিদিন হাজারীবাগ শিল্পাঞ্চল থেকে ১৬ হাজার ঘনলিটার, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থেকে ৩ হাজার ৭ শ’ ঘনলিটার দূষিত বর্জ্যমিশ্রিত পানি রাজধানীর নদীগুলোতে মিশ্রিত হচ্ছে। শিহরিত হওয়ার বিষয় যে, এই নদীর পানি এখন এতটাই বিষাক্ত হয়ে গেছে যে এ পানিতে কোনো প্রাণীর বেঁচে থাকা প্রায় অসম্ভব। বুড়িগঙ্গা নদীর বুকেই নাকি ১০ ফুট পুরু পলিথিনের স্তর পড়েছে ! ঢাকার পার্শ্ববর্তী শীতলক্ষ্যা, ধলেশ্বরী, বালু আর তুরাগেরও প্রায় সমদশা। শুধু বুড়িগঙ্গা নয় তুরাগ, শীতলক্ষ্যা, ধলেশ্বরী এবং বালু নদীর তীর ধরে গড়ে উঠেছে বেশুমার শিল্প-কারখানা। শত শত কল-কারখানার শিল্পবর্জ্য আর কয়েকলাখ মানুষের নর্দমার ময়লায় শীতলক্ষ্যা ইতোমধ্যে বিষাক্ত বর্জ্যের ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। বালু নদী একসময় রাজধানীর ঢাকার পূর্বপার্শ্বে প্রবাহিত হলেও এখন তা আর নদী হিসেবে নেই। এখন এর তীরে দাঁড়ালে চোখে পড়বে ময়লা পানিতে ভরপুর ডোবা। পানিশূন্য এ নদীর মাঝবরাবর রাস্তা নির্মিত হয়েছে, যা এসে মিলেছে আরেকটি সদ্যনির্মিত রাস্তার সঙ্গে, এ রাস্তাটি চলে গেছে বনশ্রী আবাসিক প্রকল্পের দিকে। তুরাগ আর ধলেশ্বরী নদীর অবস্থাও তথৈবচ। কখনো কখনো সরকারি তরফ থেকে এসকল নদী-নালাকেন্দ্রিক অবৈধ জবর-দখল উচ্ছেদকল্পে অভিযান চালানো হলে কিছুদিন পরিস্থিতি শান্ত থাকার পর পুণরায় বিপুল উদ্যোমে দখলপ্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। ২০০১ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় থেকে ২০০৭-এর জুন পর্যন্ত ১৩ দফায় বুড়িগঙ্গা-তুরাগ-শীতলক্ষ্যা নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। এতে কয়েক কোটি টাকা খরচ হলেও পরবর্তীতে নদী খেকোরা বেশিরভাগ উদ্ধারকৃত জায়গা আবার দখল করে নেয়। অন্যদিকে, কলকারখানার বর্জ্য আর মানুষসৃষ্ট বর্জ্যের ভয়াবহ দূষণে অত্যাধুনিক পানি-পরিশোধন প্লান্টেও এসকল নদীর পানি বিশুদ্ধ করা দূরহ হয়েছে; বিশুদ্ধ করার পরও পানিতে দুর্গন্ধ থেকে যায়। এমনকি পানির দুর্গন্ধে নদীর পাড়ে বাস করাও কষ্টকর হয়ে পড়েছে।

একইরকম না হলেও ভিন্নতর করুণ বাস্তবতার মুখোমুখি ঢাকার বাইরের এবং সারাদেশের অধিকাংশ নদীগুলো। প্রবল প্রবহমানতার কারণে প্রমত্ত উপাধিধারী দেশের ২য় বৃহত্তম নদী পদ্মা। পদ্মা ও মেঘনার মিলিত প্রবাহটি মেঘনা নামে প্রবাহিত হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। রাজা রাজবল্লভের কীর্তি পদ্মার ভাঙ্গনের মুখে পড়ে ধ্বংস হয় বলে পদ্মার আরেক নাম কীর্তিনাশা। কিন্তু বর্তমানে প্রমত্তা পদ্মার সেই প্রবাহ আর নেই। ক্রমাগত পলি জমে নদীর বিভিন্ন স্থানে (বিশেষকরে রাজশাহীতে) অনেক স্থায়ী চরের সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে পানির প্রবাহ ও মাছের বৈচিত্র্যতা ও প্রাচুর্য কমে যাচ্ছে। এছাড়া নদীর বিভিন্ন স্থানে নিষিদ্ধ মাছ ধরার জাল (কারেন্ট জাল) ব্যবহার করে ছোট-বড় সব ধরনের মাছ আহরণের ফলেও মাছের উৎপাদনের উপর ঋণাত্মক প্রভাব পড়ছে। প্রস্তাবিত ১ম ও ২য় পদ্মাসেতু নির্মিত হলেও যমুনার মতো নাব্যতা হ্রাসের ভয়াবহতা ঘটবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তিস্তার পানি প্রবাহ এ এযাবতকালের মধ্যে সর্বনিন্ম পর্যায়ে নেমে এসেছে। তিস্তা ব্যারাজ থেকে দেড়শ’ কিলোমিটার পর্যন্ত নদী এখন স্রোত না থাকায় মরা গাঙে পরিণত হয়েছে। ১৯৭৭ সালে তিস্তার উজানে গজলডোবা নামক স্থানে ভারত একটি ব্যারেজ নির্মাণ করে তিস্তার দূর্বার গতিকে থামিয়ে দেয়। বছরের পর বছর অববাহিকায় গড়ে ওঠা সভ্যতা ও সংস্কৃতির স্মৃতি নিয়ে বয়ে চলা দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের প্রমত্ত চিত্রা নদীও আজ তার ঐতিহ্য হারিয়ে যেতে বসেছে। কিশোরগঞ্জের ভৈরব এবং যশোরের কপোতাক্ষ থেকে বের হওয়া নদীগুলো বর্ষার কয়েক মাস পানি থাকে, বাকি সময়গুলো শুকিয়ে যায়। আর নদী শুকিয়ে যাওয়ায় মানুষ নদীর দু’তীরে দখল করে বসতবাড়ি-মার্কেট তৈরি করছে। কাপ্তাই লেকের পানি কমতে থাকায় ও অবৈধ দখলের কারণে হুমকিতে পড়েছে কর্ণফুলী। এসব নদীর উজানে বাধার কারণে বিপর্যয় নেমে এসেছে ভাটি অঞ্চলে।
বিআইডব্লিউটিএ নদী সংরক্ষণ বিভাগের হিসেবমতে, ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে ২৪ হাজার কিলোমিটার নৌপথ ছিল যা বিভিন্ন কারণে হ্রাস পেতে পেতে এখন প্রায় ৬ হাজার কিলোমিটারে এসে পৌঁছেছে। শুষ্ক-মৌসুমে নদীপথের এ দৈর্ঘ্য কমে দাঁড়ায় ৩ হাজার ৮০০ কিলোমিটারে। এ পরিমান ফি-বছর আরও কমে যাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। কেননা গঙ্গা (পদ্মা), ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনা (বরাক) এই তিনটি বড় এবং প্রধান নদ-নদীসহ যে ৫৪টি ছোট-মাঝারি নদী ভারত থেকে বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত রয়েছে, তারমধ্যে ৪৮টি নদীর পানি প্রবাহকে ভারত নানা প্রক্রিয়ায় এককভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে। সীমান্ত নদীর উজানে পানি প্রবাহে বাধার কারণে বিপর্যস্ত ভাটির দেশ হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশের নদ-নদীগুলো। পানির অভাবে বাংলাদেশের অধিকাংশ নদ-নদী মরে যাচ্ছে। বর্ষায় নদীগুলোতে পলি পড়ে ভরাট হচ্ছে এবং নাব্যতা হারানোর ফলে বছর বছর বন্যা দেখা দিচ্ছে। অধিকাংশ নদ-নদী শুকিয়ে যাওয়ায় মারাত্মক বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে দেশের শিল্প-বাণিজ্য, কৃষি, মৎস্যস¤পদ, নৌপরিহন ও আবহাওয়া-পরিবেশে। আন্তঃরাষ্ট্রীয় জলাশয় ব্যবহারের আন্তর্জাতিক নীতিমালা তোয়াক্কা না করে ফারাক্কা বাঁধ, তিস্তা ব্যারেজ, চলমান টিপাইমুখ বাঁধ এবং প্রস্তাবিত আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্পসহ বিভিন্ন বৈষম্যমূলক প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে নদীমাতৃক বাংলাদেশকে অস্তিত্বহীন করে দেওয়ার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। ফারাক্কা বাঁধের প্রভাবে শুকনো মৌসুমে গঙ্গা অববাহিকার নদ-নদী খালবিলগুলো ইতোমধ্যে শুকিয়ে গেছে। প্রবাহশূন্য হয়ে পড়েছে মহানন্দা, গড়াই, মাথাভাঙ্গা, বেতনা, ভৈরব, কপোতাক্ষ, ইছামতির মতো বড় বড় নদীগুলো। ব্রহ্মপুত্র-যমুনা অববাহিকার প্রধান নদী ব্রহ্মপুত্রে এখন পর্যন্ত কোনো বাঁধ নেই। কিন্তু শুকনো মৌসুমে চীন ও ভারত অসংখ্য পা¤প বসিয়ে এই নদীর পানি টেনে নেয়। ফলে শুষ্ক মৌসুমে পানি প্রবাহ কমে আসে ব্রহ্মপুত্র ও যমুনাতে। তাই, যাদের হাতে এদেশের মানুষ ক্ষমতা তুলে দেয় তারা যদি দেশ ও দেশের মানুষের অস্তিত্বের প্রশ্নে উদাসীন থাকেন, তাহলে এদেশের পরবর্তী প্রজন্মকে নদী দেখতে বইয়ের পাতা নয়তো ভারতে যাওয়া ছাড়া বিকল্প থাকবে না।

ভূ-উপরস্থ পানির সহজলভ্যতার মতো ভূগর্ভেও সহজলভ্য মিঠা পানির দেশ হিসেবে খ্যাত বাংলাদেশের অনেক অঞ্চলে আজকাল গভীর নলকূপও বিশুদ্ধ পানির যোগান দিতে পারছে না। কেননা, নদ-নদীর পানি সহজলভ্য না থাকায় মানুষ তার প্রয়োজনে দৈনন্দিন ব্যবহার ছাড়াও কৃষিকাজে ভূগর্ভস্থ পানি ব্যবহার করে আসছে। ফলে স্বভাবতই পানির স্তর নিচে চলে গেছে এবং সেখানে আর্সেনিকের উপস্থিতি পানির দূষণ ঘটাচ্ছে।

অন্যদিকে, সমূদ্র সমতল হতে গড়ে মাত্র ১০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত বাংলাদেশের বিস্তৃত সমতল ভূমির নদ-নদীগুলোতে পানিস্বল্পতার কারণে সেখানে জোয়ার-ভাটার টানে বঙ্গোপসাগর থেকে লোনা পানির অনুপ্রবেশ ঘটছে। মিঠাপানির অভাবে হুমকিতে পড়েছে বাংলাদেশে অবস্থিত বিশ্বঐতিহ্য সুন্দরবন। সুন্দরবনসহ দেশের উপকূলীয় অঞ্চলের নদ-নদী ও বর্ষায় কৃষিজমিতে লবণাক্ততার পরিমাণ মারাত্মকভাবে বেড়ে গেছে।

অবশ্য আশার কথা হচ্ছে, প্রতিবেশিদেশ ভারতের একতরফা পানি প্রত্যাহারসহ নানাবিধ অন্যায্য আচরণের বিরুদ্ধে দেশের সাধারণ মানুষ ও সুশীল শ্রেণীর মতো রাজনীতিক নেতৃবৃন্দও উচ্চকন্ঠ হয়ে উঠছেন। পাশাপাশি নদী বাঁচাতে সরকার কিছু কিছু নদী খননের উদ্যোগ নিয়েছে এবং ক্যাপিটাল ড্রেজিংয়ের যে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এরমধ্যে কুষ্টিয়ায় গড়াইসহ কিছু নদীর খননকার্য শুরু হয়েছে। তবে খনন করে নদী রক্ষা করা সম্ভব বলে সাধারণ অভিমত প্রচলিত থাকলেও কোনো কোনো বিশেষজ্ঞের মতে, পানির প্রবাহ না থাকলে খননের মাধ্যমে নদী রক্ষা করা সম্ভব নয়। নদী খননের নামে অর্থ বরাদ্দ করে লুটপাটই করাই নদী খননের মূল উদ্দেশ্য। তাঁদের মতে, দেশকে বাঁচাতে হলে একাধারে নদ-নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় করতে হবে এবং নদ-নদীসহ দেশের অন্যান্য জলাশয় দখলের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। নদীমাতৃক বাংলাদেশে নদীই হচ্ছে দেশবাসীর প্রাণপ্রবাহ।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমরা কেন এমন হলাম না!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪১


জাপানের আইচি প্রদেশের নাগোইয়া শহর থেকে ফিরছি৷ গন্তব্য হোক্কাইদো প্রদেশের সাপ্পোরো৷ সাপ্পোরো থেকেই নাগোইয়া এসেছিলাম৷ দুইটা কারণে নাগোইয়া ভালো লেগেছিল৷ সাপ্পোরোতে তখন বিশ ফুটের বেশি পুরু বরফের ম্তুপ৷ পৃথিবীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমানের দেয়াল

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৪




অভিমানের পাহাড় জমেছে তোমার বুকে, বলোনিতো আগে
হাসিমুখ দিয়ে যতনে লুকিয়ে রেখেছো সব বিষাদ, বুঝিনি তা
একবার যদি জানতাম তোমার অন্তরটাকে ভুল দূর হতো চোখের পলকে
দিলেনা সুযোগ, জ্বলে পুড়ে বুক, জড়িয়ে ধরেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×