এই বলোতো ফ্রিকোয়েন্সি ডিস্ট্রিবিউশন কি ?
ক্লাসে এসেই স্যার শুধু বাম দিকে চলে যায়।
আজ বুঝিতে পারিলাম, বাম দিকে যাওয়ার হেতু কী।
সুন্দরী রমণী দেইখ্যা স্যারের যে চক্ষু বড় হইয়া গিয়াছে, তা আজি বুঝিতে পারিলাম।
এই জন্যই তো বলি স্যার শুধু বাম দিকে যায় ক্যান ?
অবশ্য স্যারের চক্ষু বড় হইলে লাভ আমারই। স্যারের ঘ্যানর শুনতে আর ভাল লাগে না।
এই ঘ্যানর ঘ্যানর যদি মাইয়া মানুষের উপর দিয়া যায়, তাতে মন্দ কী ?
ওইদিন খবরের কাগজে পড়িলাম, নারী নাকি রহস্যময়ী - একথাটি বলিলেন স্টিফেন হকিং। তিনি নাকি ৭০ বছরে পদার্পণ করিয়া এই সত্যটি উপলিব্ধি করিতে সক্ষম হইয়াছেন।
স্টিফেন হকিংকে দেইখ্যা মনে হয়, এই খালু ভাজা মাছ উল্টাইয়ে খাইতে জানে না। কিন্তু ৭০ বছরে পদার্পণ করিয়া তিনি যে উক্তি করিয়াছেন তাতে তাকে নিয়া আমার সন্দেহ বাড়িয়াছে বৈকি।
ইদানিং লক্ষ্য করিলাম- নারী নামক প্রাণিটি সামুতে পোস্ট দিলেই হিট খাইয়া যায়। লুতা মার্কা পোস্ট দিলেও ৩০ এর উপরে কমেন্ট পইড়া যায়। হাইরে নারী আর হাইরে পুরুষ। যা দেখাইলি আর যা দেখলাম। পুরুষ মানুষ যে এত ছেচড়া হইতে পারে তা দেইখ্যা আমার চক্ষু রীতিমত চড়খগাছ হইয়া গেল। কারণ প্রথম পাতায় কোন পোস্ট দিলে তার কমেন্ট ১০ এর উপর যাইতে চায় না। অথচ নতুন ব্লগার হইয়াছে এমন অনেক নারী সদস্যের লুতা মার্কা লেখায় ২০এর উপরে কমেন্ট। (প্রমাণ চাইলে নতুন নারী ব্লগারদের লেখায় ঘুরে আসতে পারেন)
অবশ্য এক্ষেত্রে কাউকে দোষ দিচ্ছি না আমি। শত হইলেও নারী একটি আজব প্রাণী - একথাটি আমিও আজ স্বীকার করে নিলাম।
কেননা আমিও যে নারী নিয়া পোস্ট দিলাম।
যাই হোক : নারী মানুষের লেখায় কমেন্ট হাজারটা পড়ুক। কিন্তু ওইসব লুলীয় টিচাররা নিপাত যাক। এই কামনাই করি। কেননা এইসব লুলীয় টিচাররা সম্প্রতি কি করিয়াছে তা সহজেই অনুমেয়। আর সুন্দরী রমণীদের জ্ঞাতার্থে বলিতেছি ওই সব লুলীয় ব্লগার ও টিচারদের থেকে ১০০ হাত দুরত্ব বজায় রাখুন।
বিশেষ নোট : এই লেখা পড়ে কেউ গভীর কষ্ট পাইয়া থাকিলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টি কামনাই করছি।