somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চলচিত্র পরিচালকঃ জার্মান ও স্প্যানিশ পর্ব / ‘ কমপ্লিট ওয়াচ লিষ্ট

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


নিজের জন্য ‘ওয়াচ লিষ্ট’ বানাইতে থাকি সব সময়ই । আজ মনে হল ম্যালাদিনের ওয়াচ লিষ্ট তৈরির এই ডক ফাইলের এই কন্টেন্টগুলো ব্লগে শেয়ার করি । নন-হলিউড ফরেন ক্যাটাগরির মুভি, বিশেষত জার্মান, পোলিশ, রাশিয়ান, ইরানিয়ান, ফ্রেঞ্চ, ব্রাজিলিয়ান, ম্যাক্সিকান আর স্পেনিশ মুভির প্রতি আমার স্পেশাল ফেসিনেশন আছে । কিছু কিছু দেখা হয়েছে, অনেক গুলোই দেখা হয় নাই । পরিচালক অনুসারে মুভি দেখি আমি । তাই সেভাবেই ভাগ করে নিয়েছি পর্যায়ক্রমে দেখার জন্য । ব্লগে শেয়ার করার জন্য কিছু কিছু পরিচালক আর কিছু কিছু মুভির বর্ননা যোগ করেছি । শেয়ার করার আরেকটা কারন হল, যদি কোন ভাল কিছু মিসিং হয়ে যায় এর মাঝে সেসবের রিকমেন্ডেশন পাওয়া যাবে । যতগুলোর সম্ভব ডাউনলোড, ইউকি, আইডিএমবি কিংবা রোটেন টমাটো লিঙ্ক যোগ করা হয়েছে, সামনে হয়তো আরো এডিট কররো এই পোষ্টটা । এই পোষ্টটা মেইনলি আমার নিজের জন্য । :) :)



বিঃ দ্রঃ কুবরিক, স্করসেসি, হিচকক, ক্যপোলা, ক্যাপরা, কিয়ারোস্তামি, কিয়স্লস্কি, কুরাসাওয়া, কুস্তরিকা, সত্যজিত, আরোফনসকি, টারিন্টিনো, মাজিদি, ফেলিনি, বেত্তালুচ্চি, বার্গম্যান, পোলানস্কি, লিওনি, রনোয়ার, নোলান, ফিঞ্চার, লিঞ্চ, স্পিলবার্গ এদের মুভি এই লিষ্টে যোগ করা যোগ্যতা প্রায়ই হারিয়ে ফেলেছে । ;) :P:P






জার্মানি-

রেইনার ভার্নার ফাসবিন্ডার (মে ৩১,১৯৪৫-জুন ১০,১৯৮২)- কাজের প্রতি এমন দুরন্ত-দুর্বার স্পৃহার জন্য তাকে ডাকা হতো ‘enfant terrible’ । ফাসবিন্ডারের ছিল সিনেমার প্রতি প্রচন্ড ডিডিকেশন-“যে জীবন ছিল পরিবারের,বন্ধনের তা আমি সিনে-মা’র কোল থেকে পেয়েছিলাম!” । ১৯৬৬ থেকে ১৯৮৮-র মধ্যে তিনি চুয়াল্লিশটা চিত্রপ্রকল্প সমাধা করেন।



আলিঃ ফিয়ার ইটস দ্যা সোওল - টরেন্ট ডাউন লোড ইউটিউব

দ্যা ম্যারেজ অব মারিয়া ব্রাউন (১৯৭৯) -ইউটিউব

ইন অ্যা ইয়ার উইথ থার্টিন মুনস,
দ্যা বিটার টিয়ার্স অফ পেত্রা ভন কান্ট,
ফক্স এন্ড হিস ফ্রেন্ডস,
বি অ্যাওয়ার অফ হোলি হুর (১৯৭১)-

=====

ফ্রিডরিশ ভিলহেল্ম মুর্নাউঃ

অকাল মৃত্যু না হলে তিনি যে কত কি করে দেখাতেন সেটা ভাবতে গিয়ে একালের সিনেমোদীদের দম বন্ধ হয়ে আসে। শুধু ছবি দিয়ে কথা বলতে চাইলে আমাদের বারবারই তার কাছে ফিরে যেতে হবে।




নসফেরাতুঃ অ্যা সিম্ফোনি অফ হরর (১৯২২) – মুর্নাউ এর সেরা সিনেমা । ড্রাকুলা নিয়ে তৈরি প্রথম কোনো ছবি। জার্মান এক্সপ্রেশনিজমের সর্বোৎকৃষ্ট উপহারগুলোর একটি। ইউটিউব টরেন্ট

সানরাইজঃ অ্যা সং অফ টু হিউম্যান্স -

দ্যা লাষ্ট লাফ –

ফাউষ্ট - প্রযোজক এরিখ পোমার দুইটা সিনেমার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত খরচ করেছেন, যতটা খরচের কথা সেই সময়ে কোন সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষের পক্ষে ভাবাও সম্ভব না। সিনেমা দুটি হল মুর্নাউ-এর “ফাউস্ট” এবং ফ্রিৎস লাং এর মেট্রোপলিস (১৯২৭)। অভিনয়ের ক্ষেত্রে নসফেরাতু অনেক এগিয়ে থাকবে। মুর্নাউ অভিনেতাদের দিয়ে বাস্তবিক অভিনয় করান না, তার লক্ষ্য থাকে টেকনিক্যাল অভিনয় বা যাকে বলা যায় ঢং-সর্বস্ব অভিনয়। মুর্নাউ এর সিনেমাতে অভিনয় মানেই স্টাইল।

ইউটিউব

টরেন্ট

সিটি গার্ল-
টাবু-

=====

ভের্নার হের্‌ৎসগঃ জন্ম: ৫ই সেপ্টেম্বর, ১৯৪২

নব্য জার্মান সিনেমা আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃত । তার ছবিতে অসম্ভব স্বপ্নকে তাড়া করে বেড়ানো নায়ক চরিত্র এবং খুব সাধারণ কোন ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের ব্যতিক্রমধর্মী ও অনন্য গুণের পরিচয় পাওয়া যায় । ফিল্ম মেকিং স্টাইল ডকুমেন্টারি টাইপের । রিয়াল লাইফ আর ফিকশান মিলে মিশে একাকার হয়ে যায় । মানুষের মনে অ্যাডভেঞ্চার জাগিয়ে তুলেন তিনি।



আগুইরেঃ ডের জর্ন গটেস (১৯৭২)- হের্‌ৎসগের সবচেয়ে জনপ্রিয় চলচ্চিত্র

ইউটিউব
টরেন্ট

ফ্রিটজকারাল্ডো-
নসফেরাতুঃ ফ্যান্টম অফ নাইট-
কেভ অফ ফরগটেন ড্রিম,
দি এনিগমা অফ ক্যাসপার হুসের,
মাই সন মাই সন হোয়াট হ্যাভ ইউ ডান,
রেসকিউ ডন (২০০৭),
স্ট্রসজেক,


====

আর্নস্ট লুবিচঃ (২৮শে জানুয়ারি, ১৮৯২; বের্লিন, জার্মানি -৩০শে নভেম্বর, ১৯৪৭; হলিউড, যুক্তরাষ্ট্র)



পরিশীলিত, রুচিশীল ও তীক্ষ্ণ হিউমার আর তীব্র ভিজুয়াল উইট তাকে এতোটাই বিখ্যাত করেছিল যে "লুবিচের স্পর্শ" (লুবিচ টাচ) নামে একটি আলাদা শব্দের প্রচলন হয়ে গিয়েছিল । কল্পনা, আইডিয়া আর পরিস্থিতিকে সংক্ষিপ্ত ও পরিপুর্নরুপে একটা সিংগেল শট বা দৃশ্যে রুপান্তরে তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত ।

টু বি অর নট টু বি (১৯৪২)- টারান্টিনোর ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডসের শেষ দৃশ্য অনেকটাই টু বি অর নট টু বি থেকে অনুপ্রাণিত। বিষয়বস্তু হিটলারের পোল্যান্ড দখল। পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারস-তে প্রায় পুরো কাহিনী, শুরু এবং শেষের কিছু অংশ লন্ডনে । হিটলারের ওয়ারস-তে আসার ব্যঙ্গাত্মক ব্যাখ্যাটা সিনেমার সেরা রম্য দৃশ্য ।

টরেন্ট


নিনচকা, (১৯৩৯)-

টরেন্ট

হেভেন ক্যান ওয়েট, (১৯৪৩)- সেরা চলচ্চিত্র ও সেরা পরিচালক ক্যাটাগোরিতে অস্কার পাইসিলো ।
দ্য লাভ প্যারেড, (১৯২৯)-
দ্য শপ অ্যারাউন্ড দ্য কর্নার, (১৯৪০)- অসাধারণ মুভি ।
ট্রাবল ইন প্যারাডাইস, (১৯৩২)-


========


ফ্রিৎস লানজ
(৫ই ডিসেম্বর, ১৮৯০ - ২রা আগস্ট, ১৯৭৬) –

পুরো নাম ফ্রিডরিখ খ্রিস্টিয়ান আন্তন । জার্মানির এক্সপ্রেশনিজমের এই অন্যতম পুরোধাকে ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউট "মাস্টার অফ ডার্কনেস" উপাধি দিয়েছিল ।



মেট্রোপলিস- সেই সময়ে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল নির্বাক চলচ্চিত্র

মেট্রোপলিস

এম-
Click This Link

দ্যা টেস্টামেন্ট অফ ডাঃ মেবুস-
স্কারলেট স্ট্রিট-
দ্যা বিগ হার্ট-


========


ভোলফগ্যাং বেকার (জন্ম-২২ জুন, ১৯৫৪)





গুডবাই লেলিন


====

ভোল্‌ফগাং পেটারসেন (জন্ম-১৪ মার্চ, ১৯৪১)



ডাস বুট (১৯৮১)
আউটব্রেক,
ইন দ্য লাইন অফ ফায়ার

===

ওলিভার হির্সবিগেলঃ



দস এক্সপেরিমেন্ট- ফ্যাসিনেটিং, ডিস্টার্বিং থ্রিলার । প্রিজন মুভি । দারুন অভিনয় । (পল সিওয়ারিং, ২০১০ রিমেক)

ডাউনফল- নাজি ডিরেক্টর হিটলারের বার্লিনের বাঙকারে শেষ কয়েক টা দিন । definitely is a must-see মুভি। খুবই রিয়েলিষ্টিক মনে হৈসে ।Downfall

ফাইভ মিনিট ইন হিয়েভেন-

=======

ফাতিহ আকিনঃ

হেড-ওন,
দ্যা এজ অফ হিয়েভেন,
ইন জুলাই


====

টম টাইকারঃ



রান লোলা রান,
পারফিউমঃ দ্যা স্টোরি অফ অ্যা মার্ডারার,
প্যারিস- আই লাভ ইউ,
উইন্টার সিলিপার্স


====

ফ্লরিয়ান হ্যানকেল ভন ডোনারসমারস্কঃ

লাইভ অফ আদারস


====


ভিম ভেন্ডার্সঃ জন্ম- ১৪ই আগস্ট, ১৯৪৫, ড্যুসেলডর্ফ, জার্মানি


উইংস অফ ডিজায়ার,
ফেয়ারওয়ে, সো ক্লোজ
দ্যা অ্যামেরিকান ফ্রেন্ড,
প্যারিস, টেক্সাস,
কিংস অফ দ্যা রোড
অ্যালিস ইন সিটিজ

=====

ভলকার এসক্লন্ড্রফঃ

দ্যা টিন ড্রাম,
দ্যা লিজেন্ড অফ রিটা,

====


মাইকেল হ্যানেকেঃ

ফানি গেমস,
হোয়াইট রিবন

=====

ক্যারোলিন লিঙ্কঃ

নোহয়ার ইন আফ্রিকা,
বিওয়াইন্ড সাইলেন্স,

===

মারকুস ইমহফঃ

দ্যা বোট ইস ফুল- সুইজারল্যান্ডের পটভুমিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ

===

জোসেফ ভিলসমায়ারঃ

ব্রাদার অফ স্লিপ
স্তালিনগ্রাদ,
দ্যা হার্মোনিষ্ট

=====

মাক্স ওফুলসঃ


জন্ম: ৬ই মে, ১৯০২, জারব্র্যুকেন, জার্মান সম্রাজ্য
মৃত্যু: ২৫শে মে, ১৯৫৭, হামবুর্গ, পশ্চিম জার্মানি

ইয়ার রিং অফ ম্যাডাম ডি (১৯৫৩)-
লোলা মন্তেস (১৯৫৫)-
লা প্লাইসির (১৯৫২)-
লেটার ফ্রম অ্যান আননোন ওমেন (১৯৪৮)-


=====


লেনি রিফেনস্টাল

ট্রায়ামফ অফ দ্য উইল-

=====


উইলিয়াম ওয়াইলারঃ সিনেমার একেকটি দৃশ্য দশ-বারো বার করে গ্রহণ করতেন এবং ছবির কাহিনী, চিত্রায়ণের স্থান ও ক্রুদের উপর উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতেন। যেকোন দৃশ্যকে বাস্তবসম্মত এবং নিখুঁতভাবে তুলে ধরা এবং দৃশ্যের প্রতিটি খুটিনাটি দিক সুন্দরভাবে তুলে ধরার কারণে তিনি একই সাথে দর্শক ও সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করেছিলেন।



মিসেস মিনিভার-
রোমান হলিডে- সেরা রোমান্টিক সিনেমা গুলোর একটা
বেন-হুর-
দ্য বেস্ট ইয়ার্স অফ আওয়ার লাইভ্‌স-

====








স্পেন-

লুইস বুনুয়েল: সিনেমাটিক সুররিয়ালিজমের বাপ হৈল বুনুয়েল । তার জেনার মুলত স্যাটায়ার, ব্ল্যাক কমেডি, পরাবাস্তব, কমেডি ।

জন্মঃ ২২শে ফেব্রুয়ারি, ১৯০০, কালান্দা, তেরুয়েল, আরাগোন, স্পেন
মৃত্যুঃ ২৯শে জুলাই, ১৯৮৩, মেক্সিকো সিটি, মেক্সিকো



অ্যান আন্দালুসিয়ান ডগ- অভিনয়, ডাইলোগ আর প্লটের চেয়ে এখানে বেশি ইম্পোর্টেন্ট হল আবস্ট্রাক্ট কিছু ইমেজারি । ইমেজারিগুলো মুলত ইরোটিক, অদ্ভুত, ভীতিকর, প্রতিকী, ইরেশনাল, মজাদারও কিছু কিছু । ১৯২৯ সালে সর্বকালের সেরা পরাবাস্তব চিত্রশিল্পী সালভাদোর দালি আর পরিচালক লুইস বুনুয়েল মিলে ষোল মিনিট স্থায়ীত্বের এই সিনেমা বানিয়েছিলেন । এই ছবিতে দালির স্বপ্নের জগতের পাশাপাশি ফ্রয়েডীয় বিশ্লেষণকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে ।
টরেন্ট


ফ্যান্টম অফ লিবার্টি- কমেডি ড্রামা । রিভিউ টরেন্ট

ভিরিডিয়ানা- টরেন্ট
ডিসক্রিট চার্ম অফ বুর্জিওজি- কড়া স্যাটায়ার টরেন্ট



ডেথ ইন দ্যা গার্ডেন (১৯৫৬)-
দ্যা ডাইরি অফ অ্যা চেম্বার মেইড- ক্রাইম ড্রাম ।
দ্যা মিল্কিওয়ে-
বেলা ডি জোর,
অবস্কিউর অব্জেক্ট অফ ডিজায়ার-টরেন্ট

==========


পেদ্রো আলমোদোভার:



ভলভার- প্রেডিকট্যাবল, ওভার রেটেড মনে হৈসে ।
ব্যাড এডুকেশন- ফিল্ম নয়ার
টক টু হার- মেলোড্রামা
অল আবাউট মাই মাদার- টাচিং অভিনয়, স্ক্রিপ্ট, সিনেমাটোগ্রাফি বেশ ভাল । টরেন্ট
ওমেন অন দ্যা ভার্জ অফ নার্ভাস ব্রেকডাউন-
লিভ ফ্রেস-
ম্যাটাডোর-


======


আলেজান্দ্রো অ্যামেনাবারঃ



দি অ্যাদার্স- হরর, দেখা যায় । টরেন্ট
টেসিস- থ্রিলার, স্নাফ মুভি । টরেন্ট
দি সি ইন্সাইড- হ্যাভিয়ের বারদেমের অভিনয় বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য । টরেন্ট
ওপেন ইউর আইজ- রোমান্টিক থ্রিলার । টরেন্ট


======


গুইলারমো ডেল টরোঃ




দ্যা ডেভিলস ব্যাকবোন- সুপার ন্যাচারাল থ্রিলার । টরেন্ট
প্যান্স ল্যাব্রিনিথ- মাষ্ট ওয়াচ । ইতিহাস, রাজনীতি, ফ্যান্টসির ডার্ক মিক্সাপ । টরেন্ট
হেলবয়-পপকর্ন মুভি ।

=======

ভিক্টর এরাইসঃ



Everyone has the capacity to create and recreate within them. And a film doesn’t exist unless it is seen—if there are no eyes to look at the images, the images don’t exist. When I’ve finished a film, it’s no longer mine—it belongs to the people. I’m nothing more than an intermediary in the process.

—Victor Erice


দি স্প্রিরিট অফ বিহাইভ-টরেন্ট


=======


কার্লোস সাউরাঃ



ট্যাঙ্গো (১৯৯৮)- দারুন একটা ডান্স মুভি । ট্যাঙ্গো নাচের প্রতি দারুন একটা ট্রিবিউট । কালার এর দারুন ইউজ এই মুভিটা ।

====


আলেজান্দ্রো গঞ্জালেস ইনারতুঃ বেশির ভাগ ভাগ মুভিই ‘লাইফ ইজ সাফারিং’ টাইপের ড্রামা । প্রচুর কোইন্সিডেন্স থাকে । ননলিনিয়ার স্টোরিটেলিং তার মুভির অন্যতম বৈশিষ্ট্য ।



ভাললাগা মুভি ডিরেক্টর - Alejandro González Iñárritu, তাঁর সৃষ্টিসমূহ, রিভিউ, ডা লো লিঙ্ক

বিউতিফুল-
২১ গ্রাম-
অ্যামোরাস প্যারোস (লাভ ইস অ্যা বিচ)-
ব্যাবেল-

====


লুইস গার্সিয়া বার্লেংগাঃ




এল ভার্দুগো বা দ্যা এক্সিকিউশনার -ব্লাক কমেডি, অন্য নাম Not on your Life ।

টরেন্ট

=====



আপডেট হবে...আরো দুই পর্ব আসবে



সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০২
১৭টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মামুনুলের মুক্তির খবরে কাল বৃষ্টি নেমেছিল

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৯


হেফাজত নেতা মামুনুল হক কারামুক্ত হওয়ায় তার অনুসারীদের মধ্যে খুশির জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ তো বলল, তার মুক্তির খবরে কাল রাতে বৃষ্টি নেমেছিল। কিন্তু পিছিয়ে যাওয়ায় আজ গাজীপুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×