somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফোর্ড পিনটো, ফাইট ক্লাব, রিকল এবং রিস্ক অ্যানালাইসিস

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ফোর্ড পিনটোঃ

৬০ এর দশকে ছোট সাইজের জাপানিজ টয়োটা , দাস্তান আর জার্মানীর ভলসওয়াগনের পপুলারিটি বাড়তে থাকে । এরই কাউনটার রেস্পনস হিসাবে ১৯৭১-১৯৮০ –এই সময়কালে ফোর্ড মোটর কোম্পানি ফোর্ড পিনটো নামে খুবই খুবই লাইট ওয়েটের, আরামদায়ক আর তুলনামুলক কম মুল্যের একটা টু-ডোর সিডান বাজারজাত করে । ১৯৭১ সালে মার্কেটে আসার পর থেকেই কাস্টমারদের কাছে এর চাহিদা ছিল আকাশচুম্বি ।




রোড অ্যানড ট্রাক নামে একটা অ্যামেরিক্যান অটোমোবাইল ম্যাগাজিন পিনটোর সাস্পেনশন আর ব্রেকে খুত ধরে আর ইঞ্জিনের প্রশংসা করে । একটা কনট্রোভার্সি ছিল যে ফুয়েল ট্যাংকের ডিজাইনে ক্রুটির কারনে কিছু এক্সপ্লোশান এর ঘটনা ঘটেছে । ১৯৭৭ সালে বাম ভাবধারার অনুসারী ম্যাগাজিন মাদার জোনসের মার্ক ডোয়ি একটা অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে যে ফোর্ড ডিজাইনের ত্রুটির বিষয়ে অবগত হওয়া সত্যেও পুনরায় এর ডিজাইনে আগ্রহী ছিল না । এই প্রতিবেদন টা ‘ফোর্ড পিনটো মেমো ’ নামে পরিচিত ।


ফাইট ক্লাবঃ



ফাইট ক্লাব মুভি এতটাই থট প্রভোকিং যে আমাকে পুরোটা অনুধাবনের জন্য ফাইট ক্লাবের প্রথম রুল ‘ডু নট টক অ্যাবাউট ফাইট ক্লাব’- এইটাই ভঙ্গ করতে হলো...তবে অবশ্যই ‘In Tyler i trust......’

এই পোষ্ট টা আসেলে ডেভিড ফিঞ্চারের নিহিলিষ্ট ভাবধারার মুভি ‘ফাইট ক্লাব’ এর একটা কোটেশান নিয়ে ব্রেইনস্টোমিং । ফাইট ক্লাবের একটা কোটেশানঃ

‘A new car built by my company leaves somewhere traveling at 60 mph. The rear differential locks up. The car crashes and burns with everyone trapped inside. Now, should we initiate a recall? Take the number of vehicles in the field, A, multiply by the probable rate of failure, B, multiply by the average out-of-court settlement, C. A times B times C equals X. If X is less than the cost of a recall, we don't do one.’

এটা ছিল ন্যারেটরের (এডোয়ার্ড নর্টন) উদ্ধৃতি । তার কোম্পানির থেকে ফাইট ক্লাবের জন্য স্পনসর পাওয়ার আগে সে একজন রিকল কোওরডিনেটর । এখানে উদ্ধৃতিটিতে জ্যাক একটা সমীকরন মজার করে উপস্থাপন করসে ।

এখানে চার ধরনের ভেরিয়েবল আছেঃ
১)কারের সংখ্যা (X)
২)সম্ভাব্য ফেইলর রেট A
৩)আইনগত সঙ্ঘাত এড়াতে আদালত বহির্ভুত পারষ্পরিক সমঝোতা B (Average out-of-court settlement)
৪) Cutoff number for a recall C

ন্যারেটরের সমীকরণ অনুসারে
যখন
A*B*C >X
তখন
Vehicles*Probability*Settlement >Recall

রাতে মুভিটা পুনরায় দেখে এই উদ্ধৃতি থেকে আমার ভাবনায় প্রথমেই আসলো, কোন একটা প্রডাক্টের ইভ্যালুয়েশান ও পুনঃমুল্যায়নের জন্য এই ধরনের নিউমেরিক্যাল ও স্টাটিসটিক্যাল ডাটা বা এই ধরনের ফর্মুলা বা পদ্ধতি কি কোন প্রফেশান বা অন্য কোথাও ইউজ হয়?

কোন একটা ঘটনার যাচাই করে এর থেকে কোন ডিসিশানে আসার জন্য সেই ঘটনা্টার প্রপার ইটারপ্রিটেশন জরুরী । কোন পদ্ধতি বা ঘটনাতে ক্রুটি বা খুঁত সনাক্ত করার পর মুল উদ্দেশ্য থাকে সেটা সারিয়ে তোলা । তবে সেই সনাক্তকরন ও রিপেয়ারিং এর থেকে ও ফলে যদি আমরা ফলপ্রসু ও সুনির্দিষ্ট আউটকাম না পাই, সেইখানে আমার ইনভেষ্ট করাটা কতটা যুক্তিযুক্ত?


রিস্ক অ্যানালাইসিসঃ



উদাহরন হিসাবে বলা যায়, একটা সফটওয়ার ডেভেলপ করার সময় একে কতটা সিকিউর করতে হবে সেটা নির্ভর করে ঐ সফটওয়ার টা কোথায় ব্যবহৃত হবে আর সেখানে সিকিউরিটি কতটা প্রয়োজনীয় তার উপর । বিপরীত ক্রমে, সিকিউরিটির উপর যে থ্রেট বা আক্রমন গুলো আসে তা কতটা ইমপ্যাক্ট ফেলে, তার আর্থিক মুল্য নির্ধারন করাটাও জরু্রী । সুতরাং আমদের কেবল দূর্বলতা আর হুমকি গুলোর প্রতি দৃষ্টিগোচর করলেই হবে না, সেই দূর্বলতা আর হুমকি গুলো বিজনেসের/প্রজেক্টের কতটা ক্ষতি করতে পারে তা জানাটাও গুরুত্ববহ । তাই, একটা নতুন ফিচারের বাস্তবায়নে্র ফলে এর থেকে বিজনেস/প্রজেক্ট কতটা লাভবান হবে সেটা জানাটা জরুরী ।

মুভিতে ডাইলোক টা দেখে আমার প্রথমে ফর্মুলাটা কতটা বাস্তবসম্মত সেই ব্যাপারে মনে প্রশ্ন এসেছিল মনে । পরে এর যৌক্তিকতা অনুধাবন চেষ্টা করলাম এভাবেঃ-
একটা সফটওয়ারের মোট দূর্বলতা সংখ্যা= A
দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে আক্রমণের সম্ভাবনা= B
নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আক্রমন নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতিটাতে অ্যাভারেজ খরচ= C
এখন,
(X) = (A) * (B) * (C)
X এর ভ্যালু যদি দূর্বলতা নিয়ন্ত্রণ বাবদ মোট খরচের চেয়ে কম হয় তবে সেক্ষত্রে ইনভেষ্ট করার কোন কারন থাকে কি?
এই প্রসেসে
Risk (R) = Assets (A) * Vuln (V) * Threats (T)


আবারও ফোর্ড পিনটো:

মধ্য ষাটের দিকে কোন এক সন্ধ্যায় ফোর্ডের তৎকালীন প্রেসিডেনট আরজে মিলার তার মিশিগানের অফিস থেকে বাসায় ফিরছিলেন । হাইওয়েতে তার লিনকন কনটিনেনটাল এর সাথে আরেকটা কারের সংঘর্ষ হয় । সোল্ডার স্ট্রাইপ সিট বেল্ট পড়া ছিল তার । প্রানে বেঁচে যান তিনি । এই ঘটনা তার মনের উপর একটা বিশাল প্রভাব ফেলে । এর কিছুদিন পর ১৯৬৫ সালে ইউএস সিনেটের একটা সাব কমিটিতে তিনি এই ঘটনা স্মরণ করেন "I still have burning in my mind the image of that gas tank on fire," । তিনি সেই সময় স্টানডার্ড কার গুলোতে এই দূর্ঘটনা প্রতিরোধের ব্যবস্থা ফোর্ডের পক্ষ থেকে করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন ।

এর সাত বছর পর সানদ্রা গিলেস্পি নামে এক মহিলার নতুন ফোর্ড পিনটো Minneapolis এর হাইওয়েতে অন্য একটা কারের সাথে ২৮ মাইল৴ঘণ্টাতে সংঘর্ষ করলে ফোর্ড পিনটুর গ্যাস ট্যাংক বিস্ফোরিত হয় । দগ্ধ সানদ্রা ইমারজেনসি হসপিটালে দুর্ঘটনার কিছু পরেই মৃত্যু বরন করে ।
এই সাত বছরে অটোমোবাইলের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আগের যে কোন সময়ের চেয়ে অনেক বেশি উন্নতিসাধন হয়েছিল । আরজে মিলারের আন্তরিক ঘোসনার পরও সানদ্রা গিলেস্পির ফোর্ড পিনটোর এত সহজে এক্সপ্লোড হওয়ার এই ঘটনার মত আরো বেশ কিছু ঘটনা এর পরবর্তি সময়ে ঘটে । মাদার জোনস এর রিপোর্টে এর তিনটি কারন স্পষ্ট করা হয়ঃ

ক) ছোট সাইজের কারের লোভনীয় ও লাভজনক মার্কেটে ভলক্সোয়াগনের সাথে প্রতিযোগিতা করার জন্য পিনটোর প্রডাকশন ও বাজারজাতকরন সময়কাল ছিল খুবই স্বাভাবিকের চেয়ে খুবই কম । খুব কম সময়ে ততোধিক দ্রুততায় এই প্রকৃয়া সম্পন্ন করা হয় ।

খ) অন্তত চল্লিশ বার প্রি-প্রোডাকশন ক্রাশ টেষ্টে রিয়ার-এনড এ সংঘর্ষে পিনটোর ফুয়েল সিস্টেম খুব সহজেই বিস্ফোরিত হওয়াটা ফোর্ডের প্রকৌশুলীগন ও অফিসিয়ালগন এড়িয়ে গেছেন । যদিও সেই সময়ে ফোর্ডর এর চেয়ে অধিক নিরাপদ ফুয়েল ট্যাংকের প্যাটেনট ছিল ।

গ) প্রভাব খাটিয়ে এবং লবি করে সিনেটকে ফোর্ডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা থেকে বিরত রাখা হয় ।

পিনটোর এই বিদ্ধস্থ হওয়া থেকে অন্তত পাঁচশত থেকে নয়শত আগুনে পুড়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে যেখানে গুরুতর কোন ক্ষয়ক্ষতিই হয়তো ঘটতো না যদি ফুয়েল ট্যাংকের বিস্ফোরন না হতো । ক্রমশ পিনটো একটা ফায়ার ট্রাপে পরিনত হয় । আদালত বহির্ভুত মিমাংশায় তারা মিলিয়ন ডলার খরচ করে আবার তারা সেফটি স্টান্ডার্ড এর বিরুদ্ধে লবি করার জন্যেও প্রচুর খরচ হয় । মিলিয়ন সেলস ভলিউম নিয়ে পিনটো ছিল অ্যামেরিকার সবচেয়ে বেশি বিক্রিত সাবকম্প্যাক্ট কার আর এর থেকে কোম্পানি বিশাল অংকের প্রফিট আসতো । তাই ১৯৭৭ সালে আট বছর পর যেসব ফেডারেল স্টান্ডার্ড তারা অমান্য করে আসছিল সেখানে খুব সামান্য কিছু পরিবর্তন আনে । কিন্তু আট বছরে অসংখ্য মৃত্যু ডেকে আনে । এই বিলম্বের কারন কি? ফোর্ডের এই বিলম্বের ও অনাগ্রহের কারন ছিল- মৃত্যু, আঘাত, ও অন্যান্য দুর্ঘটনাজনীত সমস্যা নিস্পত্তিতে তাদের যে খরচ হত সেটার ‘কস্ট বেনিফিট অ্যানালাইসিস ’যেখানে মানুষের জীবনকে ডলারের মুল্য দ্বারা মূল্যায়ন করা হয়েছে । এখানেই ছিল ফোর্ডের কনসপিরেসি ।

মাদার জোনস ফোর্ডের কিছু অভ্যনতরিন কাগজপত্র চুরি করে । ফোর্ড পিনটো ম্যামো পাবলিশ করে । মেমোর হিসাব অনুসারে কাঙখিত সেলসের পরিমান ১১ মিলিয়ন ইউনিট পিনটো, প্রতিটা ফুয়েল ট্যাংক রিপেয়ার বাবদ খরচ ১১ ডলার হলে রিকলিং এ মোট খরচ পড়তো ১২১ মিলিয়ন ডলার । আবার সম্ভাব্য ২১০০ দুর্ঘটনায় পুড়ে মৃত্যুর সংখ্যা ১৮০, মারাত্বক দুর্ঘটনার শিকার ১৮০ জন, ২১০০ পুড়ে যাওয়া কার ধরে আদালত বহির্ভুত মিমাংশায় মোট খরচের একটা রাফ এস্টিমেটও তারা করে । সেখানে প্রতি মৃত্যর জন্য সম্ভাব্য খরচ $২০০০০০, গুরুতর আহত দের জন্য খরচ $৬৭০০০ এবং পুড়ে যাওয়া প্রতিটি কারের জন্য খরচ $৭০০ ধরে সম্ভাব্য মোট খরচ আসে $৪৯.৫৩ মিলিয়ন । সুতরাং দুর্ঘটনা হবেই এমনটা ‘পারমিট’ করে তাদের সেভিংস হয় প্রায় সত্তর মিলিয়ন ডলার । গানিতিক ভাবে দেখা যাচ্ছে ফোর্ডের কাছে প্রতিটা জীবনের মূল্য ছিল এগার ডলারের চেয়েও কম ।

কস্ট বেনিফিট অ্যানালাইসিস ’অনুসারে দ্রুত কোন পরিবর্তন করা তাদের জন্য অলাভজনক ছিল । তাই তাদের ডিসিশান ছিল, প্রবলেমের সমাধান করার চেয়ে তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ আদালতে কম খরচে মোকাবেলা করার । ফলে তারা সেফটি স্টানডার্ডকে ইগনো্র করেছিল । ফোর্ডের ততকালীন প্রেসিডেনট লি ল্যাকোক্কা এর ভাষ্য ছিল "Safety doesn't sell."


ফার্মাসিটিক্যাল কোম্পানি গুলোর কাছে তাদের কিছু কিছু প্রডাক্ট থাকে বলকবাস্টার মুভির মত, কোম্পানির কেনদ্র বিনদু হিসাবে । তেমনি পিনটোও ছিল ফোর্ডের বলকবাস্টার প্রডাক্ট । ১৯৭৯ সালে ফোর্ড কারের ডিজাইনে উল্লেখ যোগ্য কিছু চেঞ্জ আনে । এর মাঝে ফোর্ডের কম্পিটেটররাও তাদের সাব কম্প্যাক্ট গুলো বিশাল আপডেট করে ফেলে । ফার্মাসিটিক্যাল কোম্পানীগুলোর অনেক প্রডাক্টের ভয়ঙ্কর সাইড ইফেক্ট থাকার পরও তারা সেই প্রডাক্ট গুলো বাজার থেকে সরিয়ে নিতে অনেক লেট করে, ফোর্ড যেভাবে অনেক অনেক পরে ১৯৮০ সালে তাদের সাবকম্প্যাক্ট মার্কেট থেকে উইথড্র করে নেয় ।


তথ্য সুত্রঃ

১। 1971-1980 Ford Pinto

২৷ উইকিপিডিয়া
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২৬
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

×