ভূমিকা
মানুষের জীবনে ক্ষমা এক মহৎ গুণ। এটি মনকে কোমল করে, সম্পর্ককে সংরক্ষণ করে এবং আত্মাকে শান্তি দেয়। যে ব্যক্তি ক্ষমা করতে জানে, সে নিজের মানসিক উচ্চতা প্রমাণ করে। কিন্তু প্রশ্ন হলো—সবাই কি ক্ষমার যোগ্য? যারা মানুষের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করে, তাদের ক্ষমা কি মানবিক? এ প্রশ্নের উত্তর সহজ নয়
ক্ষমার প্রকৃত অর্থ
ক্ষমা মানে শুধু ভুলগুলো ভুলে যাওয়া নয়। এটি আসে প্রজ্ঞা, বিবেচনা এবং ন্যায়ের সংমিশ্রণে। সমাজে অনেক সময় দেখা যায়, মানুষ চুপ থাকাকে ক্ষমা ভাবেন। অথচ চুপ থাকা সবসময় মহৎ নয়; বরং কখনো কখনো এটি অন্যায়ের জন্য সহায়তা হয়ে দাঁড়ায়। ক্ষমা হলো শক্তি, যা আত্মার উন্নতি এবং সম্পর্কের সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
মানুষের দুর্বলতা—ভালোবাসা, বিশ্বাস বা সহানুভূতি—মানবিকতার পরিচয় বহন করে। কিন্তু যারা তা ব্যবহার করে নিজের স্বার্থ হাসিল করে, তারা অন্যায় করছেন, এবং মানুষের প্রতি বিশ্বাসকে নষ্ট করছেন। এ ধরনের মানুষ কখনো সত্যিকারের ক্ষমার যোগ্য নয়।
ক্ষমা ও স্বার্থের ফাঁদ : নীরবতার নয়, প্রজ্ঞার আহ্বান

সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



