তবে বাংলাদেশ এ প্রয়োজনের পর্যায়ে চলে গেছে।কারন জনবহুল একটি এলাকায় নিরাপদ একটি ফ্লাট বাড়িতে বেড রুমে খুন হয়ে পরে থাকা দুইটি লাশ উদ্ধারের ১৫ দিনেও হত্যকারীকে গ্রেফতার দূরে থাক, মালার কোন অগ্রগতী নেই এমন পুলিশও কোন অসভ্য দেশেও নেই।
এদের নাম বাংলাদেশ পুলিশ না রেখে বাংলাদেশ ফুলিশ রাখা উচিত।
রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের বাসায় বেডরুমে খুন হলেন সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও তাঁর স্ত্রী মেহেরুন রুনি।অথচ এতদিন হয়ে গেল এখনও পুলিশ এর কোন কুলকিনারই করতে পারছে না।
বাংলাদেশের ফুলিশদের দক্ষতা ও যোগ্যতা দেখে আমরা খুবই দূঃখিত/একটা ডিপার্টমেন্ট কতটা পঁচে গেলে এত অযোগ্য হয়ে যায় ? একটা অভার ক্রাউডেড রাজধানীতে, অভিজাত মধ্যবিত্ত এলাকায়, নিজেস্ব নিরাপত্তা সম্বলিত হাউজিং ফ্লাটে, পাঁচ তলায় উঠে দুইজন মানুষকে ধীরে ধীরে হত্যা করে হত্যাকারী চলে গেল ১৫ দিনেও হত্যাকারী ধরা দূরে থাক, কোন কুল কিনারা করতে পারলো না -ফুলিশ।আবার এই পুলিশ আইজিপির মর্যাদা সিনিয়র সচিব করা নিয়ে এতো ব্যাস্ত।নামে ডাকে আকাশ ফাঁটে, ব্যাটা আসলে ঢেঁকিশালে কুড়া চাটে।চোর ডাকাত ছিন্তাইকারীর মর্যাদা বৃদ্ধি করে কি ঈমাম বানানো যাবে ? চন্দ্রধন নাম রাখলেও চোরের পুলারে সবাই চোরের পুলাই ডকবে।বিশ্বাস না হলে পুলিশ ভাইদের নিজেদের ছেলে মেয়েকে জিজ্ঞেস করে দেখার পরামর্শ থাকলো, বন্ধুরা কি নামে ডাকে তাদের ? আজকাল একটা বিষয় লক্ষ্যনীয়, ছোট্টো শিশুরা যখন এটা কি, ওটা কি বলতে শেখে তখন পিতা মাতারা তাদের দুইটা জিনিষ একই প্রকার গুরুত্ব নিয়ে শেখায়, এক কুত্তা, দুই পুলিশ।
দেশটা আসলে পুরাই চাননি রাইত, এদেশের পুলিশ শ্যাষ, দেশের যেকোন নাগরীককে যেকোন স্থানে যেকোন সময় হত্যা করা যাবে, তুলে নেয়া যাবে আর ফুলিশ নাগরীকের নিরাপত্তা দেবে দূরে থাক কোন কুলকিনারাই বের করতে পারবে না।