কুরআনের কোন আয়াত, ইসলামের কোন বানি এমনকি নবী করিম (সাঃ) এর নামও ইন্টারনেটে আপলোড করা ঠিক না।কারন এগুলো যে সমস্ত সার্ভারে সংরক্ষিত হয় সেখানে কিলবিল করছে নগ্ন নারী, নীল ছবি, অশ্লিল-অশ্রাব্য কথা, ইহুদী নাছারা আরও কত কি ! তাই যারা ইন্টারনেটে ইসলামিক কন্টেন্ট পোষ্ট করছে তারা মহাপাপ করছে, কি বলেন ?
আমার মনে হয় না ! মাথাটা যতই অয়াশড হউকটা কেন, নিজের লাভ বোঝার জ্ঞনটুকু ঠিকই আছে।আসলে ইসলাম নিয়ে যারা হইহুল্লোর করে তাদের ব্রেইনে কিছু সাইকোলজিক্যল ডিকটেশন ইনার্ট করা।এদের পক্ষে আর যাই হউক ইসলামের কোন উন্নতি হবে না।
নবম কমেন্টের পরে রিভিউঃ খেয়াল করবেন, এখনই কিছু আলেম যুক্তির ঝাকা নিয়ে ঝাপিয়ে পরবে।যুক্তিগুলো মনে রাখবেন। অলরেডি পরেছে, মোবাইলের কার্ড থেকে মাথার মত অকাট্য যুক্তি চলে এসেছে।
একটি তথ্য বলে বাংলানেটে ৭৫% কন্টেন্টই ইসলামিক কন্টেন্ট।যেই ছেলে মেয়েগুলো দেশটাতে একটু আলো আনার জন্য কাজ করতো সেগুলি আজ অন্ধকারে বুদ হয়ে আছে।কারন কন্টেন্ট ৭৫% মানে এ্যাকটিভিটি ৭৫% ওতাই।তবে দূঃখের বিষয় হলো এর সকলই কাজের ৯৯% বিদেশে বসে, সুবিধাভোগী কিছু নেতা কর্মীর কর্ম।
দেশের প্রকৃত চিত্র - গ্রামেগঞ্জে, শহরে রাজধানীতে এতযে হাজার হাজার মাদ্রাসা আছে তার প্রায় কোথাও কম্পিউটার ইন্টারনেটের বালাই নেই।একশটা স্কুল ও একশটা মাদ্রাসার উপর জরিপ করলে দেখবেন, পাঁচটা স্কুলে ছাত্র ছাত্রী কম্পিউটার ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পেলেও একশটা মাদ্রাসার মধ্যে শূন্য দশমিক একটাতেও ছাত্রছাত্রীর কম্পিউটার ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ নেই।
আমরা দেশের পারলে প্রতিটি মাদ্রাসাতে সাইবার ক্যাফে স্থাপন করতে চাই।মসজিজগুলোতে কম্পিউটার ইন্টারনেট ঢুকাইতে চাই।কেননা একমাত্র আলোই পারে অন্ধকারকে দূর করতে, কি বলেন ?
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৪৪