আব্দুল জলিল সাহেবের 'ট্রাপ্মট কার্ড' সম্পর্কে আমাদের সবারই কিছু না কিছু ধারনা আছে। জলিল সাহেব তার এই 'ট্রাপ্মট কার্ড' টি খেলে তখনকার বিএনপি সরকারকে গদি থেকে সরাতে চেয়েছিলেন, যদিও শেষপর্যন্ত তার আর 'ট্রাপ্মট কার্ড' টি চালা হলো না। জলিল সাহেবের বেধে দেওয়া সময় ছিল ৩০ এপ্রিল। এর পর আমাদের চোখের সামনে দিয়ে অনেক ৩০ এপ্রিল চলে গেল কিন্তু জলিল সাহেবের খেলা দেখার সৌভাগ্য কারো হলো না।
ট্রাপ্মট কার্ড কি (ছিল):
আওয়ামী লীগের সাথে আশা'র (এন.জি.ও সংস্থা) বৈঠক হয় যে আশা'র (এন.জি.ও সংস্থা) কর্মরত ২ লক্ষ লোক সচিবালয় ঘেরাও করবে ৩০ এপ্রিল। আর এই স্বপ্নে বিভোর হয়ে আব্দুল জলিল ভেবেছিলেন কার্ড খেলার একটু প্র্যাকটিস হয়ে যাবে এবং বিএনপি সরকারের পতন হবে।
এবার আসা যাক মুল গুজবে। কথায় আছে না 'চোরের মন পুলিশ পুলিশ' আর এই চিন্তা থেকে আওয়ামী সরকার ড: ইউনুস সাহেবকে গ্রামীন ব্যাংক থেকে অপসারন করল। আওয়ামী সরকার নিজেকে 'ডিজিটাল' ভেবে খুবই তাড়াহুড়ো করে সরিয়ে দিল ড: ইউনুস সাহেবকে গ্রামীন ব্যাংক থেকে। তারা কাওকে 'ওভার ট্রাপ্মট' করার সুযোগ দিতে চায় না। আওয়ামী সরকার ভাবছিল যদি বিএনপি গ্রামীন ব্যাংকের সাথে একটা ভালো সম্পর্ক তৈরি করে ফেলে তাহলে তো আমাদের গদি থেকে সরে যেতে হবে।
!! গুজব !! সব গুজব !!
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:৫৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




