somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

৫ই মে অবরোধ কতটুকু ইসলাম সম্মত (এ পোস্টমর্টেম অব হেফজতি)

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আসছে ৫ই মে কথিত হেফাজতে ইসলাম নামক সংগঠনটি ঢাকা অবরোধ করবে। কিন্তু এ ঢাকা অবরোধ কি ইসলামে শরীয়ত সম্মত? আসুন একটি পোস্টে হিফাজতিদের সম্পর্কে জেনে নেই।

৫ মে অবরোধ= শিয়াবে আবু তালেব:

৫ই মে ১৩ দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবি নিয়ে ঢাকা অবরোধ করবে হিফাজতে ইসলাম নামক সংগঠনটি। কিন্তু তারা কাকে করবে এই অবরোধ?
ঢাকাবাসী সবাই কিন্তু কাফির না, বরং অধিকাংশই মুসলমান এবং ধর্মভীরু। অথচ পবিত্র কুরআন শরীফে আছে: “একজনের গুনাহর বোঝা অন্যজন বহন করবে না।” (সূরা আনয়াম/১৬৪)
তাহলে মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলকে কি করে অবরোধ করা যেতে পারে?
মুসলমানকে করলে অবরোধ তা মিলে যাবে ‘শিয়াবে আবু তালেব’ নামক অবরোধের সাথে যেখানে নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও উনার সাহাবীবগণকে ৩ বছর অবরোধ করে রেখেছিল কাফিররা।
হ্যা সরকার যদি কোন দোষ করে, সরকারের থেকে যদি কোন দাবি আদায় করতে হয় তবে সরকারের বাসায় অবরোধ কর, সাধারণ জনগণকে কেন?
অথচ হাদীস শরীফে ইরশাদ হয়েছে, ايذاء المسلم كفر “কোন মুসলমানকে কষ্ট দেয়া কুফরী।”
এখানে একটি বিষয় স্মরণীয়, যারা নিজেদেরকে ইসলামের রক্ষক হিসেবে দাবি করবে তারা যেন তেন কাজ করতে পারে না, তাদের কাজকে অবশ্যই পরিপূর্ণ শরীয়ত মোতবেক হতে হবে। তারা যখন এই অবরোধ করবে অবশ্যই সাধারণ জনগণ কষ্ট পাবে, দিনে আনে দিন খায়রা অভূক্ত থাকবে। তাহলে তারা ঢাকাকে কিভাবে অবরোধ করবে এই কোন শরীয়তি ভিত্তি বা দলিল কি তাদের কাছে আছে?

কে এই হিফাজত: তাদের গোড়া কি

বাংলাদেশে হিফাজতে ইসলাম বলে যারা দাবি করছে তারা মূলত কওমী মাদ্রাসা গোষ্ঠী। এ কওমীরা সমাজে খারেজী মাদ্রাসা হিসেবেও প্রচলিত। খারেজী থেকে খারেজ; মানে বের হয়ে যাওয়া। আলিয়া মাদ্রাসাগুলো সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় চললেও এরা সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পায়নি বিধায় এদের খারেজী মাদ্রাসা বলে।
মূলত এই মাদ্রাসাগুলো চলে ভারতের উত্তর প্রদেশের দেওবন্দ মাদ্রাসা অনুসরণ করে। দেওবন্দ মাদ্রাসাই তাদের মূল কেন্দ্রস্থল তথা আক্বিদা ও আমলের ভিত্তি।

বাংলাদেশে দেওবন্দীদের উল্লেখযোগ্য শাখাগুলো হচ্ছে:
১) কওমী মাদ্রাসা (শফী, আাজিজুল হক, মুফতী আমিনী ইত্যাদি......)
২) চরমোনাই পীর গ্রুপ
৩) প্রচলিত তাবলিগ জামাত

শফীর পীর হচ্ছে হোসাইন আহমদ মাদানী:

হিফাজতের প্রধান মুফতী শফীর পীর হচ্ছে তের দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসার হোসাইন আহমদ মাদানী। হোসাইন আহমদ মাদানী পীর হচ্ছে রশীদ আহমেদ গাঙ্গুহী।

আসুন হিফাজতির গোড়া দেওবন্দ মাদ্রাসা সম্পর্কে জানি:

প্রকৃত সুন্নী আক্বিদা অনুসারে বিতর্কিত এক মাদ্রাসার নাম দেওবন্দ মাদ্রাসা। প্রচলিত আছে, ভারত উপমহাদেশে মুসলমানদের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টির জন্য এই মাদ্রাসার যায়গা দেয় ব্রিটিশরা, যেন মুসলমানরা সম্মিলিতভাবে তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলনে না যেতে পারে। ১৮৬৬ সালে মাওলানা কাসিম নানুতুবির তত্ত্বাবধানে মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা হয়।
সাইয়্যিদ আহমেদ শহীদ বেরেলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি বা উনার খলিফা মীর তীতুমীর রহমতুল্লাহি আলাইহি যখন ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা যুদ্ধ করে শহীদ হচ্ছেন, তখন এই দেওবন্দী হুজুরদের ব্রিটিশ বিরোধী জিহাদ তো দূরের কথা একটি ফতওয়া পর্যন্ত দেখা যায় না। অনেকে বিভিন্ন রেফারেন্সসহকারে দেওবন্দীদের ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনকারী হিসেবে দেখাতে চান, কিন্তু সব দলিলই মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার পূর্বের, পরের কোন দলিল নেই। উপরন্ত অনেক দেওবন্দী (উদাহরণ: মাওলানা আশ্রাফ আলী থানভী) ব্রিটিশদের থেকে নিয়মিত ভাতা প্রাপ্ত হত বলে দলিল পাওয়া যায়।

বর্তমানে দেওবন্দীদের অবস্থা কি?


বর্তমানে দেওবন্দীরা কংগ্রেসের সাথে জোট বেধে লেজে গোবলে অবস্থা বাধিয়ে ফেলেছে। সরকারের স্বার্থ রাখতে গিয়ে ইসলামী শরীয়ত অমান্য করে থাকা অনেক ফতওয়া দিয়ে থাকে যেগুলো সরকারি কুফরী।
যেমন:

১) দেওবন্দীরা (২০০৮ এবং ২০১১ সালে) ফতওয়া দেয় “গরু কুরবানী করা যাবে না, কারণ গরু হিন্দুদের দেবতা।”
Click This Link

২) যে দেশে গরু গোস্ত নিষিদ্ধ, সেখানে গরুর গোশত খাওয়া হারাম
Click This Link

৩) দেওবন্দ মাদরাসার ৩০তম বার্ষিকীতে তারা এক কট্টরপন্থী গোঁড়া হিন্দু যোগী রাম দেবকে প্রধান অতিধি বানায় এবং তার থেকে ‘ইয়োগা’ (যোগ ধ্যানের) প্রশিক্ষণ নেয়।

Click This Link


৪) ২০০২ সালে গুজরাট গণহত্যা দেওবন্দের সিনিয়র মাওলানা বাস্তানভি (১০ই জানুয়ারি, ২০১১) প্রতিষ্ঠানটির ভাইস চ্যান্সেলর নির্বাচিত হওয়ার পর গণমাধ্যমকে বলে, “২০০২ সালে গুজরাটে ঘটে যাওয়া মুসলিম বিরোধী নৃশংস গণহত্যার ঘটনা মুসলমানদের ভুলে যাওয়া উচিত।” এছাড়া গুজরাটে মুসলমানরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছে না বলেও সে দাবি করে।
Click This Link

৫) হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থ গীতাকে রাশিয়াতে নিষিদ্ধ করার দাবি তুললে, দেওবন্দের উপাচার্য মাওলানা আবুল কাসিম নোমানি এর নিন্দা জানায় এবং এর বিরুদ্ধে হিন্দুদের সাথে মুসলিমদেরকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বানও জানায়।
Click This Link


১৩ দফা দাবির কতটুকু মানে হিফাজত:
১) নাস্তিকের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নামলেও নাস্তিক মাওসেতুং এর লংমার্চ করে।
২) নারীদের পর্দার কথা বললেও নিজেরাই বেপর্দা হয়। হিফাজতের মূল মাওলানা শফী সে শেখ হাসিনার সাথে প্রকাশ্যে তিন বার মিটিং করেছে ।
কওমী দেওবন্দী আলেমরা যে অহরত মহিলাদের সাথে মিটিং করে সেসময় কি পর্দার বিধান উঠে গিয়েছিল?



৩) তারা বলেছে দেশ থেকে মূর্তি তুলে দিতে হবে, কিন্তু হাদীস শরীফে প্রাণীর প্রতিকৃতি সৃষ্টি যে জাহান্নামী হওয়ার কারণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে তার মধ্যে ছবি বা ফটো বা টিভি ক্যামেরাও পড়ে। অর্থ্যাৎ ফিল্মের উপর যে শফীর মুহুর্তে মুহুর্তে মূর্তি তৈরী হচ্ছে তা কেন হালাল করার চেষ্টা করছে তারা।

৪) তারা ইসলামী শরীয়ত প্রতিষ্ঠার কথা বলে, অথচ হরতাল করে। অথচ এই হরতালের প্রতিষ্ঠাতা কট্টর হিন্দু গান্ধী। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় ইংরেজী শব্দ ব্যবহারে অস্বীকৃতি জানিয়ে জাতি গুজরাটি শব্দ হরতালই বেশি পছন্দ করেছিল গান্ধী।
৫) কওমীদের কথা ও কাজে মিল নেই। এরা নারী নেতৃত্ব হারাম বলে, অথচ ‘ইসলামী ঐক্যজোট’ নাম দিয়ে খালেদা জিয়ার সাথে অধীনস্ততা মেনে নেয়।

এরা হিফাজতে ইসলাম নয়, হেকারতে ইসলাম (ইসলামের অবমাননাকারী)
কওমীদের রয়েছে শত শত ইসলাম অবমানকারী কুফরী আক্বিদা। আলেম ওলামাদের দৃষ্টিতে তাই এরা ইসলাম অবমাননাকারী:
১) তাদের দাবি: নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইলমে গায়েবে জানতেন না। উনার ইলমে গায়েব জানোয়ার ও পাগলের মত। (নাউযুবিল্লাহ) অথচ আহলে সুন্নত ওয়া জামাতের আক্বিদা হচ্ছে তিনি ইলমে গায়েব জানতেন।

নবীর (হুযূর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর) যদি কিছু ইলমে গায়েব থেকেও থাকে তাহলে এতে তাঁর বিশেষত্ব কী? এমন ইলমে গায়েব তো সকল চতুষ্পদ জন্তু, পাগল ও শিশুরও আছে। নাঊযুবিল্লাহ! (আশ্রাফ আলী থানবী, হিফজুল ঈমান, পৃষ্ঠা ৭)

২) তাদের দাবি: নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাজির নাজির নন। অথচ আহলে সুন্নত ওয়া জামাতের আক্বিদা হচ্ছে তিনি হাজির নাজির।

৩) তাদের দাবি: মিলাদ শরীফ পড়া বিদআত। অথচ আহলে সুন্নত ওয়া জামাতের আক্বিদা হচ্ছে মিলাদ শরীফ পড়া সুন্নত।

৪) তাদের দাবি: নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মাটির তৈরী। অথচ আহলে সুন্নত ওয়া জামাতের আক্বিদা হচ্ছে তিনি নূরের তৈরী।

৫) তাদের দাবি: নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মরে পচে মাটির সাথে মিশে গেছেন। (নাউযুবিল্লাহ) অথচ আহলে সুন্নত ওয়া জামাতের আক্বিদা হচ্ছে তিনি হায়তুন নবী, অর্থ্যাৎ পবিত্র রওজী শরীফে তিনি জীবিত আছেন।
এধরনের আরো বহু ইসলাম বিধ্বংসী আক্বিদা তাদের বিদ্যমান।

’৭১ এ রাজাকার গোষ্ঠী


১৯৭১ সালে কওমী গোষ্ঠী পুরোপুরি রাজকারপন্থী ছিল। জামাতের সহযোগীতায় তারা পুরোপুরি মেনেছিল এ গণহত্যা। কুখ্যাত কওমী রাজাকারদের মধ্যে রয়েছে: মাওলানা আতাউর রহমান, মাওলানা আতাহার আলী, হাফেজ্জী হুযূর. মাওলানা ফজলুল করীম (চরমোনাই পীর)। ’৭১ সালে এ হাটহাজারী মাদ্রাসাও ছিল পাকিস্তানবাহিনীর ক্যাম্প।
( শাকের হোসেন শিবলী নামক দৈনিক যুগান্তরের এক লেখক কওমী রাজাকারদের মুক্তিযোদ্ধা বানাতে ‘আলেম মুক্তিযোদ্ধাদের খোজে- নামক এক বিভ্রান্তসূচক বই লিখে ইতিহাস বিকৃতি করতে চেয়েছিল, যার প্রকাশের পর প্রতিবাদ উঠে সর্বত্র)

জঙ্গী বানানো এবং মার্কিনী সেনাদের বাংলাদেশে আনার পায়তারা:

জঙ্গি বলতে মূলত বাংলাদেশে এই গোষ্ঠীটিকেই বুঝানো হয়ে থাকে। কওমী হুজুর কমিনীর সেই উক্তি ‘বাংলা হবে আফগান, আমরা হবো তালেবান’। এদের কার্যক্রমে আইনমন্ত্রী বলতে বাধ হয়েছিল: ‘কওমী মাদ্রাসাগুলো জঙ্গিবাদের প্রজনন কেন্দ্র।’ এদের মাদ্রাসগুলো জঙ্গি ট্রেনিং এর মূল আড্ডা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

জামাতকে কাফির ফতওয়া দিলেও এরা টাকার জন্য জামাতকে বাচাতে মাঠে নেমেছে/sb]

কওমীদের কেন্দ্রীয় আলেম তথা ভারতের দেওবন্দে ফতওয়া হচ্ছে জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা মওদুদী কাফির (সূত্র: এ ওয়েবসাইট )। কিন্তু দেখা যাচ্ছে তাদের পূর্বসূরীদের ফতওয়া অমান্য করে সামান্য কটা টাকার লোভে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকাতে জামাতের ইন্ধনে মাঠে নেমেছে এই হিফাজতিরা।

এরা ধর্মব্যবসায়ী, এদের চিনুন:
এদের দেখে কিন্তু আপনি ইসলাম সম্পর্কে হতাশ হবেন না। ইসলামও এদের সমর্থন করে না। এদের সম্পর্কে স্বয়ং নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদীস শরীফে এদেরকে সৃষ্টির সর্ব নিকৃষ্ট হিসেবে বর্ণনা করেন:

১) হাদীছ শরীফে আছে ‘আমার উম্মতের মধ্যে যারা উলামায়ে ‘ছূ’দের (ধর্মব্যবসায়ী) জন্য জাহান্নাম। যারা ইলমকে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করেছে। আর তা যামানার রাজ-বাদশাহ, আমীর-উমরাদের নিকট বিক্রি করে থাকে দুনিয়াবী ফায়দা হাছিল করার জন্য। মহান আল্লাহ পাক তিনি কখনো তাদের এ ধর্মব্যবসায় বরকত দিবেন না।’

২) হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে- “হযরত যিয়াদ ইবনে হুদাইর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু আমাকে বললেন, তুমি বলতে পারো কি, কোন জিনিস ইসলামকে ধ্বংস করবে? আমি বললাম: না (আমি জানিনা)। তখন তিনি বললেন, আলিমদের পদস্খলন, মুনাফিকদের কুরআন শরীফ নিয়ে তর্ক-বাহাছে লিপ্ত হওয়া এবং গোমরাহ শাসকদের গোমরাহীমূলক হুকুম বা আদেশ-নিষেধ। (ইসলামকে ধ্বংস করবে)।” (দারিমী শরীফ)
৩) হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত উলামায়ে ছূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মাওলানা জাহান্নামের জুব্বুল হুজুনের অধিবাসী। ‘জুব্বুল হুজুন’ হচ্ছে জাহান্নামের একটি উপত্যকা যা থেকে স্বয়ং জাহান্নাম প্রতিদিন ৪০০ বার পানাহ চেয়ে থাকে।

এখন আপনি বলতে পারেন উলামায়ে ছু বা ধর্মব্যবসায়ীদের শাস্তি এত কঠিন কেন? উত্তর হচ্ছে: একজন সাধারণ মানুষকে কখন সব মানুষ অনুসরণ করে না, কিন্তু আলেমদের সবাই অনুসরণ করে। কিন্তু আলেমরা যখন বিভ্রান্ত হয়ে যায় তখন এদের দেখে সাধারণ মানুষও বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে। যেমনটা হচ্ছে কথিত হিফাজতিদের দেখে। তাই তাদের জন্য পরকালে অপেক্ষা করছে কঠিন শাস্তি।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৫
৬টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×