এ ব্লগে রাজনৈতিক প্রচার করতে আসা লোক হাতে গোণা। জামাতি বেতনভোগী ব্লগারদেরদের বাইরে একমাত্র এহহামিদাকে দেখেছি কট্টোর রাজনৈতিক প্রচারে লিপ্ত।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গন কাঁদা ছোড়াছুড়িতে কলুষিত। এই ব্লগে এখন পর্যন্ত যত গন্ডগোল যত হট্টগোল হয়েছে, তার সিংহভাগই জামাতি পেইড ব্লগারদের ইতিহাস বিকৃতিকে প্রতিরোধ করতে গিয়ে। তার বাইরে ব্লগের পরিবেশ শান্ত, ব্লগিংয়ের জন্য অনুকূল।
অধুনা জামাতি পেইড ব্লগারদের বিরাট অংশ আকাম কুকাম করে ব্যান খেয়ে সামহোয়্যারইন ছেড়েছে। মাইনুল, বাননারা নুন খাই যার তার গুণ গেয়ে বকেয়া টাকার সার্ভিস দিচ্ছে নিভু নিভু পোষ্টে। সাধারণ ব্লগাররা এসব দেখে আর এদের প্রতি করুনা বোধ করে। এদের পেটের দায়টা বুঝে কেউ আর তেমন লাথিগুতা দিতে যায় না। ফলাফল ব্লগের পরিবেশ শান্ত। এ-টীমও ছাগু ঠ্যাংগানো ডিউটির চেয়ে ব্লগিংয়ে বেশি ব্যস্ত।
আমাদের পলিটিক্যাল পোষ্টার এহহামিদার আবার এত শান্ত পরিবেশ পছন্দ না। তিনি নিয়মিত বিতর্কিত পোষ্ট দিয়ে যান। মন্তব্যে চেপে ধরলে যথারীতি পিছলান। শান্তিপূর্ন ব্লগের স্বার্থে তার পাগলের প্রলাপে কেউ থুথু মারতেও যায় না। এহহামিদা বেজায় নাখোশ হন। তিনি নিশ্চয়ই ভেবেছিলেন, ছাগু ফিলডে অনিয়মিত, এখনই তার সুযোগ। কিন্তু জনগণ তার দিকে নজর না দেয়ায় তিনি সেই কাঁদা ফর্মুলা বেছে নেন। একজন ব্লগারের মন্তব্য তার ভালো লাগে না। তিনি তার স্ত্রীকে নিয়ে কুৎসিত কথা বলে তার নবজাতক সন্তানের ডিএনএ টেষ্ট করাতে বলেন।
আমি অবাক হই না। পশুর চেয়ে বড় পশু হওয়া একমাত্র মানবচর্ম পরিধান করা নরপশুর পক্ষেই সম্ভব।