somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পথের প্যাঁচাল

০৪ ঠা জুলাই, ২০০৭ রাত ৮:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১.
প্রতিদিনই দৈনিকখবরের গুলোতে নতুন নতুন তথ্য পাওয়া যাচ্ছে আমাদের দেশের শ্রদ্বেয়ভাজনদের সম্পর্কে। এই সব তব্য রুপকথার গল্পকেও হার মানায়, বলিউডের ছবিকেও হার মানায়। যারা ক্ষমতায় থাকেন তারা হয়ত জনগণকে ব্যাকটেরিয়া মনে করেন। কারণ খুব ছোট্ট ব্যাকেরিয়াকে খালি চোখে দেখা যায় না। অনুবীক্ষণযন্ত্র দিয়ে দেখতে হয়। আর যারা ক্ষমতার বাইরে থাকেন তারাও দেখে না দেখার ভাণ করেন, শুধু সিংহাসনে যাওয়ার জন্য ব্যস্ত থাকেন কি ভাবে যাওয়া যায়? সেই স্বপড়ব বাস্তবায়নের জন্য প−্যান করেন, বাসে আগুন
জ্বালিয়ে মানুষ মেরে ফেলেন তাতে বিন্দুমাত্র দুঃখিত হন না। বরং দলের প্রধানদের কাছে আর্শীবাদ পান। দেশপ্রেম বা দেশের জন্য, মানুষের জন্য বিন্দুমাত্র মমতা নেই এই সব রাজনীতিবীদদের। তাহলে কেনো এই রাজনীতি? হরি লুটেছে দেশের সম্পদ। ভাবতেও অবাক লাগে একটি দেশের স্বরাষ্টমন্ত্রীর গোচরে চোরা-চালান, হত্যার আসামীকে টাকার মাধ্যমে মুক্তি ইত্যাদি অপকর্মের হোতা, এবং তিনিও সব কিছুর ভাগ দিতেন শীর্ষস্থানীয় বিশেষ ভবনে। তাহলে সরল হিসেবে, যিনি ক্ষতার শীর্ষে তার চোখের সামনেই সব ঘটছে,
সেখানে আর কি বলার থাকে? সাপ্তাহিক ২০০০ একটি সংখ্যায় প্রচ্ছদ করেছিল কি ভাবে কোটিপতি হওয়া যায়- ষেখানে রাজনীতি ব্যবসা ছিল ধনী হবার অন্যতম উপায়। আজকের দিনে আল−াদিরে চেরাগের দৈত্য নেই, কিন্তু তা আছে রাজনীতিতে। নোংরা-পচা রাজনীতিরলেবাছে গ্রাস করে ফেলেছে এইসব দস্যূরা দেশকে-জাতিকে। জানিনা আমাদের মুক্তির উপায় কি?
যেই দেশের বেশীরভাগই মানুষ দারিদ্রের সীমানার নীচে বাস সেখানে ঘুটিকয়েক গাং অর্থকে শিল্পে রূাপান্তিত করেছে। দেশ প্রেমিক প্রেসিন্ডেট জিয়ার তনয় তারেক জিয়া হয়তবা এশিয়ার অন্যতম ধনীব্যক্তি। মনে হয তাদের কাছে কোটির নীচে কোন সংখ্যার মূল্য নেই।
এখানে এত কোটি ও খানে অতকোটি টাকা নিয়েছে। সদ্য ২১ হাজার ৯শত কোটি টাকা তারেক+ মামুনের বিদেশ হতে ( থাইল্ডান্ড, কানাডা, অন্ট্রেলিয়া, চিন ইতাদি) ফিরিয়ে আনার জন্য বর্তমান সরকার চুক্তি করেছে Ñ (সুত্র ঃ দৈনিক আমাদের সময়)। আমাদের বলতে ইচ্ছা করে তারেকভাই আপনার আর কত টাকা দরকার? আপনাদের কি একটু লজ্জা হয় না? সেখানে স্বয়ং পার্টি উপরের সারিরা দুর্নীতির সাথে জরিত সেখানে বনের রাজার দোষ কি? ওদেরতো ধনী হবার সাধ জাগবে! নেত্রীর সুনজরে পড়লে ভাগ্য ফেরে তা উদাহারণ ফালু
সাহেব। বলা চলে হাস্যজ্বল ব্যক্তিটি মিড়িয়া মোগল বাংলাদেশের। তিনি নিজে রিমান্ডে স্বীকার করেছেন তার সরকারের আমলে সিগারেট চোরাচালানের (দুবার চালান এসেছে, সাইফুর রহমানের ছেলের সহয়তায়, সূত্র ঃ দৈনিক আমাদের সময়) সাথে মুক্ত ছিলেন। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তার সাথে ১২৮ কোটির টাকার ব্যবসায়ী পার্টনার। কিন্তু আমাদের জ্রিজ্ঞাসারকরার উপায় নেই তারা এত টাকা কোথায় পেলো?
আর যদি ফালুর মন্তব্য মির্থ্যা হয় তাহলে এর কোন প্রতিবাদ বা বক্তব্য মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী দিচ্ছেন না কেনো? জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং তার আত্মীয় শেখ সেলিম, শেখ হেলাল এবং তার স্ত্রী রিব“দ্ধে দুই ব্যবসায়ী ৯ কোটি টাকার চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেছেন (সুত্র:দৈনিক প্রথম আলো)। যদিও আওয়ামীলীগ থেকে প্রতিবাদ আসে নি বরং আইনি সহয়তার জন্য বিদেশী আইনজীবি আনার কথা তারা চিন্তা করছেন। পশ্চিমাদেশ গুলোতে রাজনীতিবিগণ ব্যবসা-রপশা ত্যাগ করে রাজনীতিতে আসেন আর আমাদের দেশে উল্পোচিত্র।
একানে ফকির থেকে ধণী বা ব্যবসায়ীতে পরিনত হন। তখন আমাদের দেশের তথাকথিতরা মুখে কুলুপ এটি বসে আছেন। না এখানে কোন দুর্নীতি নেই। তাছাড়া জলিলে স্বীকারোক্তিতেও বিভিনড়ব ব্যবসায়ী কাছ থেকে কারা চাঁদা তুলতে তা আমাদের জানা। রাজনীতিবিদগণ যে আসলেই কোন চরিত্র নেই জলিলের লেখা থেকেই বুঝা যায়। অনেক রাজতীতিবীদগণ আবার নিজের দেশে নয়, বিদেশ পাচার
করেছেন অর্থ, তৈরী করেছেন বাড়ি-ঘর। কারণ হয়ত বাংলাদেশে বসবাসের অযোগ্য। দেশের সম্পদ লুট করে ইংল্যান্ড, আমেরিকা,কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, দুবাই তে কেনা বাড়ী-ফ্লাট। এদের দেশপ্রেম দেখলে শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে আসে। মুর্তি বানিয়ে পুজা করতে ইচ্ছা জাগে। হায়রে দেশসেবা! মুখশধারীদের থেকে রেহাই নেই। এরাই ঘুরে ফেরে ক্ষমতায় আসে বা আসবে আর এভাবেই আমাদের নিঃস্ব
করবে। দেশকে ঠেলে দিবে এক ভয়ংকর ধ্বংসের দিকে। দুর্নীতির দায়ে এরা অনেকেই জেলে আবার অনেকেই গা-ঢাকা দিযেছেন। আসলেই কি এই ভয়ংকারপ্রাণীদের এদের সাজা হবে? কয়েক বছর জেল-জরিমানা এই সহজ সাজাই কি এদের পাওনা শাস্তি! নাকি আবার এরা মুক্তবাতাসে মালা পরে ঘুরে বেড়াবে লেক্সাস গাড়িতে করে নির্বাচনী এলাকায় যাবে আরও বৃত্তশালী হওয়ার জন্য!
২.
প্রিয় বাংলাদেশে এবং প্রবাসে আর একটি ব্যাপার তোলপাড় হচ্ছে। আসলে কি বড় দুই দলে সংস্কার সম্ভব? দুই নেত্রীও দলের প্রধান
থেকে সরতে নারাজ। শেখ হাসিনা এবং খালেদাজিয়া ছাড়া কোন্দল বন্ধ করা যাবে না ইত্যাদি ইত্যাদি কিংবা তৃতীয়ি কোন শক্তি বা দল যার উপর দেশের মানুষ আস্থা রাখতে পারে। অনেকে ভেবেছিল হয়ত ডঃ ইউনুস আমাদের এই অন্ধকার রাজনীতি থেকে আলো দেখাতে পারেন। কিন্তু প্রথমে উৎসাহিত হয়ে আবার রাজনীতি থেকে তার মিশন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন, কারণ তিনি যাদের কাছ থেকে সারা পেয়েছিলেন পরবর্তীকালে তারা আরালেই থাকতে চেয়েছেন। তবে আমি একটা কথা বলবো ডঃ ইউনুস খুব তাড়াতাড়ি ফল ভোগ করতে
ছেয়েিেছলেন । তার জীবৎদশা পার্টিকে চুগান্তভাবে না নিয়ে যেতে পারলেও পরর্বতি জেনারেশন লিড দিতে পারতেন। জনগনের স্বপড়ব বাস্তবায়ন করতে পারতেন। এখন রাজনীতিতে যৌগ্য নেতার বড়ই অভাব। অবশ্যই আমাদের দেশে সৎ-দেশপ্রেমিক নেতা আছেন। যারা এতদিন কালোটাকা-সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজ দানবদের আড়ালে ঢাকা পড়ে আছে। এদের এখন সামনে এগিয়ে আসা উচিৎ। তবে দেশে যতই কিংসপার্টি বা যাইপার্টি তৈরী করি না কেন। এইসব নতুন দলে নেতাদের নাম দেখলেই গ্রহণযোগ্যতার মনে প্রশড়বজাগে। সৎ-ত্যাগী নেতা নয়, বরং দেখা যায় নতুন দলগুলোতে যারা হালুয়ারুটি পায় নি তাদেরই ছায়া এবং এক সময়-না এসময় তাদের গায়ে দুর্নীতির লেভেলআঁটা।
তাহলে আমরা ভরাসা করবো কার উপর? ডঃ কামাল আর্ন্তজাতিক খ্যাত আইনজীবি। তাঁর মত শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তি নিয়ে কারো মনে প্রশড়ব জাগার কথা নয়। কিন্তু তিনি যখন দেশের সম্পদ লুন্ঠকারী এশিয়া এনার্জির পক্ষ নেন, তখন কষ্ট এবং দুঃখ ছাড়া আমাদের আর কিছু বলার থাকে না। হালে তিনি আবার রাজনীতি নতুন ফন্ট গড়তে ব্যস্ত। দেখা যাক জনগণকে কোন আশার আলো দেখাতে পারেন কিনা!
তিনি অতীতের রাজনীতির জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। খুব ভাল কথা। আমরা আশা করবো তিনি এশিয়া এনার্জি পক্ষ নেবার জন্য ক্ষমা চাইবেন। শেখ হাসিনা, খালেদা জিয়াকে ধনঝবাদ। তারা বিদেশে আমাদের টানা পাঁচবার বিশ্ব সেরা দুর্নীতি দেশ হিসেবে আমাদের পরিচয় করে দিয়েছেন। প্রবাসে পরিচয় দিতে লজ্জায় আর কষ্টে আমাদের মাথা নীচু হয়ে আসে। বিদেশীদের জিঞ্জাসা তোমরা দারিদ্রতম একটিদেশ আর তোমাদেরই দুর্নীতিবাজ জাতি। এ কথার উত্তর দিতে পারি না। চোখে পানি এসে যায়। আমাদের দানবদের কিছু যায় আসে না, কারণ লজ্জা-শরম বলতে একটা জিনিস তারা এই পেশায় আসার আগেই বির্সজন দিয়েছেন। তাহনাহলে এক কিছুর পরও
কারও পদত্যাগের বিন্দুমাত্র লক্ষণ নেই। অথচ পশ্চিমা দেশ এমনকি আমাদের প্রতিদেশী দেশ ভারতে ব্যর্থতা, স্বজনপ্রীতি ইত্যাদির অভিযোগ উঠলে সেচ্ছায় পদত্যাগ করেন পার্টি ও দেশের মঙ্গলের জন্য। আর আমাদের দেশের যাদের রিব“দ্ধে অভিযোগ তাদের তো আত্মহত্যা করা উচিৎ। আমারা জনগণ আসলে খুবই সাধারণ। মহা প্রভুদের কাছে চাওয়ার পরিমানও খুব কম। এবং মহা প্রভুরাও ভাবেন আমরা ক্ষমতায় আছি এই বাংলাদেশের জনগনের ভাগ্য, ওদের জন্য আবার কি করবো। তাদের পরিবারবর্গ আছেন এই বেশ। এদের পরিবারছাড়া আবার গতি আছে নাকি! এখন আমাদের আর ঘুমিয়ে তাকার সময় নয়। চোখ খোলার সময়। দলগুলোতে আর একতরফা
নয়। যে কোন দলেই ম্বজনপ্রতি নয় বরং যোগ্যতার মাপ-কাঠিতে এবং সৎ, যোগ্য নেতা আসুক নতুন ভাবে দেশ গড়ার এই আমাদের প্রত্যাশা। দেশের অবহেলিত গ্যারমেন্স শ্রমিক এবং প্রবাসে বসবাসরত বাঙালিদের একটি বিরাট অংশ অর্থ দেশে পাঠাচ্ছে। তাই একটু হলেও নেতাদের উচিৎ প্রবাসীদের এই স্বপড়বকে বান্তবে রূপান্তর করা। আমার ধারণা প্রবাসে যারা আছেন তাদের দেশর প্রতি টান-ভালবাসা দেশে যারা আছেন তাদের থেকে বেশী। ক্ষমা চাচ্ছি, যারা দেশে আছেন তারা আমার লেখা পরে ভুল বুঝতে পারেন। আসলে দেশের
বাইরে থাকলে দেশের প্রতি মমতা- ভালবাসা উপল্বদ্ধি করা যায়।

বর্তমান তত্ত্বাবয়াক সরকার যে সকল কাজ করেছেন তা আসলেই প্রসংশনীয়। যা আমাদের রাজনীতিবীদগণ দীর্ঘদিনও করেন নাই। বিশাল বিশাল মন্ত্রীসভার ভারে নুয়েছিল জাতি। অথচ মাত্র ১০ জন তা সামলাচ্ছে এবং ভাল ভাবেই। আসলে সদিচ্ছা আর দেশ্রপ্রেম এবং কতব্য সচেতন থাকলে তা যে বাস্তবায়ন করা যায় তা এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার তার উজ্জ্বল প্রমাণ। তার পরেও এই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে আমাদের প্রত্যাশা অনেক। কারণ এতদিন আমরা না পেতে পেত পাওয়ানার স্বাদ হারিয়ে ফেলেছিলাম। বর্তমানে
আমাদের নিত্যপ্রযোজনীয় জিনিসপ্রত্রের দাম উর্ধ্ব গতিতে বেড়ে চলছে। যা নিমড়ববিত্ত এবং মব্যবিত্তর নাগাল সীমানারবাইরে চলে যাচ্ছে। তাই তত্ত্বাবয়াক সরকারকে একটু দৃষ্টি দিতে হবে যাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকে। সরকার ভোজ্য তৈলচিনির শুল্ক মুওকুফ করেছেন তারপরও বাজারে কেনো এত দাম? পুরাতন ব্যবসায়ীরা যদি এরকম প্ররিস্থিতি সৃষ্টি করে থাকেন তাহলে
সরকারর উচিৎ নতুন ব্যবসায়ীদের আদমানীতে উৎসাহী করা। কারণ দ্রব্যমূলই উপরই নির্ভর করে আপামর জনগণ।
বি:দ্র: এই লেখা শেষ করে যখন পাঠাচ্ছি, তখনই ইন্টারনেটে প্রথমআলোর খবরে দেলাম, প্রাক্তন মন্ত্রী আমানউল−া আমানের ১৩ বছর এবং মিসেস আমাউল−াহর ৩ বছর কারাদন্ড এবং তাদের ১০কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। ধন্যবাদ আইন। এরকম যেন প্রতিটি দুনীর্তিবাজের ক্ষেত্রে হয় এবং আইনের প্রয়োগ হয়।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা জুলাই, ২০০৭ রাত ৯:০৮
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিজয় দিবসের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে, প্রতিবাদ ও ঘৃণা জানিয়ে । সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান ২০২৫, ১৬ই ডিসেম্বর।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১৯




দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে ত্রিশ লক্ষ তাজা প্রানের এক সাগর রক্তের বিনিময়। দুই লক্ষাধিক মা বোনের সম্ভ্রম হারানো। লক্ষ শিশুর অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত‍্যু। এক কোটি মানুষের বাস্তুহারা জিবন। লক্ষ কোটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

বন্ডাই সৈকতের হামলাস্থল। ছবি: রয়টার্স

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই সৈকত এলাকায় ইহুদিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমবেত মানুষের ওপর দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিতে গুলি চালিয়েছে। এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা কুফুরী

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪



সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজয়ের আগে রাজাকারের গুলিতে নিহত আফজাল

লিখেছেন প্রামানিক, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩


ঘটনা স্থল গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার উড়িয়া ইউনিয়নের গুণভরি ওয়াপদা বাঁধ।

১৯৭১সালের ১৬ই ডিসেম্বরের কয়েক দিন আগের ঘটনা। আফজাল নামের ভদ্রলোক এসেছিলেন শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে। আমাদের পাশের গ্রামেই তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫৫ বছর আগে কি ঘটেছে, উহা কি ইডিয়টদের মনে থাকে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৮




ব্লগের অনেক প্রশ্নফাঁস ( Gen-F ) ১ দিন আগে পড়া নিউটনের ২য় সুত্রের প্রমাণ মনে করতে পারে না বলেই ফাঁসকরা প্রশ্নপত্র কিনে, বইয়ের পাতা কেটে পরীক্ষার হলে নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×