somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অপূর্ণ হৃদয়ের কাব্যগাথা

২১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি এই মাত্র ফিরে এলাম
ফিরে এলাম অভিনয় করে
অভিনয়টা ভালই পারি, কি বল?
বল, ও বলবেই তো ভালই পারি
পারি মনের তৃষ্ণা চেপে রাখতে
চেপে রাখতে ভাললাগা-ভালবাসা
ভালবাসা সেতো জানি আমি
আমি জানি কি তার মূল্য
মূল্য তার হারিয়ে গেলেও থাকে
থাকে তার অমূল্য রতন
অমূল্য রতন তার স্মৃতি
স্মৃতি তার ছোট ছোট ভাললাগা
ভাললাগা সেতো ভালবাসা
ভালবাসা, আমি
আমি মানি তা।

যেখানে ছিলাম আমি
আমি, আমরা, আমাদের সবাই
সবাই ব্যস্ত থাকতাম সবার কাজে
সবার কাজে নিজস্ব মতবাদ দিতাম
দিতাম আমার ধারণা আমি
আমি জানি কোন কিছুর রূপই ধরা দেয়নি
দেয়নি ধরা আমার মনের ভিতর
ভিতর ভিতর আমি কেমন যেন
যেন কেমন হয়ে গিয়েছিলাম
ছিলাম এমন যে- কোন
কোন রূপই আমাকে
আমাকে জাগিয়ে তুলত না।

প্রথম দেখায় তোমার চোখ আমার চোখে
চোখে আমার কেন জানি ধরা দিয়েছিল তা
তা জানিনা আমি, কেন এমন হয়েছিল
এমন হয়েছিল কারণ তোমার মাঝে ছিল কমনীয়তা
কমনীয়তা অস্বাভাবিকভাবে টানেনি আমাকে
আমাকে সন্দেহাতীতভাবে কিছুর আশা দিয়েছিল
আশা দিয়েছিল বন্ধু-বন্ধুতে মনকে ভরার
মনকে ভরার ক্ষণে মনে হয়েছিল
হয়েছিল মনে কি যেন যোগ হচ্ছে
যোগ হচ্ছে আমার সাথে, মন, আত্মা
আত্মা হয়ে রক্তে মিশে যাচ্ছে
মিশে যাচ্ছে বলে হয়ে উঠছি
হয়ে উঠছি নতুন কিছু
নতুন রূপে চলছে
চলছে আমার পথচলা।

প্রায়ই তুমি আমাদের বাড়ির পাশ দিয়ে যেতে
যেতে আর চোখাচোখি হত আমাদের
আমাদের কথা হত আর তুমি
তুমি ঘোড়া থেকে নামার পরে আমরা
আমরা ছুটে যেতাম কোনখানে
কোনখানে গল্প করতে, অথবা প্রকৃতি
প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে আর
আর মাঝে দুষ্টুমিভরা মন নিয়ে তোমার দিকে
তোমার দিকে তাকাতাম হাসি হাসি মুখে
মুখের আভা মাঝে মাঝে মনে লাগত আমার
আমার মন খুশিতে আন্দোলিত হত।

সে আন্দোলনের ভাষা আমি বুঝতাম না
না; মনে আবেগ ছিল, বিহ্বলতা ছিল না
ছিল না বলেই হয়ত তোমার দিকে আমার
আমার দৃষ্টি ছিল বন্ধুত্তের। তবুও
তবুও মনের মধ্যকার কেমন এক সূক্ষ্ণ
সূক্ষ্ণ চঞ্চলতা, আমি বুঝতাম না
বুঝতাম না বলেই ভাবনা ছিল মনে
মনে মাঝে মাঝে কেমন এক সতেজ-
সতেজ অনুভূতির সঞ্চার ঘটত, আর
আর আমি আকুল নয়নে তাকিয়ে থাকতাম
থাকতাম দূর আকাশ পানে।

একলা মনেই দাঁড়িয়ে ছিলাম
দাঁড়িয়ে ছিলাম কিছুটা আনমনে আমি
আমি আমার স্বপ্নাবিষ্ট মন নিয়ে ভাবছিলাম
ভাবছিলাম আমার স্বপ্ন, আকুলতা
আকুলতার মাঝেই আমার
আমার চোখের পলক পড়ল
পলক পড়ল তোমার উপর
তোমার উপরই সীমাবদ্ধ ছিলনা চিন্তা
চিন্তা ছড়িয়ে যাচ্ছিল যুগে
যুগ-যুগের হেলেন
হেলেনীয় অসীমতায়।

ভাবছিল তারপরে মন, আমাদের দেখা
দেখা হবে, কথা হবে
কথা হবে যুগ-যুগ ধরে
যুগ-যুগ ধরে সম্পর্কের বাঁধনে বাঁধব দুজনে
দুজনে মানসপটে আঁকব ছবি
ছবির দৃশ্যে ভরা মন ভুলবে সব
সব অহেতুক বেদনা-পথ
পথ-হারা আমি, সঙ্গিনীর মত
সঙ্গিনীর মত সঙ্গ দেবে তুমি
তুমি হবে সবকিছু মোর
মোর অন্তররূপী প্রিয়া।

বলতে পারিনি এসব কিছু যতদিন গেছে
যতদিন গেছে তত কাছে এসেছি দুজনে
দুজনে হেসে-খেলে করেছি জীবন পার
জীবন করেছি পার তবু বুঝিনি কিছু দুজনার
দুজনারে বুঝিনি, তুমি যেন বরফগলা নদী আর
আর আমি যেন বরফখন্ড
খন্ড খন্ড ব্যাথা; এক সুরে তৈরী মোরা
মোরা তবু ভিন্ন কেন জানিনা
জানি না দুজন দুজনের ব্যাথা।

দিনের পর দিন গেছে চলে
চলে গেছে শত শত রাত
শত শত রাতে ভেবেছি তোমারে
তোমার সাথে কথা বলেছি আমার
আমার আশা-আকাঙ্খা বলেছি তোমারে
তোমার সাথে মিশেছি আমি
আমি সম্পর্কের সীমা নিতে চেয়েছি
নিতে চেয়েছি অসীমতায় আমি
আমি চেয়েছি কোনক্রমে যদি দিয়ে ফেলি ব্যাথা
দিয়ে ফেলি যদি ব্যাথা, অত্যাচার করি যেন
করি যেন আঘাত মরমে আমার।

আমিও তো মানুষ, তাই নয়কি?
কি মনে হয় তোমার বল-
বল কিভাবে বা বাঁধব হৃদয়
বাঁধনহারা যে থাকে সর্বক্ষণ
সর্বক্ষণ যে মন মুক্তির স্বাদ খোঁজে
খোঁজে মুক্তি, দিশা, আটকাবে কি করে তারে-
তারে, বল তুমি কিভাবে
কিভাবে না ভালবেসে থাকা যায়?

পুকুর পাড়ে হিজল গাছ
গাছে ফুটবে ফুল বর্ষায়
বর্ষার প্রতীক্ষায় আছে পুকুর
পুকুর এই ভেবে জলের তৃষ্ণা মেটায় ওর
ওর আছে যত মরা পাতা, যন্ত্রনার প্রকাশ সব
সব আঁকড়ে নেয় বুকে, ভোগ করে কষ্ট
কষ্ট ভোগ করে এই ভেবে
এই ভেবে কি কখন সুদিন আসবে
আসবে হিজল ফুলের আগমন, ভাসবে তার বুকে
বুকের যন্ত্রণা যত হচ্ছে
হচ্ছে অব্যক্ত-বেদনা সব
সব ঘুচবে।

বর্ষার আগমন, তার উন্মত্ত যৌবন
যৌবনের অস্বাভাবিক অসীম স্রোত
স্রোতের জলের সাথে ভাসিয়ে নেয়
ভাসিয়ে নেয় পুকুরের ভালবাসা, আকাঙ্খা তার
তার এতদিনের প্রতীক্ষা, কষ্টের ফসল
কষ্টে প্রাপ্ত ফুলের মালা সব
সব স্রোতের টানে যায় ভেসে
ভেসে যায়না শুধু বেদনা
বেদনা অস্বাভাবিকভাবে আক্রান্ত করে মনকে
মন তবুও কিছু বলতে পারেনা
বলতে পারে না তাই
তাই বেদনা থাকে অব্যক্ত।

বর্ষা যায় তবু হিজল গাছ থাকে
থাকে ঐ পুকুরের পাড়ে যেমন ছিল
ছিল পুকুরের আকাঙ্খা অপূর্ণ আবার
আবার নতুন আশায় মেতে ওঠে
মেতে ওঠে বাঁচার লড়াইয়ে
লড়াই আর ভালবাসার তাগিদে তার
তার মনে হয় কখন ফুল ফুটবে
ফুল ফুটবে ওর বুকের মণিকোঠরে, হৃদয়ে
হৃদয় তার প্রেমে থাকবেনা- সে কিভাবে
কিভাবে না ভালবেসে থাকা যায়?

এমনি আমি দেখেছি এসব
এসব দেখে এক অব্যক্ত বেদনা আমাকে
আমাকে ক্লান্ত করে তুলেছে
করে তুলেছে আশাহত, ছন্নছাড়া
ছন্নছাড়া মন আমার ভেবেছে
ভেবেছে এ পুকুর যদি আমি হই
হই যদি সেই প্রেমের মাপকাঠির পাপিষ্ঠ
পাপিষ্ঠ হই যদি, যে বলতে পারে না
পারে না প্রকাশ করিতে প্রাপ্ত অধিকার
অধিকার; যা এসেছে
এসেছে যা মনোস্বর্গ থেকে।

আজ আমার মনে হয়
মনে হয় হিজল গাছ যদি বুঝত
বুঝত মনের কথা, এ যদি হত ফুল
ফুল ফুটেছে ঠিকই, তবে বর্ষার ঠিক পরেই
ঠিক পরেই ফুলের সমারোহ হত
সমারোহ হত পুকুরের বুকে
বুকের যন্ত্রণা, প্রতিজ্ঞা মিটত সব
সব ভালবাসাবাসি আলিজ্ঞনে মূখর
মূখর হত মন তার।

এমনিভাবেই যদি অপেক্ষার পালা হত শুরু
শুরু হত পূর্ণাঙ্গ পরিণতির জন্যে, সে সব
সে সব বেদনার কথা ভুলে পিছিয়ে যেত
পিছিয়ে যেত দুনিয়া একধাপ
একধাপ পিছিয়ে সে বলত
বলত আমি এসেছি তোমার সাথে
সাথে নিয়ে যেও আমাকে
আমাকে তুমি।

ভেবেছি অনেক, একের পর এক সবার কাছে
সবার কাছে গিয়েছি আমি
আমি বলেছি তোমরা-
তোমরা কি কি কখনও হিজল ফুলকে বর্ষার
বর্ষার পর ফুটতে দেখেছ?
দেখেছ কি কেউ? আমার অক্লান্ত জিজ্ঞাসা?
জিজ্ঞাসা ক্লান্ত করে তাদের কিন্তু
কিন্তু একই উত্তর; না কখনও না
কখনও করে না অপেক্ষা
অপেক্ষার রীতি নেই সেখানে।

হয়ত হিজল গাছও তাই চায়
চায় তার সৌন্দর্য দূর্দান্ত স্রোতের টানে
স্রোতের টানে ভাসিয়ে নিয়ে যাক
নিয়ে যাক দূর্দান্ত তেজে যৌবনের উদ্দামতায়
যৌবনের উদ্দামতাই কাম্য ওর
ওর চাহিদা গতি, অস্বাভাবিক বেগ।
বেগে যেন তাল-মাতাল অবস্থা হয়
হয় এমন যেন কখনই স্থির না হয়
না হয় বেগহীন, জীবনে না আসে
না আসে স্থবিরতা।

দিনের পর দিনের মৌন অপেক্ষা, মৌন প্রেম
মৌন প্রেম হয়ত ওর কাছে ক্লান্তিকর লাগে
ক্লান্তিকর আর বিষন্নতায় ভরে তোলে মন
মন ভাবে এমন কেন ভালবাসা
ভালবাসা; তবে কেন এমন স্রোতহীন যৌবন।
যৌবনের কেন আগে গিয়ে তুলে নেয়ার ইচ্ছা নেই
ইচ্ছা নেই জয় করার, এ জয়
এ জয় অন্য কাউকে পরাজিত করে আক্রান্ত মনে
মনের মত ভালবাসার প্রিয়-
প্রিয়াকে পাবার।

কত বছর ধরে পুকুর পাড়ে হিজল গাছ
হিজল গাছ আর থাকবে কত বছর
বছর-বছর ফুল ফোটে বর্ষায়
বর্ষার স্রোত নিয়ে যায় ভালবাসা
ভালবাসা নেই পুকুরের জন্য তার
তার ভাবনা হয়ত এরকম, পুকুর তো ওকে
ওকে ভালবাসে, ওর হারাবার ভয় নেই
নেই কোন ভাবনা হৃদয়ের বিচ্ছিন্ন-
বিচ্ছিন্ন তৃষ্ণা শুধু মাঝে মাঝে হয়ত
হয়ত ওর মনে হয়
মনে হয় পুকুরের কি খুব
খুব কষ্ট হয়?

এই ভাবনাগুলো কেন আমার মনে
মনের মধ্যে কেন উঁকি দেয় শুধু
শুধু এমন সব ভাবনা- হয়ত
হয়ত আমার জীবন এমন বলে
এমন বলে তোমার কথা ভেবে ভেবে প্রশ্ন
প্রশ্ন জাগে মোর মনের কোণে যে তুমি
তুমিও কি এমনভাবে স্রোতের টানে.....
স্রোতের টানে মোর আকুতি, মিনতি, প্রেম-
ভালবাসা...... , সব
সব- হব পরাস্ত।

কৈশোরে আমি ঘুড়ি উড়াতাম অনেক
অনেক সময় দূর আকাশে উড়ে যেত ঘুড়ি
ঘুড়ি আবার নেমে আসত, কাটাকাটি খেলতাম আর
আর দূর আকাশে ঘুড়ি উড়ত, কিন্তু আমাকে
আমাকে ছেড়ে ওর যাবার ক্ষমতা ছিল না
ছিল না ক্ষমতা তার চেয়ে বেশি দূরে যেতে যত
যত আমি চাই, আমি ভাবি আজ
আজ মনে হয় কি এক সূক্ষ্ণ সুতার-
সুতার বাঁধন আমার মনে......

আমি বুঝতে পারি না
পারি না জানতে কতদিন আর
আর কতদিন থাকব বদ্ধ আমি এ
এ বাঁধনে, যা আমাকে ধরে রেখেছে
রেখেছে আটকে আত্মা-দেহ-মন সব
সব মোর করছে হাহাকার কিছু
কিছু পাবার আশায় কিন্তু কি-
কি তা জানিনা, তুমি, তোমার ভালবাসা
ভালবাসা- এ আমি কল্পনা করতে পারিনা
পারিনা, পাবার আশা কিভাবে
কিভাবে আসবে মনে, বল-
বল- বলতে পার?

আজও আমি ভাবি যখন তুমি আমাকে
আমাকে ছেড়ে বাগানের পথ ধরে হেঁটে যাও
যাও চলে গল্পে ও বন্ধুত্তের মুখরতায় আমাকে
আমাকে ভরিয়ে দিয়ে, দূর থেকে তোমাকে
তোমাকে অন্য কেউ মনে হয়
মনে হয় এতক্ষণে যে তুমি ছিলে এ
এ সে তুমি নও, অস্বাভাবিক এক-
এক আবেগ কাজ করে আমার মনে
আমার মন কিছু বলতে চায়
চায় বলতে, সকল আবেগ-সত্তা হঠাৎ
হঠাৎ চিৎকার করে বলে ওঠে
বলে ওঠে ক্ষিপ্রগতিতে কিন্তু
কিন্তু ততক্ষণে তুমি
তুমি হারিয়েছ দৃষ্টিসীমার বাইরে।

তারপরে মন সচেতন না হয়েই তাকায়-
তাকায় বাগানের প্রতিটা গাছের দিকে
দিকে দিকে ফুলের সমারোহ সেথায়
সেথায় আমার মন আটকে যায় না,
না; ফুলের সৌন্দর্যের মাঝেও আরও
আরও নতুন কিছু খোঁজে
খোঁজে দূর সীমানার অপরূপতা
অপরূপ কোন; যা আমার মনে
মনের গভীরে সদা উদয়মান আলো
আলোয় দৃশ্যমান প্রিয়তমার-
প্রিয়তমার সদা হাস্যময়ী মুখ।

সবুজের সমারোহে ঘেরা আমাদের বাড়ি
বাড়ির পাশেই সদা পুস্পঘ্রাণে সিক্ত বাগান
বাগানে বাহারি ফুলের সমারোহ সেথায়
সেথায় উদীয়মান স্বপ্ন মোর
মোর বেড়ে ওঠা শিশু থেকে কৈশোরে
কৈশোর থেকে আজকের এই আমি
আমি ভাবি এ কারণে হয়ত আমি-
আমি এত আবেগপ্রবণ কল্পনাবিলাসী কোন-
কোন গণিতবিদের মত আমি কল্পনাপ্রিয়
প্রিয় কোন কবিতার ভাষার মত আমার
আমার মনের মণিকোঠরের ভাষা।

এ জন্যেই মনের মধ্যে তোমার জন্যে যে প্রেম
প্রেম সে আগেই সৃষ্টি ছিল, এ পরিবেশ কল্পনা মোর
মোর অপরিসীম আবেগ সৃষ্টি করেছে তা
তা তোমার কাছে করিতে প্রকাশ আমি
আমি কত আকুল তা ও মন তোমার
তোমার সচেতন মন কিভাবে বোঝে না তা......
তা আমি আকন্ঠ প্রেমে মর্ত্য মন নিয়ে ভাবি
ভাবি, তবু আমার শান্ত আকাশ
আকাশের নীল, বাগানের কমনীয়তা
কমনীয়তার বহিঃপ্রকাশ যেথায় সেথা কিভাবে
কিভাবে মোরে সাহসী, বিধ্বংসী করে-
করে তুলবে? ভাবি মনে, যদি-
যদি ব্যাথা দিয়ে ফেলি কোনক্রমে।

তাইত, আমার এ হৃদয়ের চরাচর কোন-
কোন জ্বলন্ত শিখার মত জ্বলছে
জ্বলছে আর ভাবছে যেমন ভাবে শিখা
শিখা ভাবে, আমার আলোয় আলোকিত সবে
সবে আছে সুখে, ক্ষতি কি তাতে, যদি
যদি জ্বলে পুড়ি, তবু বলবনা মোর অপূর্ণতা
অপূর্ণ হৃদয়ের কাব্যগাথা।


উৎসর্গঃ হেলেন
সেপ্টেম্বর, ২০১১, ঢাকা।
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×