আগামীকাল চট্টগ্রাম আসছে। চাটগার নেতাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গেছে।আর তা হল হাসিনাকে কোন নেতা কত ভালবাসেন।ভালবাসা দেখানোর প্রধান বস্তূ হচ্ছে টাকা।কার কত টাকা আছে তা বোজা যাবে কার কত বড় ব্যানার প্রদর্শন করার ক্ষমতা তার উপর।বিশাল বিশাল ব্যানার দিয়ে ঢেখে দেওয়া হেয়েছে শহরের সা বিলবোর্ড।ব্যানার দেখে বোঝা উপায় নেই যে,বাংলাদেশ একটি গরিব দেশ।কিছু লোকের আর্থিক উন্নতি যদি আপনাকে জাগাতে না পারে তবে ধরে নিতে পারেন আপনার দেখার মত চোখই নেই।
আওয়ামিলীগ প্রচার করছে যে,বিএনপি ও জামায়াত বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।এই জন্য প্রধান মন্ত্রীর এই বিশাল জনসভা।জনসভায় হাজির হয়ে চাটগার বীর জনতাদের বিএনপি ও জামায়াতের ষড়যন্ত্র বানচাল করে দিতে হাবে।আবারো আওয়ামিলীগ ,জাতীয়পাটি ও পরজীবি দল গুলোর সিন্ডিকেটকে ক্ষমাতায় আনতে হবে।তা না হলে দেশের অর্থনীতি ও স্বাধিনতা দুটোই বিপন্ন হয়ে পড়বে।এই জনসভা হচ্চে দেশ বাচানো এবং গণতন্ত্র বাচানোর জন্য।তাই প্রধান মন্ত্রির জনসভায় অংশগ্রহন অনৈতিকা বা অন্যায়কিনা তা ভেবে সময় নষ্ট করলে চট্টলাবাসি কোন দিনই জেগে উঠতে পারবে না।এই মুহুর্তে দেশের উন্নয়ন নয়,দেশ রক্ষার প্রশ্নই বড়।দেশ বেচে তাকলে উন্নয়ন করার অনেক সুযোগ পাবেন।লগি বৈটা মিচিল ও পিটিয়ে মানুষ মারা,বিশ্ববেহায়া সৈরাচার এরশদের সাতে রাজনৈতিক সিন্ডিকেট,ছাত্রলীগের কীলারলীগ হয়ে যাওয়া সবই দেশ ও গনতন্ত্র রক্ষার জন্য আওয়ামিলীগের মহান কর্ম।আর শেয়ার বাজারে লুটপাট হচ্চে গনতন্ত্রকে এগিয়ে নেওয়ার হাতিয়ার।বিশাল বিশাল ব্যানারে যে প্রাচ্যের রানির সব সুন্দর্য ঢেকে গেচে।তা তো আর বিনে টাকায় হয়নি।কাজেই জেগে উঠুন দেশবাসি,জেগে উঠুন চাটগা বাসি।দেশ ও দেশনেত্রীর গদি রক্ষায় দলে দলে সব কাজকর্ম যোগদিন পরধান মন্ত্রি ,জন নেত্রী শেখ হাসিনার বিশাল জনসভায়।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৫৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



