somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শক্তির স্বপক্ষে তুমি যারই মৃত্যু উল্লেখ করে উল্লাস কর না কেন মনে রেখো মানুষই মরেছে

১৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

‘ইহুধীরা মুসলমানদের আজীবন শত্রু এমনকি কেয়ামত পর্যন্ত তারা মুসলমানদের শত্রুতা করে যাবে’।

এ কথাটি সত্য-কি-মিথ্যা তা আমি জানি না। তাছাড়া এমনটা আমার ব্যাক্তিগত দাবীও নয়।
ছোটবেলা থেকেই- মসজিদে সমবেত মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে ইমাম সাহেবকে অন্যান্য কথার সাথে উপরোক্ত কথাটি বলতে শুনেছি, বলতে শুনেছি বিভিন্ন মওলানাকে মাইকে উচ্চশব্দে বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিলে বলতে। একাধিকজন প্রাপ্ত-বয়স্ক শিক্ষিত বাংলাদেশী মুসলমানের মুখেও এ কথাটি বহুবার শুনেছি।
[বি:দ্র: আমি আবারও বলছি, উপরোক্ত উক্তিটির সত্য-কি-মিথ্যা তা আমি জানি না। তাছাড়া এমনটা আমার ব্যাক্তিগত দাবীও নয়।]

এখন কথা হচ্ছে, উক্তিটি যদি সত্য হয়ে থাকে তাহলে ‘শত্রু’ এর সংজ্ঞানুসারে পুর্ব ইতিহাস যা বলে- শত্রু তো আক্রমন করবেই, নিহত করবেই, আহত করবেই। যেমনটা ১৯৭১-এ পাকিস্তানিরা করেছিল এদেশের সাথে, নারী-শিশু নির্বিশেষে ঠিক তেমনটাই গাজায় হচ্ছে। কারন শত্রুর কাজই এসব শত্রুতা করা, কোলে নিয়ে চুমু খাওয়া তো আর শত্রুতার পর্যায়ে পরে না।
যদিও ছোটবেলায় প্রাইমারি স্কুলে পাঠ্যপুস্তকে পড়েছি,
নবীজীর রাস্তায় যে বুড়ী কাটা বিছিয়ে রাখতো সে বুড়ীকে অসুস্থ দেখে নবীজী ( স: ) নিজে তার সেবা শুশ্রুষা করে সুস্থ করে তুলেছিলেন কিন্তু বর্তমানে বোকা-হারাম, তালেবান এরা ইসলামের নাম করে কোন নবীর প্রদর্শিত পথে হাঁটছে সে হিসেব মেলাতে পারি না!!

গত কয়দিন ধরে ফেসবুক হোম পেইজে বিশ্বকাপ ফুটবল ছাড়া শুধু একই বিষয়ে পোষ্ট দেখতে পাচ্ছি। ঘুরে ফিরে সেই একই কথাই প্রায় সবার পোষ্টে উঠে আসছে ‘গাজায় ফিলিস্তিনি মুসলমানদের ওপর ইসরাইলের ইহুদী নাসারাদের হামলা’।
আমি সবচেয়ে বেশি আশ্চর্য্য হয়েছি যখন একটা অতিপরিচিত প্রচারমাধ্যম ‘এফ এম রেডিও’ ‘Radio Today’এর ফেসবুক পেইজে পোষ্ট করা হয়েছে-- গাজা উপত্যকার ফিলিস্তিনে আমার মুসলিম ভাই- বোনদের ওপর ইসরায়েলের ইহুদী -নাসারা গন যেভাবে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছেন, ঠিক একই ভাবে আস্তে আস্তে সব মুসলিম দেশ গুলোর ওপর এই হত্যাযজ্ঞ চালানো হবে, মুসলিমের শক্তি কে গুরিয়ে দেয়া হবে। পোষ্টের লিংক Click This Link পোষ্ট’টা দেখে রেডিও সম্পর্কে আমার ধারণা পরিবর্তন হয়ে গেছে। কারন আমি ঐ পেইজে তন্ন-তন্ন করে খুজেও গত ২বছরে বাংলাদেশে যেসব ট্রাজেডি হয়েছে সেসব সম্পর্কে এরকম কোন পোষ্ট পাইনি। আগে তো ধারণা করতাম রেডিও অসাম্প্রদায়িক, রেডিও মানুষের, রেডিওতে মানুষ কাজ করে! কিন্তু এই পোষ্ট পড়ে ধারণা পাল্টে গেছে।

মোটকথা, আজকে যারা গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলার ছবি অনবরত আপলোড এবং এ নিয়ে হৃদয় বিদারক পোস্ট প্রসব করে যাচ্ছেন এরাই অথচ্ নিজেদের মডারেট মুসলমান দাবী করে ছুপা সুশীলগিরি করে। আর এই ছুপা মডারেট মুসলমান সুশীলরা হিটলারের প্রসঙ্গ আসলে তৃপ্তির ঢেকুর তোলে। তারা ইনিয়ে-বিনিয়ে বলতে চায় ‘হিটলার’ ইহুদী’দের মারছিল! তো ঠিকই করছিল! তাদের হাব-ভাবে মনে হয় ‘হিটলার’ মুসলমানদের জন্য আশীর্বাদ! তারা হিটলারকে হয়তো কোন খলিফা টাইপের কিছু একটা বা মহান নেতা টাইপের কেউ ভাবে। এই ছুপা মডারেট মুসলমান সুশীলরাই রাতে স্বপনে হিটলারের শিশ্নে চুমা খেতে খেতে গভীর রাতে ঘুম ভেঙ্গে উঠে বউকে বলে ‘বউ চল ইহুদী মারি’।

এই যে ফিলিস্তিন-ইসরাইল সম্পর্ক সেটা আজকে নতুন নয়। এমন নয় যে এরকম একটা হামলা আজকে প্রথম হয়েছে!! আমি সেই শৈশব থেকে যখন থেকে বুঝতে শিখেছি তখন থেকেই টিভিতে দেখে আসছি ফিলিস্তিন-ইসরাইলের যুদ্ধের খন্ড চিত্র, বিটিভি’তে রোজ সংবাদের একটা অংশের কয়েকমিনিট বরাদ্ধ থাকতো এই প্রসঙ্গে আর সেখানে ইয়াসির আরাফাত নামে এক ভদ্রলোককেও প্রায় প্রতিদিনই দেখানো হতো, রেডিও-তেও সংবাদে একটা অংশ এভাবে ফিলিস্তিন-ইসরাইলের নিউজ আপডেট দিতো।

প্রসঙ্গ যখন মুসলিমদের উপর ইহুদী নাসারাদের আক্রমন, তো আরেকটু বলি। গত ক’দিন আগে কোন এক কারনে একজন আইনজীবীর সাথে কথা বলেছিলাম অনলাইনে লেখালেখিতে সৃষ্ট আইনি/সালিশী ঝামেলা তথা আইসিটি আইন সম্পর্কে কনসাল্ট করতে। আইনজীবী মি. জেনিস আমার পরিচিত, সম্পর্কে আমার ফ্রেন্ড শাকস্ এর মামা হন তিনি। সে সুবাদে তাকে চিনি।
তো, আইসিটি আইনের ধারা এসব নিয়ে ঘন্টাব্যাপী কথা বলতে বলতে ধর্ম প্রচার এবং অবমাননা এসব বিষয়ও উঠে এল। কথা প্রসঙ্গে এক পর্যায়ে তিনিও আমায় বললেন শোন- আমাদের ধর্মে বলা আছে ‘ইহুধী নাসারারা মুসলমানদের আজীবন শত্রু এমনকি রোজ কেয়ামতের দিন পর্যন্ত তারা মুসলমানদের সাথে শত্রুতা করে যাবে’।
কথার ছলে তিনি আমাকে বেহেশতের আরাম-আয়েশ-সুখের মৌখিক ধারনা এবং দোজখ তথা জাহান্নামের বীভৎসতার চিত্রও বর্ণণা করেন।

কিন্তু বিষয় হচ্ছে এই যে গাজা’য় ফিলিস্তিনি মানুষদের ওপর যে বর্বোরচিত হামলা হয়েছে যাতে অনেক বেসামরিক ফিলিস্তিনি মানুষ নৃসংশভাবে নিহত হয়েছে এবং বিভৎস ক্ষত নিয়ে আহত রয়েছে অনেকে। আমরা বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে সেসব বিভৎসতার নমুনা দেখেছি।
আমি জানি না নরকে/জাহান্নামে/দোজখে এরকম নৃশংসতা হয় কি না!!
তবে সৃষ্টিকর্তাও এতটা নৃসংশ হবেন না বলে আমার বিশ্বাস।

আমি পর্যবেক্ষন করেছি আমার বাংলাবাসীদের আবেগ,ক্রিয়া,প্রতিক্রিয়া। নিউজফিড ভেসে গেছে শোকে, সমবেদনায়, বিভৎস সেসব ছবি আপলোড দেয়ার প্রতিযোগিতায়। আমি চেয়ে চেয়ে দেখেছি। কিন্তু আশ্চর্য্যের বিষয়!! আমার এ পোড়া চোখ সেখানে মুসলমান দেখেনি! ফিলিস্তিনি দেখেনি! দেখেছে মানুষ। যেমনটা দেখে ১৯৭১ সেই বিভৎস ছবিগুলোতে, যেমনটা দেখেছে টিভিতে ‘লাইভ’ রমনা বটমূলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মানুষের ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন দেহ, তাজরীন গার্মেন্টেসে পুড়ে যাওয়া মানুষ, রানা প্লাজায় শ্রমজীবী মানুষের লাশের মিছিল-জীবন্ত কবর, শীতলক্ষায় ভেসে উঠা কিশোরের লাশ। আমার দেশের এত্তোগুলা অমানবিক হত্যাকান্ডের বিচার ঝুলে থাকায় আমি আর আলাদা করে গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলার বিচার চাইতে পারিনি।

কিন্তু আজকে যারা গাজায় ফিলিস্তিনিদের জন্য অনলাইনে কান্না করছেন তাদের অনেকেই ১৯৭১ এর প্রসঙ্গ আসলে, আমার দেশের ঘুমন্ত-নিরস্ত্র মানুষের ওপর অপারেশন সার্চলাইটের প্রসঙ্গ আসলে এরা বন্ধ্যা হয়ে যায়, এরা বন্ধা হয়ে যায় জেলের ভেতর জাতীয় চার নেতাকে হত্যার প্রসঙ্গ আসলে, এরা বন্ধা হয়ে যায় রমনা বটমুলে ছায়ানট ট্রাজেডিতে, তাজরীন গার্মেন্টেসে তালা দিয়ে ভেতরে মানুষ পুড়িয়ে কয়লা করার ট্রাজেডিতে এরা বন্ধ্যা হয়ে যায়, বন্ধ্যা হয়ে যায় শীতলক্ষা কিশোরের লাশ ভেসে উঠলে, বন্ধ্যা হয়ে যায় সাভারে রানা প্লাজা ট্রাজেডিতে। তখন তারা আর পোষ্ট প্রসব করে না।

সবার দাবী গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা বন্ধ হোক, হামলাকারীর বিচার হোক।
আমার দাবী, বিচার হোক ১৯৭১ সালে এ মাটির প্রাতি বর্গমিটারে ৫জন করে চির নিদ্রায় শায়িত থাকা সকল শহীদের হত্যাকরীর, বিচার হোক জাতীয় চার নেতা হত্যার, বিচার হোক কর্নেল তাহের সহ নাম না জানা আরোও অসংখ্য সেনা সদস্য হত্যার, বিচার হোক জিয়া হত্যার, বিচার হোক রমনা বটমূলে নৃসংশ্য হত্যার, বিচার হোক আহসানউল্লাহ মাষ্টার, এস এম কিবরিয়া হত্যার, বিচার হোক সাংবাদিক সাগর-রুনি হত্যার, বিচার হোক তাজরীন গার্মেন্টসে আগুনে পুড়িয়ে শ্রমিক হত্যার, বিচার হোক মাইকে ঘোষনা দিয়ে রানা প্লাজায় ডেকে নিয়ে গিয়ে অসংখ্য শ্রমিকের জীবন্ত কবর রচনার, বিচার হোক শীতলক্ষায় কিশোরের লাশ ভাসানোর।

মনে রেখো, তুমি
দুষ্কৃতিকারী মারো, বাঙ্গলী মারো,
হিন্দু-মুসলমান মারো,
ইসরায়লী-ফিলিস্তিনি মারো,
গেরিলা - তামিল মারো,
বিহারী-রোহিঙ্গা মারো,
এভাবে যেখানে যাকেই মারো না কেন
ইতিহাস লিখবে যে মানুষ মরেছে৷
বড়ই করুণ এবং বড়ই দু:খজনক।
শক্তির স্বপক্ষে তুমি যারই মৃত্যু উল্লেখ করে উল্লাস কর না কেন
মনে রেখো মানুষই মরেছে ৷

সংখ্যালঘু-হিন্দু-মুসলমান-বিহারী বলে বলে বিভেদ সৃষ্টিকারী কোন মানবন্ধনে অংশ নেব না। এভাবে সংখ্যালঘু-হিন্দু-মুসলমান-বিহারী না দেখে মানুষ দেখুন। মানুষের বিপদে মানুষের কাতারে এস দাড়ান ।
গাজায় ফিলিস্তিনি নাগরিকদের ওপর হামলাকারী আর আমারে দেশে সাগর-রুনি, তাজরীন গার্মেন্টসে আগুনে পুড়িয়ে শ্রমিক হত্যাকারী, মাইকে ঘোষনা দিয়ে রানা প্লাজায় ডেকে নিয়ে গিয়ে সহস্র মানুষ হত্যাকারী, শীতলক্ষায় লাশ ভাসানো কারিগর আলাদা কেউ নয়।


সংখ্যা উল্লেখ করার মতো খুব বেশি না হলেও অনেক মানবন্ধনে অংশ গ্রহন করেছি। গত ২০১৩ সালের ডিসেম্বর মাসে যুদ্ধাপরাধী বিচারের রায় পরবর্তী হামলার শিকার হয় যারা তার সিংহভাগই ছিল হিন্দু ধর্মবলম্বী মানুষ।
এরপর থেকে সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রতিবাদে কোন মানববন্ধন হলে তাতে অংশ না নেয়ার ব্যাক্তিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। এবারও ‘ফিলিস্তিনি মুসলমান’ হত্যার প্রতিবাদে কোন মানববন্ধনে যোগদানের আহবান আসলে সেটাও প্রত্যাখান করবো।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০৯
৬টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিসিএস শুধু দেশের রাজধানী মুখস্ত করার পরীক্ষা নয়।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:১৪

"আমার বিসিএস এক্সামের সিট পরেছিলো ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এ, প্রিপারেশন তো ভালোনা, পড়াশুনাও করিনাই, ৭০০ টাকা খরচ করে এপ্লাই করেছি এই ভেবে এক্সাম দিতে যাওয়া। আমার সামনের সিটেই এক মেয়ে,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কে কাকে বিশ্বাস করবে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯


করোনার সময় এক লোক ৯৯৯ এ ফোন করে সাহায্য চেয়েছিল। খবরটা স্থানীয় চেয়ারম্যানের কানে গেলে ওনি লোকটাকে ধরে এনে পিটিয়েছিলেন। কারণ, ৯৯৯ এ ফোন দেওয়ায় তার সম্মানহানি হয়েছে।

সমাজে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×