somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন - পর্ব ১

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলাদেশে সব ধরনের সরকারি চাকরিতে প্রচলিত কোটাভিত্তিক নিয়োগ ব্যবস্থার সংস্কারের দাবিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন সর্বপ্রথম হয়েছিল ২০১৮তে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নুরুল হক নুর এর নেতৃত্বে । ২০২৪ সালের ৫ জুন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ কর্তৃক ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর বাংলাদেশ সরকারের জারি করা পরিপত্রকে অবৈধ ঘোষণার পর কোটা পদ্ধতির সংস্কার আন্দোলন আবার নতুনভাবে আলোচনায় আসে । হাইকর্টের এই রায় বিরোধিতা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী আন্দোলন শুরু করে। view this link

জুলাই ১ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের' জন্ম হয়। গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তি নামের একটা ছাত্র সংগঠনের সদস্যরাই মুলত এই কোটা সংস্কার আন্দোলনের নাম বদলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রুপান্তর করেন। ঢাবির এই আন্দোলনের সাথে সংহতি প্রকাশ করে দেশের অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা । জুলাই এর ১ তারিখ থেকেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর ব্যানারে দেশের বিভিন্ন স্থানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা শুরু করে শিক্ষার্থীরা।




জুলাই ৭ : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠন সারাদেশে অবরোধ কর্মসূচি দেয় যা "বাংলা ব্লকেড" কর্মসূচি নামে পরিচিত। বাংলা ব্লকেড' কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক অবরোধ শুরু করে শিক্ষার্থীরা।



জুলাই ৮ : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠনটি আন্দোলন আরো জোড়দার করার লক্ষ্যে সারাদেশের আন্দোলনরত শিক্ষার্থী প্রতিনিধিদের নিয়ে ৬৫ সদস্য বিশিষ্ট সমন্বয়ক টিম গঠন করা হয় যার মধ্যে ২৩ জন সমন্বয়ক ও ৪২ জন সহ-সমন্বয়ক ছিলেন। সমন্বয়ক হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ,বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়সহ কয়েকটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ছিল। প্রতিষ্ঠার পর থেকে একাধিক সমন্বয়ককে এই সংগঠনের নেতৃত্বে দেখা গেছে, যাদের মধ্যে অন্যতম হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী নাহিদ ইসলাম, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী রিফাত রশিদ, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী সারজিস আলম, ইংরেজি বিভাগের হাসনাত আবদুল্লাহ, ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের আসিফ মাহমুদ , ভূগোল বিভাগের আবু বাকের মজুমদার, রাস্ট্রবিজ্ঞানের নুসরাত তাবাসসুম, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী আরিফ সোহেল এবং অন্যান্য। আন্দোলনের সফল সমাপ্তির পর জানা গেছে নেপথ্যে ছিলেন আরো কিছু সমন্বয়ক , যারা নেপথ্যে থেকে এই আন্দোলন পরিচালিত করেছে। এদের মাঝে অন্যতম হচ্ছে মাহফুজুল আলম।



জুলাই ৯ : দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সমন্বয়ক নাহিদ সারা দেশে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রতি বাংলা ব্লকেড কর্মসূচি পালন করার আহ্বান জানায় । ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসুচীর অংশ হিসাবে ঢাকার সাইন্স ল্যাবরেটরি, নীলক্ষেত, নিউমার্কেট, বকশীবাজার, শাহবাগ, পরীবাগ, বাংলামটর, কারওয়ান বাজার-সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মোড় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। শিক্ষার্থীরা এইদিন , ‘’আমার সোনার বাংলায় বৈষম্যের ঠাই নাই’’,’ কোটা প্রথার কবর দে ’ শ্লোগানে মুখরিত করে রাখে রাজপথ । রাজধানী ছাড়াও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থীরা রংপুর-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করে।






জুলাই ১০
: মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল করে হাইকোর্টের রায়ে আপিল বিভাগের স্থিতাবস্থা । চার সপ্তাহ পর এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানি হবে বলে ঘোষনা দেয়া হয়। ছাত্রদের ক্লাসে ফিরে যাবার আহবান জানান প্রধান বিচারপতি । আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের কয়েকজন সমন্বয়ক বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, চুরান্ত রায় না জানা অবধি তারা আন্দোলন স্থগিত করছেন না।

জুলাই ১১ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পর জাহাঙ্গীর নগর, চট্টগ্রাম , সিলেট শাহজালাল, রাজশাহী , কুমিল্লা ইত্যাদি বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের তীব্রতা ছড়িয়ে পড়ে। সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই দিন ও রাতে জ্বালাময়ী শ্লোগান দিয়ে মিছিল মিটিং চলতে থাকে। বিকেল পাঁচটায় ঢাবি ক্যাম্পাস থেকে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে শাহবাগে আসেন। শিক্ষার্থীরা আসার আগেই পুলিশ শাহবাগে ব্যারিকেড দিয়ে রাখে। এক পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা ব্যারিকেড ভেঙে সেখানে অবস্থান নেয়। [/sb ] কোটা বিরোধী এই আন্দোলনে শিক্ষার্থীরা ‘কোটা না মেধা’, ‘দালালি না রাজপথ’, ‘শাহবাগ না পড়ার টেবিল’, ‘ক্ষমতা না জনতা’ ইত্যাদি স্লোগান দেয়। এছাড়া পুলিশকে লক্ষ্য করে ভুয়া ভুয়া স্লোগান দেয় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সাথে ধস্তাধস্তি ঘটে আন্দোলনকারীদের। শাহবাগে শিক্ষার্থীরা
এদিকে কুমিল্লায় পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা




[

জুলাই ১২ : বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা ও বাধা দেওয়ার ঘটনায় দেশের সব ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি পালন করে শিক্ষার্থীরা। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ফাঁকা গুলির ঘটনা ঘটে। চট্টগ্রামে আন্দোলনকারীদের লাঠিপেটা করে পুলিশ। ঢাকায় বুয়েট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিসিএস চাকরিপ্রার্থীদের পূর্বনির্ধারিত একটি মিছিল , সমাবেশ করার প্রচেষ্টা পুলিশ ও ছাত্রলীগ নস্যাৎ করে দেয়। কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়ে শিক্ষার্থীরা তাদের সীমা লঙ্ঘন (লিমিট ক্রস) করছে বলে বিবৃতি দান করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। নগরীর শাহবাগ এলাকায় ১১ জুলাই সহিংসতার ঘটনায় মামলা করে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় অনেক শিক্ষার্থীকে।



জুলাই ১৩ : একদল শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে বিক্ষোভ করে। আন্দোলনকারীরা ক্যাম্পাসে সমাবেশ করার চেষ্টা করলে ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতারা তাদের ভেঙে দেয়। এইদিন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক হাজারের বেশি শিক্ষার্থী ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে এবং মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। রাতে দোহা চত্বরে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী সমবেত হয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠন এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সব সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল, মামলা প্রত্যাহার, আটক ও গ্রেফতারকৃতদের নিঃশর্ত মুক্তি এবং বিচারের দাবিতে রোববার সারাদেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মঘট পালনের ঘোষণা দেয়।




জুলাই ১৪ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ঢাকায় গণপদযাত্রা করে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে। এদিন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর এক বিতর্কিত ‘ সরকারি চাকরিতে বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনিরা কোটা সুবিধা পাবে না, তাহলে কি রাজাকারের নাতি-নাতনিরা পাবে ’ মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তীব্র ক্ষোভে ফেটে পড়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দলনকারীরা।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে মিছিল নিয়ে রাত সোয়া ১১টার পর টিএসসি প্রাঙ্গণে জড়ো হতে থাকে শিক্ষার্থীরা। এ সময় ‘চাইলাম অধিকার, হইলাম রাজাকার’, ‘তুমি কে, আমি কে-রাজাকার, রাজাকার’ শ্লোগানে মুখরিত হয় পুরো ক্যম্পাস। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যম্পাসেও এই শ্লোগান দিতে থাকে শিক্ষার্থীরা।



জুলাই ১৫ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর পুলিশ এবং ছাত্রলীগের হা'ম'লা শুরু হয়। ছাত্রলীগ প্রকাশ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্র ছাত্রীদের উপড় হামলা চালায় । সংঘর্ষে আহত হয় তিন শতাধিক শিক্ষার্থী । ছাত্রলীগের হামলার মুখে পিছু হটে শিক্ষার্থীরা। গুরুতর আহত হয়ে বেশ কিছু শিক্ষার্থীকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। মধ্যরাতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের হামলায় রনক্ষেত্রে পরিনত হয়। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষক ছাত্রদের রক্ষায় এগিয়ে এসে , এই ন্যক্কারজনক হামলার চরম নিন্দা জানিয়ে স্টেটমেন্ট দেন। শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে হত্যাকাণ্ড, হামলা ও নির্যাতনের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।







চলবে---

তথ্যসুত্র ঃ বিবিসি বাংলা, যুগান্তর, ডেইলিস্টার ,
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:২০
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাঙ্গু এনালিস্ট কাম ইন্টারন্যাশনাল সাংবাদিক জুলকার নায়েরের মাস্টারক্লাস অবজারবেশন !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২৬

বাংলাদেশের দক্ষিণপন্থীদের দম আছে বলতে হয়! নির্বাচন ঠেকানোর প্রকল্পের গতি কিছুটা পিছিয়ে পড়তেই নতুন টার্গেট শনাক্ত করতে দেরি করেনি তারা। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ ঘিরে নতুন কর্মসূচি সাজাতে শুরু করেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিবাদ: দিল্লির ছায়া থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

লিখেছেন কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:৫৭

একটা সত্য আজ স্পষ্ট করে বলা দরকার—
শেখ হাসিনার আর কোনো ক্ষমতা নেই।
বাংলাদেশের মাটিতে সে রাজনৈতিকভাবে পরাজিত।

কিন্তু বিপদ এখানেই শেষ হয়নি।

ক্ষমতা হারিয়ে শেখ হাসিনা এখন ভারতে আশ্রয় নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

Grameen Phone স্পষ্ট ভাবেই ভারত প্রেমী হয়ে উঠেছে

লিখেছেন অপলক , ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯



গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।

কারনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কম্বলটা যেনো উষ্ণ হায়

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭


এখন কবিতার সময় কঠিন মুহূর্ত-
এতো কবিতা এসে ছুঁয়ে যায় যায় ভাব
তবু কবির অনুরাগ বড়- কঠিন চোখ;
কলম খাতাতে আলিঙ্গন শোকাহত-
জল শূন্য উঠন বরাবর স্মৃতির রাস্তায়
বাঁধ ভেঙ্গে হেসে ওঠে, আলোকিত সূর্য;
অথচ শীতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

×