somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অতঃপর আত্মহত্যা- ২

২৩ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

‘’ এখনকার ভালবাসা এক ধরনের কচু পাতার পানির মতো, যে যার দিকে টানবে তার দিকেই যাবে । সময় থাকতে সরে আয়। পরে কিন্তু বিপদে পরবি, না পারবি রাখতে না পারবি ছেড়ে দিতে । ‘’
মা’র কথা গুলো আজ অনেক মনে পড়ছে অপুর । হ্যা ঠিক তাই তো হলো অপুর জীবনে। কখনোতো এরকম হবে অপু স্বপ্নেও ভাবতে পারেনি। সিথিঁ কে এভাবে ছেড়ে চলে যেতে হবে। নাহ! অপুর মন’টা আন চান করছে। মা’র কথাও ফেলতে পারছে না আবার কাউকে কিছু বলতেও পারছে না।

সিথির সাথে অপুর সম্পর্ক ছিন্ন হবার প্রায় মাস আট হতে চলল। অনেক কষ্টে সামাল দিয়েছে নিজেকে। তিন বছরের স্মৃতি তো আর সহজে ভোলা যায় না। ঠিক করেছিলো আবার সিথিকে জীবনে ফিরিয়ে আনার শেষ চেষ্টা করবে অপু। যা হবার হবে , একটা না একটা উপায় বের হবেই।

বিকেল বেলা নিকোটিনের আসরে হঠাৎ সামি’র ডাক-

- এই অপু শোন? তোর সাথে কিছু কথা আছে।
- কি? বল? এতো ফর্মালিটিস এর কি আছে? সবার সামনেই তো বলা যায় ।
- না আসলে কিভাবে যে তোকে বলি? তুই কষ্ট পাবি ভেবে বলিনি এতো দিন।
- আরে বেটা!কি হয়েছে বলবি তো?
- সিথি , সিয়াম এর সাথে নতুন রিলেশনে গেসে
- মানে?
- কথা টা বলব বলব করেও বলা হয় নি। ওরা এক সাথেই ভার্সিটিতে পড়ে। তোর অনুপস্থিতিতে সিয়ামের সাথে মিশতে শুরু করে। গতকাল নাকি ওরা রিলেশনে গেসে শুনলাম।
কথাটা শুনে কিছুক্ষনের জন্য নির্বাক হয়ে পড়ল অপু। যে মেয়ে কিনা তার মা’র কসম কেটে একদিন বলেছিলো অপুকে ছাড়া অন্য কাউকে বিয়ে করবে না? আর আজ সে মেয়ে কিনা অপুকে না জানিয়েই অন্য আরেকজনের সাথে রিলেশন করেছে?
সহ্য করতে পারছে না অপু। একবার ভাবছে এখনি যেয়ে সিথিকে আবার নিজের জীবনে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবে। পরক্ষনেই ভাবছে এখন আর এসব বলে লাভ কি? যদি অপুকে ছাড়াই সিথি ভালো তাকে তাহলে থাকুক না। খারাপ কি? হয়ত একটু চাপা কষ্ট নিয়েই বাকি জীবনটা কাটাতে হবে।

ভেবে কোন কূল কিনারা পাচ্ছে না অপু। সামি’র কথা গুলো কানে বাজছে শুধু।

রাতের বেলা সব ভেবে চিন্তে দেখলো ছেলেটা ভালোই সিথিকে অনেক ভালোবাসে। হয়ত সিথিও ভাল্বাসে অনেক। শুধু শুধু ঝামেলা করে লাভ কি?

ফোনটা হাতে নিয়েই অপু একটা মেসেজ লিখলো সিথিকে পাঠাবে বলে,

-‘’ তুমি এমনটা আমার সাথে করতে পারলে? একবারও বুক কাপেনি তোমার? এতো দিনের সম্পর্কের কথা কি সব ভুলে গেলে তুমি? এখন আমি এসব বলার কেউ না। তবুও বলি, আমি তোমাকে অপেক্ষা করতে বলেছিলাম তুমি করোনি। আমি কিন্তু ঠিকই পেরেছি। তুমি……… ‘’ আরো অনেক কিছু লিখলো অপু কিন্তু, পাঠাবার ঠিক আগ মুহূর্তে সবটুকু ডিলিট করে দিয়ে শুধু লিখলো-
‘’ নতুন সঙ্গী কে নিয়ে ভালো থেকো। আমাকে নিয়ে তো সুখী হতে পারলা না সিয়াম কে নিয়েই সুখে থেকো ‘’
বেশিক্ষন দেরি করতে হয়নি অপুকে ম্যাসেজের উত্তরের আশায় । কিছুক্ষন পরেই ফিরত বার্তা আসল-
‘’ তুমি যেমনটা করেছ আমার সাথে আমার কি’ই বা করার ছিলো? একথাগুলো বলতে কি তোমার একবারো বুক কাপলো না? তোমার জন্য অপেক্ষা করার কোন সুযোগই তুমি রাখোনি। সব যোগাযোগে মাধ্যম তুমি বন্ধ করে দিয়েছিলে। আমার কষ্ট গুলো তুমি একটুও বুঝলে না… ভালো থেকো।


ঠিক এই ভুল বোঝাবুঝি টাই সমাধান করতে চেয়েছিলো অপু। কিন্তু তা আর হলো কই । সব শেষ হয়ে গিয়েছে । ভেবেছিলো হয়ত শেষ একটি বার ভেবে দেখবে সিথি। কিন্তু নাহ এই ম্যাসেজ থেকে সেরকম কিছুই বোঝা যাচ্ছে না।
অনেক কষ্টে নিজেকে সামলে নিলো অপু।বছর তিন’এক এর সম্পর্ক এভাবেই নিঃশেষ হয়ে যাবে?একবারও কি ভাবলো না এক মানুষের কথা যার সাথে এতটা দিন কথা ।

নাহ ! সে ভাবেনি আমার কথা ! কোন দিনই ভাবেনি আজ কেন ভাববে? তার ভেতর অহংকার ছাড়া খুব কম জিনিসই ছিলো ভাল যা শুনে গর্ব করা যায়। তবুও ভালোবেসে ছিলাম।
কথা গুলো নোটপ্যাডে লিখছিলো অপু। সাথে ফেইসবুকে সিথি আর সিয়ামের ফেইসবুক প্রোফাইল।

আরে! এ ছেলেতো অনেক আগে থেকেই এড আছে আমার সাথে , কখনো কথা হয়নি। যদিও। নক করবো? নাকি করবো না?
ধুর, কিচ্ছু ভালো লাগতেছে না।
অবশ্য বেশিক্ষন অপেক্ষা করতে হয়নি। ছেলেটা নক দিয়েছে অপুকে-

-ভাই ভালো আছ?
- হুম! তুমি?
-এইতোহ ভাই… কিছু কথা ছিলো।
- বলে ফেলো
- আসলে তুমি তো মনে হয় শুনেছ, সিথির সাথে আমার একটা সম্পর্ক হয়েছে। ওটা নিয়েই যদি একটু বলতে?
- কি বলব? অ ভালো মেয়ে। ভালোই থাকবে আশা করি।
- না আসলে তোমার সাথে এতো দিনের সম্পর্ক ছিলো। আমার থেকে তুমিই তো বেশি জানবা।
- হুম ! আরো কিছু জানা লাগবে?
- আসলে, সব সম্পর্কেই তো কিছু কিছু ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকে, জানি কষ্ট হচ্ছে কথা বলতে খারাপও লাগছে। তবুও যদি একটু বলতে?
- মানে? কি সরাসরি বল?
- ভাই, শারীরিক কিছু……
- ওহ! যা হবার হয়েছে, ধরে নাও যেটা ভাবছ সেটাই ঠিক। এখন কি করবে?
- না ভাই কিছু করবো না, আমি অনেক ভালবাসি ওকে। ছেড়ে যেতে পারবো না। তোমার ফোন নাম্বার দেয়া যাবে ভাই??
- আচ্ছা , নাও *********১৪৫

অপুর মাথা ভন ভন করছে, এতক্ষন একটু দ্বিধাতে থাকলেও এখন মনে হচ্ছে যে ঘটনা অতীব সত্য। মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ছে অপুর।সিথির সাথে শেষ বার কথা বলতে ইচ্ছে করতে ওর। কিন্তু অজানা বাধায় করতে পারছে। কেমন যেন ঘেন্যা লাগছে তার।

রাতে সিয়ামের সাথে অপুর অনেক কথা হয়। সব শোনে অপু। ছেলেটা’র আচরনগত একটু সমস্যা থাকলেও বেশ ভালবাসে সিথিকে। সিয়ামের আগেও একজনের সাথে সম্পর্ক ছিলো। ঘনিষ্টতাও কম ছিলো না। পারিবারিক কারনের সম্পর্কটা টিকে নি। প্রায় ঘন্টা চারেক কথা হল সিয়ামের সাথে। ঘুম ঘুম লাগছে অপুর। ফোন রেখে দু’টো ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ল।


পরদিন ছেলেটার সাথে দেখা হয় । কথা বলতে বলতেই সব স্মৃতি গুলো ফোন থেকে ডিলিট করছিলো অপু। সিথি সে সময়ই সিয়ামকে ফোন দেয়। লক স্ক্রীনে সিথির ছবি। সিয়াম ফোন ধরে। মজা করার স্থলেই সিয়াম বলে ফেলে সে অপুর সাথে। সিথি সিয়ামকে বলেছিলো কোন দিন যেন অপুর সাথে দেখা না করে। যদি অপু কিছু বলে বসে সিয়াম কে!
সিথি বিশ্বাস করছিলনা যে সিয়াম অপুর সাথেই আছে। অপু হঠাৎ সিয়ামের কাছ থেকে ফোন নিয়ে নিজের কানে রাখলো।
-হ্যালো
- হ্যালো ! কে?
- আমি অপু, ভাল আছ?
-( স্তম্ভিত) ধুর! কি মজা করছেন? আপনি অপু না
- আচ্ছা তবে ভালো থেকো।
এর বেশ কিছুক্ষন পরেই কথা বার্তা শেষে অপু সেখান থেকে চলে আসে। বুকে চাপা কষ্ট নিয়ে। সে বারের মত কথা বলবে ভাবছিলো, কিন্তু সিথি অপুকে চেনেই না? এমন ভাব দেখালো? তিন বছরের চেনা কন্ঠ কি আজ এতোটাই অচেনা?
না আজই শেষ! ফোন দিতেই হবে। আর সহ্য হচ্ছে না।
অপু ফোন দিচ্ছে? এক বার, দু বার, চার বার…… ধরছে না। হতাশ হয়ে চায়ের দোকানে বসে একটা সিগারেরট ধরালো। ধূসর ধোয়ার সাথে সাথে ভাবছে পুরোনো স্মৃতিগুলো। ফোন বেজে উঠলো- সিথির ফোন;
-হ্যালো?
- হ্যালো, অপু?
-হু! বলছি, ভালো আছ?
-এইতো ভাল আছি
- কংগ্রাচুলেশ! তোমাদের নতুন জীবনে সুখি হও।
- বুকে বাধে না? উইশ করতে?
- তুমি যদি পারো আমার জন্য অপেক্ষা না করে অন্য কারো সাথে চলে যেতে , তাহলে আমি সামান্য উইশ করতে পারবো না?
- হুম!
- ভালো থেকো তুমি, দোয়া করি।
- তুমি আমাকে কখনো বলছ, অপেক্ষা করতে? তোমাকে কত ফোন দিয়েছি, যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি, একটাবার আমার কথা ভেবেছ তুমি?
- হুম অনেক ভেবেছি, তোমার সাথে যেদিন শেষ কথা হয় সে দিনই তোমাকে বলেছিলাম আমি আছি, অপেক্ষা কর, আগে আমি একটু গুছিয়ে নিই। তুমি তো পারলেনা অপেক্ষা করতে।
- থাক, এখন আর বলে কি হবে। তুমিও ভালো থেকো।
- আমার ভালো থাকা নিয়ে কোন চিন্তা করতে হবে না। তুমি ভালো থাকলেই আমি ভালো থাকবো।
- আসলে আমার কিছু করার নেই।
- হুম! বেশ তো। তোমার জীবনের আর কখনো এই মুখ দেখাতে আসবো না। রাখছি।
- এই শোন?
- কিছু বলবা?
- তুমি এখনো যা চাও তাই হবে।
- সেটা আর সম্ভব না। তোমার মনে কোন জায়গা নেই এখন আমার। আশা করি এ ধরনের মিথ্যা কথা দিয়ে সান্তনা বা সিম্প্যাথি দেবার চেষ্টাও করবে না।
- হুম! তুমি আমার প্রথম প্রেম। এখনো তুমি আমার মনে কোথায় আচ কেবল আমিই জানি। কাউকে বলব না। শুধু এটুকুই বলব, আমার প্রথম ভালবাসা কে আমি সম্মান করি। তোমাকেও সম্মান করি।
- হুম! যদি কখনো মনে কর আমার প্রয়োজন চলে এস। আমার দরজা তোমার জন্য খোলা। তবে সেটা কখনোই নতুন করে সম্পর্ক তৈরী করার জন্য নয়। তোমাকে ভালোবাসতাম, ভালোবাসি এবং ভালবাসব। শুধু সম্পর্কটাই সম্ভব নয়। অনেক মিস করবো তোমায়। ভালো থেকো।

দু’পাশ থেকেই দীর্ঘ নিশ্বাস!

শুধু তুমি ভালো থাকলেই ভাল থাকবো আমি। তোমার ভালো থাকো। সুখে থাকো। দূর থেকে দেখবো। তোমার ভালো থাকার জন্য যত বড় বিসর্জন দিতে হয় দেবো।

সমাপ্ত! আমার জীবনের সব থেকে সুখের এবং দুঃখের অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি আজ।

আত্মহত্যাতো অনেক রকমেরই হয়। দেহ থেকে সেচ্ছায় প্রান দেয়া যেমন আত্মহত্যা । নিজের স্বত্তাকে মেরে ফেলাও আত্মহত্যা। হ্যা আমি আত্মহত্যা করেছি। মেরেফেলেছি আমার স্বত্বাকে।

তবুও অপু বেচে আছে, যদি কখনো সে ফিরে আসে। শতভাগ আশা নেই। তবুও আশা বাধঁতে দোষ কোথায়?



[ঘটনা সম্পুর্ন বাস্তব। কারো জীবনের সাথে মিলে গেলে আমি দায়ী থাকব।ঘটনায় নাটকীয়তার ছাপ আনতে পারিনি। বাস্তবতার ভেতরও আলাদা স্বাদ আছে। গুছিয়ে লিখতে না পারার জন্য ক্ষ্মা চাইছি। ]


সম্পর্কিত- লিঙ্ক ১ - https://www.facebook.com/notes/948715791813047
লিঙ্ক ২- https://www.facebook.com/notes/956475357703757
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:০২
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬





মাসের আধিক কাল ধরে দাবদাহে মানব প্রাণ ওষ্ঠাগত। সেই যে অগ্নি স্নানে ধরা শুচি হওয়া শুরু হলো, তো হলোই। ধরা ম্লান হয়ে, শুষ্ক হয়, মুমূর্ষ হয়ে গেল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×