somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার দেখা সেরা ১০ টি মুভি রিভিউ ।।। পর্ব - ১ ।।। (ভালো মুভি দেখার ইচ্ছা বা অভ্যাস থাকলে এটা মাষ্ট সি আপনার জন্য)

১৫ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



American Beauty (1999)

অ্যামেরিকান বিউটি সেরা ছবি ও সেরা পরিচালকসহ মোট পাঁচটি ক্ষেত্রে একাডেমি পুরস্কার অর্জন করে। আই এম ডি বিতে এর পজিশন ২৫০/৪৪

Imdb Rating: 8.5
Personal Rating: 8.6

এটা স্যাম মেন্ডেস পরিচালিত নাট্যধর্মী চলচ্চিত্র যা ১৯৯৯ সালে মুক্তি পায়। যুক্তরাষ্ট্রের শহরতলীর একটি পরিবারের কাহিনী এতে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। পরিবারের সদস্যদের বিচ্ছেদকে অস্তিত্ববাদের মোড়কে তুলে ধরা হয়েছে, সাথে ব্যঙ্গ-রসের মিশ্রণ ঘটিয়ে আরো আকর্ষনিয় করা হয়েছে। সিনেমাটি সমালোচক ও দর্শক সবার কাছেই বিপুল প্রশংসিত হয়।
লেষ্টার একজন মধ্যবয়স্ক ম্যাগাযিন রাইটার। প্রতিনিয়ত অফিস আর গতিময় সংসার লিড করাতে তিনি বিরক্ত। যখনই নিজেকে একটু পাল্টাবে ভাবলেন তখনই তার ১৬ বছর বয়সী মেয়ে জেনের ঘনিষ্ট বান্ধবী এঞ্জেলার প্রেমে পরে গেলেন। এঞ্জেলা আবার অস্থির অত্যাধুনিকতায় আক্রান্ত। এদিকে লেষ্টারের উপরে বিরক্ত স্ত্রি ক্যারোলিন একজন সুপুরুষ,চৈকষ ব্যবসায়ীর সাথে পরকিয়ার জড়ালেন। লেষ্টারের নতুন প্রতিবেশী একজন রিটায়ার্ড ডিফেন্স কর্মকর্তা যে কিনা তার সন্তান রিকিকে আধুনিকতার বিশ্রি বেড়াজাল থেকে মুক্ত অত্যাধিক চাপের মধ্যে রাখেন। রিকির সাথে জেনের প্রেম হয়ে গেল। আবার রিকির সাথে লেষ্টারেও বন্ধুত্ত্ব হয়ে গেল। লেষ্টার( জেনের আব্বু) আর রিকির এই সম্পর্ককে ভুল বুঝলেন রিকির বাবা( গে ভেবেছিলেন)। ফিল্মের ক্লাইমাক্স এসে পরেছে। আর না বলাই ভালো।
এটা মধ্যবৃত্য আমেরিকান পরিবারের সদস্যদের দৈনন্দিন হালচাল নির্ভর মুভি। ক্লাইম্যক্স অনেকের কান্না আসতে পারে। আমার এসেছিল। একটা বেশ ভালো ফলাফল আশা করছিলাম। পেয়েছি, কিন্তু এভাবে?
এটাও অনেক কমন একটা মুভি, আমি বোরিং ভেবে ফেলে রেখেছিলাম। যাদের হার্ড-ডিক্সে এটা এখনো ভার্জিন অবস্থায় পরে আছে, তারা এক্ষুনি দেখে ফেলুন।

Download link: American Beauty (1999)






Life Is Beautiful

ইতালিয়ান মুভি। সেরা বিদেশী ভাষার চলচিত্র ৭১ তম অস্কারে বিজয়ী।আই এম ডি বিতে এর পজিশন ২৫০/৬১

Imdb Rating: 8.5
Personal Rating: 8.8

এর পরিচালক ও নায়ক একই। একত্রে দুইটা মেজর কাজ করে কিভাবে এত সুন্দর মুভি তৈরী করা যায় তা আমার কাছে আজও রহস্য। কিন্তু ঐযে অস্কার পেল, তারপরে তার ক্রারিয়ারে তেমন কিছুই জোটেনি। তাই ধরে নেওয়া যেতে পারে Life Is Beautiful মুভিটা Roberto Benigni এর জীবনে এবং সমগ্র মুভি জগতে একটা মিরাকেল।
২য় বিশ্বযুদ্ধের উপরে নির্মিত এই কাহিনিতে দেখা যাবে একজন হাস্যরসান্তক ইহুদি যে কিনা প্রেমে পরে একজন শিক্ষিকার। শিক্ষিকার আবার বিয়ে হয়ে যায় যায় অবস্থা। প্রেম মানেনা বাধা, চঞ্চল,প্রানবন্ত,সৎ Guido এর প্রেমে পরে যায় নায়িকা। সম্প্রতি বিয়ে বাদ দিয়ে Guido কে বিয়ে করে ফেলে। এটা প্রথম অংশ। এই অংশে পুরো মুভিটাকে কমেডি এবং রোমান্টিক মনে হবে। কিন্তু এখানেই রয়েছে একটা ট্রানিং। এত অল্পসময়ে,এত সুন্দর উপস্থাপনে গল্পটা ঘুরে গেল যা প্রশংসার দাবিদার। ৪ বছরের সন্তান নিয়ে বেশ ভালোই কাটছে Guido জীবন ও সংসার । কিন্তু শুরু হলো জার্মানদের অত্যাচার। ইহুদিদের আটক করা হল। Guido আর তার সন্তানকে বন্দি করা হলো। নায়িকা ইহুদি না হওয়ায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হলেও নায়িকা তাদের সাথে গেলেন। পুরুষ নারি আলাদা রাখা হলো। বন্ধ হয়ে গেল যোগাযোগ। শুরু হলো টানটান উত্তেজনা। Guido কিছুতেই তার সন্তানকে যুদ্ধের ভয়াবহতা বুঝতে দিয়ে নারাজ। তার সন্তানকে একটা রিয়েলিটি শোর মতো করে উপস্থাপন করলো পুরো ব্যাপারটা। আর বোঝালো, এই অভিনব খেলায় জিতলে পাবে একটা ট্যাংক। আর এভাবেই এগোতে থাকলো মুভি।
মুভির শেষটা দেখে না কেদে পারা যায় না। মনে মনে প্রার্থনা করছিলাম আমি যেমন ভাবছি ঠিক তেমন যেন এন্ডিংটা হয়। কিন্তু নিয়তীর পক্ষে সায় দিয়ে ক্লাইম্যাক্স নাড়া দিল মনকে।
এটা অতন্ত্য কমন একটা মুভি। কিন্তু কিছু মুভি থাকে যা নিয়ে লিখতে ভালোলাগে। তাই লিখলাম। যদি কোনো অভাগা এই মুভিটি মিস করে থাকেন, এক্ষুনি দেখে ফেলুন। কেননা, মুভিটি দেখতে দেখতে আপনার বারবার মনে হবে জীবন সত্যি ততটাই উপভোগ্য যতটাই সৌন্দর্যময়।

Download link: Life Is Beautiful (1997)



Spring, Summer, Fall, Winter And Spring

এটি একটি কোরিয়ান মুভি। মুভিটি সেরকম জনপ্রিয় কোনো পুরষ্কার না জিতলেও ৫,৭ পুরষ্কার প্রাপ্ত যেকোনো ড্রামা ফিল্মের সাথে নিমিষেই তুলনা করা যাবে।

Imdb Rating: 8.1
Personal Rating: 8.5

এর পরিচালক কিম কি-দুক। তিনি পরিচালনার পাশাপাশি একাংশে অভিনয়ও করেছেন। পুরো ফিল্ম হাতে গোনা কয়েকটা সংলাপ। যাও আছে তাও একুরেট। ৫ টা ঋতুতে ফিল্মটাকে ভাগ করে আলাদা আলাদা অর্থ প্রকাশ করা হয়েছে। যদি এটাকে ফিল্ম বলা যায় তাহলে এটাকে কবিতাও বলা যায়। কারন এর বহিঃপ্রকাশ তাই বলে। আর নামকরনের সার্থকতাও।

কোরিয়ান যেকোনো একটা গহীন বনে অবস্থিত একটা বৌদ্ধ মঠে একজন বুড়ো ভিক্ষুর কাছে শিক্ষানবিশ রয়েছে এক শিশু ভিক্ষু। শিশুটি বৃদ্ধ গুরুর থেকে প্রার্থনা,সংযম,চিকিৎসাবিদ্যা ইত্যাদি শিখছে। এই শিশুকে ঘিরেই গল্প এই কবিতার। শিশুটি একসময় বড় হয়। আর তার জীবনের বিভিন্ন বয়স থেকে ৫ টা ঋতু আমরা দেখতে পাই। বিভিন্ন ঋতু তার জীবনে নিয়ে আসে প্রেম, যৌনতা, ঈর্ষা, ঘৃণা এবং রাগ এর মতো অনুভুতিগুলো। তার জীবনে অনেক ভুল আসে, যেটা স্বাভাবিক। কিন্তু তারপরেও সে বেছে নেয় এই ভাসমান বৌদ্ধ মঠ। বার-বার ভুল শেষে, যৌবনের ঋতুতে সে চিরস্থায়ীভাবে আবার ফেরে এই মঠে।আর প্রতিটি মানুষ যার জন্য ছোটে, শেষ-মেষ সে পেয়ে যায় জীবনের অর্থ। পরিপুর্ন হয় তার শিক্ষা।
প্রকৃতির ব্যাকুলতা,জলজ খেলা,আর নিজেকে খুজে ফেরা এই নিয়ে এগিয়ে চলে এই মুভি। কোথাও কোথাও( বিশেষ করে ক্লাইম্যক্স) মুভিটির ভাষা এতটাই গভীর হয়ে যাচ্ছিল যে খেই হারিয়ে ফেলছিলাম। পুরো মুভিটি কয়েকবার দেখার পরও কেন যেন মনেহয় সঠিক বুঝতে পারলাম।
এটাও বেশ কমন এবং চেনা-জানা লিষ্টেড মুভি। এই মুভি নিয়ে কেউ লিখেনা, কেন তা কে জানে? আমি সাহস করে লিখলাম।

Download Link: Spring, Summer, Fall, Winter And Spring



Requme For Dream

২০০৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই মুভিটির পুরোষ্কারের খাতা বেশী সুবিধের না। সেরা নায়িকা থেকে নোমিনেশন পেলেও একটাও অস্কার জোটেনি।

Imdb Rating: 8.4
Personal Rating: 9.2
এর পরিচালক Darren Aronofsky। লেখক Hubert Selby, Jr. এর একই নামের নোভেল থেকে তিনি গল্পটাকে ফিল্মে রুপ দিয়েছেন। এটা ড্রাগ ও তার কুফল এর উপরে ভিত্তি করে নির্মান করা হয়েছে। মূল চরিত্রগুলো বিভিন্ন ধরনের নেশায় আক্রান্ত হয়ে পরে যা তাদের ব্যস্তব থেকে আলাদা করে দেয়,জীবনে ডেকে আনে বঞ্চনা, এবং একটি মর্মান্তিক,করুন পরিনতি।
৪ টা চরিত্রের উপরে ড্রাগের প্রভাব নিয়ে ফিল্ম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আলোচনা করে। শুরুতেই নায়ক তার স্বামীহীন বৃদ্ধা মায়ে খুব পছন্দের টিলিভিশন বিক্রি করে দেয়, ড্রাগের নেশায়। নায়কের সাথে ড্রাগে জড়িয়ে পরে তার বন্ধু ও প্রেমিকা। একটু একটু তারা নেশার গভীরে ঢুকতে থাকে। তারা প্লান করে, তারা ড্রাগের ব্যাবসা করবে এবং প্রতিষ্ঠিত হবে। পরে তাদের কোমল ভালোবাসাটাকে পরিপুর্ন রুপ দেবে বিয়ের মাধ্যমে। কিন্তু এইসব লাইনে বরাবর একটু ঝামেলা থাকে। ফলে নিজেদের সর্বস্য হারিয়ে নিস্ব হয়ে পরে তারা। দরকার টাকার,ড্রাগের নেশায় কারওই চিন্তা শক্তি কাজ করছে না। নায়িকা টাকার জন্য এক পয়সাওয়ালার কাছে নিজের দেহ তুলে দেয়। এর পর ঘটতে থাকে একের পর এক নারকিয়তা। যতদিন যায় টাকার প্রয়োজন আরও বাড়ে। আর নিত্ত দিন নিজেকে বিক্রি করতে থাকে নায়িকা। একদল যৌনপ্রিয় লোকদের সামনে লাইভ সেক্স করে। হয়তো আগামীতে এসব করেই টিকে থাকবে। এদিকে নায়কের ড্রাগ নিতে নিয়ে এক হাতে কনুয়ের কাছে পচে গেছে,সেটা কেটে ফেলতে হয়। নায়কের বন্ধুকে জেলে দেওয়া হয়। এদিকে নায়কের মা একা থাকতে থাকতে কল্পনার আশ্রয়এ সময় কাটায়, সেখান থেকে তিনি রিয়েলিটি শোতে ডাক পান। কাল্পনিক চিন্তা ভাবনা নিজেকে আরও আকর্ষনিয় করার জন্য তিনি ওষুধ সেবন শুরু করেন। দিন দিন পরিমান বাড়িয়ে দেন। তিনি আক্রান্ত হয়ে যান ড্রাগের ভয়াবহতায়।
প্রত্যেকের অভিনয় অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। বিশেষ করে Jennifer Connelly। একদম চোখে তাক লাগিয়ে দেবার মতো। প্রত্যেকটা ফলাফল নাড়া দিলেও নায়িকার ফলাফলটাতে চোখ দিয়ে অঝোড়ে পানি পরেছে। চিৎকার করে কাদতে ইচ্ছে করছিল। এই ফিল্মের মিউজিক এবং ক্যামেরার কাজ প্রচুর ব্রেনে প্রেশার ফেলে। অটোমেটিক্যালি ভিতর থেকে একটা অদ্ভুদ শিহরন সৃষ্টি হয়। জনসচেতনা মুলক ফিল্মের লিষ্ট করলে এটা ১ নাম্বারে থাকবে।

Download link: Requiem for a Dream



Pan's Labyrinth


এটি একটি স্পানিশ মুভি। তিনটি অস্কার সহ আরও প্রায় ৭৫ টা পুরষ্কার পেয়েছে এটা। এই এম ডি বিতে এর পজিশন ২৫০/৯৬।

Imdb Rating: 8.3
Personal Rating: 8.6

মুভিটি পরিচালনা করেছেন ম্যাক্সিকান পরিচালক Guillermo del Toro. তিনি মুভিটিকে বড়দের রুপকথা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি এটাই বোঝাতে চেয়েছেন একই জিনিষ একটা বাচ্চা কিভাবে চিন্তা করে আর শিক্ষিত বড় মানুষরা চিন্তা করে। আসলেই কাদেরটা বেশী গ্রহনযোগ্য। কোনটা বেশী কোমল?
শুরুতেই অদ্ভুত সুন্দর একটা টিন-এজ মেয়ে- অলিভিয়া, যে প্রচন্ড সাহিত্যপ্রেমি। তার মায়ের সাথে গাড়ি করে যাচ্ছে। যুদ্ধে মারা গিয়েছে ওর বাবা, আর ভালোভাবে বেচে থাকার জন্য ওর মা পুনরায় বিয়ে করেছেন আর্মি অফিসার ভিডেলকে। সত বাবাকে ভালো লাগেনা অলভিয়ার। কিন্তু কি আর করা। মা গর্ভবতী। মায়ের অনেক যত্ন আত্তি হচ্ছে। ভিডেল চান তার একটা পুত্র সন্তান হোক। নিষ্ঠুর ভিডেল বাম্পন্থিদের অমানবিক শাস্তি দেন। গল্পের এইসময়ে অলিভিয়া দেখা পায় এক রুপকথার চরিত্রের, যার নাম ফন, অর্ধেক মানুষ অর্ধেক গাছ। ফন তাকে জানায় যে অলিভিয়া একজন রাজকুমারী।কিন্তু সেটা প্রমান করার জন্য তাকে তিনটে ভয়ানক মিশন সম্পাদন করতে হবে। অলিভিয়া সে রুপকথার মিশনে নামে। আর এদিকে অফিসার ভিডেল ক্ষমতার অপব্যবহার আর গেরিলা বাম্পন্থিরা তাদের চাল চেলে যায়।
অলভিয়ার অভিনয় যথেষ্ট ভালো হয়েছে।মুভিটির গল্পটা সাধারন। নিজেকে রানী বানাতে বা নিজের ক্ষমতা ফিরে পেতে একটা বাচ্চা মেয়ের কার্যাবলি আর ঠিক একই কারনে আর্মি আর বাম্পন্থিদের রক্তপাত,মারামারি,হানাহানি। এই প্রার্থক্যটাই পরিচালক দেখিয়েছেন। ছোট চরিত্র থাকলে আসলে মুভিটি ছোটদের জন্য অনেকক্ষেত্রে নয়। কারন এখানে রক্তপাত ও ভায়োলেন্স আছে।


Download link: Pan's Labyrinth



Rain Man


এটি ১৯৮৮ সালের মুভি। চারটি অস্কার সহ আরও প্রায় ২১ টা পুরষ্কার পেয়েছে এটা।

Imdb Rating: 8.0
Personal Rating: 8.8

মুভিটি পরিচালনা করেছেন Barry Levinson । Barry Morrow গল্প অবলম্বনে। এখানে অভিনয় করেছেন ডাস্টিন হফম্যান( এই মুভি হেকে অস্কার) আর টম ক্রুজ। গল্পটা মুলত Kim Peek থেকে বিভিন্ন আলোচনার পরিপেক্ষিতে নেওয়া হয়েছে।
চার্লি(টম ক্রুজ) তার বাবার উত্তরক্রিয়ায় এসে জানতে পারলো বাবার রেখে যাওয়া সম্পত্তির ভিতরে সে পেয়েছে একখানা গাড়ি মাত্র আর রেমন্ড নামক একজন পেয়েছেন ৩ মিনিয়ন ডলার। এটা কিছুতেই মেনে নিতে পারলোনা চার্লি, সে রেমন্ডের খোজ খবর নিয়ে তার সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারলো এই শিশুতোষ,আন্তসংবৃত লোকটা তার বড় ভাই। চার্লির যে বড় ভাই আছে তা চার্লি জানতোই না। চার্লি ফান্ড কর্মকর্তা ও রেমন্ডের ডাক্তার কে বোঝালো যে, এই সম্পত্তিতে তার ভাগ আছে। কিন্তু আইন কিছুতেই উইলের বাইরে গিয়ে কিছু করবে না। অর্ধেক টাকা হাতিয়ে নেওয়ার জন্য চার্লি রেয়মন্ড কিডন্যাপ করলো। সুসানা ( চার্লির গার্লফ্রেন্ড) এই ব্যাপারটাতে ক্ষিপ্ত হয়ে চার্লিকে ত্যাগ করলো। চার্লি একলা হয়ে গেল, আর আ্যবনরমাল বড় ভাইকে সাথে নিয়ে ঘুরতে লাগলো। একদা চার্লি বুঝতে পারলো তার ভাই আর ১০ জনের মতো সাধারন হয়। রেমন্ড অসাধারন জ্ঞানী একজন। চার্লি রেমন্ডের জ্ঞান কাজে লাগিয়ে জুয়া খেলা শুরু করলো। প্রচুর টাকা আসলো। একসময়ে, রেয়মন্ডকে ফিরিয়ে নিয়ে গেল, আর একটা সমোঝোতায় আসতে চাইলো,সে চাইছে সারাজীবন তার ভাইকে সে পাশে রাখবে। কিন্তু নিয়তী????
টম ক্রুজের পারফমেন্স ভালো ছিল। কিন্তু ডাস্টিন হফম্যান জাষ্ট ফাটিয়ে দিয়েছে। অস্কারও পেয়েছে। এইখানে রেমন্ডের যে চরিত্র ঠিক এই একই চরিত্র হলো মাই নেম ইজ খানে শাহরুখের। অভিনয় দিয়ে পুরো মুভিটাকে টেনে নিয়ে গেছে ডাষ্টিন এবং ক্রুজ। সুসানার চরিত্রটি খুব অল্প হাব-ভাবের হলেও যতটুকু পারবেন আপনার গ্রহন করতে ইচ্ছে হবে। সব মিলিয়ে একটা মাষ্টার পিচ। যারা দেখেননি তারা ২,১ দিনে দেখু ফেলুন

DownloadLink: Rain Man




The Texas Chainsaw Massacre

এর পুরষ্কারের খাতা একেবারে শূন্য বলাই চলে।

Imdb Rating: 7.5
Personal Rating: 8.5

এটা একটা আমেরিকান Independent হরর ফিল্ম। পরিচালনা করেছেন Tobe Hooper। উক্ত মুভির টিম এটাকে সত্যি কাহিনি অবলম্বনে বলেলেও সমসাময়িক সময়ে অনেকে মেনে নেননি। কিন্তু পর্বর্তিতে জানা যায় মুভিতে উল্লেখিত কাহিনি এবং Leatherface নামক চরিত্রটি Ed Gein নামক একজন খুনির জীবন থেকে নেওয়া।
শেলি তার ভাই ফ্রাংকলিনসহ আরও তিনজন বন্ধু নিয়ে তার দাদার চুরি যাওয়া কবর সম্নধে খোজখবর নিতে যাচ্ছে একটা ব্যক্তিগত ভ্যানে। আনন্দ,উল্লাসে চলছে ভ্যান, এইসময়ে একলোক লিফট চাইলে, তারা গ্রহন করে এবং কিছুক্ষন পরেই অনুধাবন করতে পারে যে লোকতা সুবিধের না। পাগলা টাইপ। পাগলা অনর্গল কথা বলতে বলতে খুর ফিয়ে নিজের হাট কাটে এবং ফ্রাংকলিনকেও আহত করে। আকষ্মিকতার ঘোর কাটতেই তারা পাগলাকে মাঝ রাস্তায় নামিয়ে দেয়। দাদার কবরে যাওয়ার আগে তারা একবার দাদার ভিটেমাটি প্রদর্শনে যাবে বলে সীধান্ত নেয়। আর সেখানে গেলেই,শুরু হয় ঝামেলা। ঘুরতে ঘুরতে পার্শবর্তি একটা ঘরে উপস্থিত হয় কির্ক এবং পাম। এবং একজন সাইকো দ্বারা বিভিন্ন অভিনব ভায়োলেন্সে খুন হয় উভয়ই। আর এই দুজনকে খুজতে গিয়ে একইভাবে খুন হয় জেরি। বাকি থাকে শেলি এবং ফ্রাংকলিন। তারাও খুজতে যায়,খুন হয়ে যায় ফ্রাংকলিন। থাকে শেলী। শুরু হয় জীবন বাচাবার যুদ্ধ। এটা মুভির মর্ধবত্তি একটা সময়। পুরো মুভিটা শেলীকে আখড়ে। এই সময়টা মুভিটা এতোই জমে ওঠে যে তা থেকে চোখ সরানো কষ্টকর। শেলী শেষে বেচে যায়, কিন্তু কিভাবে ?
আর ১০ টা হরর ফিল্মের সাথে এটাকে তুলনা করা একদম বোকামি। কারন এটাতে এমন কিছু আছে যা আমার ব্রেনে প্রচুর চাপ দিয়েছে। হাত মুঠ হয়ে যাচ্ছিল। মুভির সবথেকে বেষ্ট সাইড হলো কোনো প্রকার ইরোটিক সিন ছাড়া হরর মুভি হতে পারে,তার জলজ্যান্ত প্রমান এই মুভি। আর এন্ডিং এর ব্যপ্তি যে এতো বৃদ্ধি করা যায় তা শুধু মাত্র এই ফিল্মেই দেখলাম। পরিচালক,কুয়েন্টিন টারান্টিনো এই মুভি দ্বারা ব্যাপক প্রভাবিত। তাছাড়া এটাকে সর্বকালের সেরা প্রভাবিত হরর ফিল্ম বলা হয়ে থাকে।

Downloadlink: The Texas Chainsaw Massacre



Scarface

আই এম ডি বিতে পজিশন ২৫০/১৩৮। তিনটা গোল্ডেন গ্লোব নোমিনি পাইছে। অস্কারে তাও পায় নাই।

Imdb Rating: 8.2
Personal Rating: 8.3

এটা আল-পাচিনো অভিনিত একটা ক্রাইম ড্রামা মুভি। পরিচালনা করেছেন ব্রায়ান ডি পালমা । এটা ১৯৩২ সালের একই নামের মুভির আধুনিক সংস্করন। এই ফিল্মের পরিচালক পুর্বের ফিল্মের লেখক পরিচালকদের এই মুভি ডেটিকেট করেছেন।
কুবার মেরিয়েল থেকে ইউনাইটেড স্টেটস এসে আশ্রয় নেয় অনেক রিফিউজি। তাদের ভিতরে টনি মন্টানা(আল-পাচিনো) একজন। অনেকের মতো সেও জড়িয়ে যায় অপরাধে। আর তাকে সজ্ঞ দেয় বন্ধু ম্যানি। তারা জরিয়ে পরে ভয়ানক মাদকের জগতে। ড্রাগ ডিলারকে খুন করে বেশ নাম কামায় টনি। এবং চঞ্চল প্রকৃতি ও হাস্যরস দ্বারা ফ্রাঙ্ক(মাফিয়া) এর মন জয় করতে সক্ষম হয়। ফ্রাঙ্কের সাথে কাজ চলাকালীন সময়ে টনি ফ্রাঙ্কের রক্ষিতা এলভিরাকে ভালোবেসে ফেলে। যেটা ফ্রাঙ্ক ভালো চোখে দেখেনা। ধীরে ধীরে ফ্রাঙ্কের সাথে টনির সম্পর্ক খারাপ হতে শুরু করে। ওদিকে টনির মা টনির এই অবনতির কথা জেনে ওকে ঘৃনা করতে শুরু করে। টনির বোন ইদানিং বখে গেছে। এলভিরার সাথে টনির বিয়ে হয়ে গেল। টনির বোন আর ম্যানি প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে। মাফিয়া জগত টনির হাতে এসে পরেছে। কিন্তু অসময়ে প্রজেক্ট মিস হয়ে গেল। টনির চাই টাকা শুধু টাকা। বন্ধু ও বোনের প্রেমের খবর জানতে পেরে বন্ধুকেই খুন করে ফেললো, এল্ভিরা আগেই ছেড়ে গেছে টনিকে। এবার সেই বিশ্ববিখ্যাত ক্লাইম্যক্স আর ডায়লগ, Im Still Standing,Huh
ক্রাইম ড্রামার সেরা ৫ এ এটা থাকবে। তাছাড়া এটাকে সেরা সেলিব্রেটেড মুভি বলা হয়ে থাকে। এখানে আল-পাচিনোর যে অসাধারন অভিনয়, তা মুগ্ধ করার জন্য অতিরিক্ত। একটু ঝামেলা আছে মুভিটাতে। ভায়োলেন্স ও বাজে গালিতে ভরপুর। আপন বোনের সাথে একটা বিব্রতকর দৃশ্যের ব্যাবহার আছে। যদি এটাতে এড়িয়ে যাবার চেষতা করা হয়েছে। ঠিক কি কারনে মুভি অস্কারে নোমিনেশনও পেলনা তা জানা গেলনা। যারা এই মুভি মিস করে গেছেন , আজই দেখে ফেলুন।

DownloadLink: ScarFace



The Treasure of the Sierra Madre

আই এম ডি বি তে এর পজিশন ২৫০/৭৫ আর অস্কার জিতেছে ৩ টা।

Imdb Rating: 8.5
Personal Rating: 8.0

এটা ৪০ দশকের সাদা-কালো মুভি, প্রধানত এটা ওয়েষ্টার্ন এবং ট্রেজাত হাংটিং মুভি হিসেবে পরিচিত।মুভিটি পরিচালনা করেছেন জন হাটসন। B. Traven's এর ১৯২৭ সালের একই নামের নোভেল অনুসারে এটাকে চিত্রায়ন করা হয়েছে।
মেক্সিকো-টেম্পিকো। ১৯২৫ সাল। ডবস এবং বব দুজনে নিজেদের ভাগ্য বদলাতে এখানে এসে একজন প্রস্পেক্টরের(র্স্বণসন্ধানী) সাথে আলাপ হলো। এরা তিনজন মিলে মেক্সিকান একটা বুনো পাহাড়-পর্বতময় জংগলে গেলেন র্স্বণের সন্ধানে। বহু পরিশ্রমের পর সোনা পাওয়া গেল। সোনা উত্তোলন,তা জাল দিয়ে খাটি করা,নিষ্কাশন ইত্যাদি কাজ করতে করতে বেশ কিছুদিন লাগলো। এরমধ্যে ওদের ক্যাম্পে হামলা হলো বানডিসদের( জঙ্গলের দস্যু)। তাদের সাথে বন্ধুক যুদ্ধ,আরও বেশ কিছু ঝামেলা পেড়িয়ে যখন স্থির হলো ততক্ষনে একজনের উপর থেকে আরেকজনের বিশ্বাস উঠে গিয়েছে। যার এ্কমাত্র কারন লোভ। আর এই লোভ একটা বন্ধুত্ত এবং অগাধ পরিশ্রমের সম্পদ কিভাবে ধুলোয় মিশিয়ে দেয় তাই দেখা যাবে এই ফিল্মে।
একটা পিওর আদ্ভেঞ্চার ফিল্ম। বেশ চমকাবেন,ওতো আগের এরকম অসাধারন অসাধারন কাজ দেখে। সংলাপগুলো বেশ ছিল। যারা দেখেননি তারা যত তাড়াতাড়ি পারবেন দেখবেন আশা করি।

DownloadLink: The Treasure of the Sierra Madre




Catch Me if you can


দুটো অস্কার নোমিনেশন

Imdb Rating: 7.8
Personal Rating: 8.2

মুভিটি পরিচালনা করেছেন স্টিভেন স্পিলবার্গ। অভিনয় করেছেন ডি কাপ্রিও এবং টম হ্যাংক্স।Frank Abagnale, Jr., এর জীবন কাহিনী তৈরী করা হয়েছে এই মুভি। ইনি এমন একজন লোক ছিলেন যিনি তার ১৯তম জন্মদিনের আগে এমন কিছু কাজ করেছে যা যেকোনো মানুষকে থমকে দেবে। সেগুলো বলছিনা,ফিল্মেই দেখে নিবেন।
ফ্রাংক(ডি কাপ্রিও) গল্পের নায়ক,টিন এজ ছেলেটার মনে সম্প্রতি বাবা--মায়ের বিচ্ছেদ বেশ প্রভাব ফেলেছে। বাবা মা আলাদা আলাদা থাকবে এই ব্যস্তবতা সে কিছুতেই মেনে নিতে পারছেনা। সে পড়শুনার জন্য চলে এলেও আশা ছাড়েনি,ভেবেছে যেভাবেই হোক বাবা মাকে আবার একত্র করবে। ফ্রাঙ্কের বাবাও ছিল বেশ দুর্দান্ত বুদ্ধিমান। যার তিনগুন পেয়েছে তার সন্তান। ফ্রাঙ্কের মাথায় দুষ্টু বুদ্ধি খেলে গেল। চেক জালিয়াতি করা শুরু করলো। সাক্সেস, তারপর একের পর একটা অপরাধ, তাও মাত্র ১৭-১৮ বছর অব্দি বয়সে। ফ্রাঙ্কের এইসব কার্যকলাপের পিছনে লেগেছে এফ বি আই। কার্ল(টম হ্যাংক্স) তাকে খুজে ফিরছে। শুরু হয়েছে চোর-পুলিশ খেলা। কার্লকে নাকানি চুবানি খাইয়ে একের পর এক অপরাধ করে যাচ্ছে ফ্রাঙ্ক। কিন্তু শেষমেষ কি হয়?
আমার খুব পছন্দের একটা ফিল্ম। এখানে আমার দুজন প্রিয় নায়ক এবং সেরা পরিচালক আহেন। সেক্ষেত্রে ভালোলাগার মাত্রাটা একটু বেশী। কিন্তু বিশ্বাস রাখুন। এই ফিল্ম দেখে যেকেউ ৮+ রেটিং দেবে বলে আমার মনে হয়।

DownloadLink: Catch Me if you can

এই সিরিজ চলতেই থাকবে। আমার দেখা সেরা মুভিগুলোকে নিয়ে আমি নিয়মিত পোষ্ট করে যাব। আশা করি আপনাদের ভালোলাগবে। আপনার পছন্দের এবং ভালো মুভিটির নাম আমাকে অবশ্যই জানাবেন। ভালো মুভি দেখা প্রচন্ড গুরুত্ত্বপুর্ন।


@@##@@
অনেকদিন পর মুভি নিয়ে লিখতে বেশ ভালো লাগলো। সবাইকে ধন্যবাদ।
@@##@@
ডাউনলোডের ক্ষেত্রে ভালো প্রিন্ট দেবার চেষ্টা করেছি। সমস্যা থাকলে আমাকে কমেন্টে জানান।
@@##@@
Tinypaste ব্যবহার করেছি যাতে ডাউনলোড কত হয়,তার হিসেবের জন্য। কি কারনে জানিনা,এটা খুব জানতে ইচ্ছে হচ্ছে। কারও বিরক্তির উদ্দেক হলে।দুক্ষিত।
@@##@@


আমার মুভি বিষয় ভিত্তিক পোষ্ট সংকলন আপডেটিত
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই জুন, ২০১২ সকাল ৯:৩৫
৫৩টি মন্তব্য ৫১টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×