somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দ্রোহী পুরাণ ০৩

২৫ শে মে, ২০০৭ দুপুর ১:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

“দ্রোহী পুরাণ সিরিজের গল্পগুলোর মাল-মশলার যোগানদার মুখফোড়”
******************************************

বলহরি নামক এক কবিরাজ আসিয়া ঈশ্বরকে জানাইলো, “স্বর্গের চিপা-চুপায় অযত্নে কিছু আগাছা বাড়িয়া উঠিতেছে; উহাদের ঔষধিগুন রহিয়াছে, খানিকটা যত্ন লইতে পারিলে ভবিষ্যতে উহারা আগাছা নাম গুছাইয়া সুশীল উদ্ভিদ শ্রেনীতে অন্তর্ভুক্ত হইতে পারিবে। এইসব উদ্ভিদকে কাজে লাগাইয়া কার্যকরী ঔষধ প্রস্তুত করা সম্ভবপর হইবে। আপনি মহাশক্তিধর, আপনি ব্যবস্থা করিয়া দিলে আমি নামমাত্র পারিশ্রমিকের বিনিময়ে এই আগাছাগুলিকে উপযুক্ত যত্নে বড় করিতে পারি।”

ঈশ্বর অতিশয় বিরক্ত হইয়া ভাবিলেন-এ কোন চোদনা আসিয়া জুটিলো! আমি বিশ্বজগৎ কিরুপে সৃষ্টি করিব তাহা লইয়া চিন্তিত আর এই চোদনা আসিয়াছে আগাছাদের যত্ন লইবার আর্জি লইয়া! কত বড় বড় কাজ সম্মুখে পড়িয়া রহিয়াছে, তাহা রাখিয়া এই চোদনা আগাছা লইয়া পড়িয়া রহিয়াছে!- কিরুপে ইহা সম্ভব হইতে পারে তাহা ভাবিয়া কুল পান না ঈশ্বর।

তিনি স্বর্গদূতদের ডাকিয়া বলিলেন বলিলেন- “চোদনাটাকে ঘাড় ধরিয়া বাহির করিয়া দাও।”

কিয়দ্দিন বাদে আবারও একই ঘটনা ঘটিলো। কিরুপে‌ এই চোদনা কবিরাজ স্বর্গে টিকিয়া আছে তাহা ভাবিয়া কোনরুপ কুল-কিনারা খুঁজিয়া পান না ঈশ্বর!

কয়েকদিন পর বলহরি পূণরায় একই আর্জি লইয়া যখন ঈশ্বরের শাহী দরবারে উপস্থিত হইলো-ঈশ্বর যারপরনাই অবাক হইলেন! তিনি ভাবিলেন, এই চোদনাটা নাছোড়বান্দা! অতঃপর বিরক্ত ঈশ্বর, কয়েকজন স্বর্গদূতকে ডাকিয়া স্বর্গীয় হাসপাতালের পশ্চাৎ দিকের দুইটি খালি কামরা বলহরির কাজের জন্য বরাদ্দ করিয়া দিতে বলিলেন।

কাজের শুরুতেই বলহরি স্বর্গের আনাচে কানাচে অযত্নে বাড়িয়া উঠিতে থাকা আগাছাগুলিকে সেইখানে লইয়া আসিতে শুরু করিল। সে উত্তমরুপে আগাছাগুলিকে পরিচর্যা করিতে লাগিল- বড় বড় কাজে ব্যস্ত ঈশ্বর বলহরির কথা ভুলিয়া গেলেন।

অনেককাল গত হইয়াছে। বলহরির আগাছা পরিচর্যা কেন্দ্রটি গায়ে-গতরে বাড়িয়া উঠিয়াছে। বলহরির ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আগাছা পরিচর্যা কেন্দ্রটি সেবার প্রকৃত উদাহরণ সৃষ্টি করিয়াছে।

জেমস বন্ডাইল আসিয়া ঈশ্বরকে শুধাইলো-আদম ইদানিং জ্ঞানবৃক্ষের আশে পাশে ঘোরাঘুরি বন্ধ করিয়া দিয়াছে। তাহাকে ইদানিং বলহরির আগাছা পরিচর্যা কেন্দ্রের আশে পাশে দেখা যাইতেছে। নিষিদ্ধ ফলের পরিবর্তে ঔষধি আগাছা দিয়া কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করিয়া ঈভকে বশ করিবার তাল খুঁজিতেছে।

ঈশ্বর অতিশয় চিন্তিত হইয়া পড়িলেন! বলহরি আর আদম চোদনাদ্বয় মিলিয়া স্বর্গের বারোটা বাজাইতে চলিতেছে! চোদনাদ্বয়কে কিরুপে নিয়ন্ত্রন করা সম্ভবপর হইতে পারে তাহা লইয়া ভাবিত হইলেন। অতঃপর তিনি এক বুদ্ধি বাহির করিলেন।

ঈশ্বর “কপি খামি” নামক এক পক্ককেশ স্বর্গদূতকে ডাকিয়া বলিলেন, “আমি সদা ব্যস্ত-বড় বড় চিন্তায় ডুবিয়া থাকি সারাক্ষন। আর তাই অদ্য হইতে আগাছা নিয়ন্ত্রন কেন্দ্রের উপদেষ্টারুপে তোমায় নিয়োগ করিলাম। অদ্য হইতে তুমি বলহরির কার্যক্রম মডারেট করিবে। তোমার সিদ্ধান্তই ঐশ্বরিক সিদ্ধান্ত বলিয়া বিবেচিত হইবে।”

কপি খামি দায়িত্বপ্রাপ্ত হইয়া কাজে ঝাঁপাইয়া পড়িল। সে প্রথমেই আগাছা নিয়ন্ত্রন কেন্দ্রের কোষাগার হইতে নিজের নামে বড় অঙ্কের মাসোহারার ব্যবস্থা করিল। বলহরি কিরুপে কাজ করিলে আগাছা পরিচর্যা কেন্দ্রের উন্নতি হইবে তাহা নিরুপন করিবার জন্য একটি পরিদর্শক কমিটি অনুমোদন করিয়া দুইজন স্বর্গদূতকে নিয়োগ করিল।

পরিদর্শক কমিটি তাহাদের কার্যক্রম চালাইতেছে কিনা তাহা পর্যবেক্ষন করিবার জন্য একটি মান নিয়ন্ত্রন কমিটি করিয়া উহাতে দুইজন স্বর্গদূতকে নিয়োগ দেয়া হইলো। স্বর্গদূতদের একজন রিপোর্ট লিখিবে, অন্যজন পরিদর্শন করিবে।

স্বর্গদূতদের মাসোহারা হিসাব রাখিবার জন্য একজন টাইম কিপার ও একজন পে-রোল অফিসার হিসাবে দুইজন স্বর্গদূতকে নিয়োগ দেয়া হইলো।

আগাছা পরিচর্যা কেন্দ্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী স্বর্গদূত কপি খামি অতঃপর একটি প্রশাসনিক কমিটি তৈয়ার করিয়া তিনজন স্বর্গদূতকে যথাক্রমে প্রশাসনিক কর্মকর্তা, সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং আইন বিষয়ক উপদেষ্টারুপে নিয়োগ দান করিলো।

বাৎসরিক হিসাবে দেখা গেল এই বছর বাজেটের অতিরিক্ত বিশ হাজার স্বর্গমুদ্রা খরচ হইয়াছে। সকলেই বলিয়া বেড়াইতে লাগিল- বলহরি কোষাগার হইতে অর্থ সরাইয়া ব্যক্তিগত সুখ-স্বাচ্ছন্দের পিছনে অতিরিক্ত ব্যয় করিয়াছে। সকলে মিলিয়া সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিলো- এইরুপ অপব্যয়ী ব্যক্তি দিয়া কোন প্রতিষ্ঠান চলিতে পারে না।

কপি খামি অবিলম্বে বলহরিকে ইস্তফা দান করিবার নির্দেশ প্রদান করিলো।
************

ছবি: এখানে

বলহরি নামক এক কবিরাজ আসিয়া ঈশ্বরকে জানাইলো, “স্বর্গের চিপা-চুপায় অযত্নে কিছু আগাছা বাড়িয়া উঠিতেছে; উহাদের ঔষধিগুন রহিয়াছে, খানিকটা যত্ন লইতে পারিলে ভবিষ্যতে উহারা আগাছা নাম গুছাইয়া সুশীল উদ্ভিদ শ্রেনীতে অন্তর্ভুক্ত হইতে পারিবে। এইসব উদ্ভিদকে কাজে লাগাইয়া কার্যকরী ঔষধ প্রস্তুত করা সম্ভবপর হইবে। আপনি মহাশক্তিধর, আপনি ব্যবস্থা করিয়া দিলে আমি নামমাত্র পারিশ্রমিকের বিনিময়ে এই আগাছাগুলিকে উপযুক্ত যত্নে বড় করিতে পারি।”

ঈশ্বর অতিশয় বিরক্ত হইয়া ভাবিলেন-এ কোন চোদনা আসিয়া জুটিলো! আমি বিশ্বজগৎ কিরুপে সৃষ্টি করিব তাহা লইয়া চিন্তিত আর এই চোদনা আসিয়াছে আগাছাদের যত্ন লইবার আর্জি লইয়া! কত বড় বড় কাজ সম্মুখে পড়িয়া রহিয়াছে, তাহা রাখিয়া এই চোদনা আগাছা লইয়া পড়িয়া রহিয়াছে!- কিরুপে ইহা সম্ভব হইতে পারে তাহা ভাবিয়া কুল পান না ঈশ্বর।

তিনি স্বর্গদূতদের ডাকিয়া বলিলেন বলিলেন- “চোদনাটাকে ঘাড় ধরিয়া বাহির করিয়া দাও।”

কিয়দ্দিন বাদে আবারও একই ঘটনা ঘটিলো। কিরুপে‌ এই চোদনা কবিরাজ স্বর্গে টিকিয়া আছে তাহা ভাবিয়া কোনরুপ কুল-কিনারা খুঁজিয়া পান না ঈশ্বর!

কয়েকদিন পর বলহরি পূণরায় একই আর্জি লইয়া যখন ঈশ্বরের শাহী দরবারে উপস্থিত হইলো-ঈশ্বর যারপরনাই অবাক হইলেন! তিনি ভাবিলেন, এই চোদনাটা নাছোড়বান্দা! অতঃপর বিরক্ত ঈশ্বর, কয়েকজন স্বর্গদূতকে ডাকিয়া স্বর্গীয় হাসপাতালের পশ্চাৎ দিকের দুইটি খালি কামরা বলহরির কাজের জন্য বরাদ্দ করিয়া দিতে বলিলেন।

কাজের শুরুতেই বলহরি স্বর্গের আনাচে কানাচে অযত্নে বাড়িয়া উঠিতে থাকা আগাছাগুলিকে সেইখানে লইয়া আসিতে শুরু করিল। সে উত্তমরুপে আগাছাগুলিকে পরিচর্যা করিতে লাগিল- বড় বড় কাজে ব্যস্ত ঈশ্বর বলহরির কথা ভুলিয়া গেলেন।

অনেককাল গত হইয়াছে। বলহরির আগাছা পরিচর্যা কেন্দ্রটি গায়ে-গতরে বাড়িয়া উঠিয়াছে। বলহরির ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আগাছা পরিচর্যা কেন্দ্রটি সেবার প্রকৃত উদাহরণ সৃষ্টি করিয়াছে।

জেমস বন্ডাইল আসিয়া ঈশ্বরকে শুধাইলো-আদম ইদানিং জ্ঞানবৃক্ষের আশে পাশে ঘোরাঘুরি বন্ধ করিয়া দিয়াছে। তাহাকে ইদানিং বলহরির আগাছা পরিচর্যা কেন্দ্রের আশে পাশে দেখা যাইতেছে। নিষিদ্ধ ফলের পরিবর্তে ঔষধি আগাছা দিয়া কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করিয়া ঈভকে বশ করিবার তাল খুঁজিতেছে।

ঈশ্বর অতিশয় চিন্তিত হইয়া পড়িলেন! বলহরি আর আদম চোদনাদ্বয় মিলিয়া স্বর্গের বারোটা বাজাইতে চলিতেছে! চোদনাদ্বয়কে কিরুপে নিয়ন্ত্রন করা সম্ভবপর হইতে পারে তাহা লইয়া ভাবিত হইলেন। অতঃপর তিনি এক বুদ্ধি বাহির করিলেন।

ঈশ্বর “কপি খামি” নামক এক পক্ককেশ স্বর্গদূতকে ডাকিয়া বলিলেন, “আমি সদা ব্যস্ত-বড় বড় চিন্তায় ডুবিয়া থাকি সারাক্ষন। আর তাই অদ্য হইতে আগাছা নিয়ন্ত্রন কেন্দ্রের উপদেষ্টারুপে তোমায় নিয়োগ করিলাম। অদ্য হইতে তুমি বলহরির কার্যক্রম মডারেট করিবে। তোমার সিদ্ধান্তই ঐশ্বরিক সিদ্ধান্ত বলিয়া বিবেচিত হইবে।”

কপি খামি দায়িত্বপ্রাপ্ত হইয়া কাজে ঝাঁপাইয়া পড়িল। সে প্রথমেই আগাছা নিয়ন্ত্রন কেন্দ্রের কোষাগার হইতে নিজের নামে বড় অঙ্কের মাসোহারার ব্যবস্থা করিল। বলহরি কিরুপে কাজ করিলে আগাছা পরিচর্যা কেন্দ্রের উন্নতি হইবে তাহা নিরুপন করিবার জন্য একটি পরিদর্শক কমিটি অনুমোদন করিয়া দুইজন স্বর্গদূতকে নিয়োগ করিল।

পরিদর্শক কমিটি তাহাদের কার্যক্রম চালাইতেছে কিনা তাহা পর্যবেক্ষন করিবার জন্য একটি মান নিয়ন্ত্রন কমিটি করিয়া উহাতে দুইজন স্বর্গদূতকে নিয়োগ দেয়া হইলো। স্বর্গদূতদের একজন রিপোর্ট লিখিবে, অন্যজন পরিদর্শন করিবে।

স্বর্গদূতদের মাসোহারা হিসাব রাখিবার জন্য একজন টাইম কিপার ও একজন পে-রোল অফিসার হিসাবে দুইজন স্বর্গদূতকে নিয়োগ দেয়া হইলো।

আগাছা পরিচর্যা কেন্দ্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী স্বর্গদূত কপি খামি অতঃপর একটি প্রশাসনিক কমিটি তৈয়ার করিয়া তিনজন স্বর্গদূতকে যথাক্রমে প্রশাসনিক কর্মকর্তা, সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং আইন বিষয়ক উপদেষ্টারুপে নিয়োগ দান করিলো।

বাৎসরিক হিসাবে দেখা গেল এই বছর বাজেটের অতিরিক্ত বিশ হাজার স্বর্গমুদ্রা খরচ হইয়াছে। সকলেই বলিয়া বেড়াইতে লাগিল- বলহরি কোষাগার হইতে অর্থ সরাইয়া ব্যক্তিগত সুখ-স্বাচ্ছন্দের পিছনে অতিরিক্ত ব্যয় করিয়াছে। সকলে মিলিয়া সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিলো- এইরুপ অপব্যয়ী ব্যক্তি দিয়া কোন প্রতিষ্ঠান চলিতে পারে না।

কপি খামি অবিলম্বে বলহরিকে ইস্তফা দান করিবার নির্দেশ প্রদান করিলো।
************

ছবি: এখানে
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মে, ২০০৭ রাত ৮:৪৭
২২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×