পৃথিবীতে তারতম্যের ব্যবধান সুস্পষ্ট। এরই মাঝে বিদ্যমান সকল চলমান পন্থা। বৈচিত্রময় চরিত্র মাঝে মাঝে পরিলক্ষিত হয় না, তা নয়! সেটাকে নাকি আবার ব্যতিক্রম বলে, উদাহরণও হয় না। কথার মারপ্যাচে পড়ে খেই হারিয়ে ফেলাই উপায়। পড়ে যাই! আবার উঠি। খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলতে শেখার ব্রত নিয়ে যার সামনে পদার্পণ।
চড়াই-উৎরাই না থাকলে উপভোগটা নাকি কমে যায়! সর্ব্বোচ্চ উপভোগের জন্যই বোধ হয় এত উত্থান পতন। দিন দিন তাই উপভোগের ঢেকুর গিলতে থাকি। সেটা অবশ্য অম্বলের মতো বিস্বাদ নয়। স্বাদে আর রংয়ে অতুলনীয় বৈচিত্রতা। স্ব ইচ্ছায় সে স্বাদ উপভোগ করার আশা না করাই শ্রেয়তর।
জীবন যেখানে যেমন তেমন করে উপভোগ করার মধ্য দিয়ে প্রকৃতির স্বাদ নিতে থাকি। কখোনো দুর্গন্ধ,আবার কখোনওবা সুগন্ধ থাকে শরীরে, মাঝে মাঝে আবার ক্লান্তির ঘাম শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্রে শুকিয়ে যায়। এটা শুধু উপরিভাগের বৈচিত্রতা নয়! বাস্তব রুপায়নও বটে।
নিত্য সকাল, ধোঁয়া ওঠা কপি আর পত্রিকার সামনে বসে বিনোদন পাতায় চোখ রাখা। সহসা আবার মনে ওঠে ঝগড়া করে কটা দিন না হয় আবারই পার করি। মন্দ কি তাতে ?
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২২