১. মাস দুই আগে মার্কিন গোয়েন্দারা নিশ্চিত হয় যে ওসামা কোন পাহাড়ি এলাকাতে নেই, সে লুকিয়ে আছে পাকিস্হানের প্রাণকেন্দ্র ইসলামাবাদের সম্ভ্রান্ত এলাকায়। যেখানে সন্দেহ করার অবকাশ কম।
২. এরপর থেকে তারা টাকা পয়সা ছড়িয়ে জাল গোটাতে থাকে। কিন্তু আল কায়েদার যাতে সন্দেহ না হয় এ কারণে সীমান্তবর্তী এলাকাতে ড্রোন হামলা চলতে থাকে।
৩. ২ সপ্তাহ আগে তার অবস্হান সম্পর্কে নিশ্চিত হয় মার্কিন সৈন্যরা।
৪. গত সপ্তাহে ভোর রাতের দিকে তার বাসভবনে কমান্ডো আক্রমণে ঘিরে ফেলে বোমা হামলা করা হয়। নিহত হয় ওসামা সহ তার পরিবারের সবাই। পরেরদিনেই লাশ সরিয়ে নেয়া হয় মার্কিন হেফাজতে।
৫. ডিএনএ টেস্টে এর জন্য স্যাম্পল পাঠানো হয় আমেরিকাতে। আজকে সে পরীক্ষার ফলাফলের পর মিডিয়াকে জানানো হয় ঘটনা।