somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভ্যালেন্টাইনস ডে স্পেশালঃ জেনে নিন কিভাবে মেয়েদেরকে প্রপোজ করলে সফল হবেন!!!

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১৪ই ফেব্রুয়ারি, বিশ্ব ভালোবাসা দিবস! ফেব্রুয়ারি মাস আসার সাথে সাথেই এই বিশেষ দিনটিকে কিভাবে কাটানো যায় তা নিয়ে নানারকম জল্পনা কল্পনা শুরু হয়ে যায়। একেকজনের একেকরকম পরিকল্পনা। যারা অলরেডি একটা রিলেশনশিপে আছেন তাদের পরিকল্পনা একরকম, যারা সিঙ্গেল তাদের একরকম আবার যারা কারো প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন কিন্তু ভালোবাসার কথাটা সাহস করে বলতে পারেননি তাদের আরেকরকম। তবে এদের সবার মধ্যে যারা পছন্দের মানুষটিকে প্রপোজ করতে যাচ্ছেন, এই দিনে তাদের অবস্থাই মনে হয় সবচেয়ে বেশি দোদুল্যমান থাকে! সঠিকভাবে প্রপোজ করতে পারলে সিঙ্গেল থেকে যেমন ডাবল হয়ে যাওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা থাকে আবার অপমানিত হওয়ার বা দৌড়ানি খাওয়ারও সম্ভাবনা কম না কিন্তু! সুতরাং একটু ভেবে চিন্তে পদক্ষেপ নিতে হবে যাতে বিফল না হতে হয়!

আপনি কি এই ভ্যালেন্টাইনে পছন্দের মেয়েটিকে ভালোবাসার কথাটি জানাবেন বলে ভাবছেন?কিন্তু কিভাবে জানালে ভাল হয়, কিভাবে জানালে মেয়েরা খুশি হয়, মেয়েরা ঠিক কি আশা করে কিংবা কোনভাবে প্রপোজ করলে মেয়েটি ফিরিয়ে দেবে না এসব নিয়ে চিন্তিত? অনেক ভেবেও কোন কুল কিনারা করতে পারছেন না? তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্যই!

এখানেই হয়ত আপনি পেয়ে যেতে পারেন এইসব প্রশ্নের উত্তর এবং প্রপোজ করার চমৎকার সব আইডিয়া! সেই অনুযায়ী প্লান করে ভালোবাসার মানুষটিকে জানিয়ে দিতে পারবেন আপনার ভালোবাসার কথা।



-কিভাবে কেউ প্রপোজ করলে তাকে একসেপট করবে?
পরপর দু মগ কফি ও তুমুল আড্ডার এক পর্যায়ে প্রশ্নটা জিজ্ঞাসা করি আমার সদ্য বিসিএস ক্যাডার (টিচার) বান্ধবীকে। প্রথমে অবাক চোখে তাকাল! তারপর কিছুটা চিন্তা করে সে পাল্টা প্রশ্ন করল,
-তুমি যদি আমাকে পছন্দ করতে তাহলে কিভাবে আমাকে ইমপ্রেস করতে?
পড়ে গেলাম ফাঁপরে! কি বলব? কিছু তো মনে আসছে না! একটু ভেবে মুচকি হেসে বলি,
-আমি তোমাকে প্রথমে আমার ফেসবুক ফ্রেন্ড করব, তার পরে তোমার সকল স্ট্যাটাস, ছবিতে লাইক কমেন্ট করব, মাঝে মাঝে ইনবক্সে নক করব, আস্তে আস্তে তোমাকে আমার মনের কথাটা আকার ইঙ্গিতে জানানোর চেষ্টা করব!
আমার উত্তর শুনে ও হাসিতে ভেঙ্গে পড়ল! বলল,
-এটাই তোমরা ছেলেরা ভুল করো, কোনো মেয়েই এটা পছন্দ করে না, মেয়েরা চায় স্মার্টলি, ডিরেক্টলি তাকে প্রপোজ করুক, অন্তত আমার দৃষ্টিতে! যে ছেলে সরাসরি আমার চোখের দিকে তাকিয়ে তার ভালবাসা জানাতে পারবে এবং তার চোখে আমি ভালবাসা দেখতে পাব তাকেই গ্রহন করব।

এভাবেই আমাদের এই জরিপের শুরু। আমাদের প্রশ্ন ছিল আসছে ভ্যালেন্টাইনস ডে তে কিভাবে প্রপোজ করলে সে একসেপ্ট করবে বা সে কি চাইছে তার প্রিয় মানুষটি তাকে ঠিক কিভাবে প্রপোজ করুক? আমরা বিভিন্ন বয়সের, বিভিন্ন পেশার, বিভিন্ন স্ট্যাটাসের প্রায় অর্ধশত মেয়েদের এই প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করি, যদিও প্রথমে বেশিরভাগ মেয়েই প্রশ্নের উত্তর দেয়নি বা দিতে চায়নি! তারা চায় এই গোপন বিষয়টা গোপনই থাকুক! তারপরেও আমরা চেষ্টা করেছি উত্তরটি জেনে নিয়ে সেটা আপনাদের কাছে প্রকাশ করতে!

একটা সময় ছিল যখন মানুষ তার ভালোবাসার কথা চিঠিতে লিখে প্রকাশ করত। এখন তো আর কেউ চিঠি লিখে না, তাই আপনি যদি সুন্দর একটি গ্রিটিংস কার্ডে ভালোবাসার কথা লিখে জানান তাহলে আপনার পছন্দের মানুষটি খুশি হতে পারে। এই বিষয় এক মত প্রকাশ করেন হলমার্ক ও আর্চিস গ্যালারি ঘুরে আসা দুই বান্ধবী।

সময় ও অবস্থানের কারনেমেয়েদের পছন্দের তারতম্য ঘটতে পারে। যেমন এখন চলছে বই মেলা। আপনি চাইলে আপনার মনের মানুষটিকে বই উপহার দিতে পারেন, যদি সে বই পড়তে ভালবেসে থাকে।

কলেজ পড়ুয়া মেয়ে ফারহানা। সে ক্লাসের বই পড়ার চেয়ে বেশি পছন্দ করে গল্পের বই পড়তে। তাকে প্রশ্ন করায় একটু ভেবে উত্তর দেয়,
-কেউ কখনো প্রপোজ করেনি তাই জানিনা! তবে বইমেলার সময় একদিন বইমেলায় নিয়ে গিয়ে যদি বলতো I LOVE YOU, তোমার যত বই কিনতে ইচ্ছা করে কিনে নাও, তাহলে সবচেয়ে বেশি ভাল্লাগতো!

এখানেই আসল ব্যাপার! যে মানুষ যেটা পছন্দ করে তাকে ভ্যালেন্টাইনস ডে তে সেটা গিফট করে মনের কথা জানিয়ে দিতে পারেন। আশা করা যায় সে খুশি মনেই আপনার প্রস্তাবে সে রাজি হয়ে যাবে।

তবে শুধু পছন্দের উপহার দিলেই হবে না, যে দেবে তাকেও পছন্দ হতে হবে! বিষয়টা পরিষ্কার করল ইউনিভার্সিটির ছাত্রী মেঘা। তার মতে,
- প্রপোজ কিভাবে করলো বা কোনদিনে করলো সেটা বড় কথা না, যে প্রপোজ করলো তাকে ভালো লাগলেই শুধু এক্সেপ্ট করবো, আর ভালো না লাগলে হীরার আংটি দিয়ে প্রপোজ করলেও কোন লাভ হবে না!!

মেঘার কথার সাথে আমরা মিল পাই প্রায় আরও দশ জন ছাত্রীর কাছ থেকে। তাদের বক্তব্যও প্রায় একইরকম ছিল!

শুধু উপহার নয়, সাথে কিছু নাটকীয়তার মাধ্যমেও ভালাবাসার কথা জানিয়ে প্রিয়তমাকে রাজি করানো যায়! যেটা আমরা জানতে পারি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ইলোরার কাছ থেকে। সে বলে,
-আমার সামনে হাঁটু গেড়ে বসে, হাতে একটা সুন্দর গোলাপ নিয়ে প্রপোজ করতে হবে, একদম সিনেমাটিক স্টাইলে!
-রাস্তার মধ্যে যদি এইভাবে হাঁটু গেড়ে বসে তাহলে কি আপনার বয়ফ্রেন্ডের অসন্মান হবে না? বা আপনি নিজেও কি বিব্রত বোধ করবে না? আমরাও পাল্টা প্রশ্ন করি।
- না, রাস্তায় কেন সে এই কাজ করবে! অন্যসময় যেমন নিরিবিলি প্লেস খুঁজে বের করে প্রেম করতে পারে তাহলে এই রকম কোনো নিরিবিলি প্লেসেই প্রপোজ করবে, অবশ্য জায়গাটাও তাকেই নির্বাচন করতে হবে!



এই রকম অনেক রোমান্টিক ও পাগলামিময় উত্তর পাই আমরা, যার বেশির ভাগই ছিল ঢাকার বিভিন্ন প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির ছাত্রীদের।

এদের ভেতর তন্বী নামের একজন সুন্দরী তরুণী জানালেন যদি কোনো ছেলে ক্লাসের মধ্যে সবার সামনে প্রপোজ করে তাহলেই কেবল সে রাজি হবে!

ঢাকার বাইরের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী সোহানা আমাদেরকে জানালেন একটি মজার ঘটনা। দীর্ঘদিন ধরে একটা ছেলে তার পিছনে ঘুর ঘুর করত। হঠাৎ সোহানী তাকে একদিন বলে,
-কীর্তনখোলা নদীর মাঝে দাঁড়িয়ে আমার নাম ধরে চিৎকার করে বলতে হবে আই লাভ ইউ! যদি আমি পাড়ে দাঁড়িয়ে শুনতে পাই, তাহলেই আমি একসেপ্ট করব!
অবাক বিষয় সেই ছেলেটি সত্যিই নদীর মাঝে দাঁড়িয়ে চিৎকার করে জানায় তার ভালোবাসার কথা এবং বর্তমানে তারা বেশ হ্যাপি কাপল হিসেবেই আছে!

ভালবাসা প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম হল ফুল, এটা সব মেয়েরাই পছন্দ করে। এই বিষয়ে এক ব্যাংকার আপু বলেন,
-মেয়েদের নরম করার সবচেয়ে মোক্ষম অস্ত্র হল ফুল। একসাথে অনেক ফুল দিলে খুব খুশি হতাম।
ফুলের বিষয়ে আমরা মোটামুটি সবার কাছ থেকেই একই রেসপন্স পাই। আমাদের হিসেবে প্রায় ৯৫% মেয়েই উপহার হিসেবে ফুল পেলে খুশি হয়। যেমন সদ্য MBA পাশ করা বেকার আপুটি বলেন,
-আমার প্রিয় ডিপ খয়েরি/কালো গোলাপ ফুল, যদি সত্যি সত্যি কেউ কখনো এনে বলে ভালোবাসি আর তখন যদি আমার মুড ভাল থাকে তাহলে হয়ত আমি রাজি হয়ে যাব।

ফুলের মাধ্যমে ভালবাসা প্রকাশের জন্যে গোলাপের গ্রহণযোগ্যতাই সবচেয়ে বেশি বলে মনে হলো। নিশি নামের এক ছাত্রী বলেন,
-আমি আগে থেকে চিনি এমন কেউ যদি এক গুচ্ছ গোলাপ এনে বলে, 'নিশি তোমাকে অনেক দিন ধরে কথাটা বলতে চেয়েও বলা হয়নি, আই লাভ ইউ, তুমি কি আমার ফুলগুলো নেবে?' তাহলে আমি একসেপ্ট করব।



গোলাপ ফুল ভালবাসা প্রকাশের জন্যে শ্রেষ্ঠ হলেও দামহীন ঘাস ফুল দিয়েও ভালবাসা প্রকাশ করা যায়, বিষয়টা আমাদের বলেছেন এক সুন্দরী টিভি উপস্থাপিকা। তিনি বলেছেন,
-পিছন থেকে চুপি চুপি করে এসে আমার সামনে এক গুচ্ছ ঘাসফুল বাড়িয়ে দিয়ে গানে গানে কিংবা কবিতায় বলবে ভালোবাসি! ব্যাস, আমি রাজি হয়ে যাব।

অনেক মেয়েরাই আছেন যারা চমক পছন্দ করেন। লাক্স ফটো সুন্দরী ও বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় এক টিভি অভিনেত্রী আমাদের বলেন,
-নাটকীয়তা নয়, যদি কোনো কাছের মানুষ আমাকে চমকে দিয়ে তার ভালোবাসা প্রকাশ করে তাহলে রাজি হওয়ার বিষয়টা ভেবে দেখব।
-কীভাবে? আমরা পাল্টা প্রশ্ন করি।
- এই যেমন খুব ভোরে আমার মাথার শিয়রে বসে থেকে আমার ঘুম ভাঙাবে এবং এক গুচ্ছ রজনীগন্ধা দিয়ে বলবে ভালোবাসি! অথবা হঠাৎ রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে আমার পায়ে নূপুর পড়িয়ে দিয়ে বলবে, 'অনেক ঘুরাঘুরি হয়েছে, এবার পায়ে শিকল দিয়ে দিলাম, যেখানেই থাকো, আমার হয়ে থাকবে!' তাহলে হয়ত রাজি হয়ে যেতে পারি।

সাধারনত আমরা ভেবে থাকি ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার মেয়ার হয়ত খুব অহংকারী হয়, তারা প্রেম ভালোবাসা বোঝে না! তারা নাটকীয়তা পছন্দ করে না! এই ভুল ধারনাটি ভেঙে দিলেন বুয়েট থেকে পাশ করা এক সুন্দরী ইঞ্জিনিয়ার আপু। উনাকে প্রশ্ন করা হলে উনি হাসতে হাসতে উত্তর দিলেন,
-যদি ভ্যালেন্টাইনস ডে তে কোনো ছেলে প্রপোজ করত তাহলে আমি সিউর একটা থাপ্পর লাগামু! কইতাম ব্যাটা ফাজিলামি পাইছোস? পোলা মাইয়ার কাছে গল্প দিবা তোদের মা'য়েরে আমি ভ্যালেন্টাইনস ডে তে প্রপোজ করছিলাম? এইটা হইব না!
উত্তর শুনে আমরাও প্রথমে ভয় পেয়ে যাই, পরে অট্টহাসিতে ফেটে পড়ি! কারন উনি থাপ্পর দিতে চাইলেও শেষে পোলা/মাইয়ার কথা বলেছেন! অর্থাৎ যে সাহস করে প্রপোজ করবে তাকেই বিয়ে করে ফেলবেন বলে ভাবছেন এই ইঞ্জিনিয়ার আপুটি!



-ভালোবাসা মানেই পাগলামি নয়, বাস্তবতাই আসল। বললেন অর্পণা নামের এক আপু, যিনি একটি ম্যাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে কর্মরত আছেন। তিনি আরো বলেন,
-প্রেম ভালোবাসা বলে বলে বোঝাবার ব্যাপার না। দুই জনের ভেতরে প্রেম হবার হলে এমনিতেই হবে। মুখে বলে বলে বুঝালে আমি বিরক্ত হবো। এই আমার ফিলিংস। আমি চাই আমার আচরণ, অনুভবগুলোও সে বুঝতে শিখুক। তাহলে অন্য কিছুর দরকার নাই।

এখন ভেবে দেখুন কি ভাবে আপনারা ভাবলাসার কথা প্রকাশ করবেন! সিদ্ধান্ত একান্তই আপনার!!!

(এই পোস্টাটা উৎসর্গ করা হলো সেই সব মহাভীতু প্রেমিকদেরকে যারা কোনভাবেই সাহস করে তাদের ভালোবাসার কথা জানাতে পারেননি দীর্ঘদিন ধরে! বুদ্ধিমান প্রেমিক পুরুষরাও এখান থেকে আইডিয়া নিতে পারেন, তবে সেটা তার নিজ দ্বায়িত্বে! হাই হিলের বাড়ি বা নরম হাতের থাপ্পর কোনটার জন্যই পোস্টের সাথে জড়িত ব্যক্তিবর্গ বা তাদের কিবোর্ড কোনো ভাবেই দ্বায়ী থাকবে না!)

মুল ভাবনাঃ এস,আর,জনি।
জরিপ ও পোস্ট তৈরি করেছেনঃ মাসুম, তার ছেড়া, হৃদয়, ও আশীষ।

পোস্টের সকল কৃতিত্ব ওনাদের, আমি শুধু একটু গুছিয়ে ব্লগে প্রকাশ করলাম।

বি.দ্রঃ আপুদের আসল নামগুলো বদলে দেয়া হয়েছে।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৯
৫৯টি মন্তব্য ৫৯টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অহমিকা পাগলা

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১৪


এক আবেগ অনুভূতি আর
উপলব্ধির গন্ধ নিলো না
কি পাষাণ ধর্মলয় মানুষ;
আশপাশ কবর দেখে না
কি মাটির প্রণয় ভাবে না-
এই হলো বাস্তবতা আর
আবেগ, তাই না শুধু বাতাস
গায়ে লাগে না, মন জুড়ায় না;
বলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩




তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×