somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নতুন ইতিহাস গড়লো সাইপ্রাসের মানুষ

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০০৮ সকাল ১১:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৭, সাইপ্রাসে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কমিউনিস্ট পার্টি (আকেল)’র নেতা দিমেত্রিস ত্রিস্তোফিয়াস বিজয়ী হয়েছেন। দ্বিতীয় পর্যায়ের ভোটগ্রহণে তিনি সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডানপন্থী নেতা ইউনিস কাসুলিদেসকে পরাজিত করেন। এর ফলে দিমেত্রিস ইউরোপীয় ইউনিয়নের একমাত্র কমিউনিস্ট রাষ্ট্রপ্রধান হলেন। এর এক সপ্তাহ আগে সাইপ্রাসের সাবেক প্রেসিডেন্ট তাসোস পাপাদো গুলসকে ভোটাররা তার পদাধীকার থেকে সরানোর পর প্রথম দফা ভোটাভুটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কমিউনিস্ট পার্টি (আকেল) প্রধান দিমেত্রিস ৫৩.৩৬ শতাংশ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। ১৯৭৪ সাল থেকে দ্বীপ দেশটি জাতিগতভাবে গ্রীক ও তুর্কী জনগোষ্ঠী বিভক্ত অবস্থায় রয়েছে। বিজয়ী ক্রিস্তোফিয়াসকে তুর্কী সাইপ্রিয়ট নেতা মেহমেত আলী তালাত টেলিফোনে অভিনন্দন জানিয়েছেন। অপরদিকে গ্রীক সাইপ্রিয়ট নেতা ক্রিস্তোফিয়াস স্টেডিয়াম ভর্তি উৎফুল্ল জনতার সামনে স্বদেশী তুর্কী সাইপ্রিয়টদের প্রতিও শুভেচ্ছা জানিয়ে পুনরায় ঐক্যের আহ্বান জানান।

১৮৭৮ সালে ইউরোপীয় দেশগুলোর বার্লিন মহাসম্মেলনে ভূমধ্যসাগরে অবস্থিত সাইপ্রাস দ্বীপটি ব্রিটেনের হস্তগত হয়। দেশটির জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ গ্রীক, কিন্তু উত্তর সাইপ্রাসের বেশিরভাগ মানুষ তুর্কী, দ্বীপের মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ প্রায়। সাইপ্রাসের গ্রীক বাসিন্দারা দীর্ঘদিন ধরে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের শৃংখল ছিন্ন করে স্বাধীন একটি প্রজাতন্ত্র গড়ার দাবি জানিয়ে আসছিল। গ্রীসের সরকার ও সাইপ্রাসের গ্রীকদের ওই দাবিকে সমর্থন জানিয়ে আসছিল। ফলে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে সাইপ্রাসের অভ্যুদয় ঘটে ১৯৬০ সালে। সাইপ্রাস তখন ব্রিটেনের উপনিবেশ। আর একটু অতীতে তাকালে দেখা যাবে ওই দ্বীপ যেটির দূরত্ব তুরস্কের মূল ভূ-খ থেকে মাত্র ৯০ কিলোমিটার দূরে, আর এটি ছিল কয়েক শ’ বছর অটোমান সাম্রাজ্যের অংশ। ভূ-মধ্যসাগরের এই দ্বীপটির অবস্থান তুরস্কের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিটেন যখন ১৯৬০ সালে সাইপ্রাসকে স্বাধীনতা দেয় তখন দেশটির ওপর ব্রিটেন ছাড়া তুরস্ক এবং গ্রীস জামিন হিসেবে গ্যারান্টর নথিতে স্বাক্ষর করে। যা ট্রিটি অব গ্যারান্টি নামে সুপরিচিত। ব্রিটিশ সাম্রাজ্য পৃথিবীর বুকে বহু জায়গায় সামরিক ঘাঁটি রেখেছে তার মধ্য সাইপ্রাস অন্যতম। স্বাধীন সাইপ্রাসের আর্বিভাবের সাথে ব্রিটেনের সেই ভূমিকা অক্ষুণœ রয়েছে। স্বাধীন সাইপ্রাসের আবির্ভাব থেকেই বিবাদ শুরু হয়ে যায়। ১৯৬০ সালে সাইপ্রাসের শেষ ব্রিটিশ গর্ভনর জেনারেল সদার ডিঙ্গল জুডট ব্রিটেনের প্রতিনিধি হিসেবে জাতিসংঘে আসেন। তখন সাইপ্রাসের জাতিসংঘে স্থায়ী প্রতিনিধি ছিলেন গ্রীক বংশোদ্ভূত রসিডিস। তার ডেপুটি ছিলেন তুর্কী বংশোদ্ভূত আহমেদ। তখন গ্রীক এবং তুর্কী কূটনীতিবিদদের মধ্যে প্রায় মুখ দেখাদেখি ছিল না। স্বাধীন সাইপ্রাসের গঠনতন্ত্র কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রীয় হয়নি, শক্তিশালী কেন্দ্রের শাসনাধীন রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠেছে। ফলে সংখ্যাগরিষ্ঠ গ্রীকদের দাপটই সেখানে বেশি থাকে। তাই সদ্য স্বাধীন সাইপ্রাস রাষ্ট্রের প্রধান ছিলেন গ্রীক ধর্মযাজক আর্চবিযপ মাকারিয়স। তুর্কী বংশোদ্ভূত নেতার সঙ্গে তার কোনো রকম সম্পর্ক ছিল না বললেই চলে। মাকারিয়সের লক্ষ্য ছিল গ্রীসের সঙ্গে দ্বীপটিকে যুক্ত করা, আর তুর্কী বংশোদ্ভূত অংশের সব আশা ভরসা কেন্দ্রীভূত হয়েছিল তুরস্কের সঙ্গ বাঁধনে। ওই পরিস্থিতি চলতে থাকে কয়েক বছর। ইতোমধ্যে গণতন্ত্রের সূতিকাঘর হিসেবে পরিচিত গ্রীসে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটে এবং গ্রীসের ক্ষমতাধর জেনারেলরা সাইপ্রাস গ্রাস করতে উদ্যত হয়। এটি ছিল ১৯৬০ সালের চুক্তির পুরোপুরি লঙ্ঘন। উগ্র জাতীয়তাবাদী গ্রীকদের রণধ্বনি ছিল ‘ইনোসিস’ অর্থাৎ সব গ্রীকেরা মিলে একটি রাষ্ট্র গড়। তুর্কীরা ওই রণধ্বনির বিরোধিতা করলো। এর ফলে ক্ষীপ্ত হয়ে উগ্র দক্ষিণপন্থী গ্রীকরা তুর্কী সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ চালিয়ে প্রায় তিন হাজার তুর্কী নরনারীকে হত্যা করে। তখন যেসব কমিউনিস্ট কর্মীরা প্রতিবেশী সংখ্যালঘু তুর্কীদের বাঁচাবার চেষ্টা করে, তাদেরও বেশ কিছু কমিউনিস্ট কর্মীকে উগ্র জাতীয়তাবাদী দক্ষিণপন্থী গ্রীকরা হত্যা করে। তুর্কী সংখ্যালঘুরা তখন সাহায্যের আবেদন করে তুরস্ক সরকারের কাছে। যদিও তুরস্ক, গ্রীস এবং ব্রিটেনের দায়িত্ব ছিল এটি প্রতিহত করা।সে সময় তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী বুলেন্দ এজেভিত ছুটে গিয়েছিলেন গ্যারান্টর ব্রিটেনের কাছে। সেখান থেকে আশানুরূপ সাড়া মিলল না। অপরদিকে তুরস্কের জনগণের ভেতর বিরাট উৎকণ্ঠা তাদের জাতভাই তুর্কী বংশোদ্ভূত তুর্কী সাইপ্রিয়টদের জন্য। গ্রীক জেনারেলরা যখন আলোচনার সব পথ বন্ধ করে দিল এবং আর্চবিশপ মাকারিয়স সাইপ্রাস দ্বীপ থেকে পালালেন, তখন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট সাইপ্রাসের উদ্দেশ্যে তাদের সেনাবাহিনী প্রেরণ করেন। ১৯৭৪ সালের ২০ জুলাই তুর্কী সেনাবাহিনী সহজেই সাইপ্রাসের উত্তর অংশ যেখানে তুর্কীরা বসবাস করে, সেটি দখল করে নিল। এর ফলে দেশটি দুইভাগে বিভক্ত হলো এবং এক-তৃতীয়াংশ নিয়ে উত্তর সাইপ্রাস রাষ্ট্র গঠিত হলো। সাইপ্রাসে ৩০ হাজার তুর্কী সেনা মোতায়েন হলো।
গত ৩৪ বছর ধরে জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় অনেক আলোচনা হয়েছে। তবে পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন হয়নি। পৃথিবীর বুকে সাইপ্রাস বলতে শুধু দক্ষিণ সাইপ্রাসকেই বোঝায়। কারণ জাতিসংঘে সদস্যপদ তাদেরই। ১৯৮৩ সালে তুর্কী উত্তর সাইপ্রাস নামধারী একটি রাষ্ট্র ঘোষিত হয় এবং নেতা রাউফ দেংতাস প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। তুরস্কই একমাত্র রাষ্ট্র যেটি ওই নতুন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয় এবং দুই রাষ্ট্রের মধ্যে দূতাবাস স্থাপিত হয়। ১৯৯৯ সালের ২০ জুলাই উত্তর সাইপ্রাস তার স্বতন্ত্র অস্তিত্বের রজত-জয়ন্তী উৎসব পালন করে ছিল তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী এবং তার স্ত্রীর উপস্থিতিতে। তুরস্ক বরাবরই প্রচার বিমুখ। তাই কি পরিস্থিতিতে তাদের সেনাবাহিনী সাইপ্রাসে গিয়েছিল সেটি তারা কোনো সময়েই বিশ্বের মিডিয়ার মাধ্যমে বোঝাতে সক্ষম হয়নি। তাই পৃথিবীর নজরে তারা সাইপ্রাসে দখলদারি সেনাবাহিনী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
গত ৩৪ বছর পর দ্বিধাবিভক্ত সাইপ্রাসের পরিস্থিতি আগের চেয়ে এখন অনেক বেশি জটিল হয়েছে। খাস তুরস্ক থেকে বড় সংখ্যায় তুর্কী নরনারী এসে উত্তর সাইপ্রাসে বসতি গেড়েছেন। তাই উত্তর সাইপ্রাসে তুর্কী জনসংখ্যা এখন ২ লাখের বেশি। আর সমগ্র সাইপ্রাসে গ্রীক বাসিন্দাদের সংখ্যা প্রায় ৭ লাখ। অর্থনৈতিক দিক থেকে গ্রীক প্রধান দক্ষিণ সাইপ্রাসের অবস্থা অনেক ভালো। উত্তর সাইপ্রাসের চেয়ে গড়ে দশগুণ সমৃদ্ধ দক্ষিণ সাইপ্রাস। কারণ, দক্ষিণ সাইপ্রাস জাতিসংঘ এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর স্বীকৃতি আর আনুকূল্য পাওয়ায় তারা অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি লাভ করে, অপরদিকে উত্তরের তুর্কী সাইপ্রিয়টদের ভাগ্যে ঘটে তার উল্টোটা।

অবিভক্ত সাইপ্রাসের কমিউনিস্ট পার্টি (আকেল) গঠিত হয় ১৯২৫ সালের ১০ অক্টোবর পাহাড়ী গ্রাম পালাই চোরিতে। আকেল-এর ২০তম কংগ্রেস হয়েছে ২০০৫ সালের নভেম্বরে নিকোশিয়ায় সাইপ্রাস ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে। ১৪ হাজার পার্টি সদস্যের প্রতিনিধি হিসেবে ১ হাজার ৩শ’ জন উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেসে। ছিলেন ৫৩টি ভ্রাতৃপ্রতিম দলের ৭০ জন বিদেশ থেকে আসা প্রতিনিধিও। সম্মেলনে রাজনৈতিক প্রস্তাব পেশের সময় আকেল-এর সাধারণ সম্পাদক এবং দক্ষিণ সাইপ্রিয়টের বর্তমান প্রেসিডেন্ট দিমেত্রিস ক্রিস্তোফিয়াস বলেন, সমাজতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম ছাড়া জীবন বৃথা, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে কঠিন লড়াই করেছে পার্টি, পার্টির নেতা-কর্মীরা জীবন দিয়েছেন, অত্যাচার সহ্য করেছেন। পার্টির মূলভিত্তি শ্রমিকশ্রেণী। বর্তমানে পার্টি সামাজিক-অর্থনৈতিক বিষয় নিয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি ধারাবাহিক সংগ্রামের মধ্য দিয়েই সমাজতন্ত্র অর্জনের সংগ্রাম তীব্রতর হবে। তিনি আরো বলেন, মার্কিন সমরবাদের চাল থেকে সাইপ্রাসকে রক্ষা করতে হবে। বুশ প্রশাসন ভাবছে সেনাবাহিনী দিয়ে গণতন্ত্র রপ্তানি করবে। তা মেনে নেওয়া যায় না। সাইপ্রাসের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে রাজনৈতিক প্রস্তাবে বলা হয়েছে আকেল অন্যান্য কয়েকটি দলের সঙ্গে মিলে দক্ষিণপন্থার হাত থেকে দেশকে রক্ষা করেছে। মন্ত্রিসভায় পার্টির নেতারা আছেন। এর ফলে হস্তক্ষেপের সুযোগ বেড়েছে, জনমুখী এবং পৃথক ধরনের প্রশাসনের সম্ভাবনা উন্মোচিত হয়েছে। ২০০৩ সাল থেকে পার্টি সরকারে যোগ দিয়েছে। লড়াইও চলছে যুগপৎ। বন্দর এবং কিছু গণ পরিসেবার বেসরকারিকরণ রুখে দিয়েছে পার্টির কর্মীরা। আকেলের নেতারা ওই কংগ্রেসে বলেছেন, কেন্দ্রীয়ভাবে সংগঠিত পার্টি হিসেবে আকেলকে গড়ে তোলা হচ্ছে। পার্টির মূলভিত্তি রয়েছে শ্রমিকশ্রেণীর মধ্যে। তবে ছাত্র, যুব এবং কৃষক ও মহিলাদের মধ্যে পার্টিকে প্রসারিত করার কাজ চলছে। সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের ওপর জোর দিয়ে নেতারা বলেছেন, গণসংগঠনের ভূমিকা ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। শ্রমিক, কৃষক, ছাত্র, যুব ও মহিলাদের গণসংগঠনই ব্যাপক মানুষকে টেনে আনে। সুদীর্ঘকাল দুই সাইপ্রাসের পুনঃএকত্রীকরণ নিয়ে আলোচনা চলার পর ২১ এপ্রিল ২০০৪ তা স্থগিত হয়ে যায়। কারণ ২০০৪ সালের ২২ মার্চ উত্তর সাইপ্রাসের প্রেসিডেন্ট রাউফ দেংতাস এবং দক্ষিণ সাইপ্রাসের প্রেসিডেন্ট তাসোস পাপাদো-গুলস জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব আনানের মধ্যস্ততায় একটি ঐতিহাসিক দলিল স্বাক্ষর করে-ছিলেন। তবে অনেকের মতে আনানের পরিকল্পনায় উত্তর সাইপ্রাসের প্রেসিডেন্ট রউফ দেংতাস সম্মত না হওয়ায় আলোচনা ভেঙ্গে যায়। এরপর ২০০৫ সালের নির্বাচনে উত্তর সাইপ্রাসে বামপন্থী নেতা মেহমেত আলী তালাত প্রেসিডেন্ট হিসেবে জয়ী হন। তবে গ্রীক সাইপ্রিয়ট বা তুর্কী সাইপ্রিয়টের কেহই মাতৃভূমির বিভক্তি মেনে নেয়নি। তারা সব সময় দুই সাইপ্রাসের ঐক্য কামনা করেছে। এখন উভয় সাইপ্রাসের জনগণ একত্রিত সাইপ্রাস দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। সেক্ষেত্রে সাইপ্রাসের দুই অংশেই বামপন্থীরা ক্ষমতাসীন থাকায় কাজটা অনেক সহজ হবে বলে অনেকেই আশা পোষণ করছেন।


লেখক : মনির তালুকদার
সিপিবি কেন্দ্রীয় দপ্তরের নেতা ও কলাম লেখক।

৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিজয় দিবসের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে, প্রতিবাদ ও ঘৃণা জানিয়ে । সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান ২০২৫, ১৬ই ডিসেম্বর।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১৯




দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে ত্রিশ লক্ষ তাজা প্রানের এক সাগর রক্তের বিনিময়। দুই লক্ষাধিক মা বোনের সম্ভ্রম হারানো। লক্ষ শিশুর অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত‍্যু। এক কোটি মানুষের বাস্তুহারা জিবন। লক্ষ কোটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

বন্ডাই সৈকতের হামলাস্থল। ছবি: রয়টার্স

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই সৈকত এলাকায় ইহুদিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমবেত মানুষের ওপর দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিতে গুলি চালিয়েছে। এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা কুফুরী

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪



সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজয়ের আগে রাজাকারের গুলিতে নিহত আফজাল

লিখেছেন প্রামানিক, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩


ঘটনা স্থল গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার উড়িয়া ইউনিয়নের গুণভরি ওয়াপদা বাঁধ।

১৯৭১সালের ১৬ই ডিসেম্বরের কয়েক দিন আগের ঘটনা। আফজাল নামের ভদ্রলোক এসেছিলেন শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে। আমাদের পাশের গ্রামেই তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫৫ বছর আগে কি ঘটেছে, উহা কি ইডিয়টদের মনে থাকে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৮




ব্লগের অনেক প্রশ্নফাঁস ( Gen-F ) ১ দিন আগে পড়া নিউটনের ২য় সুত্রের প্রমাণ মনে করতে পারে না বলেই ফাঁসকরা প্রশ্নপত্র কিনে, বইয়ের পাতা কেটে পরীক্ষার হলে নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×