somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বীরশ্রেষ্ঠ: মোস্তফা কামাল (১৯৪৭-১৯৭১)

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ছবি:-বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল (১৯৪৭-১৯৭১)

মুক্তিযুদ্ধে অসীম সাহসীকতার জন্য যে ৭ জন শহীদকে বাংলাদেশ সরকার বীরশ্রেষ্ঠ খেতাবে ভূষিত করেছেন তাদের নিয়ে আমার ৭ পর্বের ধারাবাহিক পোষ্টের আজ ৪র্থ পর্ব বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ মোস্তফা কামালকে নিয়ে।

বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের পরিচিতি ও স্বাধীনতা যুদ্ধে তাঁর ভূমিকাঃ-

বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল ১৯৪৭ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভোলার দৌলতখান থানার পশ্চিম হাজিপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন৷ পিতা হাবিবুর রহমান সেনাবাহিনীর একজন হাবিলদার৷ মাতা মালেকা বেগম৷ স্বপরিবারে থাকেন কুমিল্লা সেনানিবাসে৷ গ্রামে হাবিবুর রহমান, হাফিজ মিলিটারি নামে পরিচিত৷ সরকারি ছুটিছাটায় হাবিবুর রহমান যখন গ্রামে আসেন তখন তাঁর সাথে নিয়ে আসেন স্ত্রী মালেকা বেগম ও দুই সন্তান মোস্তফা কামাল এবং মোস্তাফিজুর রহমানকে৷ ছেলেবেলায় ছিলেন খুব ডানপিটে স্বভাবের৷ তাঁর ছেলেবেলা কেটেছে কুমিল্লা সেনানিবাসে পিতার সরকারি আবাসে৷ সেনানিবাসের সাজানো গুছানো পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে তাঁর দিন কেটে যায়৷ স্কুল ফাঁকি দিয়ে মোস্তফা কামাল ঘুরে বেড়ান সৈনিকদের ছাউনিতে৷ স্কুলের পড়াশোনার চেয়ে মোস্তফা কামালের ভালো লাগে সৈনিকদের কুচকাওয়াজ, মার্চপাস্ট৷ আর অন্য সৈনিকদের মতো একজন দীপ্ত সৈনিক হওয়ার জন্য নিজে নিজে তৈরি হতে থাকেন ৷ কিন্তু পুত্রের এই ইচ্ছেয় বাধ সাধেন পিতা৷ পিতা চাননি তাঁর ছেলে সেনাবাহিনীতে যোগ দিক৷ ফলে ২০ বছর বয়সে মোস্তফা কামাল একদিন কাউকে না জানিয়ে বাড়ি থেকে হঠাৎ নিরুদ্দেশ হয়ে যান৷ কোথাও তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না৷ এই নিরুদ্দেশের দিনগুলোতে তিনি চুপিচুপি যোগ দেন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে৷ ১৯৬৮ সালে চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে তাঁর চাকুরি চূড়ান্ত হওয়ার পর পিতা-মাতা তাঁর সন্ধান পান৷
১৯৭১ সালের মার্চের মাঝামাঝি সময়ে কুমিল্লা সেনানিবাস থেকে চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টকে পাঠানো হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৷ তখন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ছে স্বাধীনতা যুদ্ধের স্ফুলিঙ্গ৷ স্বাধীনতার দাবিতে সারাদেশ উত্তাল৷ প্রতিটি সেনানিবাসে থমথমে অবস্থা৷ বাঙালি সামরিক অফিসারদের চেয়েও অধিক ক্ষুব্ধ, ক্রুদ্ধ, উদ্বেলিত উত্তেজিত ছিল বাঙালি সিপাহীরা৷

সামরিক নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে রাখার জন্য সশস্ত্র বাহিনীর অবাঙালি অধিনায়কেরা বিভিন্ন বাঙালি রেজিমেন্টকে একস্থান থেকে আরেকস্থানে স্থানান্তর করছিল৷ এই অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা শক্তিশালী করার উদ্দ্যেশেই কুমিল্লা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্থানান্তর করা হয়েছিল ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টকে৷ কিন্তু উদ্দেশ্য শেষপর্যন্ত ব্যর্থ হয়৷ মেজর শাফায়েত জামিল (পরবর্তীতে কর্নেল ও অবসরপ্রাপ্ত) কিছুসংখ্যক বাঙালি অফিসারের সহায়তায় ২৭ মার্চের সকালবেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সে'সময়ের অবাঙালি অধিনায়ক লে. কর্নেল খিজির হায়াত খান এবং সমস্ত পাকিস্তানি অফিসার ও জওয়ানদের নিরস্ত্র করে বন্দি করে ফেলেন৷ অপরদিকে মেজর খালেদ মোশাররফ অন্য একটি কোম্পানি নিয়ে সিলেটের শমসেরনগর থেকে বিদ্রোহে যোগ দেন এবং নেতৃত্ব গ্রহণ করেন৷

স্বাধীনতা যুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবস্থান নেয় চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট৷ মোস্তফা তখন চব্বিশ বছরের দীপ্ত তরুণ৷ চার বছর যাবৎ কাজ করছেন সেনাবাহিনীতে৷ তিনি স্বচক্ষে দেখেছেন বাঙালিদের উপর পাকিস্তানিদের নিষ্ঠুর আচরণ৷ রেডিওতে শুনেছেন ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর জ্বালাময়ী ভাষণ৷ স্বাধীনতার স্বপ্নে তাঁর দু'চোখ জ্বলে ওঠে৷ ঘরে ছিল তাঁর তরুণী বধূ, সদ্যজাত শিশুপুত্র৷ ছিল ভাই-বোন, মা-বাবা, পিতামহী৷ সকলের মায়া ত্যাগ করে দেশ ও স্বাধীনতার এক বিপুল প্রেমে যোগ দেন চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গলের সঙ্গে৷


ছবি:- বাংলাদেশের গৌরব ৭ বীরশ্রেষ্ঠ।

আশুগঞ্জের ঘাঁটির পেছনেই হেলিকপ্টার দিয়ে অসংখ্য পাকিস্তানি সৈন্য নামানো হলো৷ মুক্তিবাহিনী কৌশলে পশ্চাদপসরণ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-আখাউড়া রেলপথ ধরে চলে এল আখাউড়ায়৷ এই আখাউড়াকে কেন্দ্র করে নতুনভাবে মোট তিনটি প্রতিরক্ষা ঘাঁটি গড়ে তোলা হলো৷ তিতাস নদীর ব্রিজে, আখাউড়ার দক্ষিণে গঙ্গাসাগরে এবং তার উত্তরে দরুইন গ্রামে৷ ইতিমধ্যেই মোস্তফা কামালের সাহস, বুদ্ধি ও কর্মতৎপরতা মুগ্ধ করে মেজর সাফায়াত জামিলকে ৷ তিনি তাঁকে ২নং প্লাটুনের ল্যান্সনায়েক নির্বাচিত করেন৷ সে অনুসারে মোস্তফা কামাল দশজন সৈন্যের সেকশন কমান্ডার হন৷ এই ২নং প্লাটুনকেই দরুইন গ্রামের প্রতিরক্ষা ঘাঁটির দায়িত্ব দেওয়া হলো৷
১৮ এপ্রিল ভোরবেলা৷ আকাশে উড়ে এল কালো মেঘের সারি৷ ঈশাণ কোণ থেকে আসতে লাগল শীতল বাতাস৷ মুক্তিযোদ্ধারা মনে মনে ভাবল, আসুক মেঘ, বৃষ্টিতে ভাসিয়ে দিক সব৷ তাহলে হয়ত শত্রুরা একটু দমে যাবে৷ সকালটা একরকম নির্বিঘ্নেই কাটল৷ পাকিস্তানি বাহিনী কোনোরকম গোলাবর্ষণই করল না৷ শুধু কয়েকটা হেলিকপ্টার উড়ে গেল উজানীস্বর পুলের দিকে৷ খাবার এলেও মোস্তফা পরিখা থেকে উঠে এলেন না ৷ প্লাটুনের সবাই একে একে খাবার নিয়ে গেল৷ তিনি এলএমজি হাতে নিজের ট্রেঞ্জে অতন্দ্র, অনড়৷

বেলা এগারোটা৷ পাকিস্তানি বাহিনী আবার গোলাবর্ষণ শুরু করল৷ আর সাথে সাথেই শুরু হলো প্রচণ্ড বৃষ্টি৷ কিন্তু বৃষ্টিকে অবজ্ঞা করেই এগিয়ে এলো শত্রু৷ আধঘন্টার মাঝে অবস্থান নিল মোগরা বাজার ও গঙ্গাসাগরে৷ সাড়ে এগারোটায় এ দুটো অবস্থান থেকে আসতে লাগল অনবরত গুলির ধারা৷ মোগরা বাজারের একটি উঁচু দালানের ছাদে শত্রুরা বসাল একটি মেশিনগান৷ আর এ থেকেই মারাত্মকভাবে দরুইনের ঘাঁটিতে গোলাবর্ষণ করে যাচ্ছিল৷

বেলা বারোটায় আক্রমণ হলো তীব্রতরভাবে৷ পশ্চিম দিক থেকে পাকিস্তানি বাহিনী এবার সরাসরি আক্রমণ করে বসল৷ মুক্তিযোদ্ধাদের পাল্টা গুলি তার সামনে কিছুই ছিল না৷ তার উপর আবার একটা গুলি এসে বিদ্ধ করল মেশিনম্যানকে৷ সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ হয়ে গেল মেশিনগান৷ মোস্তফা মুহুর্ত দেরি না করে মেশিনগানটি হাতে তুলে নিয়ে গুলি চালাতে লাগলেন৷

দুপুরের পর পাক হানাদারের আক্রমণ আরও তীব্রতর আকার ধারণ করল৷ প্রবল বৃষ্টির কারণে তাদের তীব্রতা হ্রাস পেতে পারে এমনটি ধারণা করছিল মুক্তিযোদ্ধারা৷ ফল উল্টো হওয়ায় তাঁরা সামান্য হতবিহ্বল হয়ে পড়েন৷ তবে সেকশন কমান্ডার মোস্তফার অবিচলিত মনোভাব ফের তাঁদের আত্নবিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে৷

পাকিস্তানি সৈন্যরা সংখ্যায় অনেক বেশি৷ সঙ্গে তাদের বিপুল অস্ত্রের ভাণ্ডার৷ তারা দক্ষিণ, পশ্চিম ও উত্তর দিক থেকে দরুইনকে প্রায় ঘিরে ফেলল৷ তাদের কাছে মুক্তিযোদ্ধারা সংখ্যায় একেবারে নগণ্য৷ ভারী অস্ত্র নেই বললেই চলে৷ এই অবস্থায় কৌশল গ্রহণ করতে হলো- প্রথমত সামনা-সামনি যুদ্ধ করে মৃত্যুবরণ করা দ্বিতীয়ত পূর্বদিকে পশ্চাদপসরণ করে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়া৷ পশ্চাদপসরণের সিদ্ধান্তই অধিক যুক্তিযুক্ত মনে হলো তাঁদের কাছে৷ কিন্তু পিছু হটতে হলেও তো কিছুটা সময় প্রয়োজন৷ পিছু হটার সময় কাভার দেবে কে? কিন্তু পিছু না হটলে সবার মৃত্যু অবধারিত৷ মোস্তফা কামাল স্থির করলেন তিনিই কাভারিং ফায়ার দেবেন৷ এই উদ্দীপ্ত, তারুণ্যের প্রতীক, তেজি সংগ্রামী মানুষটি নিজে পরিখার মধ্যে দাঁড়িয়ে গেলেন৷ একাই গুলি চালাতে লাগলেন উত্তরে, দক্ষিণে, পশ্চিমে৷ মোস্তফা নির্দেশ দিলেন সবাইকে পিছু হটার জন্য৷ কিন্তু তাঁকে রেখে অন্যরা যেতে চায় না৷ মোস্তফা বললেন, কেউ একজন কাভারিং ফায়ারের দায়িত্ব না নিলে বাকি সবাইকে মরতে হবে৷ সেকশন কমান্ডার হিসেবে এটা আমারই দায়িত্ব৷

মোস্তফা কামালকে দুর্গের মধ্যে রেখেই বাকিরা খুব সাবধানে পিছু হটতে লাগলেন৷ মোস্তফা অনবরত গুলি চালাতে লাগলেন শত্রুদের ওপর৷ তাঁর গুলির তোড়ে হানাদার বাহিনী এগোতে গিয়ে থামতে বাধ্য হলো৷ এবার অন্য মুক্তিযোদ্ধারা তাঁকে সরে আসার জন্য অনুরোধ জানান৷ কিন্তু মোস্তফা মনস্থির করে ফেলেছেন৷ তিনি অনড়, অদম্য, নিজেই এক বিশাল দুর্গম দুর্গ৷ তাঁকে ভেদ করবে একমাত্র মৃত্যু৷ ক্রমাগত গুলি চালাতে লাগলেন শত্রুর ওপর৷ কিন্তু বিধি বাম, একসময় তাঁর গুলি ফুরিয়ে গেল৷ হানাদার বাহিনী ত্রিমুখী আক্রমণে তাঁকে ঘিরে গুলি চালাতে লাগল৷ গুলিতে গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে গেল মোস্তফার শরীর৷ নিজের পরিখাতেই ঢলে পড়েন তিনি৷ তাঁর এমন বীরত্বের কারণেই অন্য সহযোদ্ধারা বেঁচে রইলেন আগামী সময়ে যুদ্ধ করার জন্য৷

দরুইন গ্রাম থেকে পশ্চাদপসরণ করে মুক্তিযোদ্ধারা আখাউড়া চলে যান৷ গঙ্গাসাগর ও দরুইন অধিকার করে একসময় পাকবাহিনী এলাকা ছেড়ে যায়৷ পরবর্তীতে দরুইনের স্থানীয় লোকেরা বুলেটে ঝাঁঝরা, বেয়নেটবিদ্ধ মোস্তফা কামালের লাশ খুঁজে পান৷ হানাদার বাহিনী যখন ট্রেঞ্জে প্রবেশ করে তখনও হয়ত মোস্তফার দেহে প্রাণ ছিল৷ বর্বর হানাদাররা বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়েই হয়তো তাঁকে হত্যা করেছে৷ দরুইনের মাটিতে শায়িত আছেন এই বীর৷ তাঁর অদমনীয় মানসিক দৃঢ়তা ও নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে অন্যদের বাঁচিয়ে দেয়া মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এক অমর গৌরবগাথা৷ আর এ জন্যই তিনি পেয়েছেন বীরশ্রেষ্ঠের মর্যাদা৷


ছবি:- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার দরুইন গ্রামের এই কবরে মহান এই বীর চিরশায়িত আছেন৷

সংক্ষিপ্ত জীবনী

জন্ম : ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৪৭ সাল।
জন্মস্থান : ভোলা জেলার দৌলতখান থানার পশ্চিম হাজিপুর গ্রামে৷
পিতা : হাবিবুর রহমান মণ্ডল ৷
মা : মোসাম্মৎ মালেকা বেগম ৷
কর্মস্থল : সেনাবাহিনী৷
যোগদান : ১৯৬৮ সাল৷
পদবী : সিপাহী৷
মুক্তিযুদ্ধে অংশরত সেক্টর : ৮ নং সেক্টর৷
মৃত্যু : ১৮ এপ্রিল, ১৯৭১ সাল৷
সমাধি স্থল : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার দরুইন গ্রামে৷

ছবি ও তথ্য সূত্র:- মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর, ইন্টারনেট, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও বিভিন্ন গবেষনাপত্র।
বিশেষ কৃতজ্ঞতা: গবেষক এহসান হাবীবকে।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৯
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।

লিখেছেন সাইয়িদ রফিকুল হক, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫



ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বিএনপি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে দেশে অনুষ্ঠিত “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে”-এ অংশগ্রহণ করেনি। তারা এই নির্বাচনের বহু আগে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×