এখন সাধারণত জনগণের সাথে পুলিশের সংঘর্ষ বেধে যায়।এইতো গতকাল পাহাড়ে পুলিশের সাথে সাধারণ জনগণের সংঘর্ষে পুলিশ তাজা তিনটি প্রাণ নিয়ে নিলো।
একটি দেশে পুলিশ থাকা লাগবে তাই আমাদের দেশে পুলিশ আছে।শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য যা করার আওয়ামীলীগ-ই করছে।
গত কয়েকদিন আগে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন আর হকার দের সাথে সংঘর্ঘের সমাধান করতে আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্দেশ করেন শামীম উসমান কে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনৈক ছাত্র সংঘটন তাদের ন্যায্য বিচারের দাবী আদায়ের জন্য ভিসিকে অবরুদ্ধ করলে ভিসি ততক্ষণ পরিস্থিতি সমাধানের জন্য ডাকেন ছাত্রলীগ কে।
বাহ সত্যিকার দেশটা অনেক দূর এগিয়েছে, বাংলাদেশ জানে এখন আর হানাহানি মারামারি গণ্ডগোল হলে কেউ পুলিশ ডাকেনা।সকলে আওয়ামীলীগ ডাকে।হয়ত এইজন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় দশহাজার কনস্টেবল নিয়োগ বাতিল করে দিয়েছে।কারন তাদের কাজে লাগানোর যায়গা নাই।আওয়ামীলীগ বর্তমানে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন রক্ষীবাহিনী বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে দেশ পরিচালনা করছে।
আপনার পরিচিত আওয়ামীলীগার আছে তো?অবশ্যই আওয়ামীলীগ ছাত্রলীগ যুবলীগ মহিলালীগ কাউয়ালীগ নেতাদের মুঠোফোন নম্বর সংগ্রহে রাখুন এবং তারা যতই অযোগ্য হোউক তাদের তৈল মর্দন করতে শিখুন।নয়তো উন্নয়নের মহাসড়কে হাটতে গেলে কথায় কথায় হোঁচট উষ্টা লেঙ খাবেন ও জীবন নিয়ে সংশয়ে কাটাবেন।
আপনাকে উদ্ধার করার কেউ থাকবেনা।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২৯